• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভন্ডগ্রাম, চোরমারাসহ ২৪৭ বিদ্যালয় পেলো রুচিশীল নাম
ভন্ডগ্রাম, চোরমারা প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ এরুপ শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক অর্থ প্রকাশ করে এমন ২৪৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে ‘রুচিশীল’ নাম দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।  বুধবার (৩ এপ্রিল) এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে দেখা যায়, খুলনার কয়রার খাসিটানা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে করা হয়েছে উদয়ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা পাটাচোরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে করা হয়েছে ছায়াবীথি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান চোরমর্দ্দন বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম জ্ঞানপ্রদীপ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চোরমর্দ্দন বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম জমিদারবাড়ি বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাটোরের লালপুর উপজেলার গোদাগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সালামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার চোরমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে মাতৃছায়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহজাদপুর উপজেলার উপজেলার চুলধরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে ফুলছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার ভন্ডগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে বর্ণমালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ এভাবে শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক ২৪৭ বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ১৯ জানুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামকরণ ও বিদ্যমান নাম পরিবর্তন নীতিমালা-২০২৩ জারি করে মন্ত্রণালয়।  সে সময়ের প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে বেশকিছু শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক ভাবার্থ সংবলিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। যা শিশুর রুচি, মনন, বোধ ও পরিশীলিতভাবে বেড়ে ওঠার অন্তরায়। এ জন্য মন্ত্রণালয় এসব বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সুন্দর, রুচিশীল, শ্রুতিমধুর এবং স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তি, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় ইতিহাস, সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই নামকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।   
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৫

প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষকদের সুখবর দিলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য ফুলব্রাইট বৃত্তির ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ফুলব্রাইট ডিস্টিংগুইশড অ্যাওয়ার্ড ইন টিচিং প্রোগ্রাম ফর ইন্টারন্যাশনাল টিচার্স (ফুলব্রাইট ডিএআই) শিরোনামে এ আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহী শিক্ষকদের আগামী ১৪ এপ্রিলের মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হবে। জানা গেছে, এ বৃত্তির জন্য বাংলাদেশে বসবাসরত নাগরিক হতে হবে। প্রাইমারি অথবা মাধ্যমিক স্তরের পূর্ণ সময়ের ইংরেজি, গণিত, সিভিক এডুকেশন, বিজ্ঞান বা সামাজিক অধ্যয়নের শিক্ষক হতে হবে। শিক্ষাদানে ন্যূনতম পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজিতে কথা বলা এবং লেখার দক্ষতা থাকতে হবে এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও এক্সেলের মতো মাইক্রোসফট অফিস স্যুট প্ল্যাটফর্মগুলোর সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। বাংলাদেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের জন্য এটি ক্রেডিটবিহীন পেশাগত বিনিময় কার্যক্রম। যেসব শিক্ষক এই বৃত্তি পাবেন তারা ছয় সপ্তাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ নেবেন। তারা যুক্তরাষ্ট্রে পেশার বিকাশের জন্য একাডেমিক সেমিনারে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। সেই সঙ্গে স্থানীয় বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের দক্ষতা পর্যবেক্ষণ ও বিনিময়ের সুযোগ পাবেন। আগামী ১৪ এপ্রিল বাংলাদেশ সময় ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ফুলব্রাইট ডিএআই-তে আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদন করতে এবং বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০০

প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শনিবার (৩০ মার্চ) শুরু হয়েছে; যা আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকদের অন্তঃউপজেলাবা থানা (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম চলমান থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে অনলাইন আবেদন, যাচাইসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া কবে, কীভাবে সম্পূর্ণ হবে তাও জানানো হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩০ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করতে পারবেন শিক্ষকরা। পরদিন ২ এপ্রিল থেকে সেই আবেদন স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করতে হবে। ৩-৪ এপ্রিল পর্যন্ত সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করা হবে। ৫-৭ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ৮-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন হবে। এছাড়া ১৫-১৭ এপ্রিল বিভাগীয় উপপরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন শেষ হবে। অনলাইন বদলি আবেদনে যত শর্ত : শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধুমাত্র একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে, তা বাতিল করার জন্য পরবর্তীতে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্যান্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন। যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনঃবিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয়, বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা যায়, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।  
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৫:৫৫

