• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
যার হাত ধরে নীল ছবির জগতে নাম লিখিয়েছিলেন সানি লিওন
বলিউড অভিনেত্রী সানি লিওন। বলিউডে পা রাখার আগে একটা সময় পর্ন দুনিয়ার রানি ছিলেন তিনি। তবে এখন তিনি সেই নীল ছবির জগতে থেকে বেরিয়ে এসেছেন। এবার জানা গেলে পর্ন জগতে তার আসারে গল্প। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।  পর্নোগ্রাফিতে পা রাখার আগে সানি লিওন একটি বেকারিতে কাজ করতেন। পরবর্তীতে যুক্ত হয়েছিলেন একটি ট্যাক্স অ্যান্ড রিটায়ারমেন্ট ফার্মেও। নার্স হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন সানি। রোগীর শুশ্রূষা করার পরিকল্পনা ছিল তার। কিন্তু ভাগ্য তাকে নিয়ে যায় অন্য পথে।  সানি পেন্টহাউজ়় ম্যাগাজ়িনের অংশ হয়ে ওঠেন হঠাৎ করেই। পেন্টহাউজ়ের মালিক ছিলেন বব গুচিওন তার হাত ধরেই সাহসী হয়ে উঠেছিলেন করণজিৎ অর্থাৎ সানি লিওন। ২০০৩ সালে ‘পেন্টহাউজ় পেট অফ দ্যা ইয়ার’ হয়েছিলেন। ২০০৫ সালে ভিভিড এন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে তিন বছরের কনট্র্যাক্ট সই করেন সানি। সেই প্রথম পর্নোগ্রাফি জগতে প্রথম পা রাখা।  সানির তার প্রথম পর্নোগ্রাফি ছবির নাম ‘সানি’। ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় সেটি। পরের ব্লু ফিল্মটির নাম ‘ভার্চুয়াল ভিভিড গার্ল সানি লিওনি’। প্রথমে শর্ত দিয়েছিলেন কেবল লেসবিয়ান ছবিতেই অন্তরঙ্গতা দেখাবেন। কিন্তু পরবর্তীকালে তৎকালীন হবু স্বামী ম্যাট এরিকসনের সঙ্গে পর্নোগ্রাফি ছবি শুট করেন।  আজকাল নীল ছবি থেকে অনেক দূরে সানি। ব্যস্ত বলিউডে। শুরুটা হয়েছিল ‘জিসম-২’ ছবির মাধ্যমে। তারপর থেকেই নিয়মিত কাজ করছেন বি-টাউনে। 
২৩ মার্চ ২০২৪, ২১:৩৬

ফুটবলে তিন পরিবর্তন, নীল কার্ড নিয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো
লালকার্ড ও হলুদকার্ডের পাশাপাশি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে নীল কার্ড ব্যবস্থা ফুটবল অঙ্গনে হইচই ফেলে দেয়। তবে এখনই চালু হচ্ছে না নীল কার্ড ব্যবস্থা। ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ডের (আইএফএবি) বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। শনিবার (২ মার্চ) স্কটল্যান্ডে আইএফএবি’র বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। তবে তিনটি বিষয়ে নতুন আইন অনুমোদন করা হয়েছে। জানা গেছে, নীল কার্ড প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত না হলেও হ্যান্ডবল, পেনাল্টি কিক ও গোলকিপার কর্তৃক বল ধরে রাখার বিষয়ে তিনটি নতুন আইন অনুমোদন করা হয়েছে, যা ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। শনিবার আইএফএবি’র বার্ষিক সাধারণ সভা পর দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও নীল কার্ড বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। এতে তিনটি আইন পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে- ইচ্ছাকৃত হ্যান্ডবল হলেই লাল কার্ড দেখানো হবে। দ্বিতীয়টি- বর্তমানে একজন গোলকিপার ৬ সেকেন্ড পর্যন্ত বল দখলে রাখতে পারেন, এটি ৮ সেকেন্ডে উন্নীত করা হয়েছে। আর তৃতীয়টি হচ্ছে- পেনাল্টি কিকের সময় বল নির্দিষ্ট স্পটের ঠিক মাঝখানেই রাখতে হবে, এত দিন যা আইনে স্পষ্ট ছিল না। বর্তমানে রেফারিরা লঘু অপরাধের ক্ষেত্রে হলুদ কার্ড এবং একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ও গুরু অপরাধের ক্ষেত্রে লাল কার্ড দেখিয়ে থাকেন। ফুটবলে শৃঙ্খলা বাড়ানোর ভাবনা থেকে নীল কার্ড চালুর কথা এসেছে। এ কার্ডের নিয়মানুযায়ী, কোনো খেলোয়াড় নীল কার্ড দেখলে ১০ মিনিটের জন্য মাঠের বাইরে থাকবেন। ম্যাচের কোনো কর্মকর্তার প্রতি অশোভন আচরণেও এই শাস্তি দেওয়া হবে। তবে ফিফার আপত্তিতে সেটি এখন আটকে গেছে।  