• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাফল্যের ৪০ বছর উদযাপিত
দেশের শীর্ষতম জীবনবীমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি গৌরবময় সাফল্যের ৪০ বছর উদযাপন করেছে। এ উপলক্ষে কোম্পানির কাওরান বাজারস্থ প্রধান কার্যালয় এনএলআই টাওয়ারে কেক কাটা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে কোম্পানির চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম, সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক তাহের, পরিচালক বিলকিস নাহার, পরিচালক এ এস এম মাঈনুদ্দিন মোনেম, পরিচালক এয়ার কমোডোর মো. আবু বকর এফসিএ, পরিচালক দাস দে প্রসাদ, পরিচালক মো. হারুন পাটোয়ারী, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাজিম উদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এন্ড সিএফও প্রবীর চন্দ্র দাস এফসিএসহ কোম্পানির নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ উপলক্ষে চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম বলেন, ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল দেশের প্রথম বেসরকারি জীবনবীমা কোম্পানি হিসেবে ন্যাশনাল লাইফ যাত্রা শুরু করে। ন্যাশনাল লাইফের পথ ধরে আজ দেশে বহু বেসরকারি জীবন বীমা কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন বীমা দেশের অর্থনীতিতে অন্যতম চালিকা শক্তি। বীমার প্রিমিয়ামের টাকা ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ হয়ে থাকে। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময়ে ন্যাশনাল লাইফ বিপুল জনগোষ্ঠীকে সঞ্চয়মুখী করার পাশাপাশি বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। পরে চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম নির্বাহীদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা দিবসের কেক কাটেন। উল্লেখ্য ন্যাশনাল লাইফ এ পর্যন্ত প্রায় ৬৭ লক্ষ লোককে বীমার আওতায় এনেছে, প্রিমিয়াম আয় করেছে ১৭,১৮১ কোটি টাকা এবং দাবী পরিশোধ করেছে ১০,১২৪ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানির লাইফ ফান্ড ৫,৩৫৭ কোটি টাকা, সম্পদ ৬,০৬৪ কোটি টাকা এবং বিনিয়োগ প্রায় ৫,৫৪৫ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানিতে বেতন ভিত্তিক প্রায় ৫০০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় দুই লক্ষ লোক কাজ করছে। সর্বোচ্চ বীমা দাবী পরিশোধের জন্য কোম্পানিটি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর পর দুই জাতীয় সম্মাননা, শীর্ষ করদাতার সম্মাননা ও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য দেশী ও বিদেশী অসংখ্য অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।
৬ ঘণ্টা আগে

বিকেএসপির খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্যবীমা দেবে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপির খেলোয়াডদের গ্রুপ ও স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা দিবে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স। বিকেএসপির সাথে দেশের শীর্ষতম জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের চুক্তি হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) ন্যাশনাল লাইফের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ন্যাশনাল লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. কাজিম উদ্দিন এবং বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপির মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন এনডিসি, পিএসসি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লাইফের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খসরু চৌধুরী, ডিএমডি এন্ড সিএফও প্রবীর চন্দ্র দাস এফসিএ, কোম্পানি সচিব আব্দুল ওহাব মিয়ান, এসইভিপি বাহার উদ্দিন মজুমদার, বিকেএসপির পরিচালক প্রশিক্ষণ কর্নেল মো. মিজানুর রহমান পিএসসি ও পরিচালক প্রশাসন মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। সম্পাদিত চুক্তির আওতায় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিকেএসপির সকল খেলোয়াডদের গ্রুপ ও স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা প্রদান করবে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৪

