• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তুমি আমার জীবন এত সুখে ভরিয়ে দিলে খোদা : পরীমণি (ভিডিও)
চিত্রনায়িকা পরীমণির একমাত্র ছেলে শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য। স্বামী শরিফুল রাজের সঙ্গে ডিভোর্সের পর রাজ্যকে ঘিরেই তার সব। কাজের বাইরে পুরো সময়টা ছেলেকেই দেন এই নায়িকা। রাজ্যর বাবা-মা বলতে এখন পরীমণিই।  শুধু তাই নয়, প্রায় সময়ই ছেলের সঙ্গে নানান খুনসুটিতে মেতে ওঠেন পরীমণি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গেও সেসব শেয়ার করতেও ভোলেন না এই নায়িকা। এমনকি সময় সুযোগ পেলেই ছেলেকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন পরীমণি। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। ফের ছেলেকে নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি।   মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছেলের সঙ্গে একটি ভিডিও শেয়ার করে পোস্ট দেন পরীমণি।    ক্যাপশনে চিত্রনায়িকা লিখেছেন— ‘খোদা! তুমি আমার জীবন এতো সুখে ভরিয়ে দিলে খোদা! আমাকে আরও শত শত দিন এভাবে বাচঁতে দিও তুমি। পরীপুণ্য’। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন একটি লাভ ইমোজি। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পরীমণি বসে আছে। তার পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। আর পরীমণি খুব আরাম করে সেটা উপভোগ করছেন।  ভিডিওটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই ৯১ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছে নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে পরীমণির কমেন্টসবক্সে। একজন লিখেছেন, মা আর সন্তানের ভালোবাসা অটুট থাকুক আজীবন। চিত্রনায়িকার আরেক ভক্ত লেখেন, পরীপুণ্যের ভালোবাসা। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন পরীমণি ও শরিফুল রাজ। খবরটি প্রকাশ্যে গত বছরের ১০ জানুয়ারি। একই দিন আরও ঘোষণা করেন, সন্তান আসছে তাদের ঘরে। এরপর ২২ জানুয়ারি পারিবারিক আয়োজনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতাও করেন তারা। ২০২২ সালের ১০ আগস্ট পরীমণির কোলজুড়ে আসে রাজ্য। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভেঙে যায় তাদের ঘর।     
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৯

কাকে থাপড়াতে চাইলেন পরীমণি
বেশ কিছুদিন ধরেই একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে করে দ্বন্দ্বে জড়ান শবনম বুবলী ও পরীমণি। চলতি বছরের মার্চে ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনে উপলক্ষে ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন বুবলী। পরবর্তীতে ভিডিওটির থিম কপি করেছেন বলে অভিযোগ তোলেন পরীমণি। মূলত এরপরই শুরু হয় তাদের দ্বন্দ্ব।   তবে এখনও শেষ হয়নি এই দ্বন্দ্ব। বুবলী-পরীমণির ফেসবুকে পাল্টা স্ট্যাটাস দেওয়ার মাঝে হঠাৎই নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী জানান― বুবলী বেয়াদব নন। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে আরেকটি স্ট্যাটাসে পরীমণি জানান, শত্রুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করা ব্যক্তির সঙ্গে আর সম্পর্ক রাখবেন না। এরপরই চর্চায় উঠে আসে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরীর নাম।   