ফুটবলে নতুন আইন সংযোজন করতে হলে আইএফএবি এজিএমে অনুমোদন পেতে হয়। আর অনুমোদনের জন্য দরকার হয় ৮ ভোটের মধ্যে কমপক্ষে ৬টি। চারটি ভোটের মালিক ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস ও নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন, বাকি চারটি ফিফার। স্কটল্যান্ডে এজিএম অনুষ্ঠানের আগের দিন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো সরাসরিই বলে দেন, ফিফার শীর্ষস্তর ‘নীল কার্ড’ ব্যবহারের বিরোধী।  গত বছরের নভেম্বরে নতুন এই কার্ডের প্রস্তাব এসেছিল। সে সময়ে ফুটবল সংশ্লিষ্ট আইনপ্রণেতারা দাবি করেছিলেন, ম্যাচ অফিসিয়ালদের প্রতি খেলোয়াড়দের আচরণকে নিয়ন্ত্রণে আনতে এই নিয়ম দরকার। তারা এ-ও মনে করেন, যদি কোনো ফুটবলার কৌশলগত এমন কোনো ফাউল করেন, যা লালকার্ড দেওয়ার মতো নয়; আবার হলুদকার্ডও কম হয়ে যায়; তখন রেফারি নীলকার্ড ব্যবহার করবেন। নীল কার্ডের ব্যবহার হিসেবে একটি উদাহরণও উঠে এসেছে। ২০২০ ইউরোর ফাইনালে লক্ষ্যভেদ করতে যাওয়ার একপর্যায়ে ইতালির ডিফেন্ডার জর্জিও চিয়েললিনি পেছন থেকে ইংল্যান্ডের খেলোয়াড় বুকায়ো সাকাকে জার্সিতে টেনে ধরছিলেন। তখন নীলকার্ডের প্রচলন থাকলে, ইতালিয়ান ডিফেন্ডারকে তা দেখানো যেত।
০৩ মার্চ ২০২৪, ০৫:১৮

অভিনেত্রী থেকে নীল সিনেমায় পুনম, গ্রেপ্তার একাধিকবার
হঠাৎ করেই বিনোদন অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল আলোচিত ভারতীয় মডেল ও অভিনেত্রী পুনম পাণ্ডের মৃত্যুর খবরে। তবে সেই শোক বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। এক দিনের ব্যবধানে ফের জীবিত হলেন পুনম! জানালেন, মৃত্যুর খবরটি ভুয়া, যা তিনি নিজেই ছড়িয়েছিলেন! বলিউডে নানা বিষয় নিয়েই আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন তিনি। নীল সিনেমার জগতেও পরিচিতি পেয়েছেন প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্রের তারকা হিসেবে।  শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) এক ইনস্টাগ্রামে পোস্টে পুনমের মৃত্যুর খবর জানানো হয়। এর ২৪ ঘণ্টা পরেই একটি ভিডিও বার্তা নিয়ে হাজির হয়ে পুনম জানান তিনি বেঁচে আছেন। একই সঙ্গে এটাও জানান, ইনস্টাগ্রামে দেওয়া পোস্টে নিজের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে ছিলেন তিনি নিজেই। কেন এমনটা করেছেন, সেটার কারণ হিসেবে পুনম বলেন- স্যার্ভিকাল ক্যানসার নিয়ে মানুষকে সচেতন করতেই তার এই মিথ্যা মৃত্যুর নাটক। যে কারণে ভক্তদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেন তিনি।  