• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
২৫ মার্চ রাতে দেশব্যাপী প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’
যথাযোগ্য মর্যাদায় ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার। তারই অংশ হিসেবে আগামী ২৫ মার্চ (সোমবার) রাত ১১টায় দেশব্যাপী প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’ পালন করা হবে এক মিনিটের জন্য। কেপিআই এবং জরুরি স্থাপনাগুলো অবশ্য এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে। শনিবার (২৩ মার্চ) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। দিবসটি উপলক্ষে বাণী দেবেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে অনুষ্ঠিত হবে গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভা। দেশব্যাপী আয়োজন করা হবে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের।   এছাড়া, স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।   ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশনগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে। এছাড়া ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এদিন বাদ জোহর বা সুবিধাজনক সময় বিশেষ মোনাজাত হবে দেশের সব মসজিদে। প্রার্থনা করা হবে অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতেও। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরূপ কর্মসূচি পালন করা হবে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১০:৫৯

সীমান্তে হত্যা বন্ধের দাবিতে প্রতীকী লাশের মিছিল
সীমান্তে হত্যা ও আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে ঢাকাস্থ বাংলাদেশ গণশক্তি পার্টির আহ্বায়ক হানিফ বাংলাদেশির নেতৃত্বে কুড়িগ্রাম-ভূরুঙ্গামারী সড়কের নাগেশ্বরী উপজেলা পরিষদ গেটের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। আগেরদিন হানিফ বাংলাদেশি ভূরুঙ্গামারীতে এই কর্মসূচি পালন করেন।  এ সময় হানিফ বাংলাদেশিসহ আরও বক্তব্য রাখেন নাগেশ্বরী পৌর যুব সংগঠনের সভাপতি মো. সাদিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ যুব শক্তি কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি নুরনবী মিয়া প্রমুখ। জানা গেছে এর আগে হানিফ বাংলাদেশি ‘প্রতীকী লাশের মিছিল’ নিয়ে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা অতিক্রম করেন। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে এ কর্মসূচি শুরু করেন। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত ও মিয়ানমার সীমান্ত আছে এমন সব জেলা ও উপজেলা প্রদক্ষিণ করে এভাবে প্রতিবাদ জানাবেন তিনি। কর্মসূচিটি যশোরের বেনাপোল উপজেলায় গিয়ে শেষ হবে বলে জানান হানিফ বাংলাদেশি।  তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতিবেশী দুটি দেশ ভারত ও মিয়ানমার সব সময় বাংলাদেশের ওপর আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। সীমান্তে নিরীহ মানুষকে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করছে। কিছুদিন আগে একজন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ। সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যার পরে বলা হয় এরা গরু চোরাকারবারি। হতে পারে গরু চোরাকারবারির সঙ্গে যুক্ত, কিন্তু এদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক। গুলি করে হত্যা করবে কেন? ভারত ও মিয়ানমার যদি তাদের দেশের পাচারকারীদের দমন করে তাহলে বাংলাদেশের পাচারকারীরা এমনিতেই সব বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৪৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়