• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নে তদন্তের নামে আর ছাড় নয় : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অভিযোগ উঠলে অভ্যন্তরীণ কমিটি গঠন করে তদন্তের নামে আর কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ কমিটি করে তদন্ত হোক আর না হোক, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।  রোববার (৩ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের প্রথম দিনের তৃতীয় অধিবেশন শেষে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ নির্দেশনা দেন।  শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি-নিপীড়ন নিয়ে উচ্চ আদালতের স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিপীড়ন নিরোধে কমিটি করতে হবে। অনেক প্রতিষ্ঠানে সেটা আছেও। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে আমরা দেখেছি, স্কুল-কলেজে কারও বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কাজে জড়ানোর অভিযোগ উঠলে অভ্যন্তরীণ কমিটি করা হয়। সেখানে তদন্ত চলছে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। এ ধরনের ঘটনা হরহামেশা ঘটছে। এরপর তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের তদন্ত কমিটি তদন্ত করুক বা না করুক, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবস্থা নিতে হবে। এক্ষেত্রে এখন থেকে আর কোনো বাধা বা অজুহাত চলবে না।’ ডিসি সম্মেলনের প্রথম দিনের তৃতীয় অধিবেশনে শিক্ষামন্ত্রী, মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন। বিকেল সোয়া ৫টা থেকে সোয়া ৬টা পর্যন্ত এ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর অধিবেশন শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী। মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ডিসিদের জানিয়েছি, দক্ষতামূলক শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। ডিসিরা সবাই বলেছেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অবকাঠামো সৃষ্টি হচ্ছে, শিক্ষার্থীরা শিক্ষা উপকরণ পাচ্ছে, তা অভূতপূর্ব। শিক্ষায় সরকারের এমন বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকলে বড় সফলতা আসবে বলেও তারা মতামত দিয়েছেন।’ অধিবেশন ও ব্রিফিংয়ে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
০৪ মার্চ ২০২৪, ০৭:১৯

শিক্ষামন্ত্রীকে অভিযোগের পরদিনই ২ প্রধান শিক্ষককে বদলি
চট্টগ্রাম মহানগরীর ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহেদা আকতারকে দীর্ঘদিন পর বদলি করা হয়েছে। তার স্থলে চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওএফএম ইউনুছকে পদায়ন করা হয়েছে। রোববার (২১ জানুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সরকারি মাধ্যমিক শাখার সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-১) দূর্গা রানী সিকদারের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ বদলি করা হয়। আরও পড়ুন : শেখ হাসিনাকে চেক প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন   প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী শাহেদা আকতারকে পদায়ন করা হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড সরকারি আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে। আগামী ২৪ জানুয়ারির মধ্যে দুই প্রধান শিক্ষক বিমুক্ত হবেন। এর আগে শনিবার (২০ জানুয়ারি) শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে সাংবাদিকরা মতবিনিময় করেন। এ সময় অনেক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকদের এক কর্মস্থলে থেকে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সাংবাদিকরা। এর একদিনের মাথায় রোববার চট্টগ্রামের দুই প্রধান শিক্ষককে বদলি করা হলো।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৯