এবারই প্রথম নয়, পুরো ক্যারিয়ারজুড়েই নানা কারণে আলোচিত ছিলেন পুনম। একাধিকবার নানা ঘটনায় বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন তিনি। কারণ, বলিউডে অভিনয়ের পরেও পর্নতারকার তকমা পেয়েছেন এই অভিনেত্রী। পুনম সর্বপ্রথম আলোচনায় আসেন ২০১১ সালে। সে সময় ভারত বিশ্বকাপ জিতলে প্রকাশ্যে নগ্ন হওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। যা নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয় দেশটিতে। কিন্তু ধোনীর দলের বিশ্বকাপ জয়ের পর আর সে কথা রাখেননি পুনম। প্রকাশ্যে নগ্ন হতেও দেখা যায়নি।  এরপর আবারও আইপিএল নিয়ে একই ঘোষণা দেন পুনম। সে বছর তিনি বলেন, শাহরুখ খানের টিম কলকাতা নাইট রাইডার্স ফাইনালে জিতলে তিনি নগ্ন ছবি প্রকাশ করবেন। নাইট রাইডার্স জয়ী হওয়ার পর কথা রাখেন পুনম। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন নগ্ন ছবি। যা মুহূর্তের মধ্যে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে।  একইভাবে ২০১৪ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পারলে ভারতীয় দলের জন্য নগ্ন হওয়ার ঘোষণা দেন পুনম। সে সময় এক্সে (টুইটার) অভিনেত্রী লিখেছিলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ভারত যদি বিশ্বকাপ পায়, তাহলে ভারতীয় ক্রিকেট টিমের জন্য তার উপহার নগ্ন ভিডিও!’ কিন্তু ভারত সে বছর আর চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি।  পুনম পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘নাশা’। ২০১৩ সালের ২৬ জুলাই মুক্তি পায় সিনেমাটি। কিন্তু মুক্তির আগেই সিনেমাটির পোস্টার নিয়ে তীব্র হয়েছিল বিতর্ক। পোস্টারে পুনমের শরীর আবৃত করেছিল মাত্র দুটি প্ল্যাকার্ড। আর এ নিয়ে মুম্বাইজুড়ে বিক্ষোভ চরমে উঠে যায়। ২০১৭ সালে ‘প্যান্ডে অ্যাপ’ নামে একটি অ্যাপ চালু করেন অভিনেত্রী। যেখানে নিজের ব্যক্তিগত ছবি দিতে যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু অ্যাপটি চালুর এক ঘণ্টার মধ্যে গুগল থেকে এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ, সেই অ্যাপে পুনম তার প্রাপ্তবয়সক ছবি, ভিডিও পোস্ট করতেন। ২০১৯ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে পুনম পাণ্ডে তার অন্তরঙ্গ মুহূর্তের একটি ভিডিও ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন। যেখানে তার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে চুম্বনরত অবস্থায় দেখা যায় তাকে। আর সেই ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। এ নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়। পরে বিতর্কের মুখে ভিডিওটি ডিলিট করেন এই অভিনেত্রী। সাফাই গেয়ে পুনম দাবি করেন— বয়ফ্রেন্ডের বাড়িতে পুনম তার ফোনটি ভুলবশত ফেলে এসেছিলেন। আর ওই বন্ধু তার ইনস্টাগ্রামে ভিডিওটি পোস্ট করেন। ওই একই বছরে ‘প্রাইভেট রুম’ নামে একটি ছোট ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন পুনম। যেখানে তাকে অর্ধনগ্ন অবস্থায় বাথটাবে স্নান করতে দেখা যায়। এরপরই তার এই ভিডিও নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়। এ নিয়েও সমালোচনার মুখে পড়েন এই অভিনেত্রী। ২০২০ সালের মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে গ্রেপ্তার হন পুনম পাণ্ডে। লকডাউন অমান্য করে বিলাসবহুল গাড়ি নিয়ে মেরিন ড্রাইভে বয়ফ্রেন্ডকে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন তিনি। স্থানীয় পুলিশ তাদের অনুরোধ করলেও তা অমান্য করেন এ অভিনেত্রী। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। যদিও পরে জামিনে ছাড়া পান। দুই বছর লিভ-ইন সম্পর্কে থাকার পর ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর আলোকচিত্রী স্যামকে বিয়ে করেন পুনম। কিন্তু প্রেমের এই বন্ধনে ভাঙন ধরে গোয়ায় মধুচন্দ্রিমায় গিয়েই। দক্ষিণ গোয়ার ক্যানাকোনা থানায় স্বামী স্যামের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানি এবং শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেন পুনম। তার অভিযোগের জেরে গ্রেপ্তার করা হয় স্যামকে। এ নিয়েও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসেন পুনম। কিন্তু এক সপ্তাহ পরই রাতারাতি ভোলবদল পুনমের। সব অভিযোগ ভুলে স্যামের পাশে দাঁড়ান তিনি। দু’জনেই জানান, তারা সবরকম ভুল-বোঝাবুঝি মিটিয়ে নিয়েছেন। একই বছরের শেষের দিকে ভারতের সরকারি সম্পত্তি গোয়ার চাপোলি ধামে অশ্লীল ভিডিও ধারণ করার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় পুনম পাণ্ডেকে। ইনস্টাগ্রামে ভিডিওটির টিজার প্রকাশ করেছিলেন পুনম। পরবর্তী সময়ে তা ভাইরাল হয়। এরপর এটি নিয়ে অনেকেই আপত্তি করেন। গোয়ার কঙ্কনা থানায় স্থানীয় ওয়াটার রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট ও দ্য ওম্যান উইং অব গোয়া ফরোয়ার্ড পার্টির পক্ষ থেকে মামলা দায়ের হয়। ওই দিনই ২০ হাজার রুপি বন্ডের বিনিময়ে জামিন পান এ অভিনেত্রী। ২০২১ সালে পর্নোগ্রাফি তৈরি ও সেগুলো বিভিন্ন অ্যাপে প্রচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির স্বামী রাজ কুন্দ্রা। এরপর পুনম পাণ্ডে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন— রাজের হাত ধরেই অ্যাডাল্ট সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখেন তিনি। ভয়ভীতি দেখিয়ে চুক্তিতে স্বাক্ষর করানো হয় তাকে। চুক্তিতে লেখা ছিল, তাদের ইচ্ছামতো শুটিং, পোজ ও লুক দিতে হবে। শুধু তাই নয়, শিল্পার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে মুম্বাই আদালতের দ্বারস্থ হন পুনম। পুনম পান্ডের একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন তার বাবা-মা। পুনমের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে সোসাইটি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল তাদের। তবে এ নিয়ে তার বাবা-মা তাকে কিছু বলেননি। কারণ, পুনমই তাদের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। পুনম পাণ্ডে রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারের মেয়ে। তারপরও কেন তিনি এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছেন? এক সাক্ষাৎকারে এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন পুনম। তার ভাষায়, আমি যেভাবে চারপাশে চর্চিত হয়েছি, তার সবটাই প্রচার কৌশল। আমি এমন একটা মেয়ে যার কোনো চেনা পরিচিতি এই ইন্ডাস্ট্রিতে ছিল না। তবু লোকজন আমাকে চেনেন। আমার ধারণা, আমি সফল হয়েছি। এসব কিছুর পর আবারও নিজের মৃত্যুর খবর রটিয়ে আলোচনায় আসলেন অভিনেত্রী। যদিও তার ভাষায়, মানুষকে ক্যানসার সম্পর্কে সচেতন করতেই অভিনব এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন তিনি। 
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়