• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
চিপসের প্যাকেট-ডাবের খোসাসহ পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি কিনবে ডিএনসিসি
ডেঙ্গু মোকাবিলায় রাজধানীতে যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এডিস মশার প্রজনন স্থল এবং পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ চিপসের প্যাকেট-ডাবের খোসাসহ পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি জনগণের কাছ থেকে কিনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের হলরুমে দ্বিতীয় পরিষদের ২৬তম করপোরেশন সভার আলোচনায় এ সিদ্ধান্ত জানান মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে যে কেউ উল্লিখিত দ্রব্যাদি জমা দিয়ে নগদ অর্থ সংগ্রহ করতে পারবে উল্লেখ করে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডের ক্রয় করা পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে সংগ্রহ করে পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা নিকটবর্তী এসটিএস (সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন) এ অপসারণ করবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে প্রতিটি ওয়ার্ডকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ। আশা করি এর ফলে জনগণ অব্যবহৃত এসব দ্রব্যাদি যত্রতত্র ফেলা বন্ধ করবে এবং ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি সংগ্রহ করে সিটি করপোরেশনে জমা দেবে।’ সভায় কাউন্সিলরদের সম্মতিক্রমে পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি ও সেগুলো সংগ্রহের জন্য মূল্য নির্ধারণ করা হয়। চিপসের প্যাকেট-সমজাতীয় প্যাকেট (১০০টি) ১০০ টাকা, আইসক্রিমের কাপ, ডিসপোজেবল গ্লাস-কাপ (১০০টি) ১০০ টাকা, অব্যবহৃত পলিথিন (প্রতি কেজি) ৫০ টাকা, ডাবের খোসা (প্রতিটি) দুই টাকা, মাটি-প্লাস্টিক-মেলামাইন-সিরামিক ইত্যাদির পাত্র (প্রতিটি) তিন টাকা, পরিত্যক্ত টায়ার (প্রতিটি) ৫০ টাকা, মিল্কের কৌটা (প্রতিটি), পরিত্যক্ত কমোড-বেসিন ইত্যাদি (প্রতিটি) ১০০ টাকা, অন্যান্য পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের দ্রব্যাদি (প্রতি কেজি) ১০ টাকায় কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ঈদের পরে কাউন্সিলরের কার্যালয় থেকে এটি বাস্তবায়ন করা হবে বলেও জানান মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। এর আগে করপোরেশন সভার শুরুতে মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের আসন্ন ঈদুল ফিতরের ও পহেলা বৈশাখের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানান। মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের পর থেকেই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে জনগণকে সচেতন করতে ক্যাম্পেইন শুরু করতে হবে। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, রাজনীতিবিদ, ইমাম, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সবাইকে নিয়ে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে করণীয় সম্পর্কে মতবিনিময় সভা করতে হবে, সচেতনতামূলক র্যালি করতে হবে। সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ওষুধ প্রয়োগ করা, পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করার পাশাপাশি জনগণের সচেতনতা জরুরি। জনগণের মধ্যে বার্তা ছড়িয়ে দিতে হবে এডিসের লার্ভা যেন জন্মাতে না পারে। সেজন্য নিজেদের ঘরবাড়ি, অফিস পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২৮

এবার চট্টগ্রামে রেলের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন
চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট থানার বাংলাবাজার এলাকায় রেলের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে আগ্রাবাদ ও বন্দর ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট।  বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাতে এ অগ্নিকাণ্ড হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক এম ডি আবদুল মালেক। আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার খান খলিলুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, রেলের পরিত্যক্ত বগিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের একটি ও বন্দর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটসহ মোট তিনটি ইউনিট কাজ করছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত্র তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায় নি। এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে নগরীর দামপাড়া ওয়াসা এলাকায় ম্যাক্স জেভি নামে একটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সাইটে আগুন লাগে।
০৮ মার্চ ২০২৪, ০৩:১৮