মন্ত্রিসভার মুরুব্বি আবদুস সালাম, তরুণ নওফেল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গেল বৃহস্পতিবার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ করে ৩৭ সদস্যের নতুন মন্ত্রিসভা। বরাবরের মতো এবারের মন্ত্রিসভায়ও প্রধান্য দেওয়া হয়েছে প্রবীণদের।  নতুন মন্ত্রিসভার গড় বয়স প্রায় ৬৬ বছর; যেখানে অভিজ্ঞদের ভীড়ে সবচেয়ে তরুণ সদস্য শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। আগেরবার একই মন্ত্রণালয়ে উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। মন্ত্রিসভায় প্রবীণতম সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন তার চেয়ে দ্বিগুণ বয়সী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম। ৮২ বছর বয়সে প্রথমবার মন্ত্রিসভায় ডাক পেয়েই দায়িত্ব পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের।  হলফনামায় দেওয়া তথ্য এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ঘেঁটে মন্ত্রীদের বয়সের এই  হিসাব বের করা হয়েছে। বিদায়ী মন্ত্রিসভার সদস্যদের গড় বয়স ছিল ৬০ বছর। অর্থাৎ, গতবারের চেয়ে আরও অভিজ্ঞ ও প্রবীণদের নিয়ে গঠিত হয়েছে এবারের মন্ত্রিসভা। এবারের মন্ত্রিসভায় ৮০ বছরের বেশি বয়সী সদস্য আছেন আরও একজন। তিনি আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ৮১ বছর বয়সী এই রাজনীতিক এবার দায়িত্ব নিয়েছেন অর্থমন্ত্রণালয়ের। এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। তার আগে ভার সামলেছেন ত্রাণ ও দূর্যোগ মন্ত্রণালয়ের।  বিদায়ী মন্ত্রিসভায় জ্যেষ্ঠ সদস্য ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।   প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি এবার মন্ত্রিসভায় ২৬ জন পূর্ণমন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী আছেন, যেখানে  ৭০ থেকে ৮০ বছর বয়সী সদস্য ১৫ জন। এ তালিকায় আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৭৭), মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক (৭৭), সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের (৭৪), শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (৭৩), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল (৭৩), বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান (৭২), খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার (৭৩), ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (৭৯), বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক (৭০), মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আবদুর রহমান (৭০), কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ (৭৬), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান (৭৭), স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন (৭৫), রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম (৭০) এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক (৭৩)। মন্ত্রিসভায় ৬০ থেকে ৬৯ বছর বয়সী সদস্য ১১ জন। তারা হলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক (৬৮), স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম (৬৮), পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ (৬০), ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান (৬৮), গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (৬৯), যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান (৬২), পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী (৬২), মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি (৬২), পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (৬০), দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান (৬৭) এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী (৬৬)। এরপর ৫০ থেকে ৫৯ বছর বয়সী সদস্য পাঁচজন। তারা হলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি (৫৮), জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন (৫১), বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ (৫৯), নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (৫৪) এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (৫৪)। আর ৪০ থেকে ৪৯ বছর বয়সী সদস্য চারজন, যাদের মধ্যে পূর্ণমন্ত্রী কেবল শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ( ৪১)।  এছাড়া আছেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক (৪৩), তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত (৪৬) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী (৪৮)। এবারের মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ নারী সদস্য আছেন চারজন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া অন্যরা হলেন দীপু মনি, সিমিন হোসেন রিমি ও রুমানা আলী। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে আছেন সাধন চন্দ্র মজুমদার, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সামন্ত লাল সেন ও কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।  মন্ত্রিসভায় যুব নেতৃত্বের কম উপস্থিতির দিকটি তুলে ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে কর্মসংস্থানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে এবং স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলা হয়েছে। সেখানে যুব নেতৃত্ব আরও আসতে পারত।  তিনি বলেন, প্রতিনিধিত্বশীল ও গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে বয়সকাঠামোর বণ্টন দেখা যায় না। এটা শুধু মন্ত্রিসভাতেই না, রাজনৈতিক দলগুলোতেও একই অবস্থা। গুরুত্বপূর্ণ পদে যুব প্রতিনিধি এখনো বেশ কম। প্রবীণ ব্যক্তিরা নানা বিষয়ে অভিজ্ঞ হলেও বর্তমান এই সময়ে যুবাদের প্রয়োজন ও চাহিদা বোঝার ক্ষেত্রে তাদের ঘাটতি থাকতে পারে। প্রসঙ্গত, বিবিএসের জনশুমারি ও গৃহগণনার গত এপ্রিল মাসের তথ্য অনুযায়ী, মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখন তরুণ। যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। এ ছাড়া মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬২ শতাংশ মানুষের বয়স ১৫ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে। আর ষাটোর্ধ্ব মানুষের সংখ্যা ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। বর্তমানে দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ দশমিক ৩ বছর।  
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩০

নতুন শিক্ষাক্রমে পরিবর্তন আসতে পারে : নওফেল
নতুন শিক্ষাক্রম ও এর মূল্যায়ন পদ্ধতিতে প্রয়োজনে পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নতুন দায়িত্ব পাওয়া শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ইরাব) নেতাদের সঙ্গে বনানীতে নিজ বাসায় এক সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা জানান তিনি। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে এখন যে একেবারে শতভাগ স্থায়ী তা কিন্তু নয়। আমরা আগেও বলেছি, আমাদের যে কারেকশনগুলো আসবে সেগুলো সমাধান করব। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মূল্যায়ন পদ্ধতির চ্যালেঞ্জের বিষয়ে বলব, নতুন শিক্ষাক্রমে বেশ কিছু সংযোজন আসছে, এগুলো আমরা দেখছি। এখানে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন করতে হবে। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু পরিবর্তন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নতুন সরকারের নতুন দায়িত্ব দিয়েছেন। আগের অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে কাজ করব। আমরা কর্মসংস্থানের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছি। স্মার্ট বাংলাদেশে, স্মার্ট জেনারেশনের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কর্মসংস্থান সংশ্লিষ্ট যত দক্ষতা আছে, সেগুলো আমরা শিক্ষাক্রমে নিয়ে আসতে চাই। এতে করে আমাদের শিক্ষার্থীরা কর্মসংস্থানের বিষয়টি মাথায় রেখে নিজেদের শিক্ষা বিষয়ে পরিকল্পনা সাজাতে পারবে। মূলত কর্মসংস্থানের বিষয়টি মাথায় নিয়ে আমরা গোটা শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কাজ করতে চাই।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়