এবার ইউসিবির সঙ্গে একীভূত করা হচ্ছে ন্যাশনাল ব্যাংক
এবার ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে একীভূত হচ্ছে ন্যাশনাল ব্যাংক। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ইউসিবি ব্যাংকের একজন পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ডেকে নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে ইউসিবির কর্তৃপক্ষকে একীভূত করার বিষয় উদ্যোগ নেওয়া কথা জানানো হয়। তবে এসময় বৈঠকে ন্যাশনাল ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কেউ উপস্থিত ছিলেন না। একীভূত হওয়া নিয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ দ্বিধাবিভক্ত হলেও এটিকে একীভূত করতে চাচ্ছে সরকার। এ বিষয়ে কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলতে রাজি হয়নি।  গত এক মাসে এ নিয়ে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ১০টি ব্যাংকের একীভূত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) বেসরকারি সিটি ব্যাংকের সঙ্গে সরকারি মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংককে একীভূত করার সিদ্ধান্ত হয়। ওই দিন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এমডিকে ডেকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। ওই বৈঠকেও বেসিক ব্যাংকের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।  এর আগে সরকারি দুটি ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত হয়। এগুলো হলো, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংককে (বিডিবিএল) এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব)। এছাড়া সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে বিডিবিএল। আর রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে। একীভূত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে জানিয়ে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে অনিয়ম-জালিয়াতিতে বিভিন্ন সংকটে পড়া পদ্মা ব্যাংক (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) শ‌রীয়াহভি‌ত্তিক বেসরকারি এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার বিষয় ঘোষণা দেওয়া হয়। এটা একীভূত করা প্রথম সিদ্ধান্ত। গত ২৫ মার্চ বেসরকারি খাতের এ দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) সই হয়। পদ্মা ব্যাংকের পর সরকারি খাতের দুই ব্যাংককে একীভূত করার উদ্যোগ নেয় সরকার।   
১০ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৪

ভল্ট ভেঙেও রুমার ব্যাংকের টাকা নিতে পারেনি সন্ত্রাসীরা
বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকে লুট করেছে পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)। এ সময় পুলিশ ও আনসার বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র, মোবাইল, ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। তবে মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টায় ডাকাতির সময় মূল ভল্ট ভাঙতে পারেনি সন্ত্রাসীরা। তারা, অন্য ভল্ট ভেঙেছিল। ফলে ব্যাংকের টাকা নিতে পারেনি তারা। বুধবার (৩ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছেন ডাকাতির ঘটনার ক্রাইমসিনের তদন্ত কর্মকর্তা ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিশেষ পুলিশ সুপার শাহনেওয়াজ খালেদ। তিনি জানান, ব্যাংকের অন্য ভল্ট ভেঙেছিল সন্ত্রাসীরা। তবে মূল ভল্ট ভাঙতে না পারায় ব্যাংকের টাকা সুরক্ষিত আছে। সিআইডির চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার ইউনিটের দুটি দল রুমায় গিয়ে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছে। পরে ব্যাংকের ভল্ট খুলে সব টাকা গুণে দেখা হয়। দেখা যায়, মঙ্গলবার রাখা ১ কোটি ৫৯ লাখ ৪৬ হাজার টাকার পুরোটা রয়েছে।  দুটি চাবি একসঙ্গে দিয়ে ভল্ট খুলতে হয়। কোনো কারণে অস্ত্রধারীরা হয়তো ভল্ট খুলতে পারেনি বলেও জানান এ কর্মকর্তা। বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনের সন্ধান এখনও মেলেনি। হামলাকারীরা ব্যাংকের আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্য, আনসার সদস্যের অস্ত্র ও গুলিও লুট করেছে। এদিকে বুধবার দুপুর ১টার দিকে রুমার পর এবার থানচিতে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাজার ঘেরাও করে সন্ত্রাসীরা কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এরপর বাজারে বেশ কয়েকজনের মোবাইল ফোন ছিনতাই করে তারা।  
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৯

মুনিয়া খান ন্যাশনাল মেডিকেলে পড়েছেন কি না জানালেন অধ্যক্ষ
ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে ঢাকা মেডিকেল থেকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর সম্প্রতি আলোচনায় আসা মুনিয়া খান রোজা নামে কেউ ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেননি বলে জানিয়েছে মেডিকেল কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নাগরিক টিভি ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুনিয়া খান রোজা নামক এক কথিত ডাক্তারের বক্তব্য প্রচারিত হয়েছে। বক্তব্যটি ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। কথিত ওই ডাক্তার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেছেন মর্মে সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। প্রকৃত সত্য হলো মুনিয়া খান রোজা নামের কোনো ছাত্রী কখনোই ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেননি। এতে আরও বলা হয়, তার এ ধরনের মিথ্যা বক্তব্যের কারণে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ বিব্রতবোধ করছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রচার কোনোভাবে কাম্য নয়। উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নতুন ভবনের আইসিইউ থেকে মুনিয়া খান রোজা নামে এক তরুণীকে আটক করা হয়। ওই তরুণী ডাক্তারদের অ্যাপ্রোন পরে হাসপাতালে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মোবাইল ও অন্যান্য সামগ্রী চুরি করতেন বলে সেসময় জানানো হয়েছিল। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হলে ওই তরুণী জেলও খাটেন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৪:১১

