• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গরমে যেসব রঙের পোশাকে স্বস্তি মিলবে
দিনের বেলায় এখন রোদের খরতাপে কোথাও দাঁড়ানো মুশকিল হয়ে উঠেছে। কোনো ছায়ায় না দাঁড়ালে রোদের তাপে মাথা ফেটে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। আবহাওয়া এখন বেশ উত্তপ্ত। তাই গরমে আরামদায়ক পোশাক পরার বিকল্প নেই। এর পাশাপাশি গরমে কোন রঙের পোশাক বিশেষ উপযোগী তা জানতে হবে। কিছু রঙের পোশাক পরলে শরীর ঠান্ডা থাকে ও গরমও কম লাগে, বলছে গবেষণা। গরমে পোশাকের রঙ নির্বাচনের সময়ও সচেতন হতে হবে। হালকা রঙ বেছে নেওয়াই ভালো। চড়া ও গাঢ় রঙের তাপশোষণ ক্ষমতা বেশি। সাদা রঙের তাপশোষণ ক্ষমতা কম। তাই গরমে এই রঙের পোশাকের সংগ্রহ থাকা ভালো। সাদার পাশাপাশি যেকোনো হালকা রঙের পোশাকও গরমে স্বস্তি দেবে। পিচ কালার বা মিষ্টি গোলাপির মতো রঙেও মিলবে আরাম। তবে অনেকে আছেন যারা উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরতে ভালোবাসেন, এড়িয়ে যান হালকা রঙ। তাদের জন্য পরামর্শ, পোশাকের মূল রঙ (বেজ কালার) হালকা রেখে এর ওপর উজ্জ্বল কাজের মোটিফ বেছে নিতে পারেন। এই যেমন সাদা টপ বেছে নিলেন, সেই টপসের মাঝ বরাবর থাকতে পারে হাতে আঁকা নকশা। আবার নকশিকাঁথার কাজও থাকতে পারে। পোশাকে খুব বেশি জমকালো কাজ এ সময়ে এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। এই যেমন চুমকি, কাচ বা লেসের কাজ। পোশাকজুড়ে থাকা কাজও এই আবহাওয়ায় বেমানান। এ ধরনের জমকালো পোশাক নিজের জন্য যেমন কষ্টদায়ক, অন্যের চোখের জন্যও অস্বস্তিকর। ২০২০ সালের আগস্টে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজের গবেষক তোশিয়াকি ইচিনোসের নেতৃত্বে জাপানি বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে আসে অবাক করা ফলাফল। গবেষক তোশিয়াকি ইচিনোস এই পরীক্ষার জন্য কড়া রোদে ৯টি ম্যানকুইনে লাল থেকে হালকা সবুজ, হলুদ, নীল, কালো, সাদা বা গাঢ় সবুজসহ বিভিন্ন রঙের পোলো শার্ট পরান। তখন বাইরের তাপমাত্রা ছিল প্রায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৮৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট)। মাত্র পাঁচ মিনিট ম্যানকুইনগুলোকে রোদে রাখার পর গবেষকরা কাপড়ের ওপরিভাগের তাপমাত্রা পরীক্ষা করেন। সবচেয়ে শীতল ও উষ্ণতম পোলো শার্টের মধ্যে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার্থক্য লক্ষ করেন তারা। অনেকেই হয়তো জানেন, গরমে সাদা রঙের পোশাক পরলে স্বস্তি মেলে। অন্যদিকে কালো রঙ অতিরিক্ত তাপ শোষণ করে। গবেষণায় দেখা যায়, সাদা পোলো শার্টের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছিল প্রায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গবেষণার সময় বাতাসের তাপমাত্রার সমতুল্য। অন্যদিকে কালো পোলো শার্টের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছিল ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২২ ফারেনহাইট)। গবেষকরা জানান, সাদার পরে যে রঙগুলো শরীরকে শীতল রাখে সেগুলো হলো হলুদ, ধূসর ও লাল। যদিও লাল রঙকে বেশির ভাগ মানুষই ‘উষ্ণ’ রঙ হিসেবে জানেন। বেগুনি তালিকার মাঝখানে আছে, তাই এটি গরম আবহাওয়ার সময় পরতে পারেন যদি এটি আপনার প্রিয় রঙ হয়। তবে গবেষকরা গরমে নীল, হালকা সবুজ, গাঢ় সবুজ ও কালো রঙের পোশাক পরতে নিষেধ করেছেন। এই রঙগুলো বেশি তাপমাত্রা শোষণ করে।  এ গরমে পোশাকে খুব বেশি জমকালো কাজ এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। এই যেমন চুমকি, কাচ বা লেসের কাজ। পোশাকজুড়ে থাকা কাজও এই আবহাওয়ায় বেমানান। এ ধরনের জমকালো পোশাক শরীরের জন্য আরামদায়ক নয়। সূত্র: লাইফস্টাইল এশিয়া
