• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কলেরার প্রাদুর্ভাবে দ্বীপ ছেড়ে যাত্রা, ফেরিডুবিতে নিহত বেড়ে শতাধিক
আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশ মোজাম্বিকে ফেরিডুবির ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ২০ জন। এর আগে ফেরিডুবির এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৯০ বলে জানানো হয়েছিল। মূলত আফ্রিকার এই দেশটিতে দেখা দেওয়া কলেরার প্রাদুর্ভাব থেকে বাঁচতে লোকগুলো অন্য কোথাও পালাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।  মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোজাম্বিকের উত্তর উপকূলে ফেরি ডুবে ১০০ জনেরও বেশি লোক মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ন্যুসি। সোমবার তিনি বলেছেন, এই ঘটনায় অন্তত ২০ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। মোজাম্বিকের মেরিটাইম ট্রান্সপোর্ট ইনস্টিটিউটের (ইন্ট্রাসমার) একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ১৩০ জন যাত্রী বহনকারী এই নৌযানটি আসলে একটি ওভারলোডেড ফিশিং বোট ছিল এবং এতে যাত্রী পরিবহনের লাইসেন্স ছিল না। সংস্থাটির প্রশাসক লোরেঙ্কো মাচাদো রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেছেন, গত রোববার নামপুলা প্রদেশের লুঙ্গা থেকে মোজাম্বিক দ্বীপে যাচ্ছিল ফেরিটি। জোয়ারের ঢেউয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে এটি ডুবে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।  নামপুলা প্রদেশের সেক্রেটারি অব স্টেটের অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যাত্রীরা কলেরা প্রাদুর্ভাবের কারণে পালিয়ে যাচ্ছিল বলে জানা গেছে। দুর্ঘটনার পর ১০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং অন্তত ২০ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এদিকে এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ন্যুসি। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তের জন্য দেশটির পরিবহনমন্ত্রীকে দ্বীপে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।  উল্লেখ্য, গত বছর থেকে কলেরার প্রাদুর্ভাবের সম্মুখীন হয়েছে মোজাম্বিক এবং আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের দেশগুলো। মোজাম্বিকের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের অক্টোবর থেকে দেশটিতে ১৫ হাজার ৫১ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ৩২ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে শুধু নামপুলা প্রদেশে গত রোববার পর্যন্ত ৫ হাজার ৮৪ জন লোক কলেরায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১২ জন মারা গেছেন।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৫

২ এপ্রিল : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের আজকের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যুসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়- ঘটনাবলি: ১৮০০ - বিটোফেন তার প্রথম সিম্ফনির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করেন ভিয়েনায়। ১৮২৭ - যুক্তরাষ্ট্রে জোসেপ ডিক্সন প্রথম লিড পেন্সিল নির্মাণ করেন। তিনি ম্যাচাচুসেটস অঙ্গ রাজ্যের সালেমে পেন্সিল নির্মানের কারখানা স্থাপন করেন। ১৮৪৫ - সুর্যের প্রথম আলোকচিত্র গ্রহণ করা হয়েছিল। ১৮৫১ - রামা (সপ্তম) থাইল্যান্ডের রাজা হন। ১৯১২ - ইল্ল-ফাটেড আরএমএস টাইটানিক সমুদ্রের ট্রায়াল শুরু করে। ১৯১৭ - তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্র উইলসন জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার জন্য মার্কিন কংগ্রের প্রতি আহবান জানান। ১৯৪১ - মরু শিয়াল হিসেবে খ্যাতিমান জার্মানির বিখ্যাত লেফটেনেন্ট জেনারেল এডউইন রোমেল লিবিয়া পুনঃদখলের অভিযান শুরু করেন। ১৯৬৩ - মোহামেডান লিটারারি সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮২ - আর্জেন্টিনা ফকল্যান্ড দ্বীপ দখল করে নেয়। ১৯৮৯ - সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ হাভানায় ভ্রমণ করেন ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে দেখা করেন। জন্ম: ১৮০৫ - ডেনিয় লেখক এবং কবি হান্স ক্রিশ্চিয়ান এন্ডারসন জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৪০ - ফরাসি ঔপন্যাসিক এমিল জোলা জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৬২ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান দার্শনিক ও অ্যাকাডেমিক নিকোলাস মরি