• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পাঁচ বিসিএস ক্যাডারের মা সুফিয়াকে রত্নগর্ভা পদক প্রদান 
পাঁচ বিসিএস ক্যাডারের মা মিসেস সুফিয়া আক্তার হককে রত্নগর্ভা পদক প্রদানের মাধ্যমে সম্মানিত করেছে কুমিল্লা যুব সমিতি। শুক্রবার (২৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পদক প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান। মিসেস সুফিয়া আক্তার হক কুমিল্লা জেলা মুরাদনগর থানার বাইরা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৫৫ সালের ২ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করে। তার বাবা মৃত তারিফুল ইসলাম সরকার ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক। তখনকার দিনে মেয়েদের বিভিন্ন কারণে লেখাপড়ায় অনগ্রসরতা ছিল। বাবা এবং মা মৃত জোবেদা খাতুনের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এবং শাসনে তিনি এইচএসসি পাস করেন। পরবর্তীতে সাংসারিক কাজে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় আর লেখাপড়ায় এগোতে পারেননি। তার স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহীদুল হক পেশায় একজন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং সাংবাদিক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের এক ছেলে এবং এক মেয়ে ছিল। তার স্বামী বঙ্গবন্ধুর ডাকে যখন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে ভারতের মেলাঘরে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য চলে গিয়েছিল তখন তিনি দুই সন্তানকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করেছিলেন। কারণ, তখন রাজাকাররা মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের ওপর চরম নির্যাতন করত। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার স্বামী ফিরে আসলে নতুন করে তাদের জীবন শুরু হয়। একে একে তার চার ছেলে এবং তিন মেয়ে জন্মগ্রহণ করে। তার স্বামী শিক্ষকতা এবং সাংবাদিকতা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও তিনি একাই তার সাত সন্তানকে লেখাপড়ায় ব্যস্ত রেখেছিলেন।  মিসেস সুফিয়া আক্তার হকের প্রতিটি ছেলেমেয়ে সম্মানজনক পেশায় প্রতিষ্ঠিত। তার বড় ছেলে মো. নোমানুল হক সুপ্রিম কোর্টের একজন অ্যাডভোকেট। দ্বিতীয় ছেলে মো. নাজমুল হক বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের একজন সদস্য। বর্তমানে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন। তৃতীয় ছেলে মো. নাইমুল হক বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের একজন সদস্য। বর্তমানে তিনি ট্যুরিস্ট পুলিশের ঢাকা রিজিয়নে পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত আছেন। চতুর্থ ছেলে মো. নাদিমুল হক বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন সদস্য। তিনি বর্তমানে তিতুমীর সরকারি কলেজে কর্মরত আছেন। বড় মেয়ে রায়হানা কলি বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন সদস্য। তিনি বর্তমানে সবুজবাগ সরকারি কলেজে কর্মরত আছেন। দ্বিতীয় মেয়ে রুমানা কান্তা পেশায় একজন ডাক্তার। তিনি বর্তমানে নিউইয়র্কে একটি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত আছেন। তৃতীয় মেয়ে রোখসানা কনা বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন সদস্য। তিনি বর্তমানে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক অধিদপ্তরে (মাউশি) গবেষণা অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩১

শব্দাবলী প্রবর্তিত 'গিয়াস মিলন নাট্যপদক ২০২৩' প্রদান