প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শনিবার (৩০ মার্চ) শুরু হবে; যা চলবে আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত।  শুক্রবার (২৯ মার্চ) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকদের অন্তঃউপজেলাবা থানা (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম চলমান থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে অনলাইন আবেদন, যাচাইসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া কবে, কীভাবে সম্পূর্ণ হবে তাও জানানো হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩০ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করতে পারবেন শিক্ষকরা। পরদিন ২ এপ্রিল থেকে সেই আবেদন স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করতে হবে। ৩-৪ এপ্রিল পর্যন্ত সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করা হবে। ৫-৭ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ৮-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন হবে। এছাড়া ১৫-১৭ এপ্রিল বিভাগীয় উপপরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন শেষ হবে। অনলাইন বদলি আবেদনে যত শর্ত :  শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধুমাত্র একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে, তা বাতিল করার জন্য পরবর্তীতে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।  যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্যান্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন।  যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনঃবিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।  আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয়, বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা যায়, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৪:৪৮

‘জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ’
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন।  তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে আজ শুক্রবার তিনি এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোনো আবেদনকারী যেন প্রতারণার শিকার না হয় সেজন্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। পরীক্ষার্থীরা সবাই সুশৃঙ্খল পরিবেশেই পরীক্ষা দিচ্ছেন। এ সময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপে কুমিল্লা জেলায় ৩২ হাজার ১৯৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে নারী ১৪ হাজার ৭৬৭ জন এবং পুরুষ ১৭ হাজার ৪৩২ জন।
২৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:০০

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ : তৃতীয় ধাপের প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীরা শনিবার (২৩ মার্চ) থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারছেন।  প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রার্থীরা আবেদনের সময় যে মুঠোফোন নম্বর দিয়েছেন, সেই নম্বরে টেলিটক নম্বর (০১৫৫২-১৪৬০৫৬) থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোডের খুদেবার্তা পাঠানো হবে। পরীক্ষার্থীরা admit.dpe.gov.bd  ওয়েবসাইট ‍থেকে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অথবা এসএসসি পরীক্ষার রোল, বোর্ড ও পাসের সন দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই ডাউনলোড করা। প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট এবং নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষাসংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রবেশপত্রে পাওয়া যাবে। সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) আওতাধীন জেলাগুলোতে লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৯ মার্চ (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত জেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম নিয়োগ বিধি বিধান অনুসরণ করে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়। প্রার্থীদের রোল নম্বর, আসন বিন্যাস, প্রশ্নপত্র প্রেরণ ও মুদ্রণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল প্রস্তুতসহ যাবতীয় কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হয়। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। এতে দুই হাজার ৪৯৭ জন প্রার্থী সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হন। আর দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ৬৪৭ জন।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১০:৪১

প্রাথমিক স্কুলে পঞ্চাশের কম শিক্ষার্থী থাকলে পাশের স্কুলে একীভূত
দেশের যেসব প্রাথমিক স্কুলে বিগত ১০ বছরে শিক্ষার্থী সংখ্যা পঞ্চাশের কম—এমন স্কুলগুলোকে পাশের স্কুলের সঙ্গে মার্জ (একিভিূত) করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, আমরা বিগত ১০ বছরের চিত্র দেখে যেসব স্কুলে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো পাশের স্কুলের সঙ্গে একিভূত করা হবে। আমরা এ ধরনের প্রায় ৩০০টি স্কুল পেয়েছি। এগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করছি। তবে ঢালাওভাবে সব স্কুল বন্ধ করা হবে না। স্থানীয় বাস্তবতাসহ সব অবস্থা দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, রাঙ্গামাটি জেলার বিলায়ছড়ি একটা উপজেলা আছে, সেখানে একটা স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র ৪২ জন। বিগত কয়েক বছরই ৪২ জন। ওই স্কুল আমরা মার্জ করবো না। কারণ, ওই ৪২ জন শিক্ষার্থী প্রায় ৭-৮ কিলোমিটার জায়গা থেকে আসে। সুতরাং ওই প্রেক্ষাপট আমরা বিবেচনায় নেবো। আমরা একেবারে ইনজেনারেল সিদ্ধান্ত নেবো না। যেখানে বিগত কয়েক বছর ধরে ৫-৭ জন শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো আমরা মার্জ করে দেবো, এটা আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত। বরিশাল শহরের একটি স্কুলের উদাহরণ দিয়ে সচিব বলেন, ওই স্কুলে গত দশ বছরে ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থী কখনো হয়নি। আবার দেখা যায় কোনো কারণে করোনার সময় ৫০ জনের নিচে চলে আসে, এখন আবার ৮০-৯০ হয়েছে আমরা এ স্কুল বন্ধ করবো না। আবার অন্যদিকে দেশের ৫০০ এর বেশি স্কুলে ১৫০০ বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। সেখানে ভর্তি জন্য আরও ১ হাজার শিক্ষার্থীর ডিমান্ড আছে। এসব স্কুলগুলোর অবকাঠামো উন্নয়নসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো উদ্যোগ নেওয়া হবে।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৯

