• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঝালকাঠিতে নিহত ১৪ জনের পরিচয় মিলেছে
ঝালকাঠিতে সিমেন্টবোঝাই ট্রাক-প্রাইভেটকার ও অটোরিকশার সংঘর্ষে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন। দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ জনের পরিচয় মিলেছে। এরইমধ্যে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টায় মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে দুপুর ২টার দিকে পৌর এলাকার পশ্চিম পাশে পঞ্চম চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী গাবখান সেতুর টোলপ্লাজায় সিমেন্টবোঝাই ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি প্রাইভেটকার ও তিনটি অটোরিকশা নিয়ে খাদে পড়ে। নিহতরা হলেন- ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার সাংগর গ্রামের বারেক হাওলাদারের মেয়ে নাহিদা আক্তার (২৭), জামাতা হাসিবুর রহমান (৩২), নাতি-নাতনি তাকিয়া (৪) ও তাহমিদ (৮ মাস), সদ্যবিবাহিত মেয়ে নিপা (২২), জামাতা বিমানবাহিনীর সদস্য ইমরান হোসেন (২৬), গাবখানের সেলিম হাওলাদারের ছেলে নজরুল (৩৫), ওস্তাখান গ্রামের মান্নান মাঝির ছেলে শফিকুল মাঝি (৫০), শেখেরহাট নওপাড়ার আব্দুল হাকিমের ছেলে আতিকু রহমান সাদি (১১), কাঠালিয়ার তালগাছিয়ার ইব্রাহিমের মেয়ে নুরজাহান (৭), স্ত্রী তাহমিনা (২৫), রাজাপুরের উত্তর সাউথপুরের হাসিবুর রহমানের স্ত্রী সনিয়া বেগম (৩০), স্বরূপকাঠির রুহুল আমীন ও টোলপ্লাজার সামনের প্রতিবন্ধী ভিক্ষুক শহিদুল ইসলাম। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম জানান, পরিচয় শনাক্ত শেষে উপযুক্ত প্রমাণাদি সাপেক্ষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৪৭

ময়মনসিংহে ২ বাসের সংঘর্ষ : নিহতদের পরিচয় মিলেছে  
ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বেপরোয়া গতির কারণে ২ বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এক বাস হেলপার ও এক নারী যাত্রী নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন অন্তত আরও ২৫ যাত্রী।   মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ময়মনসিংহ তারাকান্দা সড়কের কোদালধর বাজারের রামচন্দ্রপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন দুর্ঘটনাকবলিত রাজ সুপার বাসের হেলপার শেরপুর জেলার সদর উপজেলার রাজভল্লবপুর গ্রামের আক্তার আলীর ছেলে মো. শহিদ মিয়া (২৬) এবং নকলা উপজেলার মৃত আব্দুর রশিদের মেয়ে সুইটি আক্তার (২০)।  এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন তারাকান্দা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াজেদ আলী।  প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে ওসি বলেন, শেরপুর থেকে ঢাকাগামী ইভা পরিবহনের একটি বাস বেপরোয়া গতিতে ময়মনসিংহ-শেরপুর সড়কের ঘটনাস্থল এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির রাজ সুপার বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে রাজ সুপার বাসের হেলপার শহিদ মিয়া ও ইভা পরিবহনের যাত্রী সুইটি আক্তার ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ ঘটনায় আহত হন অন্তত ২৫ জন। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনায় মমেক হাসপাতালে অন্তত ১২ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ‍্যে ৬ জনকে ভর্তি করা হয়েছে এবং বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও এ ঘটনায় আহত আরও ১৩ থেকে ১৪ জনকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানান ওসি ওয়াজেদ আলী।  তিনি আরও বলেন, নিহতদের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্তের জন‍্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।  এ দিকে দুর্ঘটনা কবলিত সড়কে বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান ওসি।
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৩

