• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণে যে কাণ্ড করলেন ৫ ভাই
বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে এলেন বর। আবার বিয়ে শেষে স্ত্রীকে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে নিজ বাড়িতে চলেও গেলেন। এই হেলিকপ্টার বরযাত্রী এবং আত্মীয়-স্বজনের চেয়ে উৎসুক জনগণই ছিল বেশি। ঘটনাটি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার। শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর ২টায় কোটালীপাড়া উপজেলার দিঘলীয়া গ্রামের এগারো বাড়ির মাঠে অবতরণ করে একটি হেলিকপ্টার। এখান থেকে এই হেলিকপ্টারে বর সেজে বাবা-মাকে নিয়ে পার্শ্ববর্তী মান্দ্রা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এসে নামেন বর মোরছালিন হাওলাদার (২৫)।  মোরছালিন হাওলাদার কোটালীপাড়া উপজেলার দিঘলীয়া গ্রামের সিদ্দিক হাওলাদারের ছোট ছেলে। প্রবাসী মোরছালিনের সঙ্গে একই গ্রামের ব্যবসায়ী কালাম শেখের মেয়ে ফারিয়া খাতুনের বিয়ে হয়। এই বিয়েতে ফারিয়া খাতুনের বাবা ব্যবসায়ী কালাম শেখ আত্মীয়-স্বজনসহ প্রায় হাজার খানেক অতিথিকে দাওয়াত করেছিলেন। মাংস, পোলাও, মাছ, ফিন্নি, দই, মিষ্টিসহ ছিল খাবারের নানা আয়োজন।  বর মোরছালিন হাওলাদারের বড় ভাই আবুল হোসেন হাওলাদার বলেন, আমরা ৫ ভাই মালয়েশিয়া থাকি। এই ৫ ভাইয়ের মধ্যে মোরছালিন সবার ছোট। বাবা-মায়ের ইচ্ছা ছিল তাদের ছোট ছেলের বউকে হেলিকপ্টারে করে বাড়িতে নিয়ে আসবে। তাই আমরা ৫ ভাই মিলে এই হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করেছি। বর মোরছালিন হাওলাদার বলেন, বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণের জন্য আমরা ৫ ভাই মিলে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়ে ৩ ঘণ্টার জন্য একটি হেলিকপ্টার ভাড়া করেছি। এই হেলিকপ্টারে আমার বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে আমি কনের বাড়িতে এসেছি। এ জন্য আমার বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন সবাই খুশি। কনের বাবা কালাম শেখ বলেন, একই এলাকায় আমি আমার মেয়ে ফারিয়া খাতুনকে বিয়ে দিয়েছি। আমার জামাই তার বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে আমাদের এখানে আসে। এই হেলিকপ্টার ওঠা-নামা দেখার জন্য এলাকার শত শত মানুষ ভিড় করেছিল। আমি আমার মেয়ে-জামাইয়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১১:৩৪

এলাকায় উন্নয়নের অঙ্গীকার পূরণে ২০ কোটি টাকা করে পাচ্ছেন এমপিরা
এলাকায় উন্নয়নের অঙ্গীকার পূরণের জন্য সংসদ সদস্যদের ২০ কোটি টাকা করে বরাদ্দের কথা জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে লিখিত প্রশ্নোত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। তাজুল ইসলাম বলেন, সংসদ সদস্যরা স্ব স্ব এলাকায় উন্নয়নের জন্য মানুষের কাছে অনেক অঙ্গীকার করেন, এটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিকভাবে সেসব অঙ্গীকার পূরণ করার জন্য এমপিদের যেমন আগ্রহ, তেমনি প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অত্যন্ত আন্তরিকভাবে অনুধাবন করেছেন। তাই একটি প্রকল্প করে প্রতি এমপির নির্বাচনী এলাকার জন্য এরই মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদে ২০ কোটি টাকা দেওয়ার একটি প্রকল্প প্রণয়ন করেছেন। তিনি বলেন, এটি চলমান। এ প্রকল্প শেষ হলে বা এমপিদের নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও অঙ্গীকার পূরণে আবারও নতুন করে প্রকল্প নেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে। আরেক প্রশ্নের জবাবে এলজিআরডি মন্ত্রী জানান, এলজিইডি’র আওতায় চলতি অর্থবছরে দেশব্যাপী পল্লী এলাকায় ৪ হাজার ৯৩০ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন, ২১ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ১৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ১৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৯০টি গ্রোথ সেন্টার ও হাটবাজার উন্নয়ন, ৫০টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ, ২৫টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ৪০০ কিলোমিটার সেচ খাল খনন ও পুনঃখনন, ৫০ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কার, ১২০টি রেগুলেটর নির্মাণ ও সংস্কার, ১১০ কিলোমিটার বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি কাজ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এ সকল উন্নয়ন কাজ আগামী জুন মাসের মধ্যে সমাপ্ত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:৩০

