• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিব সম্পাদক নাছির
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। আংশিক কমিটিতে রাকিবুল ইসলাম রাকিবকে কেন্দ্রীয় সভাপতি এবং নাছির উদ্দীন নাছিরকে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। শুক্রবার সাত সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটির অনুমোদন দিয়েছে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নবগঠিত এই কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শ্যামল মালুম, সাংগঠনিক সম্পাদক আমানউল্লাহ আমান, দপ্তর সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) মোহা. জাহাঙ্গীর আলম এবং প্রচার সম্পাদক (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) শরিফ প্রধান শুভ। কেন্দ্রীয় সভাপতি হওয়া রাকিবুল ইসলাম ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষের ফজলুল হক মুসলিম হলের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। অপর দিকে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষের স্যার এ এফ রহমান হল ও ইসলামিক স্টাডিজের শিক্ষার্থী। বিজ্ঞপ্তিতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের নেতৃত্বাধীন বিদ্যমান কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
০১ মার্চ ২০২৪, ১৮:৪৯

প্রায় ৩০ বছর ভাইয়ের পরিবর্তে চাকরি করছেন নাছির
প্রায় ৩০ বছর আগে সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অফিস সহায়ক পদে নিয়োগ পান ওমর ফারুক। চাকরি নেওয়ার কিছুদিন পর তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। এরপর থেকে তার জায়গায় প্রক্সি চাকরি করছেন ভাই মোহাম্মদ নাছির। শুধু তাই নয়, নিয়মিত বেতনও উত্তোলন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) হারামিয়া ১০ শয্যা হাসপাতালে নাছিরকে পাওয়া যায়। এ সময় সাংবাদিকদের দেখে উত্তেজিত হয়ে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার জন্য ধাক্কাধাক্কি করেন। এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির সদস্য সন্দ্বীপ ১০ শয্যা হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. হিমাদ্রি শংকর দেবনাথের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সিভিল সার্জন অফিস থেকে যাদের আসার কথা ছিল, তারা আসেননি। আমাকে যে রাখছে আমিও জানতাম না। পরে আমাকে ফোন দিয়েছে, আমি এ সম্পর্কে কিছু জানি না। তদন্ত কমিটির সভাপতি ও ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. ওয়াজেদ চৌধুরীকে ফোন করা হলে তিনি মিটিংয়ে আছেন বলে ফোন রেখে দেন। এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীও বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, যারা তদন্ত করছে তাদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ জানান, ফারুক ও নাছিরের আত্মীয়-স্বজনও বড় বড় পদে সরকারি চাকরি করছেন। তার প্রভাবশালী আত্মীয়দের কারণে কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মানস বিশ্বাস বলেন, আমি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হওয়ার আগে থেকেই নাছিরকে এখানে চাকরি করতে দেখছি। সিভিল সার্জনকে ঘটনাটি অবহিত করা হয়েছে। 
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়