• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
নিয়ম ভাঙায় সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে ৫ জনের প্রাণহানি
বড় কোন খারাপ খবর না থাকায় ঈদুল ফিতরের দিন ভালোই কাটছিল দেশের মানুষের। কিন্তু বিকেল হতেই রাজধানীর সদরঘাটের একটি লঞ্চের ধাক্কায় আরেকটি লঞ্চের ছিঁড়ে তার আঘাতে নিহত বিল্লাল, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মুক্তা, তিন বছরের মেয়ে মাইশাসহ ৫ জনের মৃত্যুর খবরে এক অন্যরকম পরিস্থির সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি কোন দুর্ঘটনা নয়। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা একটি অন্যায় চর্চার ফল। নিয়ম ভেঙে সদরঘাটে লঞ্চ ভেড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে ছিঁড়ে যাওয়া লঞ্চের রশির আঘাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করেন এ দুর্ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) এ ঘটনায় গঠিত তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।  এদিন রাতে এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন কমিটির আহ্বায়ক বিআইডব্লুউটিএর পরিচালক রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা ছুটির দিন শুক্রবারই ঘটনাস্থল পরিদর্শনসহ কয়েকজনের সাথে কথা বলেছি। প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছে নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে একটি লঞ্চ বার্থিং করতে গিয়ে তীরে থাকা অপর একটি লঞ্চের রশি ছিঁড়ে যায়। এই ছিঁড়ে যাওয়া রশির আঘাতেই পাঁচজনের মৃত্যু হয়। এসব লঞ্চের মধ্যে যাত্রী পেতে অসুস্থ প্রতিযোগিতাও চলে।  রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশসহ প্রত্যক্ষদর্শীদের পাশাপাশি গ্রেপ্তার ব্যক্তিদেরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। গ্রেপ্তার হয়ে যারা পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে আছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের অনুমতি লাগবে। এ ব্যাপারে আজকালের মধ্যে আমরা জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে আদালতে আবেদন করব। তিনি জানান, নির্ধারিত পাঁচ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। ঘটনার দিন ফায়ার সার্ভিস ঘটনার বর্ণনায় বলেছে, এমভি তাসরিফ-৪ ও এমভি পূবালী-১ রশি দিয়ে ১১ নম্বর পন্টুনে বাঁধা ছিল। এ দুটি লঞ্চের মাঝখান দিয়ে এমভি ফারহান-৬ নামের আরেকটি লঞ্চ ঢোকানোর সময় এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে যায়। ছিঁড়ে যাওয়া ওই রশির আঘাতেই পন্টুনে থাকা ওই পাঁচ যাত্রীর মৃত্যু হয়। বিআইডব্লিউটিএ ইতোমধ্যে এমভি ফারহান-৬ ও তাসরিফা-৪ এর রুট পারমিট বাতিল করেছে। ঘটনার দিনই দুই লঞ্চের চালক ও ম্যানেজারসহ মোট ৫ জনকে আটক করে পুলিশ। পাঁচজন হচ্ছেন- ফারহান-৬ লঞ্চের মাস্টার আব্দুর রউফ হাওলাদার (৫৪), দ্বিতীয় মাস্টার সেলিম হাওলাদার (৫৪) ও ম্যানেজার ফারুক খান (৭০) এবং তাসরিফ-৪ লঞ্চ এর মাস্টার মিজানুর রহমান (৪৮) ও দ্বিতীয় মাস্টার মনিরুজ্জামান (২৮)। শুক্রবার আদালত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের তিন দিন করে পুলিশ হেফাজতের অনুমতি দিয়েছে। বৃহস্পতিবারই তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। কমিটিকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এর আগে, রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে  লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে পিরোজপুরের মোটবাড়িয়ার বিল্লাল হোসেন (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও শিশু মেয়ে সাইমা (৩), ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুরের রবিউল (১৯) এবং পটুয়াখালী সদরের মো. রিপন হাওলাদার(৩৮) নিহত হন। ঈদের আনন্দের মধ্যে এঘটনা প্রতিটি গ্রামেই বিষাদের ছায়া ফেলেছে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৯