জানা গেল প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ 
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) লিখিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (১৮ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন জানান, তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের নিজ নিজ জেলায় ওইদিন‌ সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। এ ছাড়া পরীর্ক্ষীদের মোবাইল নম্বরে যথাসময়ে প্রবেশপত্র ডাউনলোডের এসএমএস পাঠানো হবে। এরপর প্রার্থীরা‌ ২৩ মার্চ থেকে ‍admit.dpe.gov.bd-ওয়েবসাইটে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে অথবা এসএসসির রোল, বোর্ড ও পাশের সন দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে রঙিন প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করতে পারবেন। এই প্রথম প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের আবেদন ও পরীক্ষা ধাপে ধাপে নেওয়া হচ্ছে। গুচ্ছভিত্তিক এই নিয়োগে তিন ধাপে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষাও আলাদাভাবে নেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, প্রথম ধাপে (বরিশাল, সিলেট ও রংপুর বিভাগ) গত ৮ ডিসেম্বর এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় ধাপে (খুলনা, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ) গত ২ ফেব্রুয়ারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৮:২৮

রমজানে যত দিন খোলা থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়
দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০ রমজান পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুব রহমান তুহিন। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে ফেসবুক পোস্টে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, রমজানে স্কুল বন্ধ রাখার বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখতে বাধা রইল না। এরপরেই মাহবুব রহমান তুহিন দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০ রমজান পর্যন্ত খোলা রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।  গত ৮ ফেব্রুয়ারি ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি আংশিক সংশোধন করে রমজানে ১৫ দিন মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালায়ও জানায়, রমজানে ১০ দিন ক্লাস চলবে। মন্ত্রণালয়ের এমন সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক। পরে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে জারি করা মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রজ্ঞাপন দুই মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এ আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৪:৫২

প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রাথমিকের ১১৭ পদ সংরক্ষণের নির্দেশ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে ২০১৮ ও ২০২০ এর চলমান নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং বিধিমালা অনুযায়ী ১০ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা পূরণ করে প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ না দেওয়া কেন অবৈধ হবে না ও ১০ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা পূরণ করে রিটকারী প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রিটকারীদের পক্ষে তাদের স্ব স্ব জেলায় ১১৭টি সহকারী শিক্ষকের পদ সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (১১ মার্চ) দেশের বিভিন্ন জেলার ১১৭ জন প্রার্থীর দায়ের করা দুটি রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি নাইমা হায়দার এবং বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, রিটকারীরা শারীরিক প্রতিবন্ধী, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, শ্রবণ প্রতিবন্ধী এবং বাক প্রতিবন্ধী হলেও অত্যন্ত মেধাবী। ১১৭ জনের মধ্যে অনেকেই দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। তাদের অনেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এর মতো স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। তারা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে ২০১৮ এবং ২০২০ এর প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রতিবন্ধী কোটায় নিয়োগের জন্য আবেদন করেন। পরে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে সফলভাবে উত্তীর্ণ হন এবং মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু উক্ত নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হলে দেখা যায়, সেখানে কোনও প্রতিবন্ধী প্রার্থীকে সুযোগ প্রদান করা হয়নি।  রিটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং পরিচালক (পলিসি এন্ড অপারেশন)-কে বিবাদী করা হয়।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়