দুজনের ভার্চ্যুয়াল এই দ্বন্দ্বের মাঝেই কলকাতার একটি গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে আলাপকালে এই দ্বন্দ্বের ব্যাপারেও কথা বলেন। সেই রেশ কাটিয়ে না উঠতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফের মন্তব্য করলেন এই নায়িকা। ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে রীতিমতো ক্ষোভ উগড়ে দিলেন পরীমণি। যদিও পোস্টে কারও নাম উল্লেখ করেননি তিনি। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেলে ফেসবুকে পরীমণি লিখেছেন— ‘আপনার বড় বোনকে আগে সভ্য হতে বলেন আপা। গালিগালাজ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্টাটাস দেয় কেন বিদেশ বসে? সামনে আসতে বলেন। আগে নিজে এবং নিজের পরিবারের সভ্যতা নিশ্চিত করেন। দল পাকায়েন না এতো। আমি তাও তো আপনাকে আপা বলে কথা বলি। আপনি বলি। কারণ আমি সভ্য, তাই। আপনার বোন আর আপনার মতো তুই-তোকারি গালিগালাজ তো করি নাই। সামনে পরলে এবার থাপড়ায়ে দিবনে তাইলে। বেয়াদবি না করেই এত কথা আপনার আমাকে নিয়ে? এবার এটা করলে কি যায় আসে আর।’  এদিকে স্ট্যাটাসে পরীমণি কারও নাম উল্লেখ না করলেও নেটিজেনরা ধারণা করছেন হয়তো বুবলীর বড় বোন সংগীতশিল্পী নাজনীন মিমিকেই ইঙ্গিত করেছেন পরীমণি।  কারণ গেল ফেব্রুয়ারিতেই ফেসবুকে লাইভে এসে শাকিব খানের প্রথম স্ত্রী অপু বিশ্বাসকে ‘টোকাই’সহ অসংখ্য অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। ওই সময় বিষয়টি নিয়ে বেশ চর্চা হয়েছিল নেটদুনিয়ায়।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৯

রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া নিয়ে যা বললেন পরীমণি
ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান সময়ের গ্ল্যামার নায়িকা পরীমণি। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এবার টালিউডের সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন তিনি। কলকাতার ‘ফেলুবকশি’ নামের একটি সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। এর আগে ঢাকা-কলকাতা যৌথ প্রযোজনায় অভিনয় করলেও এবার পুরোপুরি পশ্চিমবঙ্গের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে তৈরি সিনেমায় অভিনয় করছেন। ছবিটিতে কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা সোহমের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন পরীমণি। ইতোমধ্যে ছবির শুটিংও শুরু হয়েছে।  শুটিংয়ের জন্য বর্তমানে কলকাতায় অবস্থান করছেন পরীমণি। যার ফলে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যমের সম্মুখীন হতে হচ্ছে তাকে। এবার সেখানেই এক প্রশ্নের মুখে জানালেন রাজনীতি নিয়ে নিজের ভাবনা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পরীমণির কাছে প্রশ্ন রেখেছিল, রাজনীতিতে আসার পরিকল্পনা আছে? উত্তরে নায়িকা বলেন, আপাতত অভিনয়ে মন দিচ্ছি। তবে আমি তেমন রাজনীতিবিদ্ হব না, যে ঘরে বসে কাজ করবে। আমি নিজে গিয়ে কাজ করতে চাই। যখনই মনে করব, অনেক মানুষের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তৈরি, তখনই ওই ময়দানে নামব। আমি গায়েগতরে খেটে সমাজসেবা করতে চাই। এ সময় নিজের ছেলেকে নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, যখন দেখি, ও লাথি মারছে, তখন মনে হয়, মেসির মতো খেলবে। কারণ আমি মেসির বিরাট বড় ভক্ত। আবার খুব ভালো আজান দেয়। তখনও মনে হয়, গান গাইতে পারবে। তবে বড় হয়ে যা-ই হোক, ভালো মানুষ যাতে হয়, সেটাই চেষ্টা করব। আমি হয়তো সবটা পারছি না, কিন্তু ১০০ শতাংশ চেষ্টা করছি।  এদিকে নির্মাণকাজ শেষের দিকে পরীমণি অভিনীত নির্মিতব্য ‘ডোডোর গল্প-Story of Dodo’ সিনেমার কাজ। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন রেজা ঘটক। এতে পরীর বিপরীতে আছেন সাইমন সাদিক।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৭

