• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এশিয়া কাপ আয়োজন করতে পারবে না ভারত-পাকিস্তান!
ক্রিকেটে এশিয়ার দুটি পরাশক্তি হলো ভারত ও পাকিস্তান। তবে দুই দেশের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের রেশ এতটাই প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে ২২ গজে। এর প্রমাণও মিলেছে গত এশিয়া কাপে। বাধ্য হয়ে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ আয়োজন করতে হয় পাকিস্তানকে। ২০২৫ সালে পাকিস্তানে অনুষ্ঠিতব্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অংশ নিতে যাবে ভারত, এমন আশ্বাস দেওয়ায় গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে গিয়েছিল পাকিস্তান। তাই দুই দেশের দ্বন্দ্বের কথা মাথায় রেখে ভবিষ্যতে এশিয়া কাপ দুই দেশের বাইরের ভেন্যুতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত হচ্ছে। ফলে টুর্নামেন্টের সামনের আসরগুলোর আয়োজকের তালিকা থেকে বাদ পড়তে পারে তারা। এমনটাই জানিয়েছে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ। এশিয়া কাপ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে আসতে যাচ্ছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)।  আগামী মাসে পরবর্তী চার থেকে আট বছরের জন্য এশিয়া কাপের মিডিয়া স্বত্ব নিয়ে বিড করার পরিকল্পনা করতে যাচ্ছে এসিসি। সেখানেই আয়োজক নির্ধারণ নিয়েও হয়েছে সিদ্ধান্ত।  ক্রিকবাজের প্রতিবেদনে জানানো হয়, চার অথবা আট বছর মেয়াদি এই চুক্তির আওতায় রয়েছে এশিয়া কাপের চারটি আসর। যার দুটি হবে ওয়ানডে এবং দুটি টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। তাতে আয়োজক হিসেবে ভারত-পাকিস্তানের নাম বাতিলের খাতায় পড়তে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা। সবশেষ এশিয়া কাপে আয়োজনে ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব বেশ প্রভাব ফেলেছে বলেই এই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে এসিসি। এমনিতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সিরিজ বন্ধ রয়েছে এক যুগেরও বেশি সময় হলো। দুই দলের সাক্ষাতের একমাত্র সুযোগ আইসিসি বা এসিসির কোনো আসর।    তাই এসিসি জানিয়েছে, বির্তক এড়াতে ভারত-পাকিস্তানকে রাখা হচ্ছে না স্বাগতিকদের তালিকায়। যার ফলে স্বাগতিকদের তালিকায় নাম এসেছে চার দেশের।   বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ওমানে হওয়ার কথা রয়েছে পরের চার আসর। বিডে অংশ নিলে বাংলাদেশের সামনে রয়েছে একক আয়োজক হওয়ার সুযোগ। এশিয়া কাপের সামনের আসরগুলো থেকে বেশ ভালো অঙ্কের অর্থ আয়ের দিকে মনোযোগ দিয়েছে এশিয়ার ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা। এশিয়া কাপের পরের চারটি আসরের জন্য মিডিয়া স্বত্ব চুক্তি ছিল প্রায় ৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এবার তা আরও বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫৮

কার পার্কিংয়ে দোকান থাকতে পারবে না : মেয়র আতিক
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ভবনের কার পার্কিংয়ে কোনও দোকান বা বাজার থাকতে পারবে না এটি হচ্ছে আরেকটি মরণফাঁদ। আমরা কেউ মরণফাঁদ দেখতে চাই না। শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘অগ্নি প্রতিরোধ ও নিরাপত্তা : আমাদের সম্প্রদায়কে রক্ষা করা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক তিনি এ কথা বলেন। মেয়র আতিক বলেন, কমার্শিয়াল বিল্ডিংয়ের নিচে দেখেছি কার পার্কিং। ভবনের কার পার্কিংয়ে কোনও শপিং মল বা বাজার থাকতে পারবে না। তিনি বলেন, এ ধরনের আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং মলে যদি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, সেক্ষেত্রে কারও দ্রুত সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। ধোঁয়ায় বেশিরভাগ মানুষ মারা যাবে। মরণফাঁদ আমরা কেউ দেখতে চাই না। মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার সময় বা স্কুল, অন্য কোনও প্রতিষ্ঠানের যেসব স্থানে মশার প্রজনন হবে, যেমন-বাথরুমের কমোড, ফুলের টব অবশ্যই ঢেকে রেখে যেতে হবে। এছাড়া ভবনের ফুলের টব বা রঙের খালি কৌটা যদি থাকে, এগুলো ঢেকে যেতে হবে। না হলে এসব স্থানে এডিস মশার প্রজনন হবে। তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্য নিরাপদ ও সুস্থ রাখতে প্রত্যেকের বাসাবাড়ি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের যেসব স্থানে স্বচ্ছ পানি জমে, সেটা যাতে না হয়, সেজন্য সবাইকে বিশেষ নজর দিতে হবে। মেয়র বলেন, শহরকে বাঁচাতে দখল এবং দূষণ রোধে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এসবের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১৭