বন্যা-ভূমিধসে ইন্দোনেশিয়ায় ২৬ প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রায় টানা ৫ দিন ধরে চলা ব্যাপক বর্ষণ ও তার ফলে সৃষ্ট বন্যা-ভূমিধসে এ পর্যন্ত ২৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এ ছাড়া এখনও নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ৬ জন।  দেশটির দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তর বিএনপিবির বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।  বার্তাসংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে বর্ষণ শুরু হয়েছে পশ্চিম সুমাত্রার বিভিন্ন অঞ্চলে। বিএনবিপির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, টানা বৃষ্টি ও তার ফলে সৃষ্ট বন্যা-ভূমিধসে প্রদেশের বিভিন্ন এলাকার সেতু, স্কুল ও বিভিন্ন স্থাপনাসহ প্রায় ৭০০ বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। এ ছাড়া নষ্ট হয়ে গেছে দ্বীপের অন্তত ২৮০ একর জমির ফসল। সেইসঙ্গে ক্ষয়ক্ষতি ও ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন অন্তত ৩৯ হাজার মানুষ।  দেশটির আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আপাতত আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, বর‌ং সামনের আরও কয়েক দিন বর্ষণ অব্যাহত থাকতে পারে। সোমবার পশ্চিম সুমাত্রার রাজধানী পাদাংয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে যান বিএনপিবির কেন্দ্রীয় প্রধান নির্বাহী। সেখানে দপ্তরের প্রাদেশিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুর্যোগ কবলিত বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজনকে উদ্ধার এবং ত্রাণ সরবাহবিষয়ক জরুরি বৈঠক করেছেন তিনি। দুর্যোগ মোকাবিলা কমিটি পশ্চিম সুমাত্রা শাখার কর্মকর্তা আবদুল মালিক রয়টার্সকে জানিয়েছেন দুর্যোগ কবলিত এলাকাগুলোতে তাঁবু, কম্বল, পানি বিশুদ্ধকরণ ওষুধ, খাবার ও পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী পাঠানোর কাজ চলছে এবং ইতোমধ্যে অনেক এলাকায় ত্রাণ পৌঁছেছে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ০৯:৫৫

গাজায় প্রাণহানি ৩১ হাজার ছাড়াল
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েরি বাহিনীর হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১ হাজার ছাড়িয়েছে। নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। রোববার (১০ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। প্রতিবেনে বলা হয়, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১৩০ জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৩১ হাজার ৪৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এই সময়ে আহত হয়েছেন ৭২ হাজার ৬৫৪ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতেও পারছেন না। এ ছাড়া গাজায় অপুষ্টি এবং ডিহাইড্রেশনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৫ জনে পৌঁছেছে বলে জানায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে গাজায় অব্যাহতভাবে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এই হামলায় গাজার হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের ঘর-বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
১১ মার্চ ২০২৪, ১১:৩১

গাজায় প্রাণহানি ৩১ হাজার ছুঁই ছুঁই
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩০ হাজার হাজার ৮০০। এ ছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭২ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।  বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের চলমান সামরিক অভিযানে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ৩০ হাজার ৮০০ জনে পৌঁছেছে বলে বৃহস্পতিবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলায় অন্তত ৭২ হাজার ২৯৮ জন আহত হয়েছেন। মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৮৩ জন নিহত এবং আরও ১৪২ জন আহত হয়েছেন। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। জাতিসংঘের মতে, প্রায় ৮৫ শতাংশ গাজাবাসী খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র ঘাটতির মধ্যে ইসরায়েলি আক্রমণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যেখানে ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে। এ ছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪৮

ত্রাণের জন্য দাঁড়ানো ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, ১০৪ প্রাণহানি
চার মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন থামার কোনও লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ব মোড়লদের শক্ত পদক্ষেপ না নেওয়ার সুযোগে উলটো যেন আরও আগ্রাসী হয়ে হয়ে উঠেছে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা। টানা চারমাসের হামলায় বিধ্বস্ত উপত্যকা এখন দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে। এরই মধ্যে একটি ত্রাণ বিতরণ পয়েন্টে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর আরেকটি বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী, যেখানে তাদের নির্বিচার গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১০৪ জন ত্রাণপ্রার্থী।  বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) গাজা শহরের পশ্চিম নাবুলসিতে ত্রাণের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো ফিলিস্তিনির ওপর এ বর্বোরচিত হামলা চায় ইসরায়েলি সেনারা। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি বলছে, হামলায় ১০৪ জন নিহত ছাড়াও আহত হয়েছেন ৭ শতাধিক ফিলিস্তিনি।    ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এএফপির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি একাধিক সূত্রও ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা লোকজনের ভিড়ে তাদের সেনারা গুলি চালিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে। এই হামলার ঘটনাকে ‘গণহত্যা’ উল্লেখ করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে কমপক্ষে ১০৪ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৭৬০ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী এএফপিকে বলেছেন, বৃহস্পতিবার ভোরে গাজা শহরের পশ্চিম নাবুলসি গোলচত্বরে ত্রাণের ট্রাক এসে থামলে খাবারের জন্য মরিয়া হয়ে সেদিকে ছুটে জানান হাজার হাজার মানুষ। সেই সময় এই সহিংসতার ঘটনা ঘটে। নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ত্রাণ-বোঝাই ট্রাকগুলো কিছু সেনা ট্যাংকের খুব কাছাকাছি চলে আসে। ওই সময় হাজার হাজার মানুষ ট্রাকের দিকে ছুটে আসেন। খাবারের জন্য তারা ট্রাকগুলোতে হামলে পড়েন। লোকজন ট্যাংকের খুব কাছে চলে আসায় ইসরায়েলি সেনারা ভিড় লক্ষ্য করে গুলি চালায়। হামলার বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বক্তব্য, উত্তর গাজা উপত্যকায় ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে গাজার বাসিন্দারা ট্রাকগুলো ঘিরে ফেলে এবং ত্রাণ-সামগ্রী লুট করে। পরে ইসরায়েলি একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে এএফপিকে বলেছে, লোকজন এমনভাবে ইসরায়েলি বাহিনীর কাছাকাছি এসেছিল, যে সেনাদের জন্য তা হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাই গুলি ছুড়ে হুমকি মোকাবিলা করা হয়েছে।  
০১ মার্চ ২০২৪, ০৮:৪২

জানুয়ারিতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় বেশি প্রাণহানি
দেশে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৫২১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় ৪৮৬ জন মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, তাদের মধ্যে শুধুমাত্র মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৭০ জন। এ সময়ে আহত হয়েছেন ১ হাজার ৫৪ জন। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ পথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে তারা। সংস্থাটি জানিয়েছে, ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে (পঙ্গু হাসপাতালে) ১ হাজার ১৫৩ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪৭২ জন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৭১ জন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৫৮ জন, নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে ৪২০ জনসহ মোট ৩ হাজার ৩৭৪ জন যাত্রী ও পথচারী সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে জরুরি বিভাগে ভর্তি হয়েছেন। যদিও মাসটিতে হাসপাতালের ভর্তি রোগীর তথ্যে আহতের সংখ্যার ভিন্নতা পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৭২টি দুর্ঘটনায় ৫৩৪ জন নিহত এবং ৪ হাজার ৪৬২ জন আহত হয়েছেন। এই মাসে রেলপথে ৪৪টি দুর্ঘটনায় ৪২ জন নিহত ও ২১ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ৭টি দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, ১৩ জন আহত এবং ৩ জন নিখোঁজ হয়েছেন। মোট ৫২১টি সড়ক দুর্ঘটনার মধ্যে ১৬৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ছিল। এসব দুর্ঘটনায় ১৭০ জন নিহত, ১৭৩ জন আহত হয়েছেন। যা মোট দুর্ঘটনার ৩১ দশমিক ৪৭ শতাংশ, নিহতের ৩৪ দশমিক ৯০ শতাংশ ও আহতের ১৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ মাসের মোট দুর্ঘটনার ৩৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ৪১ দশমিক ৪৮ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, শূন্য দশমিক ৯৫ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে এবং শূন্য দশমিক ৩৪ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে। বিভাগ হিসেবে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে ঢাকায়। এই বিভাগে ১২৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১১৭ জন নিহত ও ২৭০ জন আহত হয়েছেন। আর সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে বরিশালে। সেখানে ৩৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৩ জন নিহত ও ১২৫ জন আহত হয়েছেন। জানুয়ারি মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণসমূহ: ১. ট্রাফিক আইনের অপপ্রয়োগ, দুর্বল প্রয়োগ, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনিয়ম দুর্নীতি ব্যাপক হারে বেড়ে যাওয়া। ২. মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও তিন চাকার যানের ব্যাপক বৃদ্ধি ও এসব যানবাহন সড়ক মহাসড়কে অবাধে চলাচল। ৩. সড়ক-মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কে বাতি না থাকা। রাতের বেলায় ফক লাইটের অবাধ ব্যবহার। ৪. সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণে ত্রুটি, ফিটনেস যানবাহন ও অদক্ষ চালকের হার বেড়ে যাওয়া।   ৫. ফুটপাত বেদখল, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা। ৬. উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি। ৭. অদক্ষ চালক, ফিটনেস বিহীন যানবাহন, বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালানো। দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশ: ১. রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে প্রাথমিক উৎস থেকে সড়ক দুর্ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ডাটা ব্যাংক চালু করা।   ২. স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলা, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মতো ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা।   ৩. দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ নেওয়া, ডিজিটাল পদ্ধতিতে যানবাহনের ফিটনেস প্রদান। ৪. রাতের বেলায় বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চালকদের রিফ্লেক্টিং ভেস্ট পোশাক পরিধান বাধ্যতামূলক করা।   ৫. সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্ম-ঘণ্টা সুনিশ্চিত করা। ৬. রাতের বেলায় চলাচলের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোক সজ্জার ব্যবস্থা করা।   ৭. ব্লাক স্পট নিরসন করা, সড়ক নিরাপত্তা অডিট করা, স্টার মানের সড়ক করিডোর গড়ে তোলা।   ৮. দেশে সড়কে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর চলমান গতানুগতিক কার্যক্রম অডিট করে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা চিহ্নিত করা, প্রাতিষ্ঠানিক অকার্যকারিতা সংস্কার করা।  
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৮