হাতিরঝিলে ভাসমান সেই মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর হাতিরঝিলের লেকে থেকে উদ্ধার হওয়া সেই মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই যুবকের নাম ফাইয়াজ কাদের চৌধুরী ফারদিন (২৩)। তিনি পরিবারের সঙ্গে রাজধানীর শাহজাহানপুরে থাকতেন। ফাইয়াজের বাবা ফজলুল কাদের চৌধুরী বলেন, ২০২১ সাল থেকে ফারদিন মানসিক রোগে ভুগছিল। রোববার রাতে বন্ধুর বাসায় যাওয়ার কথা বলে সে বাসা থেকে বের হয়। এরপর বহুবার চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এর আগে, এদিন সকালে হাতিরঝিল রামপুরা ব্রিজের নিচে ভাসমান একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয় পথচারীরা। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে হাতিরঝিল থানা পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করে হাতিরঝিল থানার এসআই ফুল কুমার বলেন, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৭

স্ত্রী পরিচয় দিয়ে নারীকে দীর্ঘদিন ‘ধর্ষণ’, আ.লীগ নেতা আটক
দিনাজপুরের হিলিতে বিয়ের নাটক সাজিয়ে স্ত্রী পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ ও পরবর্তীতে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর ঘটনায় হিলির মুন্না মটরসের মালিক মুশফিকুর রহমান মুন্নাকে (৪২) আটক করেছে হাকিমপুর থানা পুলিশ।  আটককৃত ব্যক্তি ২নং বোয়ালদাড় ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলে নিশ্চিত করেছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান ছদরুল ইসলাম।  শনিবার (১৬ মার্চ) ভোররাতে উপজেলার বোয়ালদাড় গ্রাম থেকে তাকে আটক করে পুলিশ। আটককৃত মুশফিকুর রহমান মুন্না বোয়ালদাড় গ্রামের মৃত সাদেক আলীর ছেলে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দুলাল হোসেন।  ওসি দুলাল হোসেন বলেন, কৌশলে বিয়ের নাটক সাজিয়ে স্ত্রীর পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ ও পরবর্তীতে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানোর ঘটনায় আসামি মুশফিকুর রহমান মুন্নাকে (৪২) শনিবার ভোররাতে তার নিজ বাড়ি বোয়ালদাড় থেকে আটক করা হয়েছে। এ সময় ভিকটিমের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আসামির বিরুদ্ধে হাকিমপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। পরে আসামিকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে দিনাজপুর জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
১৬ মার্চ ২০২৪, ২০:৪৮

হত্যার পর মুখ পুড়িয়ে দেওয়া ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজেলায় গলাকেটে হত্যার পর মুখ পুড়িয়ে দেওয়া ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে বলে জানিয়েছে পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে জেলা পিবিআইয়ের পরিদর্শক (অ্যাডমিন) অভি রঞ্জন দেব বলেন, জেলা পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক এমদাদুল হকের নেতৃত্বে একটি দল তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ওই ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। অভি রঞ্জন দেব জানান, উদ্ধার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর উপজেলার কাশীপুর-বিশ্বাসপাড়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে।  তিনি জানান, জাতীয় পরিচয়পত্রে সাইফুলের জন্ম ১৯৮২ সালের ১০ ডিসেম্বর উল্লেখ রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের সামনের ডিঙাপোতা হাওর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তখন তার নাম-পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, হাওরের জমিতে কাজের করতে গিয়ে স্থানীয় লোকজন এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। নিহতের বয়স ৩৩ থেকে ৩৫ বছর। ওসি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে গলাকেটে হত্যার পর পরনের কাপড় খুলে আগুন দিয়ে মুখমণ্ডল পুড়িয়ে দেয় হত্যাকারীরা। মূলত পরিচয় লুকানোর জন্যই হত্যাকারীরা এ কাজ করেছে। আপাতত ঘটনাটিকে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড মনে হচ্ছে জানিয়ে পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। 