‘টিভি চ্যানেলের ফিড গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবে শুধু বৈধ ক্যাবল ও ডিটিএইচ অপারেটররা’
সরকার অনুমোদিত দেশি ও বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলের ফিড কেবলমাত্র বৈধ ক্যাবল ও ডিটিএইচ অপারেটররা গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) বিকেলে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাথে দেশি-বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলের অবৈধ সম্প্রচার বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত  সভা শেষে  প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার অনুমোদিত দেশি ও বিদেশি টিভি চ্যানেলের ফিড কেবলমাত্র বৈধ ক্যাবল ও ডিটিএইচ অপারেটররা গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবে। তাদের বাইরে অন্য কেউ এ কাজ করলে তা বেআইনি ও অবৈধ। এ বেআইনি কাজ বন্ধে সরকার আইনগত ব্যবস্থা নেবে। এ বেআইনি কাজের কারণে সরকার রাজস্ব হারায় এবং বিভিন্নভাবে বিদেশে অর্থ পাচার হয়। একইসাথে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।   তিনি আরও বলেন, বিদেশি চ্যানেলের অবৈধ সম্প্রচারের মাধ্যমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে যে ক্লিনফিডের ব্যবস্থা করা হয়েছে তা বাস্তবায়ন ব্যাহত হয়। বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে এ সংক্রান্ত আইনের বাস্তবায়ন করা হবে। যারা অবৈধ সেট টপ বক্সের মাধ্যমে অবৈধভাবে চ্যানেলগুলো দেখাচ্ছে, ক্লিনফিডের ব্যবস্থা না করে ইচ্ছেমতো বিজ্ঞাপনসহ চ্যানেল দেখাচ্ছে, তাদের কারণে বাংলাদেশের সরকার ও জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এক্ষেত্রে সরকার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ সময় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, অবৈধ সেট টপ বক্স যেগুলো বাজারজাত করা হচ্ছে এবং আমদানি করা হচ্ছে তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন অভিযান আরও জোরদার করবে। আমরা একটা কঠোর বার্তা দিতে চাই যেন কেউ কোনোভাবে সেট টপ বক্স অবৈধভাবে আমদানি না করে এবং সেটা বাজারজাত না করে। বাংলাদেশের নিরাপত্তা স্বার্থে, রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির স্বার্থে, বিদেশে অর্থ পাচার রোধে এবং আমাদের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে আমরা এ অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে যাচ্ছি। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় একসাথে মিলে আমরা শক্ত অবস্থান গ্রহণ করছি। 
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২৫