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৯

ভিন্নধর্মী পোশাকে আলোচনায় মনামী
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মনামী ঘোষ। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি নাটক ও সিনেমায় কাজ করে দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। শুধু অভিনয় নয়, নাচেও বেশ পারদর্শী এই অভিনেত্রী।  অনেকেই তাকে মজা করে বাংলার উরফি জাভেদ বলেন। মাঝে মধ্যে ইউনিক সাজ-পোশাকে তিনিও আলোচনায় থাকেন। এবার ভিন্নধর্মী পোশাকে নজর কাড়লেন মনামী। গত ২৯ মার্চ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে একটি সাদার ওপর লাল সুতোর নকশি কাঁথা ডিজাইনের স্লিভলেস গাউন পরেছিলেন মনামী ঘোষ। পিঠ ছিল সম্পূর্ণ উন্মুক্ত। তবে গাউনের পিঠে নেট দেওয়া ছিল। আর সেখানেই লেখা ছিল বাংলার বিখ্যাত নকশি কাঁথা স্টিচের একটি পদ্য।     মনামীর পিঠে লেখা ছিল— অস্ফুট সেই না বলা কথা / মনের আবেগের হারানো ব্যথা/ আঁকে আর লিখে শোক গাঁথা / কত স্বপ্ন দিয়ে বোনে, নকশি কাঁথা। এর সঙ্গে তিনি হাতে একটি বটুয়া ব্যাগ নিয়েছিলেন। আর চুলটাকে লাল ফিতে দিয়ে পুরোনো দিনের স্কুল গার্লের মতো বেঁধে রেখেছিলেন। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস   
৩১ মার্চ ২০২৪, ২০:০৬

ফের অদ্ভুত পোশাকে উরফি
শোবিজের স্টাইলিশ তারকা উরফি জাভেদ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উদ্ভট পোশাকের কারণে বরাবরই আলোচনার শীর্ষে থাকেন তিনি। অদ্ভুত সব পোশাকের কারণে নানা ঝামেলায় পড়লেও কোনো কিছুকেই পাত্তা দেন না উরফি। কখনও অ্যালুমিনিয়াম পাত গায়ে জড়িয়ে, কখনও শুধু ছবি দিয়ে শরীর ঢেকে কখনও  বা আবার সুতোয় নিজেকে সাজিয়ে চর্চায় এসেছেন উরফি। কিন্তু এবার এক অদ্ভুত পোশাকে দেখা গেছে তাকে। শরীরের মধ্যে গোটা সৌরজগৎ জড়িয়ে হাজির হলেন উরফি। আর এতে ফের সমালোচনার মুখে পরেছেন তিনি।      খুব শিগগিরই ‘ফলো করলো ইয়ার’ সিরিজে দেখা যাবে উরফিকে। মূলত সেই সিরিজ মুক্তির আগেই আমাজনের লঞ্চ ইভেন্টে আউটফিটে সৌরজগৎকে সঙ্গে করে উপস্থিত হন উরফি। আর সেই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়ায়। জানা গেছে, উরফির জীবনের কিছু সত্য ঘটনাকে কেন্দ্র করেই সিরিজটির গল্প সাজানো হয়েছে। একদিকে যশ-খ্যাতি এবং অন্যদিকে পারিবারিক প্রতিকূলতা পেরিয়ে আসা সব নিয়েই গড়ে উঠেছে সিরিজটি।  এর আগে ভারতীয় গণমাধ্যমে উরফি জানিয়েছিলেন, নতুন কিছু করতে চলেছেন তিনি। যাতে নাটকীয়তার পাশাপাশি ভালোবাসাও আছে। একটি রিয়েলিটি শো আয়োজন করতে চলেছেন উরফি, যেখানে সহিংসতাও থাকবে।   ‘ফলো করলো ইয়ার’ সিরিজটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে সোল প্রোডাকশন, ফাজিলা আলানা ও কামনা মেনেজেস প্রোডাকশন। সিরিজটি নির্মাণ করবেন পরিচালক সন্দীপ কুকরেজা, ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর মেঘনা বদোলা, ক্রিয়েটিভ কনসালট্যান্ট নাওমি দত্ত, স্টোরি সুপারভাইজর অনীশা রাইসুরানা প্রমুখ। 
২০ মার্চ ২০২৪, ১৫:৩৬

পোশাকে নয়, মানসিকতায় স্মার্ট হয়ে কাজ করতে হবে : কুজেন্দ্র লাল