বরিশালের অন্যতম নাট্য সংগঠন শব্দাবলী প্রবর্তিত ‘গিয়াস মিলন নাট্যপদক ২০২৩’ প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বরিশাল নগরীর সদর রোডস্থ লুকাস বিল্ডিং এ শব্দাবলী স্টুডিও থিয়েটার মিলনায়তনে এ পদক প্রদান করা হয়। পদকপ্রাপ্ত নাট্যজন হলেন চট্টগ্রামের অন্যতম নাট্যসংগঠন অরিন্দম নাট্য সম্প্রদায়ের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল আলম বাবু।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম। সংগঠনের সভাপতি মো. ফারুক হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা মেজিস্ট্রেট সোহেল মারুফ ও বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত ছড়াকার, লেখক তপংকর চক্রবর্তী। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শব্দাবলীর অন্যতম সংগঠক নাট্য ব্যক্তিত্ব সৈয়দ দুলাল, জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ, বরিশাল শাখার সভাপতি কাজল ঘোষ, খেয়ালী গ্রুপ থিয়েটারের সভাপতি অধ্যাপক ইমানুল হাকিম বাচ্চা, বরিশালের অন্যতম সাংস্কৃতিক সংগঠক নজরুল ইসলাম চুন্নু, বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদের সভাপতি শুভংকর চক্রবর্তী, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশানের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বাসুদেব ঘোষ ও বরিশাল নাটকের সাধারণ সম্পাদক পার্থ সারথী বিশ্বাস প্রমুখ। নাট্যকার অনিমেশ সাহা লিটুর সঞ্চালনায় সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শব্দাবলীর সাধারণ সম্পাদক মেহেদী সজল। সভায় বক্তারা বরিশাল নাট্যাঙ্গনের অন্যতম দুই নাট্যযোদ্ধা প্রয়াত গিয়াস উদ্দিন ও এনায়েত হোসেন মিলনের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন। সেইসাথে পদকপ্রাপ্ত নাট্যজন মো. সাইফুল আলম বাবুকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। ২০১৫ সাল থেকে প্রতিবছর একজনকে মঞ্চ নাটকে বিশেষ অবদানের জন্য পদক প্রদান করে শব্দাবলী। পদক প্রদান শেষে জহির রায়হানের বিখ্যাত উপন্যাস ‘আরেক ফাল্গুন' অবলম্বনে অনিমেশ সাহা লিটুর রচনা ও শহীদুল ইসলাম শিশিরের নির্দেশনায় ‘রক্তাক্ত পুষ্পাঞ্জলি' নাটক মঞ্চায়ন হয়।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৪

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে অসহায়দের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির গুইমারা রিজিয়নের আওতাধীন সিন্দুকছড়ি জোনে স্থিতিশীলতা শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে জোন কমান্ডার লে. কর্নেল সৈয়দ পারভেজ মোস্তফা। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে এরই ধারাবাহিকতায় সিন্দুকছড়ি জোনের পক্ষ থেকে সুবিধা বঞ্চিত ও হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়। এ সময় শীতবস্ত্র বিতরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহায়তা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহায়তা, অসহায়দের মাঝে ঢেউটিন, দুঃস্থ পরিবারের মাঝে সেলাই মেশিন, গরিব ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে আর্থিক অনুদান, স্কুল ব্যাগ ও বই বিতরণ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। জোন কমান্ডার বলেন, এলাকার শান্তি, শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতি বজায় রেখে জনকল্যাণে একে অপরের সহযোগিতা ও মিলেমিশে থাকার পরামর্শ দিচ্ছি। এ জোন আপনাদের সুখ, দুঃখে পাশে ছিল ভবিষ্যতেও থাকবে বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জোনের দায়িত্বপূর্ণ অফিসার ও সাংবাদিকরা।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৯

বাহরাইনে দূতাবাসের উদ্যোগে প্রবাসীদের কনসুল্যার সেবা প্রদান
প্রবাসীদের দোরগোড়ায় বিভিন্ন সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বাহরাইনের সালমাবাদ এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের জন্য প্রবাসবান্ধব বিশেষ কনসুল্যার সেবার আয়োজন করা হয়। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মানামা ও বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে এই সেবা প্রদান করা হয়। ওই এলাকার প্রবাসীরা ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে বিভিন্ন সেবা গ্রহণের জন্য উপস্থিত হন। যেখানে প্রায় ৪০০ জন সেবা গ্রহীতা বিভিন্ন কনসুল্যার সেবা তথা পাসপোর্ট সেবা, জন্মনিবন্ধন সেবা, বিশেষ আইনগত সেবা, ওয়েজ আর্নার্স সদস্যপদ নিবন্ধন সেবা এবং ফ্রি মেডিকেল সেবা গ্রহণ করেন। এ সময়ে দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (সিডিএ) এ কে এম মহিউদ্দীন কায়েস কনসুল্যার ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। যেখানে আগত প্রবাসীদের স্বাগতম জানিয়ে তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি। উপস্থিত প্রবাসীরা দূতাবাসের এত সুন্দর প্রবাসবান্ধব কনসুল্যার সেবার আয়োজনের জন্য চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সসহ দূতাবাসের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান।  