ন্যাশনাল ফাইন্যান্স ও চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মধ্যে চুক্তি
ন্যাশনাল ফাইন্যান্স এবং চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। সম্প্রতি স্বাক্ষরিত এই চুক্তির ফলে ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের সঞ্চয় অ্যাকাউন্টধারী গ্রাহকরা এখন থেকে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সুরক্ষা উপভোগ করবেন।  চুক্তি স্বাক্ষরের সময় ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের এমডি ইরতেজা আহমেদ খান, হেড অব ট্রেজারি মোহাম্মদ হোসেন খান, হেড অব আইসিসি রাজীব রায়, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ডিএমডি মোহাম্মদ এমদাদ উল্ল্যাহ, মনজুর আহমেদ, ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম সায়ীদ হোসেইনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২১:৩৫

সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমকে ন্যাশনাল লাইফের সংবর্ধনা
তৃতীয়বারের মতো নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোরশেদ আলমকে পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা জানানো হয়েছে।  আজ সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানীর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের ২৭৮তম বোর্ড সভায় তাকে এ সংবর্ধনা জানানো হয়।  পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে এ সময় তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন পরিচালক মতিউর রহমান, পরিচালক এয়ার কমোডর আবু বকর এফসিএ, পরিচালক দাস দেব প্রসাদ, কোম্পানীর মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কাজিম উদ্দিন, সিএফও প্রবীর চন্দ্র দাস এফসিএ ও কোম্পানি সচিব মোঃ আব্দুল ওহাব মিয়ান। এছাড়া বোর্ড সভায় ভার্চুয়ালি সংযুক্ত অন্য পরিচালকরাও অভিনন্দন জানান তিনবারের সংসদ সদস্যকে।  এ সময় সবার সার্বিক সহযোগিতায় কোম্পানির অগ্রগতি ও উন্নয়নে অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন বলে জানান জনাব মোরশেদ আলম। একইসঙ্গে মেধা ও শ্রম দিয়ে কোম্পানিকে আরও এগিয়ে নেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।    
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৫৭

কুয়াকাটায় ন্যাশনাল লাইফের বীমা দাবি পরিশোধ
ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড কুয়াকাটায় ৫ কোটি টাকার বীমা দাবি পরিশোধ করেছে।  শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ উপলক্ষে কুয়াকাটা পর্যটন হলিডে হোমসের মাঠে কর্মী সম্মেলন, বীমা দাবি পরিশোধ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সভায় কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাজিম উদ্দিন গ্রাহকদের মাঝে বীমা দাবির চেক হস্তান্তর করেন। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজিম উদ্দিন বলেন, ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স যথাসময়ে গ্রাহকদের দাবি পরিশোধ করেন। তাই ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্সের প্রতি মানুষের আস্থা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির বরিশাল বিভাগীয় প্রধান মোরশেদুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খসরু চৌধুরী, সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কাসেম। এছাড়া বীমা কোম্পানিটি কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের বক্তারা বলেন, গ্রাহক সেবা আর আন্তরিকতার কারণে দেশের প্রথম শ্রেণির বীমা কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি।  
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৮

বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্টের লং মার্চে অনেকের সংহতি
বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্ট জার্মানি চ্যাপ্টার শনিবার বালুচ নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারের জন্য লং মার্চের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। জার্মানিতে বসবাসরত বেলুচ সম্প্রদায়ের বিপুল সংখ্যক সদস্য এই বিক্ষোভে অংশ নেন। বেলুচিস্তানে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং বেলুচ গণহত্যার বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ লং মার্চের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি তুলে ধরা হয় বিক্ষোভ সমাবেশে। বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাম্মাল খান বিক্ষোভে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, বালাচ মোলা বখশের ভুয়ো এনকাউন্টারের পরে তুরবাতে শুরু হওয়া এই আন্দোলন কোনও ব্যক্তি বা কোন পরিবারের জন্য নয়। বরং এটি সমগ্র বেলুচ জাতির জন্য। কারণ কোনও আন্দোলন কোনও ব্যক্তি বা কোনও নির্দিষ্ট অঞ্চলের জন্য নয় বা কোনও দলের নয়। প্রকৃতপক্ষে, এটি সমগ্র জাতির আন্দোলন। মাতৃভূমি থেকে আমরা যতই দূরে থাকি না কেন, জাতীয় স্বকীয়তা বোধ আমরা আমাদের ভেতরে বহন করি। হাম্মাল খান আরও বলেন, আজ আমরা এখানে আছি এবং আমাদের জনগণের কণ্ঠস্বর হওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। তিনি আরও সতর্ক করে দিয়ে বলেন, যেদিন আমরা জাতীয় স্বকীয়তা বোধ থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নেব, সেই দিনটি হবে আমাদের মৃত্যুর দিন। বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্ট জার্মানি চ্যাপ্টারের সভাপতি আসগর আলী এমন একটি শক্তিশালী আন্দোলন সংগঠিত করার জন্য বেলুচ মহিলাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি ২০০৯ সালে অপহৃত বেলুচ স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশনের নেতা জাকির মজিদের মায়ের উদ্ধৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘আমি জানি, যতদিন বেঁচে আছি, হয়তো আমার ছেলে জাকির জানকে ফিরে পাব না। তবে আমি বিক্ষোভে অংশ নিতে থাকব, কারণ আমি যখন এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাব, তখন কেউ জাকির জানকে এই ছবিগুলি দেখাতে পারে এবং তাকে বলতে পারে, দেখো! তোমার মা বেঁচে থাকা পর্যন্ত তোমার জন্য লড়াই করে গেছেন। বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্ট জার্মানি চ্যাপ্টারের সহ-সভাপতি সামুল বালুচ স্পষ্টভাবে তার মতামত ব্যক্ত করে বলেন, মিডিয়া হয়তো দুর্দশার সত্য প্রকাশ করবে না, তথাকথিত রাজনীতিবিদরা অন্ধ ও বধির হতে পারে, বিশ্ব হয়তো বেলুচ জনগণের আশা ও হতাশা সম্পর্কে অজ্ঞ হতে পারে, কিন্তু বিশ্বকে শুনতে বাধ্য না করা পর্যন্ত আমরা চিৎকার করব। বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্ট জার্মানি চ্যাপ্টারের যুগ্ম সম্পাদক শার হাসান বলেন, পাকিস্তান একটি নিষ্ঠুর রাষ্ট্র, যার মানবাধিকারের প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই। পাকিস্তান কেবল সহিংসতায় বিশ্বাস করে এবং তাদের নীতিগুলি ঔপনিবেশিক। বেলুচিস্তানে মানবাধিকার লঙ্ঘন চরমে পৌঁছেছে যেখানে নিরাপত্তা বাহিনী বেলুচিস্তানকে একটি বর্ধিত কারাগারে পরিণত করেছে। আর পাকিস্তানে মানবাধিকারের পক্ষে কথা বলা অপরাধ এবং যারা মানবাধিকারের পক্ষে কথা বলবে তাদের সন্ত্রাসী হিসেবে গণ্য করা হবে। বেলুচ ন্যাশনাল মুভমেন্ট জার্মানি চ্যাপ্টারের সদস্য সাফিয়া মনজুর বলেন, মানবাধিকারের বৈশ্বিক অভিভাবক হিসেবে জাতিসংঘের উচিত বেলুচিস্তানে সংঘটিত নৃশংসতার প্রতি চোখ খোলা রাখা। মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত নীতিগুলি অবশ্যই সমুন্নত রাখতে হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই বেলুচ জনগণের সাথে সংহতি প্রকাশ করতে হবে। বেলুচিস্তানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত করা এবং দায়ী পক্ষগুলোকে তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহি করতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্ট ফেলিক্স জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের জন্য লং মার্চের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন এবং তিনি ইসলামাবাদে বেলুচ কর্মীদের শান্তিপূর্ণ লং মার্চের বিরুদ্ধে বল প্রয়োগের নিন্দা করেছেন।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়