ভারতে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে ১১ প্রাণহানি
ভারতের মধ্যপ্রদেশে একটি আতশবাজির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ১১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। একই ঘটনায় আহত হয়েছেন দুই শতাধিক মানুষ। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাজ্যের হারদা জেলার বৈরাগড় এলাকায় বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। আতশবাজি তৈরির ওই কারখানাটির বৈধতা ছিল না বলে নিশ্চিত করেছে ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই। বিস্ফোরণের ঘটনাটির বেশ কয়েকটি ভিডিও ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে। ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, আতশবাজি তৈরির অবৈধ ওই কারখানাটিতে একাধিক বিস্ফোরণের ঘটে এবং এর পরপরই চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের সময় ওই কারখানায় দুই শতাধিক লোক কাজ করছিলেন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে, এখন পর্যন্ত বিস্ফোরণের সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি।  স্থানীয় দমকল বাহিনী এবং রাজ্য বিপর্যয় প্রতিক্রিয়া বাহিনী (এসডিআরএফ) দল এখনও ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করছে। উদ্ধারকৃত আহতদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।  এদিকে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব ভোপালের হামিদিয়া হাসপাতালে আহতদের সঙ্গে দেখা করেছেন এবং তাদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন।  ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এছাড়া জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে দুই লাখ ও আহতদের ৫০ হাজার রুপি অনুদানের কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। 
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:২৭

কানাডায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৬ জনের প্রাণহানি
কানাডায় একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে দেশটির ফোর্ট স্মিথে দুর্ঘটনাটি ঘটে। সুদূর উত্তরে একটি খনিতে শ্রমিক নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরেই বিধ্বস্ত হয় ছোট বিমানটি।  বুধবার (২৪ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি। একটি সূত্রের বরাতে এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, দুর্ঘটনায় একজন ব্যক্তি বেঁচে গেছেন। তবে জীবিত সেই ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ঠিক কেমন তা জানানো হয়নি। অন্টারিওর ট্রেন্টনের জয়েন্ট রেসকিউ কোঅর্ডিনেশন সেন্টার জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে ফোর্ট স্মিথ থেকে উড্ডয়নের পরপরই বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, ফোর্ট স্মিথ অঞ্চলটি আঞ্চলিক রাজধানী ইয়েলোনাইফ থেকে ৩২০ কিলোমিটার (২০০ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। জেটস্ট্রিম টুইন টার্বোপ্রপ এয়ারলাইনার পরিচালনাকারী নর্থওয়েস্টার্ন এয়ার জানিয়েছে, দুর্ঘটনাকবলিত বিমানটি একটি চার্টার ফ্লাইট ছিল যেটাতে করে শ্রমিকদের খনিতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এটি উড্ডয়নের পর রানওয়ে থেকে ১.১ কিলোমিটার (০.৭ মাইল) দূরে বিধ্বস্ত হয়। এই পরিস্থিতিতে ফোর্ট স্মিথ থেকে সমস্ত ফ্লাইট বুধবার পর্যন্ত গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে। কানাডার ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড দুর্ঘটনার তদন্ত করার জন্য একটি দলকে দায়িত্ব দিয়েছে।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:০৪