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:০৫

জলদস্যুদের কাছে জিম্মি ২৩ বাংলাদেশির পরিচয় মিলেছে
ভারত মহাসাগরে ‘এমভি আবদুল্লাহ’ নামে বাংলাদেশি একটি জাহাজ মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে জলদস্যুদের কবলে পড়েছে। ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে সোমালিয়ার জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর জাহাজে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককে জিম্মি করে।  তারা হলেন- জাহাজের মাস্টার মোহাম্মদ আবদুর রশিদ, চিফ অফিসার আতিক উল্লাহ খান, সেকেন্ড অফিসার মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, থার্ড অফিসার এন মোহাম্মদ তারেকুল ইসলাম, ডেক ক্যাডেট সাব্বির হোসাইন, চিফ ইঞ্জিনিয়ার এ এস এম সাইদুজ্জামান, সেকেন্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. তৌফিকুল ইসলাম, থার্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. রোকন উদ্দিন, ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার তানভীর আহমেদ, ইঞ্জিনি ক্যাডেট আইয়ুব খান, ইলেকট্রিসিয়ান ইব্রাহীম খলিল উল্লাহ, ক্রু মো. আনোয়ারুল হক, মো. আসিফুর রহমান, মো. সাজ্জাদ হোসেন, জয় মাহমুদ, মো. নাজমুল হক, আইনুল হক, মোহাম্ম শ্মসুদ্দিন, মো . আলী হোসেন, মোশাররফ হোসেন শাকিল, মো. শরিফুল ইসলাম, মো. নুর উদ্দিন ও মো. সালেহ আহমদ। এদিকে জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিকেল থেকে নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তবে এর আগে নাবিকদের কয়েকজন তাদের পরিবারের কাছে একাধিক খুদে বার্তা পাঠান। সেখানে তারা বলেন, সোমালিয়ার জলদস্যুরা আমাদের জাহাজে অ্যাটাক করেছে। অলরেডি আমরা অ্যারেস্টেড। আমাদের এক জায়গায় বন্দি করে রাখছে। দেশের শীর্ষ শিল্প গ্রুপ কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজ এটি। এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেহেরুল করিম বলেন, নাবিকরা নিরাপদে আছেন। সব ধরনের প্রোটোকল অনুসরণ করে নাবিকদের উদ্ধারে কাজ করছি। ২০১৬ সালে তৈরি জাহাজটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্ত ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। প্রথমে জাহাজটির নাম ছিল ‘গোল্ডেন হক’। বাংলাদেশের কেএসআরএম গ্রুপের বহরে যুক্ত হওয়ার পর এর নাম হয় ‘এমভি আবদুল্লাহ’। এটি একটি বাল্ক কেরিয়ার। উল্লেখ্য, ২০১১ সালের মার্চে সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হয় বাংলাদেশি ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রী। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের মাথায় জলদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার করা হয় তাদের।  
১৩ মার্চ ২০২৪, ১২:৩৪

পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা কাটলো নিহত সাংবাদিক অভিশ্রুতির
রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিউজ পোর্টাল দ্য রিপোর্ট ডট লাইভের সাবেক সংবাদকর্মী অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা কেটেছে। তার প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।   শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নারী সাংবাদিকের পরিচয় নিশ্চিতকরণে দায়িত্বরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জব্বার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।  