খাগড়াছড়িতে পরিত্যক্ত অবস্থায় অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার 
খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি থানা এলাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় ১টি এসএমজি ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।  সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে থানা এলাকার ময়ূরখীলস্থ ফিরোজের আম বাগানের ভেতরে পাহাড়ের ঢালে এগুলো উদ্ধার করা হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন লক্ষ্মীছড়ি থানার ওসি মো. জাকির হোসেন। জানা যায়, লক্ষ্মীছড়ি থানায় স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেন ময়ূরখীলস্থ জনৈক ফিরোজের আম বাগানে কে বা কারা অস্ত্র ফেলে গেছে। এ সময় খবর পেয়ে ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে পুলিশের একটি টহল টিমকে সেখানে পাঠানো হয়। ফিরোজের বাগানের ভেতর পাহাড়ের ঢালে পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি এসএমজি ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে পুলিশ।  ওসি জাকির হোসেন বলেন, সুতি গেঞ্জির ছেড়া কাপড়ে মোড়ানো অবস্থায় আমরা ১টি দেশীয় তৈরি এসএমজি ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছি। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো বিজ্ঞ আদালতের অনুমতিক্রমে অস্ত্রাগার, পুলিশ লাইন্স, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় প্রেরণ করা হয়েছে।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:২৩

পরিত্যক্ত টিউবওয়েল থেকে পানির সঙ্গে বেরুচ্ছে গ্যাস
নেত্রকোণার দুর্গাপুর সীমান্তের কালিকাপুর গ্রামে সিরাজুল ইসলামের বাড়িতে পরিত্যক্ত একটি টিউবওয়েল থেকে অনবরত পানির সঙ্গে বেরুচ্ছে গ্যাস। বৃহস্পতিবার বিকেলে এমন খবরে ওই বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন উৎসুক মানুষ। এরইমধ্যে খবর পেয়ে ওই স্থানটিকে নিরাপদ রাখতে ব্যবস্থা নিয়েছে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস।  বিষয়টি দেখে হতবাক বাড়ির মালিকসহ স্থানীয়রা। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে এলাকার আশপাশের লোকজন ঘটনাটি দেখতে ভিড় করছেন। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী রমিজা খাতুন জানান, তাদের বসতঘরের পেছনের একটি টিউবওয়েল প্রায় ১০ বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। প্রতিদিনের মতো সকালে তিনি নিজ বসতঘরে অবস্থান করছিলেন। এরই মধ্যে সকাল সাড়ে দশটার দিকে হঠাৎ পানির বিকট শব্দ শুনে দেখেন চাপ ছাড়াই নষ্ট টিউবওয়েল থেকে অনবরত পানি বেরুচ্ছে। দুর্গাপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের লিডার মুহাম্মদ আলী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সেখানে লাল নিশান লাগানোর পাশাপাশি বাড়ির লোকজনদের সতর্ক করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম রকিবুল হাসান বলেন, আমাদের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। তারা বাড়ির লোকজনকে সতর্ক করে এসেছেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে তথ্য পাঠানো হয়েছে। তথ্য মোতাবেক পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৪৩

রাজধানীতে পরিত্যক্ত বাড়ির সংখ্যা ৬৩৭২
জাতীয় সংসদে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, ঢাকায় ৬ হাজার ৩৭২টি পরিত্যক্ত বাড়ি রয়েছে। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে ঢাকা-১৯ আসনের মুহম্মদ সাইফুল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়। মন্ত্রী বলেন, মিরপুরে দুই হাজার ৫৮২টি পরিত্যক্ত বাড়ি রয়েছে। মোহাম্মপুরে রয়েছে এক হাজার ৫৪২টি পরিত্যক্ত বাড়ি। এ ছাড়া গুলশানে ১২৮টি, বনানীতে ৯টি, মগবাজারে ৬২টি, তেজগাঁওয়ে ৩৬, নাখালপাড়ায় ১৯টি, ক্যান্টনমেন্টে ২৬টি, বাসাবো ৩৮টি, শাহহাজানপুরে ১০টি, খিলগাঁওয়ে ১২টি, জুরাইনে ২টি, মতিঝিলে ৭২টি, রমনায় ১৫৮টি, সূত্রাপুরে ৩২০টি, লালবাগে ১৭৪টি, কোতয়ালিতে ৪৬টি, ধানমন্ডিতে ৮৮টি, লালমাটিয়ায় ২৫টি, যাত্রাবাড়িতে ৪টি ও মানিকনগরে রয়েছে ১টি। এদিকে পরিত্যক্ত বাড়ির মধ্যে নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৪টি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০টি ব্যবহৃত হচ্ছে বলে মন্ত্রী জানান। গৃহায়ন মন্ত্রী জানান, সংরক্ষিত পরিত্যক্ত বাড়িতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণকাজে ব্যবহার হচ্ছে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভাড়াভিত্তিকে বরাদ্দ করা হচ্ছে। বিক্রয়যোগ্য পরিত্যক্ত বাড়িগুলো প্রধানমন্ত্রীর অনুমতিতে বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, শহীদ পরিবার, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বরাদ্দপ্রাপ্তদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। গত তিন অর্থ বছরে ঢাকা শহরের পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে ১২ কোটি ৬৮ লাখ ১৬ হাজার ৪২৯ টাকা ভাড়া আদায় হয়েছে। এ সময়ে বিক্রি থেকে মূল্য আদায় হয়েছে দুই কোটি ৩১ লাখ ২ হাজার ৭৩৭ টাকা।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৪