রাজ মরে গেলেও দেখতে যাব না : পরীমণি
গেল বছর ঢাকাই চলচ্চিত্রের চিত্রনায়িকা পরীমণির সঙ্গে চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের বিচ্ছেদ হয়েছে। বিচ্ছেদের পরেও পরীর জীবন থেকে সরে যাননি রাজ। গণমাধ্যমের মুখোমুখি হলেই তাকে করা হচ্ছে রাজকে নিয়ে নানা প্রশ্ন। আর তাতে ক্ষুব্ধ পরীমণি জবাবও দেন দাঁতভাঙা। পরীমণি বর্তমানে কলকাতায় ‘ফেলুবক্সী’ শিরোনামে একটি সিনেমার শুটিং করছেন। সেখানেই ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। এই অভিনেত্রী ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানান, রাজের প্রতি তার এতটাই অনাগ্রহ, যে প্রাক্তন স্বামীর মৃত্যুর পরও নাকি তাকে আর দেখতে যাবেন না তিনি। ওই সাক্ষাৎকারে পরীমণিকে প্রশ্ন করা হয়- কখনও মনে হয় ছেলের জন্য শরিফুলকে আরও একটা সুযোগ দেবেন? জবাবে অভিনেত্রী বলেন, নামই মুখে আনতে চাই না। এত ঘৃণা ওর প্রতি। কোনোদিন মরে গেলেও দেখতে যাব না। যে মানুষটা বেঁচে আছে সে অন্য মানুষ, যে আমার কাছে ছিল, সে আরও আগে মরে গিয়েছিল। সেই মৃতদেহটা দেখেছি। আসলে মানুষটা আমার কাছে ‘ডেড’। প্রেমে বিশ্বাসী কি না কিংবা আর কখনও বিয়ে করবেন কি না, এ বিষয়ে পরীমণি বলেন, নাহ। আর প্রেমে বিশ্বাস নেই। জীবন থেকে উড়ে গিয়েছে। আমার ছেলেই আমার জীবনের একমাত্র প্রেম। ওর হাসি, কান্না সবকিছুতেই ভালোবাসা আছে। ওর আর আমার মাঝে কোনো সংশয় নেই। ও শুধু আমার। পরীমণির মন খারাপ হয় কখন? উত্তরে তিনি বলেন, ছেলে যখন অসুস্থ হয়, তখন মনে হয়, জোরে একটা যদি চিৎকার দিতে পারতাম, যাতে হাসপাতালটা ফেটে যেত। ছেলে দুবার হাসপাতালে ভর্তি ছিল। তখন ওইটুকু বাচ্চার হাতে স্যালাইন লাগানো। পরীমণি বলেন, ওকে নিয়ে একা একা হাঁটছি। তখন মনে হয়েছিল, এই কষ্টটা আমার একার করার কথা ছিল না। তখন ওই মানুষটার ওপর আরও রাগ হয়। মানছি, বাবারা সব পারে না, কিন্তু দায় কি একা মায়ের? নায়িকা বলেন, আমাকে যে রকম দেখতে লাগে, আমি সে রকমই। বাইরে ও ভিতরে। আমার মধ্যে কোনো ‘ফিল্টার’ নেই। আমার রাগটাও দেখা যায়। মনখারাপ দেখা যায়, কিছু পুষে রাখি না। এটা অনেকের সঙ্গে চলার জন্য হয়তো ভালো নয়। তবে আমার জীবনটা সিনেমা নয়, অত ‘ফিল্টার’ দিতে পারব না। আমাকে পোষালে ভালো, না পোষালে আরও ভালো। এদিকে নির্মাণকাজ শেষের দিকে পরীমণি অভিনীত নির্মিতব্য ‘ডোডোর গল্প-Story of Dodo’ সিনেমার কাজ। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন রেজা ঘটক। এতে পরীর বিপরীতে আছেন সাইমন সাদিক।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪৪

বুবলী-চয়নিকাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন পরীমণি
বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে কলকাতায় অবস্থান করছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। সেখানে ‘ফেলুবকশি’ সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত এই নায়িকা। এর মাঝেই চিত্রনায়িকা বুবলী এবং নির্মাতা চয়নিকাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন পরীমণি। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে কাজের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেন পরীমণি। এ সময় তিনি বলেন, সারা জীবন বেয়াদবি করেই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে চান তিনি। অকারণেই নাকি পরীমণিকে ভুল বোঝে অনেকেই।   