• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রতিটি সেবা আমরা নিজেরাই তৈরি করতে চাই : পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, প্রতিটি সেবা আমরা নিজস্ব উদ্ভাবক, গবেষকের মাধ্যমে তৈরি করতে চাই। আমরা বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহার করতে বাধা দেব না, কিন্তু আমাদের নিজস্ব একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থাকতে হবে। সেজন্য আমরা দেশি উদ্ভাবক, গবেষকদের উৎসাহিত এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছি।  বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকায় আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি মিলনায়তনে ভাষা শহীদদের স্মরণে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, গত পাঁচ বছর আমি খুব বেশি আশাবাদী ছিলাম না। তবে আমাদের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, বিশ্ববিদ্যালয়, আইসিটি, কম্পিউটার কাউন্সিল মিলে এখন আমরা এমন একটা অবস্থানে এসেছি যে, এখন আমি খুবই আশাবাদী। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ‌‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর রূপকল্প ঘোষণা করেছেন, তার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য নতুন প্রজন্ম ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, আমাদের লক্ষ্য আত্মনির্ভরশীল স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। পরনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা নয়। আমরা সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যোগাযোগ রেখে চলব। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা জিপন প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত গতির ইন্টারনেট বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দিতে চাই। সেজন্য গ্রাহক প্রান্তে অপটিক্যাল ফাইবার দিয়ে ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছি। আমরা বিটিসিএলকে আধুনিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই। আমরা এখন সুলভ মূল্যে ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছি।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫১

নিজেদের নৌকা নিজেরাই ডুবিয়ে দিয়েছে আ.লীগ : মঈন খান
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিজেদের নৌকা নিজেরাই ডুবিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে ওলামা দল। মঈন খান বলেন, খবর প্রকাশিত হয়েছে আগামী কিছুদিন পরে স্থানীয় সরকারের যে নির্বাচন, সেখানে আওয়ামী লীগ নাকি নৌকা নিয়ে নির্বাচন করবে না। তারা নিজেরা পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছে, নিজেদের নৌকা নিজেরাই ডুবিয়ে দিয়েছে। এটা কী তাদের আত্মস্বীকৃত পরাজয় নয়? তিনি বলেন, মুখে যত হুমকি-ধামকি ও লাফালাফি করুক, আওয়ামী লীগ বুঝতে পেরেছে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে দেশের মানুষ নৌকা প্রত্যাখান করেছে। সে কারণে উপজেলা নির্বাচনে তারা নিজেরাই নৌকাকে ডুবিয়ে দিয়েছে। দেশের ১৮ কোটি মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, তার প্রমাণ ৭ জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনে ১৮ কোটি মানুষের ১২ কোটি মানুষই ভোট দিতে যায়নি। এটা আমাদের কথা নয়। বিদেশি মিডিয়াগুলো বলছে, এখানে কোনো নির্বাচন হয়নি। আওয়ামী লীগ তড়িঘড়ি করে শপথ নিয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, কি করেছে দেশে, বর্তমানে ৬ শতাধিক সংসদ সদস্য করে ফেলেছে। আওয়ামী লীগ নাকি সংবিধানে বিশ্বাস করে। সংবিধানের কোথায় লেখা আছে তিনশ আসনের বিপরীতে ছয়শ সংসদ সদস্য থাকবে। আসলে আওয়ামী লীগের কোনো সংবিধান প্রীতি নেই, তাদের একটা প্রীতি আছে সেটা হচ্ছে ক্ষমতা, অর্থবিত্তের। মুখে তারা যে সংবিধান প্রীতির কথা বলে, সেটা ভুয়া। মঈন খান বলেন, ৭২ থেকে ৭৫ সালে একবার বাকশাল তৈরি করেছে। এখন দ্বিতীয়বার বাকশাল তৈরি করছে। তাদের আদর্শ হচ্ছে চুরি-দুর্নীতি করা। বিদেশে সেকেন্ড হোম তৈরি করা।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৬

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল নিজেদের ভাগ্য নিজেরাই নির্ধারণ করার : শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভিনদেশি শক্তির কাছে মাথা নত করে নয়, স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষ আজ বিশ্বের বুকে গর্বের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলছে সেটাই আওয়ামী লীগ সরকারের পরম পাওয়া। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বপ্ন ছিল একদিন এদেশের মানুষ নিজেদের ভাগ্য নিজেরাই নির্ধারণ করবে। সেলক্ষ্যেই তিনি গোটা জাতিকে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন এবং সঠিকভাবে নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীনতার স্বাদ আস্বাদনের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন। ভিনদেশি শক্তির কাছে মাথা নত করে নয়, স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষ আজ বিশ্বের বুকে গর্বের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলছে সেটাই আওয়ামী লীগ সরকারের পরম পাওয়া। বুধবার (১০) জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনি ইশতেহারে ২০২৪ সাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেছি। আওয়ামী লীগের পূর্বের ইশতেহারগুলোর ধারাবাহিকতায় নতুন ইশতেহারেও জনগণের উত্তরোত্তর আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকার সময়াবদ্ধ পরিকল্পনা অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করে, তাই এবারেও দেশের মানুষ আমাদের দলের ওপর আস্থা রেখেছেন এবং ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছেন। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের মাহেন্দ্রক্ষণে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি দিয়েছে। ইনশাআল্লাহ্ ২০২৬ সাল থেকে আমাদের সরকারের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে সম্মুখ যাত্রা শুরু করবে। ইতিহাস তুলে ধরতে গিয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য দীর্ঘ ২৪ বছর সংগ্রাম করেছেন। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা সংগ্রাম সকল ক্ষেত্রেই তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু জেল-জুলুম সহ্য করেছেন, সবসময় দূরদর্শী সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এবং ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে দলকে সুসংগঠিত করেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৭০ এর নির্বাচনে তার নেতৃত্বেই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানি সামরিক জান্তা পূর্ব বাংলার জনগণের এ রায়কে উপেক্ষা করে, শুরু করে প্রহসন। বাংলার নিরস্ত্র মানুষকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে। বিজয়ের পরিপূর্ণতা তুলে ধরতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বাঙালির মুক্তি-সংগ্রামের ইতিহাসে এক কালজয়ী মহাপুরুষ, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রাণপ্রিয় নেতাকে ফিরে পায়। আমাদের মহান নেতার আগমনে মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের আনন্দ পরিপূর্ণতা লাভ করে। তিনি আরও বলেন, চূড়ান্ত স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে জাতির পিতা ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের এক জনসমুদ্রে ঘোষণা করেন ‘প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ২৫ মার্চ কালরাতে বাঙালি নিধন শুরু করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পাকিস্তানি বাহিনী নির্মমতার কথা বর্ণনা দিতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতা ঘোষণা করার পরপরই পাকিস্তানি বাহিনী জাতির পিতাকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানের অজ্ঞাত স্থানে কারান্তরীণ করে রাখে এবং তার ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালাতে থাকে। পাকিস্তানের সামরিক আদালতে প্রহসনের বিচারে ফাঁসির আসামি হিসেবে মৃত্যুর প্রহর গুনতে গুনতেও তিনি বাঙালির জয়গান গেয়েছেন। তিনি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণশক্তি। তার অবিচল নেতৃত্বে বাঙালি জাতি মরণপণ যুদ্ধ করে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় ছিনিয়ে আনে। পরাজিত পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, একইদিন সকালে তিনি লন্ডনে অবতরণ করেন। সেখানে তিনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং সংবাদ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১০ জানুয়ারি সকালে দিল্লিতে যাত্রাবিরতি দিয়ে দুপুরে তার প্রিয় মাতৃভূমিতে পদার্পণ করেন। ওইদিন রেসকোর্স ময়দানে বিশাল জনসমুদ্রে এক ভাষণে তিনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার ভয়াবহ ও নির্মম নির্যাতনের বর্ণনা দেন। সেই সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যা সংঘটনের দায়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে বিচারের মুখোমুখি করতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান। জাতির পিতা ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। তার বলিষ্ঠ পদক্ষেপে ভারতীয় মিত্রবাহিনী ১৫ মার্চের মধ্যে বাংলাদেশ ত্যাগ করে। একইবছর ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে স্বাক্ষর করেন তিনি। জাতির পিতার সফল দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক তৎপরতায় বাংলাদেশ বিশ্বের ১২৩টি দেশ এবং ১৬টি আন্তর্জাতিক সংস্থার স্বীকৃতি লাভ করে। একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে মাত্র সাড়ে তিন বছরেই স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়ায়। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী চক্র জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে এদেশে হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি চালু করে। তারা ’৭৫-এর ২৬ সেপ্টেম্বর দায়মুক্তি অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। মোস্তাক-জিয়া চক্র খুনিদের বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোতে কূটনীতিকের চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করে, রাজনৈতিকভাবেও প্রতিষ্ঠিত করে। মার্শাল ল’ জারির মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃত করে। সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রুদ্ধ করে। বিএনপি-জামায়াত সরকার এই ধারা অব্যাহত রাখে। ২১ বছরের দীর্ঘ সংগ্রাম ও অগণিত মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একইবছর ১২ নভেম্বর ‘দায়মুক্তি অধ্যাদেশ বাতিল আইন, ১৯৯৬’ প্রণয়ন করে জাতির পিতা হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু করি। পাঠ্যপুস্তকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরি। তাছাড়া, ২০০৮ সাল থেকে পরপর চার দফা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করার সুযোগ পেয়েছি। আমরা জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের রায় কার্যকর করেছি। ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি। সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি, ফলে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের এই শুভলগ্নে সবাইকে এই প্রতিজ্ঞা করার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশি-বিদেশি সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ তথা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কার্যকারী ভূমিকা রাখব।’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গৃহীত সকল কর্মসূচির সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:০৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়