সাপ্তাহিক ছুটির দিনে একই ছাতার নিচে পাসপোর্ট সেবা, জন্মনিবন্ধন সেবা, বিশেষ আইনগত সেবা, ওয়েজ আর্নার্স সদস্যপদ নিবন্ধন সেবা পাওয়াতে আগত প্রবাসীরা দূতাবাসের এ কার্যক্রমে তাদের বেশ উপকার হয়েছে বলে জানান। অন্যদিকে একইসঙ্গে ফ্রি মেডিকেল সেবা প্রদানের জন্য দূতাবাসের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাহরাইনের বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের ক্যাম্প আয়োজনের জন্য দূতাবাসকে অনুরোধ করেন তারা।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৭

রেড ক্রিসেন্টের বেস্ট ব্রাঞ্চ অ্যাওয়ার্ড প্রদান
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস) সারাদেশের ৬৮টি ব্রাঞ্চের মধ্যে তিনটি ক্যাটাগরিতে সেরা ব্রাঞ্চসহ ১১টি পুরস্কার প্রদান করেছে। এর মধ্যে মোস্ট আউটস্ট্যান্ডিং ব্রাঞ্চ ক্যাটাগরিতে সেরা ব্রাঞ্চ হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে কিশোরগঞ্জ ব্রাঞ্চ। এ ছাড়া সার্ভিস ডেলিভারি অ্যান্ড ইন্টারভেনশন ব্রাঞ্চ ক্যাটাগরিতে পাঁচটি ও ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড গভার্নেন্স ব্রাঞ্চ ক্যাটাগরিতে পাঁচটি ব্রাঞ্চকে পুরস্কৃত করা হয়। এগুলো হলো রাজশাহী সিটি, চট্টগ্রাম সিটি, বগুড়া, লালমনিরহাট, বরগুনা, নেত্রকোণা, কুড়িগ্রাম, চট্টগ্রাম জেলা রেড ক্রিসেন্ট ব্রাঞ্চ। সোসাইটির কৌশলগত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ও ব্রাঞ্চের সক্ষমতা বৃদ্ধির কার্যক্রমকে আরও এগিয়ে নিতে দ্বিতীয়বারের মতো সেরা ব্রাঞ্চ পুরস্কার প্রদান করলে বিডিআরসিএস।   বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আবদুল ওয়াহহাব। বিজয়ী ব্রাঞ্চগুলোর প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন তিনি। পুরস্কার হিসেবে ব্রাঞ্চগুলোকে মোট ২৫ লাখ টাকা, ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হয়। ব্রাঞ্চ ডেভেলপমেন্ট ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় সারাবছর সোসাইটির ব্রাঞ্চগুলোর কাজের মূল্যায়ন পর্যালোচনা করে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। স্থানীয় সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে সোসাইটির ব্রাঞ্চগুলোকে আর্থিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে উৎসাহ প্রদান করাই অ্যাওয়ার্ড প্রদানের মূল উদ্দেশ্য।    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিডিআরসিএস’র চেয়ারম্যান বলেন, ‘সারাদেশে ৬৮টি ব্রাঞ্চের মাধ্যমে দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনের মূলনীতি অনুসরণ করে আত্মনির্ভরশীল ও টেকসই জাতীয় সোসাইটি হিসেবে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে সোসাইটির ব্রাঞ্চগুলোর সক্ষমতা অর্জন অত্যন্ত জরুরি। ব্রাঞ্চগুলোকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে উৎসাহী করতে পুরস্কৃত করার এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।’   অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আজম। ৬৮টি ব্রাঞ্চের মধ্যে সেরা ব্রাঞ্চ বাছাই ও পুরস্কার প্রদানের পুরো প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবহিত করা হয় অনুষ্ঠানে। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. নূর-উর-রহমান, ট্রেজারার এম এ সালাম, ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ, আইএফআরসি, আইসিআরসি ও বিভিন্ন পার্টনার ন্যাশনাল সোসাইটি’র প্রধান ও প্রতিনিনিধিগণ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিডিআরসিএস’র উপমহাসচিব, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ এবং চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম সহ সোসাইটির সব ব্রাঞ্চের প্রতিনিধি, সেক্রেটারি, ইউনিট লেভেল অফিসার ও যুবপ্রধানরা। 
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫১

পাটগ্রামে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে সহায়তা প্রদান