তিনি জানান, ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে অভিশ্রুতির প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। শুক্রবার অভিশ্রুতির গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, মেয়ের সঙ্গে কথা বলার জন্য চিৎকার করে সারা বাড়ি মাতম করে ফিরছেন মা বিউটি বেগম। প্রতিবেশীরাও নিহতের মাকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা হারিয়েছেন। নিহতের ছোট বোন শারমিনা সুলতানা ঝরনা জানায়, সম্প্রতি তার বড় বোন বৃষ্টি খাতুন ‘অভিশ্রুতি শাস্ত্রী’ নামে ফেসবুক আইডি খুলেছিলেন এবং এই নামেই সাংবাদিকতা করতেন। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মায়ের সঙ্গে বৃষ্টির শেষবার মোবাইলে কথা হয়। বৃষ্টি সাংবাদিকতা করলেও বাড়ি থেকে মা টাকা পাঠাতেন। বড় বোনের মৃত্যুতে তাদের সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে। দুই মাস আগে অভিশ্রুতি সর্বশেষ গ্রামের বাড়ি এসেছিলেন।  অভিশ্রুতির হিন্দু ধর্ম গ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা হতেই পারে না। আমার বোন মনে প্রাণে একজন মুসলিম। সে কখনই নিজ ধর্ম ত্যাগ করেনি। তবে সম্প্রতি তিনি অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে ফেসবুক আইডি খুলেছিলেন এবং ওই নামেই সাংবাদিকতা করতেন। বেতবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও বনগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম জানান, মাস দুয়েক আগে ওর সঙ্গে রাজধানীর ফার্মগেটে দেখা ও কথা হয়। তার দাবি ধর্মান্তরের যে কথাটি বলা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে মনে করেন তিনি। এদিন বিকেলে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর বাবা দাবি করে মরদেহ নিতে আসেন শাবলুল আলম সবুজ নামের একজন। তার দাবি, মুসলমান হলেও নিজেকে হিন্দু হিসেবে পরিচয় দিতেন অভিশ্রুতি। শাবলুল আলম সবুজ বলেন, অভিশ্রুতি আমার মেয়ের আসল নাম নয়। আমার মেয়ের নাম বৃষ্টি খাতুন। আমি কেন মিথ্যা বলবো। দুইদিন আগে বৃষ্টির (নিহত অভিশ্রুতির) সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। বৃষ্টি আমার তিন মেয়ের মধ্যে বড়। আরও দুটি মেয়ে রয়েছে। নিজের মেয়েকে নিয়ে কেন মিথ্যা বলবো? আমাদের সঙ্গে বেশি যোগাযোগ ছিল না। শুধু জানতাম ও হিন্দুদের সঙ্গে চলাফেরা করতো। জানা গেছে, শাবলুল আলম সবুজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায়। রমনা কালী মন্দিরেও নিয়মিত যাওয়া-আসা ছিল অভিশ্রুতির। সামাজিকভাবে মন্দিরের সবার সঙ্গে ছিল সুস্পর্ক। তিনি কোথাও নিজের বাবা-মায়ের পরিচয় দিতেন না। অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর জীবন-বৃত্তান্ততে দেখা গেছে, সেখানে তিনি বাবার নাম লিখেছেন অভিরূপ শাস্ত্রী এবং মায়ের নাম লিখেছেন অপর্ণা শাস্ত্রী। তিনি নিজের বর্তমান ঠিকানা লিখেছেন সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির, মৌচাক।
০১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৫

পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি নিহত সাংবাদিক অভিশ্রুতির
রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিউজ পোর্টাল দ্য রিপোর্ট ডট লাইভের সাবেক সংবাদকর্মী অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। এই জটিলতার কারণে লাশ এখনো হস্তান্তর হয়নি। শুক্রবার (১ মার্চ) বিকেলে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর বাবা দাবি করে মরদেহ নিতে আসেন শাবলুল আলম সবুজ নামের একজন। তার দাবি, মুসলমান হলেও নিজেকে হিন্দু হিসেবে পরিচয় দিতেন অভিশ্রুতি। জানা গেছে, শাবলুল আলম সবুজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায়।  