পরীমণি বলেন, আসলে বেশির ভাগ মানুষই অকারণে ভুল বোঝে আমাকে। এমন সব উদ্ভট তথ্য বলে যে মাঝে মাঝে আমিই দ্বিধায় পড়ে যাই যে তারা কোন পরীর কথা বলছে?  আমি ব্যক্তিগত নয়, শুধু কাজের জগতের কথাই বলতে পারি। এই যেমন অনেকেরই ভুল ধারণা রয়েছে, আমি নাকি শুটিং ফাঁসাই। আবার ব্যক্তিগত জীবনে আমাকে মনে করেন আমার অনেক প্রেমিক, আমার বরও অনেক। ইতোমধ্যে  এসব ব্যাপারে আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলেছি আমি। যারা আমাকে নিয়ে এসব ভুল ব্যাখ্যা দেবে, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নেব।   তিনি আরও বলেন, আসলে আমি খুব স্পষ্টভাষী। আমি মুখে এক, মনে আরেক কখনোই এমন মানসিকতার মানুষ নই, হতেও চাই না। জীবনে অভিনয় করতে পারব না। আমি মনে করি, আমার জীবনটা সিনেমা নয়, তাই অত ফিল্টারও দিতে চাই না।  শুটিং ফাঁসানো প্রসঙ্গে চিত্রনায়িকা বলেন, আমি শুধু এটুকুই বলব,  যেকোনো সিনেমার কাজ হাতে নিলে সেটা দায়িত্ব নিয়ে শেষ করি। তবে হ্যাঁ, দুই একদিন ব্যতিক্রম হতে পারে। এটা দেখে যদি কেউ আমাকে অপেশাদার ভেবে প্রকাশ্যে আমাকে নিয়ে সমালোচনা করেন তাহলে বিষয়টি সত্যিই কষ্টদায়ক। আমি ঠিক করেছি, আর কখনও নারী নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করব না। করলেও বুঝেশুনে করব। অকারণে বদনাম শুনতে কিংবা বেয়াদব হতে চাই না। আলাপচারিতার এক পর্যায় চিত্রনায়িকা বুবলী প্রসঙ্গ আসলে পরীমণি বলেন, আমার ছেলের ব্যাপারে বরাবরই আমি সিরিয়াস। পদ্মর ব্যাপারে কিছু করতে গিয়ে আমি কাউকে কপি করি না। আবার নিজের আবেগের বহিঃপ্রকাশ কেউ কপি করলে সেটা মেনেও নিতে পারি না। এ প্রসঙ্গে চিত্রনায়িকা আরও বলেন, আমার ইমোশন হঠাৎ করে আসে না। যখন প্রথম মা হতে চলেছি জানতে পারি, তখন সঙ্গে সঙ্গেই আমার ভক্তদের সঙ্গে বিষয়টা শেয়ার করেছি। যখন আমার বেবিবাম্প অনুভব করলাম, সে অনুভূতিও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেছি। হঠাৎ সন্তান জন্মের দুই বছর পর নিজের বেবিবাম্প ভক্তদের দেখানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় হাজির হইনি।   পরীমণি বলেন, ছেলের জন্মদিনে নিজের আবেগ নিয়ে যে ভিডিও আমি বানিয়েছি, সেটা বাচ্চার তিন বছর পরে আমার আবেগ কাজ করবে না। আমি বলতে চাচ্ছি—আমার আবেগ হঠাৎ করে আসে না। আর তাৎক্ষণিক যেটা আসে সেটা কারও থেকে কপি হয় না। আমি মনে করি প্রত্যেক মায়েরই মা হওয়ার একটা সুন্দর জার্নি আছে। মানুষ ভেদে অনুভূতিগুলো যেমন আলাদা, তেমনি প্রকাশের ধরনও আলাদা হওয়া উচিত। 
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০৮

মাহির ছেলের জন্মদিনে যে বার্তা দিলেন পরীমণি
ঢাকাই সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের দুই দর্শকপ্রিয় নায়িকা পরীমণি ও মাহিয়া মাহি। এই দুই নায়িকা আবার দুই পুত্র সন্তানের মাও। তাদের মাঝে বেশ সক্ষতা দেখা যায় ইদানিং। যার প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটু চোখ দিলেই বোঝা যায়। বৃহস্পতিবার  (২৮ মার্চ)  মাহির ছেলে শামসুদ্দিন ফারিশের জন্মদিন। সহকর্মীর সন্তানের জন্মদিনে সামাজিক মাধ্যমে ভালোবাসা পাঠিয়েছেন পরী।  পরীমণি এক স্ট্যাটাসে লিখেন, হ্যাপি বার্থডে মানিক চাঁদ আমাদের। তুমি মায়ের চোখের মণি হয়ে থাকো ফারিশ বাবা। আমরা সবাই তোমাকে অনেক ভালোবাসি। এদিকে বিরতি কাটিয়ে ফেরার পর একে একে বেশ কিছু কাজে যুক্ত হয়েছেন পরীমণি। শেষ করেছেন ‘ডোডোর গল্প’ছবির কাজ। এতে তার বিপরীতে আছেন সাইমন সাদিক।   নাম লিখিয়েছেন টলিউডে। সেখানকার ‘ফেলুবকশি’ নামের একটি ছবিতে দেখা যাবে তাকে। এতে তার পরীতে আছেন সোহম চক্রবর্তী। এরইমধ্যে শুরু হয়েছে শুটিং। ‘খেলা হবে’ নামে আরও একটি সিনেমাও রয়েছে পরীর হাতে।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪১