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ১৩ পরিবারকে ঢেউটিন, টাকার চেক, চাল ও শুকনা খাবার সহায়তা দেওয়া হয়েছে।  মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১ টায় এসব বিতরণ করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এবং পাটগ্রাম উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের চত্বরে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারকে ২ বান্ডিল করে ঢেউটিন, ৬ হাজার করে টাকার চেক, ৩০ কেজি করে জিআর চাল ও শুকনা খাবার তুলে দেওয়া হয়।  বিতরণ অনুষ্ঠানে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা উত্তম কুমার নন্দী প্রমুখ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৪৪

তিন দিনের প্রশিক্ষণ শেষে পিআইবিতে বিনোদন সাংবাদিকদের সনদপত্র প্রদান
প্রেস ইনস্টিটিউ বাংলাদেশ- পিআইবিতে বিনোদন সাংবাদিকদের তিন দিনব্যাপী রিপোর্টিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার  ( ১লা ফেব্রুয়ারি)  বিকালে প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের সনদপত্র প্রদান করা হয়। সনদপত্র প্রদান করেন পিআইবির মহাপরিচালক এবং সভাপ্রধান জাফর ওয়াজেদ। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (এফডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন বলেন, পূর্বে সিনেমা অর্থাৎ চলচ্চিত্রই ছিল একমাত্র বিনোদনের ক্ষেত্র। কিন্তু বর্তমানে বিনোদনের জন্য আরও অন্য মাধ্যম বা ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। বিনোদন সংবাদিকদের প্রতিবেদন তৈরির ক্ষেত্রে গঠনমূলক ভূমিকা পালন করা বাঞ্চনীয়। এছাড়া তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে মাঠপর্যায়ে অর্থাৎ প্রাইমারি সোর্সের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেন।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩৩

ওয়ানডে বিশ্বকাপ / আরটিভি বিশ্বকাপ কুইজ বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান
ক্রিকেট বিশ্বকাপের উন্মাদনায় কেঁপেছে গোটা দুনিয়া। স্বাগতিক ভারতকে একরাশ হতাশায় ডুবিয়ে আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপা নিজেদের ঘরে তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। গত ৫ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত বৈশ্বিক এই মহারণের ১৩তম আসর অনুষ্ঠিত হয়। বৈশ্বিক এই ক্রীড়া আসরকে ঘিরে বাংলাদেশেও চোখে পড়ার মতো উন্মাদনা ছিল। সেই উন্মাদনায় পাঠকদের পাশে থাকার প্রত্যয়ে প্রায় দেড় মাসব্যাপী কুইজ প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছিল দেশের জনপ্রিয় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আরটিভি। আইসিসি মেনস ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ টু-থাউজেন টুয়েন্টি থ্রি উপলক্ষে আরটিভি ও ‘MAMA Noodles’ আয়োজিত ‘MAMA’ World Cup Quiz-2023 প্রতিযোগিতায় প্রতিদিন ক্রিকেট ইতিহাস থেকে শুরু করে মাঠের বিভিন্ন দিক ঘিরে দুটি করে কুইজ ছিল। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী লক্ষাধিক পাঠকের মধ্য থেকে সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত ৪২ জন চূড়ান্ত বিজয়ীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার ২০ জন এবং ঢাকার বাইরের ২২ জন বিজয়ী ছিলেন। এই উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আরটিভির স্টুডিওতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় বিজয়ীরা সশরীরে উপস্থিত হয়ে নিজেদের প্রাপ্ত পুরস্কার গ্রহণ করেন। এ সময়ে আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক আহমেদ, কল্লোল গ্রুপ অব কোম্পানিজের হেড অব ডিজিটাল মার্কেটিং রিফাত আহমেদ, কল্লোল থাই প্রেসিডেন্ট ফুডস বিডি লিমিটেডের সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং ম্যানেজার সাঈদ বিন মাসুদ ও আরটিভির উপ-বার্তা প্রধান মামুনুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আরটিভির অনুষ্ঠান বিভাগের প্রধান দেওয়ান শামসুর রাকিব, আরটিভির হেড অব মার্কেটিং (জিএম) সুদেব চন্দ্র ঘোষ, প্রকৌশল ও সম্প্রচার বিভাগের প্রধান স্বপন কুমার