মৃত মায়ের স্বপ্ন পূরণে চোখ মুছতে মুছতে পরীক্ষা দেন ববিতা
মেয়েকে আদর্শ শিক্ষক বানানোর স্বপ্ন দেখতেন হৃদরোগে আক্রান্ত বগুড়ার ধুনট উপজেলার শাহেলা খাতুন। কিন্তু তার সে স্বপ্ন দেখে যাওয়া হলো না। মেয়ের এসএসসি পরীক্ষার আগেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেন তিনি। মাকে চিরনিদ্রায় রেখে সকল কষ্ট চেপে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন উপজেলার গোপালনগর ইউনিয়নের সাতটিকরি গ্রামের দলিলুর রহমানের মেয়ে ববিতা খাতুন। জানা গেছে, হৃদরোগে অসুস্থ হয়ে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালের দিকে শাহেলা খাতুনের মৃত্যু হয়। সন্ধ্যায় পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলা প্রথম পত্র বিষয়ের পরীক্ষা দিয়েছেন গোপালনগর ইউএকে উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক শাখার শিক্ষার্থী ববিতা। পরীক্ষার হলে অন্যান্য সহপাঠীদের সঙ্গে বসে বারবার চোখ মুছতে মুছতে পরীক্ষা দেন তিনি। পরীক্ষার আগে মেয়েকে নিজ হাতে তৈরি করে দোয়া দিয়ে পরীক্ষার হলে পাঠাবেন মা, এটাই ছিল হয়তো স্বাভাবিক চিত্র। কিন্তু লড়াকু ববিতার ভাগ্যে তা আর হয়নি। মায়ের নিকট থেকে দোয়ার পরিবর্তে মাকে কবরে রেখে কেন্দ্রে আসতে হয় তাকে। মমতাময়ী মায়ের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতেই শোককে শক্তিতে পরিণত করে কেন্দ্রে এসেছিল সে। ববিতা খাতুন বলেন, আমার মা আমাকে অনেক ভালোবাসতেন। তিনি চাইতেন আমি যেন পড়াশোনা করে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারি। তিনি আমাকে শিক্ষক বানানোর স্বপ্ন দেখতেন। তাই মায়ের কথা ভেবেই পরীক্ষা দিয়েছি। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) এ খবর পেয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মীর্জা ওমর ফারুক ববিতার খোঁজ খবর নিতে পরীক্ষা কক্ষে যান। তিনি শোকাহত ববিতার পাশে দাঁড়িয়ে সান্ত্বনা দেন। এসময় কক্ষের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের চোখেও পানি চলে আসে। ববিতা ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়া ও বাড়িতে পৌঁছানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করেন কেন্দ্র সচিব।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৩

অরিজিতের স্বপ্ন পূরণে পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
বরাবরই সংগীতশিল্পী অরিজিতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের ২৯তম কলকাতা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মুখ্যমন্ত্রীর ভাবনায় কিফ চলচ্চিত্র উৎসবের থিম সং গেয়েছিলেন অরিজিৎ।  অরিজিতের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন একটি স্কুল ও একটি হাসপাতাল তৈরি করবেন তিনি। সেই কারণেই জমি খুঁজছেন সংগীতশিল্পী। গেল বছর মে মাসে অরিজিতের স্বপ্ন পূরণে পাশা থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন মমতা। জানা গেছে, জঙ্গিপুরে নিজের খরচে একটি হাসপাতাল স্কুল তৈরি করতে চান অরিজিৎ। দীর্ঘদিন ধরেই মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে জিয়াগঞ্জেই থাকছেন এই গায়ক। সেখানকার মানুষদের সার্বিক উন্নতির জন্য বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে তার। আর অরিজিতের সেই স্বপ্ন পূরণে এবার তাকে জমি দিয়েছে রাজ্য সরকার।   শুধু তাই নয়, ইতোমধ্যে, সব রকমভাবে অরিজিতের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জেলা প্রশাসনকে নির্দেশও দিয়েছেন মমতা। এমনকি অরিজিতের স্বপ্নের হাসপাতাল গড়তে জঙ্গিপুরের তৃণমূল সাংসদ খলিলুর রহমানকেও সব ধরনের সহায়তার জন্য নির্দেশ আগেই দিয়েছেন এই মুখ্যমন্ত্রী।    বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) মালদহ সফর সেরে মুর্শিদাবাদে পৌঁছান মমতা। জেলা সফরের একটি সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় মমতা বলেন, অরিজিৎ খুব ভালো গান গায়। তাকে জঙ্গিপুরে জমির জন্য অনুমোদন করে দিয়েছি। কারণ অনেক বড় স্কুল থেকে শুরু করে, আরও অনেক কিছু করছে। আমরা খুশি, আমরা তাকে অগ্রিম অভিনন্দন জানাই।     মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে নিজের গ্রামেই স্ত্রী ও ছেলেদের সঙ্গে থাকেন বিশ্বখ্যাত গায়ক। তার গানের পাশাপাশি তার সরল জীবনযাপন, পরোপকারিতা, তার ব্যবহারেরও মুগ্ধ করে মানুষকে। অরিজিতের বিশ্বাস, পরিপূর্ণ মানব মনের বিকাশের জন্য শিক্ষা,  খেলাধুলার উপর জোর দিতে হবে। আর তাই নিজ থেকেই অনেক উদ্যোগই নিচ্ছেন তিনি। পাশে দাঁড়াচ্ছে সরকারও। বিভিন্ন সময়ে মুখ্যমন্ত্রীর মুখেও তার প্রশংসা শোনা যায়। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস    
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৮