মানুষটির ছায়াও আর মাড়াতে চাই না : পরীমণি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাঝে মধ্যেই দ্বন্দ্বে জড়ান তারকারা। তারপর সেই বিবাদের সুত্র ধরে পাল্টাপাল্টি জবাব দিতে মরিয়া হয়ে ওঠেন তারকারা। গত ২১ মার্চ ছেলে বীরের জন্মদিনে একটি আবেগঘন বার্তা দেন মা বুবলী।  এরপরই ফেসবুকে একটি রহস্যঘেরা পোস্ট দেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। আর এতেই শুরু হয় নতুন বিতর্ক। স্ট্যাটাস, পাল্টা স্ট্যাটাস নিয়ে রীতিমতো আলোচনায় ছিলেন এই দুই নায়িকা। বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে বুবলী-পরীর এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে বেশ চর্চা হয়ে আসছে নেটদুনিয়ায়। এর মাঝেই হঠাৎ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দুপুরে নিজের ফেসবুকে আরেকটি স্ট্যাটাস দেন পরীমণি। অনেকের ধারণা—  বুবলী-পরীর মধ্যকার ইঙ্গিতপূর্ণ স্ট্যাটাসের প্রেক্ষাপট ধরেই এই পোস্টটি দিয়েছেন তিনি। ওই স্ট্যাটাসে পরীমণি লিখেছেন—‘যে বা যারা আমার শক্রর সঙ্গে বন্ধুত্ব করে, আজ থেকে কোনো দিন আমি তাদের মুখও দেখতে চাই না। অনেক তো হলো।’ পরীমণির এই স্ট্যাটাস নিয়ে নেটিজেনরা মনে করছেন, একজন পরিচালককে ইঙ্গিত করেই মূলত স্ট্যাটাসটি দিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা। সেই নির্মাতাকে পরী ও বুবলী দুজনের সঙ্গেই প্রায় সময় দেখা যায়।  দুই নায়িকার ভার্চুয়াল যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার পরের কয়েক দিনও বিভিন্ন স্থানে বুবলীর সঙ্গে দেখা গেছে ওই নির্মাতাকে। আর এতেই খেপেছেন পরীমণি। সেই কারণেই নাকি এই স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। তবে এ ব্যাপারে খোলসা করেননি, করতে চানওনি পরীমণি।            এ প্রসঙ্গে দেশের এক গণমাধ্যমে পরীমণি বলেন, এই শত্রু পরিচালকও হতে পারে, আবার ভাই-বন্ধুও হতে পারে। বলব না। তবে যার বোঝা সে এতক্ষণে বুঝে গেছেন। অন্যদের না বুঝলেও চলবে। চিত্রনায়িকা আরও বলেন, আমার সঙ্গে যার ঝামেলা, যে আমার শত্রু, তার  সঙ্গে ঘটনার পরের সারা দিনই ওই মানুষটি ছিলেন। আহারে, আমার শত্রুর সঙ্গে তিনি হাত ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আমাকে যেভাবে তিনি ভালোবাসা দেখান, এখন মনে হচ্ছে, এ ভালোবাসা পুরোপুরি ভুয়া। আমিও তাকে সরল মনে ভালোবেসেছিলাম, বিশ্বাস করেছিলাম, নানা সময়ে পাশেও দাঁড়িয়েছিলাম। এখন মনে হচ্ছে, এসব আমার জন্য বৃথা, ভীষণ কষ্ট পেয়েছি আমি।   যাকে আপনি শত্রু ভেবে স্ট্যাটাসটি দিয়েছেন, তিনি এসে ক্ষমা চাইলে কী করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে পরীমণি বলেন, অনেক হয়েছে আর নয়। আমি জানি সে হয়তো আসবে। কিন্তু আসলেও তাকে আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। এখন আমি ওই মানুষটির ছায়াও আর মাড়াতে চাই না। এ ধরনের মানুষের জায়গা আমার কাছে আর কখনোই হবে না। এ ধরনের বেইমানির জন্য আমি সংসার পর্যন্ত ভেঙে দিয়েছি। আর কী জানতে চান?   