রাজধানীতে আর রঙচটা বাস চলাচল করতে পারবে না
রাজধানীতে ঈদুল ফিতরের পর কোনো রঙ উঠে যাওয়া বা রঙচটা বাস চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএ ভবনে ‘ফিটনেসবিহীন, বায়ু দূষণকারী ও রুটপারমিটবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধকরণসংক্রান্ত সভা’য় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া সভায় ঢাকার সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতিকে নিয়ে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। তবে বাস মালিকরা কথা দিয়েছেন, এপ্রিলের মধ্যে ২০ শতাংশ বাস রঙ করা হবে। বাকিটা ধাপে ধাপে সম্পন্ন করবেন।  সভায় বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার পরিবহন মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ঢাকার রাস্তায় আগামী ৩১ মে’র পর কোনো ধরনের রঙ ওঠা বাস চলতে দেওয়া হবে না। আমরা এর জন্য অভিযানে বের হবো। আশা করবো, মালিকরা নিজ উদ্যোগে দৃষ্টিনন্দন বাস উপহার দেবেন। আমরা পুরো বিষয়টি মনিটর করবো। সভায় বিআরটিএ থেকে জানানো হয়- রাজধানীতে ৩৯টি কোম্পানির ৫২৮টি ফিটনেসবিহীন গাড়ি ছিল, এর মধ্যে ২৫৭টি ঠিক করা হয়েছে। তবে এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ আকারে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার তাগিদ রয়েছে বিআরটিএর। আগামী ৩০ মে’র মধ্যে ঢাকার সড়কে চলাচলকারী সব বাস-মিনিবাসের তালিকা ও মালিকদের নাম বিআরটিএ-তে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, রাস্তায় যেন রঙ ওঠা গাড়ি চলতে না পারে সে বিষয়ে ঈদুল ফিতরের পরে সমিতির জোনাল অফিসগুলো থেকে গাড়িগুলোর মনিটরিং বাড়ানো হবে। ভাঙাচোরা গাড়িগুলোর মালিকদের ১৫ দিন সময় দেওয়া হবে। তারপরেও কেউ সড়ক এসব বাস নামালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হবে। তবে বাস মালিকদের দাবি, ঢাকার ৬০ শতাংশ বাস মালিকের আর্থিক সচ্ছলতা নেই যে দ্রুত সময়ের মধ্যে গাড়ি ঠিক করে রাস্তায় নামাবে। কেননা এইসব মালিকদের অধিকাংশ একটা দুইটা পুরানো বাস কিনেই মালিক হয়েছেন। এদের কেউ কেউ গাড়ির মেকানিক থেকে, কেউ আবার বাসচালক থেকে বাস মালিক হয়েছেন। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির হিসাব দেখিয়ে তারা বলেন, ঢাকার সড়কে এখন সাড়ে ৩ হাজার বাস-মিনিবাস যাত্রী পরিবহন করছে যা প্রয়োজনের তুলনায় কম। এখন পুরোপুরি ফিটনেস ঠিক করা পর্যন্ত যদি ১ থেকে দেড় হাজার গাড়ি যদি বসিয়ে রাখা হয় তবে নগরে গণপরিবহন সংকট তীব্র হবে। মালিকদেরও ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতি হবে। এর আগে, গত রোববার (৩১ মার্চ) বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে গণপরিবহনের কালো ধোঁয়া এবং উন্মুক্ত স্থানে নির্মাণ সামগ্রী না রাখা এবং বায়োম্যাস বর্জ্য পোড়ানো বন্ধের বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছিলেন, বায়ু দূষণ রোধে ২০ বছরের বেশি পুরানো বাস রাজধানীতে চলতে দেওয়া হবে না। মন্ত্রী নির্দেশ দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ ৮ এপ্রিলের মধ্যে ঢাকা শহরে চলাচলকারী এরকম পুরনো বাসের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। আর পরিবহন মালিক সমিতি ২০ এপ্রিলের মধ্যে ২০ বছরের অধিক বয়সী বাস তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা নেবে। এ ছাড়া পুরাতন যানবাহন পুরোপুরি নিয়ম মেনে স্ক্র্যাপ করতে হবে।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩৯

নাবালকেরা সামাজিকমাধ্যম ব্যবহার করতে পারবে না
ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যানটিস এই বিলে সই করেছেন। ২০২৫-এর ১ জানুয়ারি থেকে এই আইন কার্যকর হবে। সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিকমাধ্যম নিয়ে গত কিছুদিন ধরেই নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায়। সম্প্রতি বাইডেন সরকার সেখানে টিকটক বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এখনো বিতর্ক চলছে। তারই মধ্যে ফ্লোরিডার গভর্নর সোমবার জানিয়ে দিলেন, নাবালকেরা যাতে সামাজিকমাধ্যম আর ব্যবহার করতে না পারে, তা নিয়ে একটি আইনে তিনি সই করেছেন। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এই আইন কার্যকর হবে। ১৩ বছর না হলে আর সামাজিকমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে না। আইনে বলা হয়েছে, ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত সামাজিকমাধ্যম ব্যবহার করা যাবে না। ১৪ এবং ১৫ বছরের বালক-বালিকারা অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবে, কিন্তু তার জন্য বাবা-মায়ের অনুমতি নিতে হবে। ফ্লোরিডার স্থানীয় সরকার জানিয়েছে, সামাজিকমাধ্যমের এই যুগে এই আইন বাবা-মাকে বাচ্চা বড় করতে সাহায্য করবে। বস্তুত, অনেকদিন ধরেই ফ্লোরিডায় এই বিলটি নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে। রাজ্যের স্পিকার পল রেনার চেয়েছিলেন, ১৬ বছরের নিচে কোনো নাবালক সামাজিকমাধ্যম ব্যবহার করতে পারবে না। সেই প্রস্তাব খারিজ হলেও তার কাছাকাছি একটি প্রস্তাব শেষপর্যন্ত আইনের চেহারা পেয়েছে। এদিন রেনার বলেছেন, সামাজিকমাধ্যম ভরে আছে পেডোফিল এবং পাচারকারীতে। তারা সামাজিকমাধ্যমকে ব্যবহার করে নাবালকদের উত্তেজিত করে এবং অন্ধকার জগতের দিকে টেনে নিয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, তার মতে, সামাজিকমাধ্যম বাড়ন্ত শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। এটা এক ধরনের নেশা তৈরি করে, যা বাচ্চাদের সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে। এই বিলটি নিয়ে বিতর্কের সময় দুইটি বিষয় সামনে এসেছিল। একদিকে শিশু-সুরক্ষা, অন্যদিকে বাকস্বাধীনতা। সামাজিকমাধ্যম ব্যবহারের অধিকার এভাবে ছিনিয়ে নেওয়া যায় কি না, তা নিয়ে অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত বলা হয়েছে, শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাকেই সবার আগে গুরুত্ব দিতে হবে।
২৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৪২

