• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হার্দিকের নেতৃত্বে মুম্বাইয়ের হ্যাটট্রিক হার
চলমান আইপিএলের শুরুটা ভালো হয়নি মুম্বাইয়ের। হার্দিক পান্ডিয়ার নেতৃত্বে ভর করে প্রথম দুই ম্যাচেই হেরেছিল তারা। ঘরের মাঠে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ছয় উইকেটে হেরেছে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা। এতে আসরে হ্যাটট্রিক হারের তিতো স্বাদ পেয়েছে হার্দিকের দল। সোমবার (১ এপ্রিল) টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজস্থান র‌য়্যালসকে ১২৭ রানের সহজ লক্ষ্য দেয় মুম্বাই। জবাব দিতে নেমে ২৭ বল এবং ছয় উইকেট হাতে থাকতেই জয় তুলে নেয় রাজস্থান। এতে টানা তিন জয়ের স্বাদ পেলো তারা। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় রাজস্থান। ৬ বলে ১০ রান করে সাজঘরে ফেরেন যশস্বী জয়সওয়াল। স্যামসনকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন আরেক ওপেনার জশ বাটলার। ১০ বলে ১২ রান করে রাজস্থান আউট হলেও এক প্রান্ত আগলে রাখেন বাটলার। ১৬ বলে ১৩ রান করে বাটলার আউট হলেও রাজস্থান শিবিরে হাল ধরেন রাইয়ান পরাগ। ১৬ রান করে অশ্বিন আউট হলেও ৩৮ বলে ফিফটি তুলে নেন পরাগ।  শেষ পর্যন্ত শুভাবম ডুবের ৬ বলে ৮ রান এবং পরাগের ৩৯ বলে অপরাজিত ৫৪ রানে ভর করে ২৭ বল এবং ছয় উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজস্থান। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বড় ধাক্কা খায় মুম্বাই। টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার ডাক হয়ে সাজঘরে ফেরেন। ইনিংসের প্রথম ওভারে রোহিত শর্মা এবং নামান ধীরকে এবং তৃতীয় ওভারে দেওয়াল্ড বেভ্রিসকে শিকার করেন কিউই পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। এতে দলীয় ১৪ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে মুম্বাই। এরপর তিলক ভার্মাকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকে ঈশান কিষান। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি কেউই। ১৪ বলে ১৬ রান করে ঈশান আউট হলেও তিলকে সঙ্গ দেন হার্দিক। ২১ বলে ৩৪ রানের ইনিংস খেলে আউট হন মুম্বাই অধিনায়ক। ৬ বলে তিন রান করে পিযুস চাওলা। ইনিংস বড় করতে পারেনি তিলকও। ২৯ বলে ৩২ রান করে আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ২৪ বলে ১৭ রান করেন অজি ব্যাটার টিম ডেভিড।  শেষ পর্যন্ত বুমরাহর ৯ বলে ৮ রান এবং আকাশ মাধওয়ালের ৫ বলে ৪ রানে ভর করে নয় উইকেটে ১২৫ রানের লড়াকু পুঁজি পায় মুম্বাই। রাজস্থানের হয়ে ট্রেন্ট বোল্ট এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন তিনটি করে উইকেট শিকার করেন। এ ছাড়াও নানড্রে বুর্গার দুটি ও আভিশ খান নেন এক উইকেট। 
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪১

‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিস্ময়কর উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিস্ময়কর উন্নয়নের দিকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। সোমবার (১ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রধান মিলনায়তনে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির (বাচসাস) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিষয়ক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় দেশ অন্ধকারে চলে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশকে অন্ধকারে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যা শুধু ব্যক্তি বা পারিবারিক নয়, এটা স্বাধীন দেশকে হত্যা করার পরিকল্পনা।  তিনি বলেন, ৭৫ পরবর্তী এদেশে মুক্তিযুদ্ধের কোনো চেতনা ছিল না, মা-বোনের আত্মত্যাগের সম্মান ছিল না। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সবকিছুই অন্ধকারের গহ্বরে চলে গিয়েছিল। তখনকার সরকারগুলোর দায়িত্ব ছিল- মানুষ যাতে স্বাধীনতার সুখ অনুভুত করতে না পারে। এজন্য বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন স্বাধীনতার সুখ পাচ্ছি।  খালিদ মাহমুদ বলেন, দেশে এখন কেউ না খেয়ে থাকে না। শিক্ষা ও চিকিৎসার অভাব নাই। বাসস্থান ও আশ্রয়হীন মানুষও নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিস্ময়কর উন্নয়নের দিকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই নেতৃত্ব শেখ হাসিনা পেয়েছেন বঙ্গবন্ধুর থেকে। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর পথে হাটছেন বলেই বাংলাদেশ উন্নয়নের বিস্ময়কর জায়গায় পৌঁছে গেছে। আমাদের গর্ব হয় যখন বিশ্ববাসী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণাবলীর কথা জানতে চায়।  তিনি আরও বলেন, মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বিজয় অর্জন করেছি। তিনি হিমালয় উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, আমি হিমালয় দেখিনি, আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি, বঙ্গবন্ধু আমার কাছে হিমালয়ের মতো।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, ’৭৫-এর পর জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়ারা বাংলাদেশকে হিমালয়ের চূড়া থেকে অন্ধকারের চোরাগলিতে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আলোকিত বাংলাদেশ তৈরি করেছি। আমরা উন্নয়ন করেছি, সোনার বাংলা করেছি। ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করব। এজন্য প্রয়োজন মানব কাঠামোর উন্নয়ন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই উন্নয়ন সম্ভব হবে।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২১:০১

আবারও নেতৃত্বে ফিরছেন বাবর আজম!
