• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ষড়যন্ত্রকারীদের সেনবাগ থেকে বিতাড়িত করা হবে : মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মোরশেদ আলম বলেছেন, ষড়যন্ত্র নয়; আমি উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। স্বাধীনতার পর কেউ নৌকাকে সেনবাগ থেকে বিজয়ী করতে পারেনি। আমি করেছি। তবে নৌকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঠিকই হয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীদের সেনবাগ থেকে বিতাড়িত করা হবে। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নোয়াখালীর সেনবাগ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।   মোরশেদ আলম বলেন  সেনবাগবাসীর প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আগামী ৫ বছর এমন কিছু করে যেতে চাই, যাতে ২০৪১ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সেনবাগে ক্ষমতায় থাকে। ইতোমধ্যে সেনবাগের উন্নয়নে ২শ’ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। অনুষ্ঠানে সার্ক চেম্বারের সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, সেনবাগে আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করতে হবে। অসম্পূর্ণ উন্নয়ন কাজকে বেগবান করার পাশাপাশি কারিগরিভাবে যুবসমাজকে দক্ষ করতে টেকনিক্যাল কলেজ স্থাপনের দাবি জানান তিনি।  সংবর্ধনা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করা হয়। গান পরিবেশন করেন সঙ্গীত শিল্পী আঁখি আলমগীর, বাংলার গায়েন বিজয়ী নিশি শ্রাবণী ও ব্যান্ড দল অ্যাশেজ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সেনবাগ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাহার উল্ল্যা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শওকত হোসেন কানন, সেনবাগ পৌর সভার মেয়র আবু নাছের, বজরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিরন, আওয়ামী লীগ নেতা খালেদ মোশারফ জুয়েল, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শাহরিয়ার আলমগীর আলো,  সোনাইমুড়ি উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন সুজন, আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা মাসুদ, ডমুরুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অহিদুর রহমান অহিদ এবং মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আলম রিগান প্রমুখ।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১৬

নোয়াখালী-২ আসনে এগিয়ে মোরশেদ আলম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-২ (সেনবাগ ও সোনাইমুড়ী উপজেলার একাংশ) আসনে এগিয়ে রয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলহাজ মোরশেদ আলম।  রোববার (৭ জানুয়ারি) বিকেল ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরই গণনা শুরু হয়। এতে দেখা যায়, নোয়াখালী-২ আসনে ১১৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩৬টি কেন্দ্রের ফলাফল মোরশেদ আলম পেয়েছেন ২১ হাজার ১০৬ ভোট। তার নিকটবর্তী স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভূইয়া পেয়েছেন  ১১ হাজার ৪৬৫ ভোট। এর আগে, এদিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন মোরশেদ আলম। এ সময় তিনি ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। নোয়াখালী-২ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৪৬৪ জন। এর মাঝে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯২৭ ও নারী ভোটার ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯১ জন। রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং ১৫ ব্যক্তিকে জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য দণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হয়েছে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী ছিল আওয়ামী লীগের। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:১১

নোয়াখালী-২ আসনে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে
শান্তিপূর্ণভাবে নোয়াখালী-২ আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এই আসনের ৯টি ইউনিয়নের ১১৮টি কেন্দ্রের কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে ভোটার। ভোটারদের ভাষ্য, আমাদের এই আসনটির লোকজন খুব শান্তিপ্রিয়। সবাই নিরিবিলি পরিবেশে শান্তভাবে বসবাস করছেন। বিগত দিনে যিনি আমাদের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন। ইনশাআল্লাহ, আমরা এবারও সে রকম একজন প্রার্থী বেছে নেব। জিয়াউর রহমান নামের এক ভোটার আঙুলের কালি দেখিয়ে বলেন, ভোট দিয়েছি। ভোট আমার অধিকার। বাড়ির মহিলারা আসতে একটু দেরি করছে শীতের সকাল বলে।  কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় এখন পর্যন্ত আমার ইউনিয়নে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। হোসেনপুর নামে একটি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ মনে হচ্ছে, সেটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন দেখবে। উল্লেখ্য, ৩ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি ভোটারের এ আসনে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে শক্ত অবস্থান নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আলহাজ মোরশেদ আলম ও কাঁচি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র‌্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। এবারের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৮

নোয়াখালী-২ স্বতন্ত্র প্রার্থী মানিকের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ 
‘ট্রাস্ট’ নাম ব্যবহার করে অন্য প্রতিষ্ঠানকে সেনাবাহিনীর পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে নোয়াখালী-২ আসনে কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিকের যৌথ মূলধনী প্রতিষ্ঠান ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিযোগে বলা হয়- পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেড মার্ক অধিদপ্তর থেকে অনুমতি না পেলেও সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠান বলে পরিচয় দিয়ে প্রতারিত করে ফায়দা তোলার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। জানা গেছে, ‘ট্রাস্ট’ বা ‘আস্থা’ শব্দটি সেনাবাহিনী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামের অংশ। যা গ্রাহকের ভরসা-বিশ্বাস আর আস্থার সঙ্গে মিশে আছে। সেই ‘ট্রাস্ট’ শব্দটি ব্যবহার করে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি গড়ে তোলেন আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিকসহ কয়েকজন। প্রতিষ্ঠানের প্রোফাইলে তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখানো হয়।   ‘ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সসহ যেসব প্রতিষ্ঠান ট্রাস্ট বা আস্থা শব্দ ব্যবহার করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘ইনস্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটির কাছে অভিযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট। অভিযোগে প্রতারণার বিষয়টিও তুলে ধরা হয়। অভিযোগে বলা হয়, আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠান ‘আস্থা লাইফ ইনস্যুরেন্স’ ২০১১ সাল থেকে বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছে। কিন্তু অসাধু চক্র প্রতিষ্ঠানটির নামের অংশ ‘ট্রাস্ট’ বা আস্থা শব্দটি তাদের প্রতিষ্ঠানের নামের অংশ হিসেবে ব্যবহার করছে। নিজেদের সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান পরিচয় দিয়ে আর্থিক লেনদেনসহ নানাভাবে সাধারণ মানুষকে প্রতারিত করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে ইনস্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটির চেয়ারম্যান জয়নাল বারী কথা বলতে রাজি হননি। তবে অথরিটি আর্মি ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্ট ও অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সকে এ বিষয়ে তাদের অবস্থান জানিয়েছে। ‘ট্রাস্ট’ বা ‘আস্থা’ শব্দ ব্যবহারের বিষয়ে ‘আর্মি ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্ট’ অভিযোগ দিলেও অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী গিয়াস উদ্দিন নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, কোম্পানির নাম ‘ট্রাস্ট’ নয়। এখানে ‘ট্রাস্ট’ একটা শব্দ না। কোম্পানির নাম হলো ‘ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড।’ সেনাবাহিনী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ‘ট্রাস্ট’ শব্দ থাকায় পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক অধিদপ্তর থেকে প্রতিষ্ঠানটি অনুমতি পায়নি। তারপরও ওই নামে কার্যক্রম পরিচালনা করায় আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টকে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেড মার্ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক  মো. মুনিম হাসান। তিনি বলেন, ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স নামে একটি সংস্থা ‘ট্রাস্ট’ শব্দ ব্যবহার করতে আবেদন করেন। কিন্তু ইতোমধ্যে ‘ট্রাস্ট’ অন্য আরেকটি সংস্থাকে দিয়ে দেওয়ায় তাদের আবেদন বাতিল করা হয়। আমাদের এখানে ‘আর্মি ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্ট’র রেজিস্ট্রেশন নম্বর আছে। এখন তারা চাইলে ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে। 
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:২৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়