বাটলার জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৯৮ - কবি, নাট্যকার ও অভিনেতা হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯০৩ - উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী ওস্তাদ মোহাম্মদ হোসেন খসরু জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৭ - হাঙ্গেরীয় ফুটবল খেলোয়াড় পুশকাস জন্মগ্রহণ করেন । ১৯৪১ - ইংরেজ ফুটবলান ববি মুর জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৩ - আমেরিকান অভিনেত্রী দেব্রালি স্কট জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৩ - ইংরেজ পরিচালক ও প্রযোজক কার্ল বিটটিয়ে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৩ - রাশিয়ান ফুটবল খেলোয়াড় দিমিত্রি লিপারটভ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ - আমেরিকান অভিনেতা ও পরিচালক অ্যাডাম রদ্রিগেজ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮০ - কানাডিয়ান পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার গেভিন হাফেরনান জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৩ - পোল কেপডেভিল, তিনি চিলির টেনিস খেলোয়াড়। ১৯৮৬ - ইব্রাহিম আফেলায়, তিনি ডাচ ফুটবল। মৃত্যু: ১৮১৭ - জার্মান লেখক জহান হাইনরিশ জং মৃত্যুবরণ করেন। ১৯১৪ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান লেখক পল হেইসা মৃত্যুবরণ করেন। ১৯২৮ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ থিওডোর উইলিয়াম রিচার্ডস মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৫৩ - কবি, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও আইনজ্ঞ আসফ আলীর ইন্তেকাল করেন। ১৯৫৮ - জাপানি শিক্ষক ও সমাজ কর্মী জসেই টডা মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৬৫ - বাঙালি সাহিত্যিক অতুলচন্দ্র দত্ত মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৮৬ - আইনজীবী ও বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেন মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৪ - আমেরিকান অভিনেত্রী বেত্তী ফুরনেসস মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ পদার্থবিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী হানেস উলফ গোস্তা আল্‌ফভেন মৃত্যুবরণ করেন। ২০০৫ - ইংরেজ অভিনেত্রী বেত্তী বলটন মৃত্যুবরণ করেন। ২০১২ - অস্ট্রেলিয়ান এক্সপ্লোরার, লেখক ও প্রকৌশলী ওয়ারেন বন্যথন মৃত্যুবরণ করেন । ২০১৪ - ইংরেজ অভিনেত্রী ও গায়ক ল্যন্ডসি হল্যান্ড মৃত্যুবরণ করেন। দিবস: আজ বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস  
০২ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৮

মিয়ানমারে আবার গোলাগুলি, বিকট শব্দে শাহপরীর দ্বীপে আতঙ্ক
টেকনাফের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে তিন দিন বন্ধ থাকার পর আবারও গোলাগুলি ও মর্টার শেলের শব্দ শোনা গেছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের মধ্যে নতুন করে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।    শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যংয়ের পার্শ্ববর্তী মিয়ানমার এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শুনতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। বিকেল পাঁচটার দিকে সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ জালিয়া পাড়ার পূর্ব পাশে মিয়ানমার থেকে তিনটি মর্টার শেলের বিকট শব্দ ভেসে আসে।      হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোহাম্মদ আলম বলেন, হোয়াইক্যংয়ের খারাংখালী সীমান্তে জুমার নামাজের আগপর্যন্ত থেমে থেমে গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে। এ সময় সীমান্তের কাছাকাছি চিংড়ির খামারে থাকা বাংলাদেশি লোকজন ভয়ে পালিয়ে এসেছেন। হোয়াইক্যংয়ের ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, খারাংখালী সীমান্তে নাফ নদীর ওপারে গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি আমাকে জানান। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছি। আজ বিকেল পাঁচটার দিকে তাদের নিকটবর্তী নাফ নদীর পূর্ব পাশে অবস্থিত মিয়ানমারের মংড়ু শহরের নলবন্ন্যা গ্রামে পরপর তিনটি মর্টার শেলের শব্দ শোনা যায়।  সীমান্তবর্তী সাবরাং ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুস সালাম বলেন, বিকট শব্দে শাহপরীর দ্বীপও কেঁপে উঠলে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।  টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, মিয়ানমারে সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে সীমান্ত এলাকায় বিজিবি, কোস্টগার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। সীমান্তে বসবাসরত বাংলাদেশের নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সীমান্তের নিকটবর্তী মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়।  