ফুলগাজীর মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স উদ্বোধনের পর থেকেই পরিত্যক্ত
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার সদর ইউনিয়নের পাশে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দুই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কমপ্লেক্সটি উদ্বোধনের পর থেকেই পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। চারপাশে আবর্জনা, নেই বিদ্যুৎ সংযোগ। কাজে আসছে না স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। রোববার (২৮ জানুয়ারি) সরেজমিনে দেখা যায়, উদ্বোধনের পর থেকে কমপ্লেক্সেটিতে কোনো ধরনের সভা, সেমিনার, প্রোগ্রাম, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান করা হয়নি।  ফুলগাজী উপজেলা প্রকৌশলী সৈয়দ আসিফ মাহমুদ জানান, ২০১৬ সালের ২৬ এপ্রিলে শুরু হয় কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজ। ২ কোটি ১৬ লাখ ৯৩৩ টাকা ব্যয়ে কাজ শেষ হয় একই বছরের ৩০ জুন। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের এক সদস্য জানান, ভবনটি ব্যবহার না হয়ায় ফুলগাজীর সবজি বাজারের সকল প্রকার ময়লা আবর্জনা এর চারপাশে রাখা হয়। এমনকি বাজারে আগত বিভিন্ন ধরনের মানুষ এই কমপ্লেক্সের চারপাশকে গণশৌচাগার হিসেবে ব্যবহার করছে। অথচ এই কমপ্লেক্সটির নিচতলা এবং দ্বিতীয় তলার দোকানগুলো ভাড়া দিয়ে তৃতীয় তলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা অফিস খরচের ব্যবস্থা করার কথা ছিল। কিন্তু ভবনটি উদ্বোধনের পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ভাড়া দেওয়া হয়নি এর বারোটি দোকান ঘর।  ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া ভূঁইয়া বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি অবহেলা আর অযত্নে পড়ে আছে। আমরা ইতোমধ্যে এটিকে আয়ের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য চেষ্টা করছি। অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিল বাকির কারণে বিদুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সব সমস্যার সমাধাণ করে কমপ্লেক্সটি দ্রুত চালু করা হবে।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০০

ইবিতে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৬টি ককটেল উদ্ধার 
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বিভিন্ন স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ৬টি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় এসব ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ। এ ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। প্রক্টরিয়াল বডি ও নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, বৃহস্পতিবার রাত থেকে এ পর্যন্ত ক্যাম্পাসে ছয়টি ককটেল পাওয়া গেছে। এরমধ্যে রাতে লালন শাহ হলের পকেট গেটে দুইটি এবং সকালে জিয়া হলের সামনে একটি, ব্যবসায় অনুষদ ভবনের পাশে দুইটি এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে একটি ককটেল পাওয়া গেছে। পুলিশের সহযোগিতায় সবগুলো নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, গভীর রাতে গোয়েন্দা বাহিনীর মাধ্যমে তথ্যটি জানতে পারি। এখন পর্যন্ত ছয়টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। ইবি থানা পুলিশের সহায়তায় সবগুলো নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। ক্যাম্পাস খোলার পরেই এমন ঘটনা আতঙ্কজনক। স্পেশাল টিম এনে পুরো ক্যাম্পাসে অভিযান চালানো হবে।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়