রমনা কালী মন্দিরেও নিয়মিত যাওয়া-আসা ছিল অভিশ্রুতির। সামাজিকভাবে মন্দিরের সবার সঙ্গে ছিল সুস্পর্ক। তিনি কোথাও নিজের বাবা-মায়ের পরিচয় দিতেন না। শাবলুল আলম সবুজ বলেন, অভিশ্রুতি আমার মেয়ের আসল নাম নয়। আমার মেয়ের নাম বৃষ্টি খাতুন। আমি কেন মিথ্যা বলবো। দুইদিন আগে বৃষ্টির (নিহত অভিশ্রুতির) সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। বৃষ্টি আমার তিন মেয়ের মধ্যে বড়। আরও দুটি মেয়ে রয়েছে। নিজের মেয়েকে নিয়ে কেন মিথ্যা বলবো? আমাদের সঙ্গে বেশি যোগাযোগ ছিল না। শুধু জানতাম ও হিন্দুদের সঙ্গে চলাফেরা করতো। অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর জীবন-বৃত্তান্ততে দেখা গেছে, সেখানে তিনি বাবার নাম লিখেছেন অভিরূপ শাস্ত্রী এবং মায়ের নাম লিখেছেন অপর্ণা শাস্ত্রী। তিনি নিজের বর্তমান ঠিকানা লিখেছেন সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির, মৌচাক। এ বিষয়ে রমনা কালি মন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা বলেন, গত আট মাস ধরে তার সঙ্গে আমাদের পরিচয়। এসময়ে সে আমাদের মন্দিরের সঙ্গে অনেকটাই কানেক্টেড। যে ভদ্রলোক (সবুজ) শাস্ত্রীকে নিজের মেয়ে বলে দাবি করছেন তিনি মিথ্যা কথা বলছেন। তার পরিবারের সবাই ভারতের বেনারসে থাকেন। এর আগে সাক্ষাৎকারে দ্য রিপোর্টের প্রতিবেদক গোলাম রব্বানী বলেছেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহের হাতে থাকা লাল সুতো (মৌলি সুতো) দেখে অভিশ্রুতিকে শনাক্ত করি। অভিশ্রুতির পরিবারের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ করা যায়নি। কারণ আমাদের কাছে থাকা তার পরিবারের একমাত্র নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। ইডেন মহিলা কলেজের রাজিয়া হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন অভিশ্রুতি। আমরা তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি। অভিশ্রুতি বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায়। তিনি ইডেন মহিলা কলেজের দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। 
০১ মার্চ ২০২৪, ২১:২০

আগুনে নিহত ২৭ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর বেইলি রোডের বহুতল ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ২৭ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। শুক্রবার (১ মার্চ) সকালে ঢাকা মেডিকেলের সামনে থাকা ঢাকা জেলা প্রশাসনের তথ্য ও সহায়তা কেন্দ্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে।  এতে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত ৩৫টি মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত নিহত ২৭ জনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে।   শনাক্ত ২৭ জনের পরিচয়- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৃত মো. জহিরুল ইসলামের ছেলে আশরাফুল ইসলাম (২৫), ঢাকার বংশালের মো. মোসলেমের ছেলে মো. নুরুল ইসলাম (৩২), ঢাকার প্রাণ নাথ রায়ের মেয়ে পপি রায় (৩৩), ঢাকার যাত্রাবাড়ির শিপন পোদ্দারের মেয়ে সম্পূর্ণা পোদ্দার (১২), কুমিল্লার এম এ এইচ গোলাম মহিউদ্দিনের মেয়ে জান্নাতিন তাজরিন, ঢাকার পুরান পল্টনের মো. আলীর মেয়ে নাজিয়া আক্তার (৩১), ঢাকার পুরান পল্টনের সায়েক আহমেদের ছেলে আরহান মোস্তাক আহমেদ (৪৬), ঢাকার মতিঝিলের কবির খানের ছোট মেয়ে মাইশা কবির মাহি (২১), কবির খানের বড় মেয়ে মেহেরা কবির দোলা (২৯), ঢাকার মতিঝিলের জয়ন্ত কুমার পোদ্দারের স্ত্রী পম্পা সাহা (৪৭), মাদারীপুরের জাকির শিকদারের ছেলে মো. জিহাদ হোসেন (২২), মৌলভীবাজারের ফজলুর রহমানে ছেলে আতাউর রহমান শামীম (৬৩), যশোরের মো. কবির হোসেনের ছেলে মো কামরুল হাবিব রকি (২০), টাঙ্গাইলের মোয়াজ্জেম মিয়ার ছেলে মেহেদী হাসান (২৭), কুমিল্লার লালমাইয়ের কোরবান আলীর মেয়ে ফৌজিয়া আফরিন রিয়া (২২), কুমিল্লা সদরের আব্দুল কুদ্দুসের মেয়ে নুসরাত জাহান মিশু (১৯), ঢাকার হাতিরঝিলের সৈয়দ মোবারকের মেয়ে ফাতিমাতুজ জোহরা (১৬), মোবারক হোসেনের ছেলের সৈয়দ আবুদল্লাহ (৮), একই পরিবারের মুন্সি বাহারউদ্দিনের মেয়ে স্বপ্না আক্তার, মুন্সিগঞ্জের মো আওলাদ হোসেনের মেয়ে জারিম তাসনিম প্রিয়তি (২০), নারায়ণগঞ্জের মো. আমজাদ হোসেনের ছেলে শান্ত হোসেন (২৩), ভোলার মইনুল হকের ছেলে দিদারুল হক (২৩), ঢাকা হাতিরঝিলের সৈয়দ আবুল কাশেমের ছেলে সৈয়দ মোবারক (৪৮), হবিগঞ্জর উত্তর কুমার রায়ের স্ত্রী রুবি রায় (৪৮), একই পরিবারের প্রিয়াংকা রায় (১৮), ঝালকাঠির তুষার হাওয়ালদার (২৬) এবং ঢাকা শান্তিনগরের ইসমাইল গাজীর ছেলে জুয়েল গাজী (৩০)।  