• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু, সরানো হচ্ছে ডিএনসিসি কার্যালয়
কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন থেকে আঞ্চলিক কার্যালয় স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। কার্যালয়টি মোহাম্মদপুরে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে শুরু হলো কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার সরানোর প্রক্রিয়া। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ডিএনসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (অঞ্চল-৫) মোতাকাব্বীর আহমেদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘ডিএনসিসির কার্যালয় স্থানান্তরের মাধ্যমে কারওয়ান বাজারের স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। ঈদের আগে অফিসের সবকিছু সরিয়ে নেওয়া হলেও ভবনটি ভাঙা হবে পরে। আপাতত কাঁচাবাজার সরানোর কথা ভাবছি আমরা। ব্যবসায়ীদের যেখানে স্থানান্তর করা হবে, সেখানেও কাজ শুরু হয়েছে।’ ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন বলেন, ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় সরিয়ে মোহাম্মদপুর নেওয়া হচ্ছে। শিয়া মসজিদের পাশের মোহাম্মদপুর কমিউনিটি সেন্টারে হবে অস্থায়ী আঞ্চলিক কার্যালয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এই আঞ্চলিক কার্যালয়টি এতদিন কারওয়ান বাজার পাকা আড়ত মার্কেটে ছিল। ঢাকা সিটি করপোরেশন ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় যে আটটি মার্কেট পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে, সে তালিকায় এ মার্কেটও আছে। গত ১৮ মার্চ কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে ডিএনসিসি। সভায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, কারওয়ান বাজারের যে ভবনে ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে, সেটি যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। সেই ভবনে ১৭৬টি দোকান রয়েছে। ওই ভবন ঈদের পরে ভাঙা হবে। ভবনে থাকা ব্যবসায়ীদের গাবতলীতে স্থানান্তর করা হবে।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪৫

সিন্ডিকেট ধ্বংসের প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেছেন কৃষিমন্ত্রী
সিন্ডিকেট ধ্বংসের প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করে কাজ শুরু করেছি বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালায় যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কৃষিমন্ত্রী বলেন, সিন্ডিকেট বলতে কিছু থাকলে তা কীভাবে ধ্বংস করা যায়, তার জন্য প্রক্রিয়া কী, সেটা উদ্ভাবন করে ইতোমধ্যে আমরা কাজ শুরু করেছি। এ ছাড়া ঐক্যবদ্ধভাবে যাতে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় সেজন্যও আমরা কাজ করছি। তিনি বলেন, হাটবাজারে যারা মজুতদারি করেন তাদের অনুরোধ করবো, তারা যেন এই হারাম ব্যবসা না করেন। আল্লাহর রসুলও বলেছেন, তেজারতি করো কিন্তু কেউ হারাম তেজারতি করবে না। আমি অনুরোধ করি রমজান মাসে যাতে আমরা সুন্দরভাবে সিয়াম সাধনা করতে পারি সেজন্য সবাই সহযোগিতা করবেন। মন্ত্রী ব্রি’র বিজ্ঞানীদের বলেন, আপনারা আরও বেশি করে গবেষণা করেন যাতে উৎপাদন আরও বেশি হয়। আমাদের বিজ্ঞানীদের যে মেধা আছে, তারা আরও এগিয়ে যাবেন। আমাদের বিজ্ঞানীরা দিন দিন যা আবিষ্কার করে যাচ্ছেন তা থেকে বোঝা যায় আমাদের বিজ্ঞানীদের কাছে এখন কোনো আবিষ্কারই অসম্ভব নয়। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতির শতকরা ৮০ ভাগ নির্ভর করে কৃষির ওপর, এ জন্য কৃষিকে সেভাবে সাজিয়ে তুলতে পারলে অভাব কাটবে, দারিদ্র বিমোচন হবে। নিজেকে চাষি পরিচয় দিয়ে মন্ত্রী বলেন, চাষাবাদ করলে যে ফল পাওয়া যায় বা উৎপাদন পাওয়া যায় এর চেয়ে বেশি আনন্দ কিছু হতে পারে না।  এ সময় কৃষি মন্ত্রণালয়ে সচিব ওয়াহিদা আক্তার, ব্রি’র মহাপরিচালক মো. শাহজাহান কবীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়