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৩

গোলাগুলির শব্দে কাঁপছে টেকনাফ, বন্ধ শাহপরীর দ্বীপ জেটি
বান্দরবানের ঘুমধুম ও তুমব্রুর বিপরীতে মিয়ানমার সীমান্তের ঘাঁটিগুলো এখন আরকান আর্মির দখলে। সেখানে আপাতত গোলাগুলি বন্ধ হলেও এবার টেকনাফের সীমান্তের ওপারে চলছে তুমুল লড়াই। মর্টারশেল ও গোলাগুলির শব্দে ভূমিকম্পের মতো কেঁপে উঠছে এপাড়ের ঘরবাড়ি। নিরপাত্তার কারণে শাহপরীর দ্বীপ জেটিতে স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকদের ভ্রমণে চলাচল বন্ধ রেখেছে বিজিবি।   সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালেও ভারী গোলার শব্দ পাওয়া গেছে। আতঙ্কে দিন কাটছে স্থানীয়দের। টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, সীমান্তে গোলাগুলিতে নিরাপত্তার কারণে নাফ নদীর শাহপরীর দ্বীপ জেটিতে মানুষের চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আজকেও সীমান্তের বিভিন্ন জায়গায় গোলাগুলির শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। তবে সেটি মিয়ানমারের অনেকে ভেতরে। তবে নতুন করে যাতে কেউ সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য আমরা সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থানে রয়েছি।  তিনি বলেন, আমরা রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত শাহপরীর দ্বীপসহ কয়েকটি সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশকালে ১৬৫ জন রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠিয়েছি। পাশাপাশি সীমান্তে বসবাসকারী লোকজনকে জরুরি কাজ ছাড়া সীমান্তে ঘুরাঘুরি না করতে নিষেধ করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানায়, রোববার ভোর থেকে সোমবার কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের হ্নীলা, হোয়াইক্যং ও শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তে ভারী গোলার শব্দ পাওয়া গেছে।  শাহপরীর দ্বীপ জেটি ঘাটের টোল আদায়কারী ছিদ্দিক আহমদ বলেন, নাফ নদীর বুকে জেটি ঘাটে ভ্রমণে প্রতিনিয়ত মানুষের আনাগোনা ছিল। কিন্তু সীমান্তের গোলাগুলি বেড়ে যাওয়ায় নিরাপত্তার কারণে এই জেটিতে দুইদিন ধরে লোকজনের যাতায়াত বন্ধ রেখেছে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে টেকনাফ-সেন্টমাটিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা যারা সীমান্তের বাসিন্দা রয়েছি, ওপারের গোলাগুলিতে ব্যাপক প্রভাব পরেছে।  হ্নীলার বাসিন্দা মো. সাইফুল বলেন, আমার এলাকায় রাতে অনেক ভারি গোলার শব্দ পাওয়া গেছে। সকাল থেকে গোলার শব্দ কমেছে। কিন্তু থেমে থেমে গোলার শব্দ পাচ্ছে সীমান্তের লোকজন। যার ফলে মানুষের মধ্যে ভয়ভীতি কমেনি। টেকনাফের জাদিমুড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা হাসমত উল্লাহ বলেন, মংডু শহরের এতিল্লাপাড়ায় বসবাসরত চাচাতো ভাই আব্দুল্লাহর সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, তাদের অবস্থা খুবই খারাপ। মিয়ানমার জান্তা সরকার তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বলেছে।   টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ ৯ নম্বর ওর্য়াডের ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, রাতে বন্ধ থাকলেও সকাল থেকে আবারও তারা সীমান্তে ভারী গোলার শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। আমরা বিজিবির সহায়তায় সীমান্তের লোকজনকে জরুরি কাজ ছাড়া অযথা সীমান্তে ঘুরাঘুরি না করতে নিষেধ করেছি। জানা যায়, মিয়ানমারের রাখাইনে জান্তা বাহিনী এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে যুদ্ধে রাখাইনের মংডু শহরের বাঘগোনা, হাদিবিল, নলবনিয়া নয়াপাড়া গ্রামে হেলিকপ্টার দিয়ে হামলা চালায়। ফলে কয়েক দিন ধরে এসব এলাকার প্রায় চার হাজার লোক বাড়িঘর ছেড়ে সীমান্তবর্তী সিকদারপাড়া ও মন্নিপাড়া গ্রামে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। তারা সুযোগ বুঝে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষা করছে। 
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়