ভারত বিশ্বকাপের ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন বাবর আজম। তার পরিবর্তে টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক করা হয় শাহিন শাহ আফ্রিদিকে। নিউজিল্যান্ড সিরিজে তার নেতৃত্বে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ হারে পাকিস্তান। তাই আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে যোগ্য এবং স্থায়ী কাউকে খুঁজছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।  তাই আবারও পাকিস্তান দলের অধিনায়ক হিসেবে ভাবা হচ্ছে বাবর আজমকে। মূলত বর্তমান পিসিবি প্রধান মহসিন নাকভির পছন্দ বাবরকে, তাই ‍গুঞ্জন উঠেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও বাবরকে অধিনায়ক হিসেবে বেঁছে নিতে পারে পিসিবি। গত ১২ মার্চ টি-টোয়েন্টি দলের বর্তমান অধিনায়ক শাহিন শাহ আফ্রিদির নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে পিসিবি। তখনই নতুন অধিনায়ক বানানোর ইঙ্গিত দেয় বোর্ড। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে পাকিস্তানের নতুন অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে ছিলেন মোহাম্মদ রিজওয়ানও। তবে বাবরের উপরেই বেশি ভরসা করছে পিসিবি। পুনরায় দায়িত্ব গ্রহণের আগে বোর্ডকে কিছু শর্ত দিয়েছেন বাবর আজম। এমনটাই দাবি করছে দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো। ক্রিকেট পাকিস্তান তাদের একটি প্রতিবেদনে নিশ্চিত করেছে, বাবরের শর্তগুলো মানা হলেই কেবল দায়িত্ব নেবেন তিনি। তার অধিনায়ক হওয়ার বিষয়টি এক প্রকার চূড়ান্ত, বাকি কেবল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।   
২৭ মার্চ ২০২৪, ২১:১২

‘শিক্ষিত লোক নেতৃত্বে দিলে দেশ এগিয়ে যাবে’
শিক্ষিত লোকজন নেতৃত্বে আসলেই দেশ অনেক দূর এগিয়ে যাবে। শিক্ষিত লোক খারাপ করলে কতটুকু খারাপ করবে, খারাপেরও সীমা আছে। তারা বুঝেশুনে আইন মেনে চলবে। শিক্ষিত শিক্ষার্থীরা রাজনীতিতে আসলে দেশের অবস্থা আরও উন্নত হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-১৯ আসনের সংসদ সদস্য জনাব মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। সোমবার (২৫ মার্চ) গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) একাডেমিক মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু অসংখ্য দিন জেল খেটেছেন। ৫০ বছর বয়সে তিনি দেশ স্বাধীন করেছেন। বঙ্গবন্ধুই প্রথম স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছেন, যার জন্য আমরা ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করি। আমেরিকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী। তারা বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে। যারা দেশবিরোধী তারাই এই কথা বলে।’ এ ছাড়াও তিনি বলেন, ‘আমি মিথ্যা কথা বলিনা, অবৈধভাবে উপার্জনও করি না। আমি নির্বাচিত হওয়ার জন্য আজ সাভারে শান্তির সুবাতাস বইছে। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ নেই।’  এ সময় তিনি মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোরও আহ্বান জানান। মূল আলোচকের বক্তব্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী আমাদের পড়তে হবে। ভারত মহাদেশের ইতিহাস বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে সম্ভব নয়। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে, সেই রাষ্ট্রে বসেছেন ও পরিচালিত করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন মানুষের অভাব ও শোষণ নিপীড়ন থাকবে না। এই চেতনা আজ মৃত। তার আদর্শে আমরা নেই। তার আদর্শে উজ্জীবিত হতে হবে। বঙ্গবন্ধু যা বলে গেছেন তা শিখানো ও উৎসাহিত করতে হবে শিশুদের।’ সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী পড়লে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। তার ১৭ মিনিটের ৭ মার্চের ভাষণে ঐ সময়ের পরিস্থিতি জানতে পারি। আমরা গ্রামে যাই না, গেলে মাদকের ছড়াছড়ি দেখতে পাবেন। মাদকের প্রভাব সবচেয়ে বেশি শিশু-কিশোরদের প্রতিই পড়ে। মাদককে না বলতে হবে এবং এর খারাপ দিক তুলে ধরতে হবে।’ অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এরপর শিশু দিবস উপলক্ষে ‘শিক্ষায় মুজিব দর্শন’ শিরোনামে রচনা প্রতিযোগিতার বিজয়ী শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করা হয়। আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম, রেজিস্ট্রার এস তাসাদ্দেক আহমেদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পাথালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব মো. পারভেজ দেওয়ান, বিশিষ্ট সমাজসেবক মুহাম্মদ লুৎফর রহমান, বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৪