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেছেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। ২০৪১ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত, সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে শুধু পোশাকে নয়, মানসিকতায় স্মার্ট হয়ে কাজ করতে হবে। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পুলিশ লাইন্স হাই স্কুলে আন্তঃ হাউজ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামকেও ঠিক একই পথে কাজ করতে হবে। দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে খাগড়াছড়িকে অনন্য একটি জেলা হিসেবে গঠন করতে চাই। এজন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও পুলিশ সুপার মুক্তা ধর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, খাগড়াছড়ি পৌরসভার মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী। এসময় স্বাগত বক্তব্য দেন খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার নাথ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) এবং সদ্য পুলিশ সুপার পদে পদোপ্রাপ্ত মাহমুদা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম ও অপস্) মো. জসীম উদ্দিন, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সদস্য শতরূপা চাকমা, খাগড়াছড়ি  উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. মনিরুজ্জামান চৌধুরী, খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. তানভীর হাসান, জেলা পুলিশের ডিবির ওসি মো. শামসুজ্জামান, ডিএসবির ডিওয়াইওয়ান মো. আনোয়ার হোসেনসহ পুলিশ কর্মকর্তা, সাংবাদিক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।  
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:০২

ইরানের ঐতিহ্যবাহী পোশাকে জয়া আহসান
দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ঢালিউড-টালিউডে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়ানোর পর বলিউডেও বাজিমাত করেছেন এই অভিনেত্রী। এবার ইরানের ঐতিহ্যবাহী পোশাকে দেখা গেল জয়াকে। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) পর্দা উঠেছে ৪২তম ফজর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের। ইরানের বিখ্যাত এই চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী সিনেমা হিসেবে প্রদর্শিত হয় জয়া অভিনীত সিনেমা ‘ফেরেশতে’। এটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে বাংলাদেশ-ইরান। এদিন সেখানে জয়াসহ আরও উপস্থিত ছিলেন রিকিতা নন্দিনী শিমু, সুমন ফারুক, তেহরানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল করিম খান, পরিচালক মুর্তজা অতাশ জমজম ও গল্পকার মুমিত আল রশিদ। উৎসবে জয়া ও শিমু হাজির হয়েছিলেন ইরানের ঐতিহ্যবাহী ইসলামি পোশাকে। নীল রঙের বোরকা ও মাথায় স্কার্ফ পরতে দেখা গেছে জয়াকে। এ প্রসঙ্গে জয়া বলেন, ‘ফেরেশতে’ সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। চলচ্চিত্র উৎসবে বিশ্বের অনেক দেশের পরিচালকরা এবং সিনেমা সংশ্লিষ্টরা সিনেমাটি দেখবেন। এটা ভালো লাগছে।   ইরানে অবস্থান প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ইরানের বড় চলচ্চিত্র উৎসবে এসে খুব ভালো লাগছে। সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছে তেহরানের ঐতিহ্য। ‘ফেরেশতে’ সিনেমায় একজন সংগ্রামী নারীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়া। ইতোমধ্যে এটি ভারতের  আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে। ঢাকায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও দেখানো হয়েছে সিনেমাটি।   প্রসঙ্গত, সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন মুর্তজা অতাশ জমজম। চলতি বছর মুক্তি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় মুক্তি পাচ্ছে জয়ার নতুন সিনেমা ‘ভূতপরী’। তেহরান থেকে সরাসরি কলকাতা যাবেন তিনি। এ ছাড়া একই দিনে বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে তার অভিনীত ‘পেয়ারার সুবাস’। 
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়