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৭:১৭

নতুন করে যার সঙ্গে জুটি বাঁধছেন পরীমণি
ঢাকাই চলচ্চিত্রের গণ্ডি পেরিয়ে এবার টালিউডের সিনেমায় নাম লেখাতে যাচ্ছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। কলকাতার ‘ফেলুবকশি’ নামের একটি সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। এর আগে ঢাকা-কলকাতা যৌথ প্রযোজনায় অভিনয় করলেও এবার পুরোপুরি পশ্চিমবঙ্গের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে তৈরি সিনেমায় অভিনয় করবেন পরীমণি। বুধবার (১৩ মার্চ) সকালে দেশের এক গণমাধ্যমে কলকাতার সিনেমায় অভিনয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন পরীমণি। ‘ফেলুবকশি’ সিনেমাটি নির্মাণ করবেন দেবরাজ সিনহা। আগামী ২৬ মার্চ থেকে কলকাতার বিভিন্ন লোকেশনে সিনেমাটির শুটিং শুরুর কথা রয়েছে।  পরীমণি বলেন, অনেক আগে থেকেই কলকাতার সিনেমায় কাজের প্রতি আমার লোভ ছিল। আমার মনে হয়েছে— তাদের কাজগুলো অনেক গোছানো হয়। ফলে কাজটি সুন্দরভাবে শেষ হয়ে মুক্তি পায়। গেল বছর ওখানে পুরস্কার গ্রহণকালে আমি বলেছিলাম, কলকাতায় আমি কাজ করতে চাই। এরপর থেকেই আমার হাতে চিত্রনাট্য আসা শুরু হয়। যেহেতু কাজ করার ইচ্ছে অনেক দিনের, তাই ভাবলাম এই সিনেমা দিয়েই  শুরু করা যায়।  জানা গেছে, ‘ফেলুবকশি’ থ্রিলার গল্পের সিনেমা। এতে পরীমণির চরিত্রের নাম লাবণ্য। বলা যায়, রহস্যময় একটি চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। সিনেমায় কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা সোহমের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন পরীমণি। পরীমণি জানান, আগামী সপ্তাহে এই সিনেমার কাজে কলকাতায় যাচ্ছেন তিনি। শুটিংয়ের আগে পাঁচ দিনের গ্রুমিং ক্লাসে অংশ নেবেন। এর ফাঁকে কলকাতায় একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিংও করবেন এই নায়িকা।   প্রসঙ্গত, স্বামী শরিফুল রাজের সঙ্গে ডিভোর্সের পর পরীমণির দুনিয়া এখন একমাত্র সন্তান রাজ্য। বলা যায়, রাজ্যকে ঘিরেই তার সব। সময় সুযোগ পেলেই ছেলেকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন এই নায়িকা। ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন রাজ-পরীমণি। খবরটি প্রকাশ্যে গত বছরের ১০ জানুয়ারি। একই দিন আরও ঘোষণা করেন, সন্তান আসছে তাদের ঘরে। এরপর ২২ জানুয়ারি পারিবারিক আয়োজনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতাও করেন তারা। ২০২২ সালের ১০ আগস্ট পরীমণির কোলজুড়ে আসে রাজ্য। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভেঙে যায় তাদের সংসার। 
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৫:১৬

এবার জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছেন পরীমণি
ঢালিউডের আলোচিত নায়িকা পরীমণি। নানান বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে ক্যারিয়ারজুড়েই সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি। কখন বিয়ে-বিচ্ছেদ কাণ্ডে কখনও বা আবার জেলে গিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন। এবার জেলের সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছেন পরীমণি।    একুশে বইমেলায় ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন তারকার বই এসেছে। এদের মধ্যে রয়েছেন— আশনা হাবিব ভাবনা, পুতুল, বিদ্যা সিনহা মিম, শানারেই দেবী শানুসহ আরও অনেকেই। অন্যদিকে জেল জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখেছেন ডা: সাবরিনা। চলতি বছর বইমেলায় এসেছে তার গ্রন্থটি। এবার লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছেন পরীমণি।  সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে জেলখানার নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন পরীমণি। অভিনেত্রী বলেন, কেন জেলে গিয়েছিলেন সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয় তার কাছে। তবুও জেলজীবনের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, সেটা নিয়ে বই লিখবেন। যেখানে কারাবাসের দিনগুলোর গল্প তুলে ধরবেন এই চিত্রনায়িকা।   তিনি আরও বলেন, আমি কাউকে খুন করিনি, জঙ্গি হামলা করিনি, আমার বাসায় কোনো বোমা ছিল না। আমি আসলে কী করেছি এটাই জানি না। ভালো বিষয় হলো, এখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষা নিয়েছি। জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছি। পরীমণির ভাষ্য, একটু স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলে হয়তো আমার সঙ্গে এমনটা হচ্ছে। তবে এখন আমি জানি মানুষ কী পছন্দ করে আর কী পছন্দ করে না। মানুষ চায় নিজের গলাবাজির নিচে সবার গলাবাজি থাকুক। সবাই চায় আমি আস্তে কথা বলি, অন্যেরা যা চায় সেটা করি। সমাজের চাপানো কিছু নিয়ম আছে, সেগুলো মেনে চললেই তুমি লক্ষ্মী মেয়ে। নেটদুনিয়ায় সমালোচনা প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, আমাকে নিয়ে যত নেগেটিভ কথা হয়েছে, ঠিক ততটুকু পজিটিভ কথাও হয়েছে। আমি যখন জেল থেকে বের হওয়ার পর মানুষজন আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে। তাদের সঙ্গে আমার রক্তের কোনো সম্পর্ক না থাকলেও তারা আমার কাজের জন্যই পাশে দাঁড়িয়েছিল।   
১২ মার্চ ২০২৪, ১৬:১২

ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যে ইচ্ছা পূরণ করতে চান পরীমণি
স্বামী শরিফুল রাজের সঙ্গে ডিভোর্সের পর পরীমণির দুনিয়া এখন একমাত্র সন্তান রাজ্য। বলা যায়, রাজ্যকে ঘিরেই তার সব। সময় সুযোগ পেলেই ছেলেকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন এই নায়িকা।  শুধু তাই নয়, প্রায় সময়ই ছেলের সঙ্গে নানান খুনসুটিতে মেতে ওঠেন পরীমণি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গেও সেসব শেয়ার করতেও ভোলেন না এই নায়িকা। এবার ছেলেকে নিয়ে আকাশ ছোঁয়ার ইচ্ছের কথা জানালেন পরীমণি।  সোমবার (১১ মার্চ) মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছেলের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে পোস্ট দিয়েছেন পরীমণি। ক্যাপশনে চিত্রনায়িকা লিখেছেন— আমরা একদিন আকাশ ছোঁব দেখো। সকলের সৎ উদ্দেশ সফল হোক। রমজান মোবারক। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন একটি লাভ ইমোজি।  ওই ছবিতে দেখা যায়— বালুতে মোড়ানো একটি মাঠের ওপর চেয়ারে বসে আছে রাজ্য ও পরীমণি। দুজনেই হাত তুলে তাকিয়ে আছেন আকাশের দিকে।   ছবিটি পোস্ট করা মাত্রই ৫৮ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছেন নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে পরীমণির কমেন্টস বক্সে। একজন লিখেছে, রমজান মোবারক পদ্মরানি। অভিনেত্রীর এক ভক্ত লেখেন, মা ছেলের ভালোবাসা এভাবেই সারাজীবন অটুট থাকুক। ভালোবাসা নিও স্নেহের পরী।  প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন পরীমণি ও শরিফুল রাজ। খবরটি প্রকাশ্যে গত বছরের ১০ জানুয়ারি। একই দিন আরও ঘোষণা করেন, সন্তান আসছে তাদের ঘরে। এরপর ২২ জানুয়ারি পারিবারিক আয়োজনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতাও করেন তারা। ২০২২ সালের ১০ আগস্ট পরীমণির কোলজুড়ে আসে রাজ্য। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভেঙে যায় তাদের ঘর।  
১২ মার্চ ২০২৪, ০৯:২৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়