বশেমুরবিপ্রবি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে হিরা-মনিরুল
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে উপরেজিস্ট্রার মো. নজরুল ইসলাম হিরা সভাপতি এবং অর্থ ও হিসাব দপ্তরের সহকারী পরিচালক চৌধুরী মনিরুল হাসান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মত সংগঠনটির সভাপতি হলেন হিরা। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিট শাখার সহকারী পরিচালক ফয়সাল আহমেদ চূড়ান্তভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করেন। এর আগে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার প্রাক্কালে ১৫৩ জন অফিসারের একাংশ (মাত্র ৪৪ জন) মূল অ্যাসোসিয়েশনের থেকে বেরিয়ে গেলে বাকি সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১৫টি পদের বিপরীতে আগামী ২১ মার্চ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হলেও কেবল হিরা-মনিরুল প্যানেল থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়। বিরোধী প্যানেল না থাকায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিনে সবকটি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হিরা-মনিরুল প্যানেলকে নির্বাচিত ঘোষণা করে কমিশন। অ্যাসোসিয়েশনের অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হলেন, সহসভাপতি-১ সেকশন অফিসার শেখ আনিকা, সহসভাপতি-২ সেকশন অফিসার বি. এম. আশিকুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-১ সেকশন অফিসার মো. আরিফ হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-২ সেকশন অফিসার জাহিদুর রহমান, অর্থসম্পাদক সেকশন অফিসার আকরাম হোসাইন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদ, দপ্তর সম্পাদক সেকশন অফিসার মো. রাকিবুল ইসলাম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ল্যাব) মো. রাসেল শেখ। এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে সেকশন অফিসার মো. রবিউল ইসলাম, সেকশন অফিসার দীপক চন্দ্র ঘরামী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আবু সালেহ মোহাম্মদ আসলাম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা শামসুর নাহার খানম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ল্যাব) ইউসুফ মিয়া নির্বাচিত হয়েছেন। নব নির্বাচিত কমিটির পক্ষ থেকে সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম হিরা ও সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী মনিরুল হাসান অ্যাসোসিয়েশনের সকল সদস্যসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের প্রতিটি স্তরে কর্মরত সকলকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন। সেইসঙ্গে সকলের সহযোগিতায় জাতির পিতার নামাঙ্কিত এই বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তারা।
১৮ মার্চ ২০২৪, ২১:৫১

জয়ের নেতৃত্বে আইসিটি বিপ্লব হচ্ছে বাংলাদেশে : কাদের
সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে নিরবে-নিঃশব্দে দেশে আইসিটি বিপ্লব হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  তিনি বলেছেন, আজকে সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশে আসে, আবার চলে যায়। নিরবে আসে, নিঃশব্দে চলে যায়। কেউ টেরও পায় না। কিন্তু তার নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটা নিঃশব্দ বিপ্লব হচ্ছে, আইসিটি বিপ্লব। এই বিপ্লবের স্থপতি হচ্ছে জয়। তার প্রয়োজনীয় কাজ সেরে নিরবে আবার চলে যাচ্ছে। কোনো সাড়া-শব্দ নেই। এই হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর পরিবার। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সেতুমন্ত্রী। সভার সভাপতিত্ব করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওবায়দুল কাদের বলেন, পঁচাত্তরে যখন ফিরে যাই, জাতির পিতার রক্তাক্ত লাশ পড়েছিল ৩২ নম্বরের সিঁড়িতে, সেই লাশ দুই দিন পর আনা হয় টুঙ্গিপাড়ায়। ৫৭০ সাবান আর রিলিফের কাপড় ব্যবহৃত হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর দাফনে। ১৮-১৯ জন লোককে জানাজা পড়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুকে দাফন দিয়ে তারা ভেবেছিল, বঙ্গবন্ধুকে মানুষ ভুলে যাবে। তাদের হিসাবের অংক কত যে ভুল! আজ টুঙ্গিপাড়া বাঙালির তীর্থকেন্দ্র। তিনি আরও বলেন, আজকে জাতির পিতার কাছে আমরা কী শিখবো? আমাদের রাজনীতিতে আমরা কীভাবে শিক্ষাগ্রহণ করব, আমাদের রাজনীতিতে কী যোগ্যতা প্রয়োজন আমরা সেটা কীভাবে শিখবো? আমি বলবো, এদেশে বঙ্গবন্ধুর পরিবারই সবচেয়ে বড় আদর্শের জায়গা। সততা ও সাহস, রাজনীতির প্রধান দুটি গুণ। একটি পরিবার ক্ষমতার ১৫ বছরে ক্ষমতার কোনো বিকল্প সেন্টার এই পরিবার করেনি। এদেশে হাওয়া ভবন নেই। এই পরিবারের সন্তানেরা মেধাবী। যে যেখানে আছে সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই পরিবার সততার প্রতীক। আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, অ্যাডবোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, ডা. দীপু মনি, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মেরিনা জাহান কবিতা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৪:৪৩