এর আগে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে ভবনটির দ্বিতীয় তলায় আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ভবনের ভিতর থেকে ৭৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতদের কেউই শঙ্কামুক্ত নন। ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেজাউল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, একটিমাত্র সিঁড়ি থাকা অগ্নিনিরাপত্তা প্রোটোকলের একটি বড় ত্রুটি। ভবনটিতে বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ ছিল এবং সিঁড়ির পাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল গ্যাস সিলিন্ডার। যার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়েছে। এদিকে, নিহতদের দাফনের জন্য ২৫ হাজার টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান। তিনি বলেন, আগুনের ঘটনা সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুততম সময়ে দোষীদের বিচারের আওতায় আনা হবে। ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। শেখ হাসিনা তার শোকবার্তায় নিহতদের মাগফেরাত কামনার পাশাপাশি বেঁচে যাওয়াদের দ্রুত চিকিৎসা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়।  
০১ মার্চ ২০২৪, ১৩:২৩

শিশু কোলে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ : পরিচয় মিলেছে নারীর 
ময়মনসিংহে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত নারী ও শিশুর পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- নগরীর বাদেকল্পা এলাকার রাজমিস্ত্রী মো. মুস্তাকিনের স্ত্রী তানিয়া আক্তার (২২) এবং তার ২ বছর বয়সী মেয়ে রাইসা আক্তার।  রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আনোয়ার হোসেন এ তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন।  তিনি জানান, নিহতের স্বজনরা এ পরিচয় নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় আইনগত ব‍্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।  এ বিষয়ে ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার ওসি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ময়মনসিংহগামী একটি লোকাল ট্রেন কলেজ রোড রেলক্রসিং এলাকায় আসতেই তানিয়া ও তার ২ বছর বয়সী মেয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।  এর আগে দুপুর পৌনে ১টার দিকে নগরীর কলেজ রোড রেলক্রসিং এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।  এ দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, কালো বোরকা পড়া ওই নারী শিশুকে কোলে নিয়ে রেললাইনের পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। ট্রেন কাছাকাছি আসতেই ওই নারী রেললাইনে শুয়ে পড়েন। এতে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় দুজনের দেহ।  এ ঘটনার পাঁচ ঘণ্টা পর পরিচয় মিললে সন্ধ্যায় নিহতের স্বজনরা ভিড় করেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানায়। এ সময় স্ত্রী তানিয়া ও দুই বছরের মেয়ে রায়সাকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বামী মোস্তাকিন।  নিহত তানিয়ার স্বামী মোস্তাকিন দাবি করেন, নিহত তানিয়া দীর্ঘদিন যাবত মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। এর আগেও কয়েকবার সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। গতকাল সকালে আমি কাজে বের হয়ে যাই। এর কিছুক্ষণ পর এ খবর পাই।   মোস্তাকিনের ভাই আল আমিন বলেন, সকালে ডাক্তার দেখাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় তানিয়া। ওই ঘটনার পর সন্ধ্যায় খবর পেয়ে রেলওয়ে থানায় এসে মরদেহ শনাক্ত করি আমরা।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:১২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়