পাকিস্তানে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ২ শিশুর প্রাণহানি
ইরাক ও সিরিয়ায় পর এবার পাকিস্তানেও হামলা চালিয়েছে ইরান। এতে দুই শিশুর প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে বেলুচ গোষ্ঠী জইশ আল আদলের দুটি ঘাঁটিতে এই হামলা চালায় ইরান। এ হামলার ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বিবিসি ও রয়টার্স।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার পাকিস্তানে বেলুচ জঙ্গি গোষ্ঠী জইশ আল আদলের দুটি ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে বলে ইরানের রাষ্ট্রীয় মিডিয়া জানিয়েছে। ইরাক ও সিরিয়ায় বিভিন্ন স্থাপনায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর একদিন পর এই আক্রমণের ঘটনা ঘটল।  রয়টার্স বলছে, জইশ আল আদল নামের এই জঙ্গি গোষ্ঠীটি এর আগেও পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত এলাকায় ইরানি নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর বেশ কয়েক দফায় হামলা চালিয়েছে। বিশদ কোনও বিবরণ না দিয়ে ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ‘ইরানের সীমান্তবর্তী এই ঘাঁটিগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।’ আর ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত দেশটির নুরনিউজ জানিয়েছে, হামলার লক্ষ্যবস্তু হওয়া ঘাঁটিগুলো পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে অবস্থিত। পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের তথ্যমন্ত্রী জান আচাকজাই এ হামলা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি। তবে, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ শাখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আইএসপিআরের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করুন।’ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ শাখাও তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি। তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলার বিষয়ে মুখ খুলেছে। তারা বলেছে, অবৈধ এই হামলার পরিণতি ‘গুরুতর’ হতে পারে। বিবিসি বলেছে, মঙ্গলবার প্রতিবেশী ইরানের হামলায় দুই শিশু নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন বলে পাকিস্তান জানিয়েছে।  
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:১৬

এক বছরে সড়কে প্রাণহানি ৫০২৪ : বিআরটিএ
গেল ২০২৩ সালে সারাদেশে ৫ হাজার ২৪টি প্রাণহানি হয়েছে ৫ হাজার ৪৯৫টি সড়ক দুর্ঘটনায়। এর মধ্যে শুধু ডিসেম্বরেই ৪৮৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬৪১ জন। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে বনানীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার।  তিনি জানান, গত ডিসেম্বরে ৪৮৩টি সড়ক দুর্ঘটনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছেন ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে নিহতের সংখ্যা ৮৮ জন। এই সময়ে  চট্টগ্রাম বিভাগে নিহতের সংখ্যা ৭৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬৩ জন, খুলনা বিভাগে ৪৯ জন, বরিশালে ২৮ জন, সিলেটে ২৪ জন, রংপুরে ৫৪ জন  এবং  ময়মনসিংহে ৪৮ জন। সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়, শতকরার হিসেবে ২৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ।  ২০২৩ সালে বিআরটিএ’র রিপোর্ট অনুযায়ী ৫৪৯৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০২৪ জন, বাংলাদেশ পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী ৫০৯৩ সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৪৭৫ জন, রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রিপোর্ট অনুযায়ী ৬৯১১ সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৫২৪ জন এবং বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির রিপোর্ট অনুযায়ী ৬২৬১ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭৯০২ জন নিহত হয়েছেন।  
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়