স্বপ্ন পূরণে হেলিকপ্টারে মেয়েকে শ্বশুরবাড়ি পাঠালেন বাবা  
দুটি পরিবারের দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিলো তাদের সন্তান চিকিৎসক হবেন। চিকিৎসক হয়ে বিয়ে করে ফিরবেন হেলিকপ্টারে চড়ে। অবশেষে দুটি পরিবারের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে হেলিকপ্টারে চড়ার মধ্য দিয়ে। পারিবারিকভাবে বিয়ে শেষে নববধূ তার শশুর বাড়ি আর বর তার নিজ বাড়ি ফিরেছেন হেলিকপ্টারে চড়ে। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার নড়িয়া বিহারী লাল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে হেলিকপ্টারে উড়াল দেন বর-কনে। স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্র জানায়, নুরুজ্জামান বেপারী মেয়ে ডা. নীলিমা আফরিন নওমীর সঙ্গে পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা এলাকার মানিক মিয়ার ছেলে ডা. তৌফিকুল ইসলামের বিয়ে ঠিক হয়। দুজন ঢাকার বেসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেছেন। শুক্রবার দুপুরে নড়িয়া পৌর এলাকায় আতাউর রহমান কমিউনিটি সেন্টারে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়েতে দুই পরিবারের লোকজন উপস্থিত ছিলেন। পরে শনিবার দুপুরে কনের বাড়ি থেকে প্রথমে সুসজ্জিত ঘোড়ার গাড়ি চড়ে নড়িয়া বিহারী লাল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আসেন নব দম্পতি। সেখান থেকে তারা হেলিকপ্টারে পটুয়াখালীর কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এ সময় আশেপাশের এলাকা থেকে হাজারো উৎসুক জনতা হেলিকপ্টার দেখতে ভিড় জমায়। কনের বাবা নুরুজ্জামান বেপারী বলেন, আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিল মেয়েকে চিকিৎসক বানানোর পাশাপাশি বিয়ে শেষে হেলিকপ্টারে করে শ্বশুরবাড়ি পাঠানো। আজ সে স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। বিয়ে শেষে আমার মেয়ে হেলিকপ্টার করে তার শ্বশুরবাড়িতে গেছেন। সবাই আমার মেয়ে ও জামাইয়ের জন্য দোয়া করবেন।  এ বিষয়ে বর ডা. তৌফিকুল ইসলাম বলেন, ছোট বেলা থেকে বাবা-মায়ের দুটি স্বপ্ন ছিল। প্রথমে আমাকে চিকিৎসক বানাবে পরে বিয়ে শেষে বউকে হেলিকপ্টারে করে বাড়ি নিয়ে যাবে। বাবা-মায়ের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। কনে নীলিমা আফরিন নওমী বলেন, এর আগে কখনো প্লেন বা হেলিকপ্টারে উঠিনি। এ প্রথম আমি হেলিকপ্টারে চড়বো। আমার একটু অন্যরকম লাগছে। স্থানীয় একজন জানান, আমাদের এলাকায় এই ধরনের বিয়ের অনুষ্ঠান আগে কখন হয়নি। হেলিকপ্টারে করে কনেকে নিয়ে বর যাচ্ছে নিজ বাড়ি। আগে কখনো সামনে থেকে হেলিকপ্টার দেখিনি তাই এখানে এসেছি এক নজর দেখতে। প্রথমে তারা ঘোড়ার গাড়িতে করে মাঠে আসেন। এরপর হেলিকপ্টারে করে চলে যান।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫০

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সংসদে যাবে জাতীয় পার্টি : জি এম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, জনগণের প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্যে শপথ নিয়ে সংসদে যাব। যেহেতু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। তাই এই মুহূর্তে শপথ না নিয়ে পিছু হটবো না আমরা। এ সময় সংসদে গিয়ে জনগণের পক্ষে কথা বলার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।  মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নগরীর সেনপাড়ার স্কাই ভিউ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার জাপার এমপি প্রার্থীদের নিয়ে বৈঠক করেন তিনি। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় জাতীয় পার্টি সংসদের বিরোধী দল উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বতন্ত্রদের নিয়ে কোনো সময় বিরোধী দল হয়েছে—এমন নজির নেই। স্বতন্ত্ররা সরকারি দলের নেতা হওয়ায় এটি হলে বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযোগ্য হবে না। জাতীয় পার্টির মধ্যে কোনো দ্বন্দ্ব নেই উল্লেখ করে জি এম কাদের বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টির প্রকৃত জনসমর্থন ও সাংগঠনিক শক্তি প্রকাশ পাবে।  এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান, রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইয়াসিরসহ অন্যরা।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়