ধর, মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক আবু সাদিক মো. আলী, ডিএসএম’র প্রধান কবীর আহমেদ, আরটিভির অনলাইন ইনচার্জ মো. মাহমুদুল হাসান বিপুল এবং সিনিয়র মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ তরিকুল ইসলাম। পুরস্কার বিজয়ীরা হলেন- গ্র্যান্ড উইনার ১ (এলইডি টিভি) : লিজা আহমেদ গ্র্যান্ড উইনার ২ (মাইক্রো-ওভেন) : নিজাম উদ্দিন গিফট হ্যাম্পার বিজয়ীরা হলেন : রিয়াজ আহম্মেদ, সার্জু বেগম, মো. নুরুল আমিন, মহুয়া সুলতানা, ইশতিয়াক আহমেদ, আজিজুল হক, সানজিদা ইসলাম ইভা, চৈতী, সাদিয়া শারমিন, সাইফি, তাফহিম তাজওয়ার, আরাফাত হোসেন, আহাব আমিন, তাজমিরা আক্তার, মোহাম্মদ রাজন, শফিক, মিনহাজ জাহান পাপিয়া, মিজানুর রহমান, মনিরুজ্জামান, মেহেদী হাসান, ফাহিম, মোত্তালেব, বৈশাখী আক্তার, টিটু, সৈকত, নাহিদ হাসান, গোলাম মোস্তফা, রিদওয়ান অয়ন, সুমন মল্লিক, রায়হান আহমেদ, হোসেন মাহমুদ, মিজানুর রহমান, খোরশেদ, সাব্বির হোসেন, আয়েশা লুপা, আশরাফুল ইসলাম, তাপস চক্রবর্তী, তাসলিমা খাতুন, মাশরুর আব্দুল্লাহ এবং হাসান মাহমুদ রাজু।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৩

৬৮৮ মেধাবীকে বৃত্তি প্রদান করলো কেএমআরএফ 
মানবকল্যানমুখী ফাউন্ডেশন খাজা মোজাম্মেল হক (রঃ) ফাউন্ডেশন সিরাজগঞ্জ জেলার সমগ্র উপজেলার ১১৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নবম ও দশম শ্রেণীর ৬৮৮ জন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীকে বৃত্তি ও সম্মাননা সনদ প্রদান করেছে।  শনিবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে আনন্দঘন এক অনুষ্ঠানে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও প্রধান অতিথি খাজা টিপু সুলতান মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে বৃত্তি ও সম্মাননা সনদ প্রদান করেন।  সিরাজগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক মীর মোহম্মদ মাহবুবুর রহমান অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন।  অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কামরুজ্জামান, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, শাহজাদপুর থানার উপজিলা নির্বাহী কর্মকর্তা, অফিসার ইন-চার্জ, জেলার শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক,  অতিথি ও সমাজের বিভিন্নস্তরের পেশাজীবি মানুষজন। প্রধান অতিথি খাজা টিপু সুলতান বলেন, আমি যা তোমাদের কাছে চেয়েছি তা আমি পেয়েগেছি। আমি তোমাদের কাছে আরেকটা জিনিস চাইবো সেটা হল একজন ভালো মানুষ হওয়া। মহান ওলি হযরত খাজা মোজাম্মেল হক (রঃ) বলেছেন, তোমার কর্মের মধ্যেই তোমার ইবাদত নিহিত আছে, আমাদেরকে আমাদের সর্বদা নিজের আত্মার সাথে জ্বিহাদ করতে হবে কারন সয়তান সব সময় আমাদরে কে বিপথে চালিত করতে চেষ্টা করে। আমরা যদি কোথাও চাকরি বা ব্যবসা করি তাহলে কৃত্তিম ভাবে কাউকে ঠকানো যাবে না। কোন অবস্থাতেই মিথ্যে কথা বলা যাবে না। আমরা এভাবে চলতে থাকলে একদিন নিশ্চয়ই মহান আল্লাহপাক আমদেরকে উঁনার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবেন। একদিন নিশ্চয়ই আমরা প্রমান করতে পারব যে আমরা সবার চেয়ে উত্তম।  ফাউন্ডেশনের বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী আরমান খানের উপস্থাপনায় নানাবিধ মেধা ভিত্তিক প্রতিযোগিতামুলক অনুষ্ঠান ‘মেধায় মাতি’ পর্বটি ছিল অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী বাপ্পা মজুমদারের গান এবং নাট্য ব্যাক্তিত্ত শহিদুজ্জামান সেলিমের উপস্থিতিতে সকলেই অনুষ্ঠানে আনন্দে মেতে ছিলেন। উল্লেখ্য, ২০০১ সালে খাজা মোজাম্মেল হক (রঃ) ফাউন্ডেশন বৃত্তিপ্রদান কার্যক্রমের পাশাপাশি আরো ২টি মানবকল্যানমুলক কার্যক্রম করে আসছে সারাদেশজুড়ে। অভিজ্ঞ ডাক্তারের সমন্বয়ে ঢাকার শ্যামলীবাগ শ্যামলীতে ও শ্রীমঙ্গলের জান্নাতুল ফেরদৌস কমপ্লেক্সে বিনামুল্যে চিকিৎসাপত্র প্রদান কেন্দ্রের মাধ্যমে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা এবং শুধুমাত্র খাজা শাহ ইউনুছ আলী এনায়েতপুরী (রঃ) এর নেছবতভুক্ত অসচ্ছল কর্মক্ষম ভক্তবৃন্দের মাঝে ‘ছাদকা- ই – জারিয়া’ হিসেবে এককালীন মুলধন প্রদান করে আসছে।       
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়