‘বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে’
সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেক সংগ্রামের পর ইতিহাসকে তার ঠিক যায়গায় নিয়ে যাওয়ার একটি সুযোগ পেয়েছি। এখন তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে। রোববার (১৭ মার্চ) চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, মানুষকে হত্যা করা যায়, কিন্তু তার স্বপ্ন ও আদর্শকে হত্যা করা যায় না। যে কারণে আজও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন আমাদের মাঝে রয়ে গেছে। আমরা আজ তারই আদর্শ বুকে ধারণ করে এবং তার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করে চলছি। তিনি বলেন, আমাদের পথ দেখাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন একটি অসম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক একটি উদার মানবতাবাদী, সুখী, শান্তিময়, বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত একটি স্বাধীন স্বদেশ নির্মাণ করতে এবং আত্মমর্যাদাশীল স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে। সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য তিনি সোনার মানুষ গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। আর নতুন প্রজন্মই হচ্ছে সোনার মানুষ। সভায় চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার  মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচিত কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ, চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অসিত বরন দাস, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা ডা. সৈয়দা বদরুন্নাহার চৌধুরী, পুরান বাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদার এবং প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাহাদাত হোসেন শান্ত প্রমুখ।
১৭ মার্চ ২০২৪, ২১:৩৪

হাবিপ্রবি গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের নেতৃত্বে অধ্যাপক ড. ফাহিমা-শ্রীপতি
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) শিক্ষকদের অন্যতম সংগঠন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফাহিমা খানম এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন উদ্ভিদ শরীরতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. শ্রীপতি সিকদার। রোববার (১০ মার্চ) উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-২ এ সংগঠনটির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৪-২০২৬ অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। নির্বাচন পরিচালনা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মেহেদী ইসলাম, নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন ও রুবাইয়্যাত আল ফেরদৌস নোমান। মোট ১৬২ ভোটারের মধ্যে ভোট পড়েছে ১৫৮টি এবং অফলাইন ও অনলাইন উভয় মাধ্যমেই ভোট প্রদানের সুযোগ ছিল বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মেহেদী ইসলাম বলেন, বহুল প্রতীক্ষিত এ নির্বাচনে আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন এটাই আমাদের সব থেকে বড় অর্জন। আমরা নির্বাচনকে জয় পরাজয় বলবো না। এটা হবে আমাদের নেতৃবৃন্দের কমিটমেন্ট। আমি নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নয় একজন সাধারণ শিক্ষক হিসেবে সকল প্রার্থীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি যেন তারা সঠিকভাবে পালন করে এটাই প্রত্যাশা করি। রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর ড. মেহেদী ইসলাম। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংগঠনটির সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফাহিমা খানম, সহসভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডেইরি অ্যান্ড পোল্ট্রি সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. আফরোজা খাতুন, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. গোলাম রাব্বানী ও অ্যানিমেল সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের অধ্যাপক ড. উম্মে সালমা। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন উদ্ভিদ শরীরতত্ত্ব ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. শ্রীপতি সিকদার। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মফিজউল ইসলাম ও জেনেটিক্স অ্যান্ড অ্যানিমেল ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল ইসলাম। নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. ফাহিমা খানম বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী আমাদের শিক্ষকদের এই সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সাফল্যের লক্ষ্যে সকলের সহযোগিতায় কাজ করার চেষ্টা করবো। শিক্ষকদের মূল্যায়ন করে সকলকে সঙ্গে নিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবো। নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. শ্রীপতি সিকদার বলেন, আমাদের সংগঠন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষক সংগঠন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এই সংগঠনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষনা এগিয়ে নেওয়া সহ শিক্ষকগনের যৌক্তিক দাবি পূরনের লক্ষ্যে প্রশাসনকে সহযোগিতা করে আসছে। সামনেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।  কমিটির অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হলেন কোষাধাক্ষ পদে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. খালেদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ইলেকট্রনিক্স এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহাবুব হোসেন, প্রচার সম্পাদক পদে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আব্দুল মোমিন সেখ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সোহরাব হোসেন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন দুরুদ, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ওবায়দুল্লাহ সাদ্দাম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে উদ্ভিদতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হাসানুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক পদে ফসল শরীরতত্ত্ব ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রবিউল ইসলাম। এছাড়াও সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজার রহমান, অধ্যাপক ড. ইমরান পারভেজ, অধ্যাপক ড. তারিকুল ইসলাম, ডা. সাব্বির হোসেন সবুজ, মীর তুহিন বিল্লাহ, ডা. নাজমী আরা রুমি, কে এইচ নাজমুল আহসান, মো. বেলাল হোসেন এবং ইয়াসমিন আরা। দশ নম্বর সদস্য পদে মো. রাশিদুল হক ও সৌরভ পাল চৌধুরী সমান সংখ্যক ভোট পাওয়ায় এখনও অমীমাংসিত রয়েছে। উল্লেখ্য যে, কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ১০ টি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৬ জন এবং অন্যান্য পদে ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। সভাপতি ও সহ-সভাপতি মোট ৪টি পদে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নি।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৩:২৬

প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে : সুজিত রায় নন্দী
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের খেলাধুলার জন্য সবধরনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বর্তমান সরকার ক্রীড়াবান্ধব সরকার। যার কারণে আমাদের দেশ খেলাধুলার জন্য বিশ্বে দারুণভাবে পরিচিত।  শুক্রবার (৮ মার্চ) চাঁদপুরের কুমুরুয়া সূর্য রায় নন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে জাতীয় পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।  সুজিত রায় নন্দী বলেন, আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছে। আমরা জাতীয়ভাবে চ্যাম্পিয়ন হবই হবো। ফরক্কাবাদে একটি ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। এ প্রতিষ্ঠানে যে খেলাধুলার যাত্রা শুরু হয়েছে, তার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রতিষ্ঠানটিকে শুধু চাঁদপুর নয়, সারা বাংলাদেশে এ প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এ প্রতিষ্ঠানে ক্রিকেট ও ফুটবল একাডেমি চালু করবো, যেন শিক্ষার্থীরা খেলাধুলায় আরও আগ্রহী হয়। কারণ লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করলে শরীর-মন সুস্থ থাকবে।  বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল হান্নান মিয়াজীর সভাপতিত্বে উদ্বোধকের বক্তব্য রাখেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সভাপতি মো. শাহ্ নেওয়াজ।  বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব নাছির উদ্দিন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক শাহআলম সরকার প্রমুখ। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজ সেবক সৈয়দ আহম্মদ পাটওয়ারী, ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ দ্বীলিপ চন্দ্র দাস, সিটি কলেজের অধ্যক্ষ শরীফুল ইসলাম, ফরক্কাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্বা আলহাজ্ব আমিনুল হক, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মো. মজিবুর রহমান, বালিয়া ইউনিয় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রফিকুল্যা পাটওয়ারী প্রমুখ। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গাজী মো. মহসীনসহ শিক্ষকবৃন্দ। পরে আমন্ত্রিত অতিথি, অভিভাবক ও ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিশেষ আকর্ষণ দাদা-নাতির প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেন অতিথিরা।
০৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:১৫

জবি সাহিত্য সংসদের নেতৃত্বে আলিমুল-শাহরিয়ার
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) সাহিত্য সংসদের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হয়েছেন নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী আলিমুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী শেখ শাহরিয়ার হোসেন। বুধবার (৬ মার্চ) সংগঠনটির মডারেটরদের স্বাক্ষর সংবলিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়। এ ছাড়াও সহসভাপতি হিসেবে আছেন আব্দুল কাদির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহাগ ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক রিদুয়ান ইসলাম ও উবায়েদুল হক শুভ, দপ্তর সম্পাদক আবু সুফিয়ান সরকার শুভ, অর্থ সম্পাদক উম্মে তাহমিনা জারিফ মিশু, পাঠচক্র সম্পাদক রিপা বানু, সাহিত্য সম্পাদক মো. শাহিন আলম শেখ, পাঠাগার সম্পাদক মোশফিকুর রহমান ইমন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক গৌরাঙ্গ দাস, প্রকাশনা সম্পাদক মো.আজাদ মিয়া। কার্যকরী সদস্য হিসেবে মো. রুবেল রানা, আব্দুল্লাহ মোমিন খান, আকরাম আহমেদ শিশির, মাহজুবা তানিজ রুমা, মো. আব্দুল্লাহ ওয়াহিদ, রাবেয়া আক্তার বহ্নি, মো: হাবিবুর রহমান, নিরব মোহন্ত, চৈতি আক্তার, জুনায়েদ মাসুদ, ফেরদৌসি ফিরোজ ফ্লোরা, মো. আল ইমরান, রাশিদ আল মুয়ীদ, হৃদয় হাসান মুন্না, সুরাইয়া অনু, শিহাব সরকার, সুমাইয়া আক্তার স্মৃতি, রিজওয়ানা রহমান ভূঁইয়া, মো. শহিদ খান দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন। সংগঠনটির সূত্রে জানা গেছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদের গঠনতন্ত্রের ৭ নং ধারা অনুযায়ী এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। কার্যনিবাহী কমিটির সিদ্ধান্তের মাধ্যমে পরবর্তীতে সাধারণ সদস্যের মধ্যে থেকে ১৮ জন কার্যকরী সদস্য মনোনীত হবেন। সভাপতি আলিমুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাহিত্যানুরাগী করার চেষ্টা চালাচ্ছি। সাহিত্য চর্চা একজন মানুষকে প্রকৃত মানুষ হতে সাহায্য করে। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করে যাব। সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রৈমাসিক পত্রিকা ‘বুড়িগঙ্গা’ সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে। সাহিত্যকে এগিয়ে নিতে আমাদের সামনে আরও পরিকল্পনা আছে।’ সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার হোসেন বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতীতে দেশবরেণ্য সাহিত্যিকদের আঁতুড়ঘর ছিল। আমাদের লক্ষ্য হবে অতীতের সেই সোনালী সময় ফিরিয়ে আনা। একটি সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা ও দেশীয় সংস্কৃতি ধরে রাখার জন্য আমরা কাজ করে যাব। আমাদের বিশাল এক দেশীয় সংস্কৃতির ভাণ্ডার আছে। সেগুলো নিয়ে কাজ করতে চাই। এ প্রজন্মের কাছে সেগুলোকে পরিচয় করাতে চাই।’ উল্লেখ্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদ প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাহিত্য চর্চায় উদ্বুদ্ধ করে আসছে। বিভিন্ন সময়ে তারা সাহিত্য চর্চামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। নানামাত্রিক জ্ঞানার্জন ও তরুণ লেখক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিয়মিত পাঠচক্র ও সাহিত্য আড্ডার আয়োজন করে আসছে সংগঠনটি।
০৬ মার্চ ২০২৪, ২১:১৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়