আমাদের অদম্য অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, আমরা বীরের জাতি, আমরা মাথা উঁচু করে থাকব। আমাদের অদম্য অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না।  মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের পর মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস বিকৃত ও পরিবর্তন করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু তারা শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। নতুন প্রজন্মের সবাইকে প্রকৃত ইতিহাস জানাতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ধারাবাহিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে। ১৯৫২ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিক আন্দোলনের প্রেরণা ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি বলেন, আমরা যারা সম্মুখ সমরে অংশ নিয়েছি তাদের সবার প্রেরণার উৎস ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আধুনিক স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতা সামনের দিনেও অব্যাহত থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের অবদানের কথা স্মরণ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ভারত সরকার এই যুদ্ধের সময় এক কোটি মানুষের জায়গায় করে দিয়েছিল। ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, ঢাকা জেলার প্রশাসক আনিসুর রহমানসহ অনেকেই।
২৭ মার্চ ২০২৪, ০০:১৪

‘দেশি-বিদেশি কোনো শক্তি সরকারকে ক্ষমতায় রাখতে পারবে না’
বিএনপির চলমান সংগ্রাম অব্যাহত আছে, অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন,  দেশি-বিদেশি কোনো শক্তি জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে এ অবৈধ সরকারকে আর ক্ষমতায় রাখতে পারবে না। তাদের বিদায় নিতে হবে।   শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে নগরীর কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু সংলগ্ন রাজবাড়ী কমিউনিটি সেন্টারে এক ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।  আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনের মাধ্যমে এমন সরকার গঠন করবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, যাদের জনগণের কাছে জবাবদিহি থাকবে। বাংলাদেশের মানুষ সেই সরকারের অপেক্ষায় আছে। তিনি বলেন, বিএনপির সংগ্রাম বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সংগ্রাম। দেশের মালিকানা ফিরে পাওয়ার সংগ্রাম। বাংলাদেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম। বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম। যতদিন স্বৈরাচার পদত্যাগ না করবে, ততদিন এ সংগ্রাম চলবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘৭ জানুয়ারিতে কি হয়েছিল? ডামি প্রধানমন্ত্রী, ডামি এমপি, ডামি নির্বাচন। আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হয়েছে, বাংলাদেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ বিএনপির পক্ষে রায় দিয়েছে।’  আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির ঘাঁটি। সুতরাং চলমান আন্দোলনে দক্ষিণ জেলাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে, আজ যে জাতীয় ঐক্য হয়েছে, যে ৯৫ শতাংশ মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে, তাদের নিয়ে হাতে হাত মিলিয়ে এ আন্দোলনকে সফল করবো। বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করবো। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. নাজিম উদ্দীন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এড. আশরাফ হোসেন চৌং রাজ্জাক, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ আজিজ প্রমুখ।
২২ মার্চ ২০২৪, ২১:৪৫

‘রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না’
রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে এই সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান।  শুক্রবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ পেশাজীবী পরিষদের ইফতার কর্মসূচি পূর্ব আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। মঈন খান বলেন, রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে এই সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে। কিন্তু এসব করে তারা ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। বিএনপি লগি বৈঠার মাধ্যমে সরকারকে হটাতে পারেনি বলে এই দলটির ব্যর্থ বলা যাবে না। এ সময় জনগণকে ধৈর্য ধরে চলমান আন্দোলন চালিয়ে নিতে আহ্বান জানান তিনি। বিএনপির এই নেতা বলেন, সব বিদেশি রাষ্ট্রই বিএনপির বন্ধু। কারও সঙ্গে বৈরিতা নেই। তবে যারাই বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে তারাই জনগণের প্রকৃত বন্ধু। এর আগে, এদিন বিকেলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক বিবৃতিতে জানান, অপরাধ না করেও মিথ্যা মামলায় আসামি হওয়া এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, আইনের শাসনহীন এ দেশে নিরপরাধ মানুষরাই সরকারি নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। ডামি নির্বাচনের পর এই সরকার আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, রোজার প্রাক্কালে বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি, সুপেয় পানিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির লাগামহীন চড়ামূল্য। নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিতে জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্বিষহ সংকট। মির্জা ফখরুল বলেন, ক্ষমতাসীনদের দৌরাত্ম্য এবং দাপটে মানুষ চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাই সকল অপকর্মকে আড়াল করতেই ডামি সরকার নতুন করে সরকারি জুলুমের মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৬

‘পুলিশ চুপ থাকলে আ.লীগ ঘর থেকেও বের হতে পারবে না’
পুলিশ চুপ থাকলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘর থেকেও বের হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। শুক্রবার (৮ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। মাহমুদুর রহমান বলেন, শুধু ঢাকা মহানগর পুলিশ চুপচাপ এবং নিরপেক্ষ থাকলে আওয়ামী লীগ ঘর থেকেও বের হতে পারবে না। কোনো সভাও করতে পারবে না। বিরোধীদলীয় নেতাদের চোখ রাঙিয়ে কথা পর্যন্ত বলতে পারবে না।  তিনি বলেন, সাত জানুয়ারির তথাকথিত নির্বাচন করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নিজের দলকে ভেঙে তিন ভাগে ভাগ করেছে। এক দলের মধ্যে তিনটি মার্কা। এটি নিয়ে তারা নিজদের মধ্যে খুনাখুনি পর্যন্ত করেছে।  শেখ হাসিনার উদ্দেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে কোনো ভোট হয়নি। কিন্তু আপনি বক্তৃতা করে বেড়ান ’৭৫-এর পর এরকম ভোট আর হয়নি। প্রধানমন্ত্রী এ রকম মিথ্যা কথা বললে তো পুরো আওয়ামী লীগের লোকরাও মিথ্যা বলতে বাধ্য হয়। মান্না বলেন, এ সরকারের প্রতি রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে কারও কোনো বিশ্বাস এবং ভরসা নেই। বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে হতাহাতের বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ আগুনে পুড়ে মারা যায়নি। কারণ, লাশগুলোর শরীর পোড়া ছিল না। আগুনের ধোয়ায় বেশি মানুষ মারা গেছে। রেস্টুরেন্টের নিচতলায় সব অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা হয়েছে। প্রতিবাদ সভায় বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:২১

এইচএসসি পাসে এয়ার অ্যাস্ট্রায় নিয়োগ, ফ্রেশাররাও আবেদন করতে পারবে
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এয়ার অ্যাস্ট্রা এয়ারলাইনস। প্রতিষ্ঠানটি কেবিন ক্রু পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: এয়ার অ্যাস্ট্রা এয়ারলাইনস পদের নাম: কেবিন ক্রু পদের সংখ্যা: নির্ধারিত নয়   শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি/এইচএসসি বা সমমান পাস হতে হবে। জিপিএ-৫ স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫ থাকতে হবে। ‘ও’ লেভেলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫ বিষয়ে ‘সি’ এবং ‘এ’ লেভেলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ বিষয়ে ‘সি’ থাকা যাবে।  ভাষা দক্ষতা: ইংরেজি ও বাংলা ভাষায় সাবলীল উচ্চতা: পুরুষ ১৬৮ সে.মি (ন্যূনতম), নারী ১৫৮ সে.মি (ন্যূনতম)   ওজন: উচ্চতা অনুযায়ী পুরুষের বিএমআই (১৮-২৫), নারী বিএমআই (১৮-২২)   চোখের দৃষ্টি: পরিষ্কার দৃষ্টিসম্পন্ন হতে হবে (৬/৬) অন্যান্য যোগ্যতা: সাঁতার কাটতে জানতে হবে শারীরিক অবস্থা: সুঠাম দেহ ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। বিমান পরিষেবার জন্য উপযুক্ত ফিটনেস থাকতে হবে  বাহ্যিক অবয়ব: আকর্ষণীয়, গ্ল্যামারাস ও অধূমপায়ী হতে হবে অবস্থান সম্পর্কিত যোগ্যতা: অবশ্যই হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, উত্তরা মডেল টাউন (সেক্টর ১-১৮), নিকুঞ্জে বসবাসকারী হতে হবে।  বয়স: ফ্রেশারদের বয়সসীমা (১৮-২৭ বছর)। অভিজ্ঞদের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর  বেতন: উল্লেখ নেই  আবেদন করবেন যেভাবে: আগ্রহীরা আবেদন করতে এই লিংকে ক্লিক করুন  আবেদনের শেষ সময়: ১৪ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত। 
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়