• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
বিদ্যুতের দেনা মেটাতে সরকারের ২ হাজার কোটি টাকার বন্ড
বেসরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর (আইপিপি) বকেয়া পরিশোধ শুরু করেছে সরকার। এ জন্য দুই হাজার কোটি টাকার বন্ড ছাড়া হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে।  বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পূবালী ব্যাংক এবং দ্য সিটি ব্যাংক পিএলসিকে এই দুই হাজার কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর মাধ্যমে সামিট, কনফিডেন্স, আনলিমা, ইউনাইটেড, লাখধানাভী, বাংলা ট্র্যাক, বারাকা এবং এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের দেনা শোধ করা হয়েছে ইতোমধ্যে।  অর্থ বিভাগের ট্রেজারি অ্যান্ড ডেট ম্যানেজমেন্ট অনুবিভাগের কর্মকর্তারা জানান, পর্যায়ক্রমে সব পাওনা পরিশোধ করা হবে। এ জন্য প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করতে হবে সরকারকে। ইতোমধ্যে সিটি ব্যাংকের অনুকূলে ১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা এবং পূবালী ব্যাংকের অনুকূলে ৭৮ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। উভয় বন্ডের মেয়াদ ১০ বছর এবং সুদহার বাংলাদেশ ব্যাংকের রেপো রেটের সমান। বর্তমানে যা ৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপ্পা) সভাপতি এবং সামিট গ্রুপের পরিচালক ফয়সাল খান বলেন, কিছু স্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) থেকে প্রাপ্যের বিপরীতে কার্যকরী মূলধন রয়েছে। সেসব ব্যাংকে অর্থ মন্ত্রণালইয় সমর্থিত বন্ড ইস্যু শুরু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।  তিনি বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে যে পরিমাণ ভর্তুকি বিপিডিবি পায়নি, সেই সমপরিমাণ বন্ড ছাড়া হবে। ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইপিপিগুলোর পাওনা এভাবে পরিশোধ করা হবে। দীর্ঘদিনের বকেয়া পেতে শুরু করায় বেসরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো সন্তুষ্ট। মাসিক বিল নিইয়মিত করবে বিপিডিবি। চুক্তি অনুযায়ী, ৩০ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধ শুরু করবে তারা। যাতে আইপিপিগুলো চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। গত সপ্তাহে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান, বেসরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর বকেয়া এক সপ্তাহের মধ্যে শোধ করা হবে। এজন্য অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। অবশেষে সেটাই বাস্তবায়িত হচ্ছে।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৯

দ্রুত দেনা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিলেন ইভ্যালির রাসেল
দ্রুত গ্রাহকের সব পাওনা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল।  মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।  ইভ্যালির সিইও বলেন, বর্তমানে ইভ্যালিতে যে মুনাফা অর্জিত হচ্ছে গ্রাহকের অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে বেশি দিন লাগবে না। সবাই সহযোগিতা করলে যত গ্রাহক আমাদের কাছে টাকা পান তার মুনাফাও দিতে পারবো। তিনি বলেন, ইভ্যালিতে এখন ক্যাশ অন ডেলিভারি পদ্ধতিতে গ্রাহক পণ্য পাওয়ার পর টাকা পরিশোধ করছেন। সরাসরি পণ্যের মূল্য গ্রাহকদের ব্যাংক হিসাব থেকে নেওয়া হচ্ছে। সেখানেই সরকারের কর পরিশোধ করা হচ্ছে। রাসেল বলেন, বর্তমানে আমাদের সব পণ্য মুনাফার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে। ‘বেশি বিক্রি মুনফা কম’ এটি ই-কমার্স ব্যবসার নিয়ম। এতে স্টোরে মাল পড়ে থাকেনা বিনিয়োগ উঠে আসে। ফলে পণ্যের মালিক ৫ থেকে ৬ শতাংশ মুনাফায় তা আমাদের কাছে ছেড়ে দেয়। আমাদের বেশি পণ্য বিক্রি করার সুযোগ থাকায় আমরা তা ৮-৯ শতাংশ মুনাফায় বিক্রি করতে পারি। ফলে গ্রাহকরাও আমাদের কাছে তা সস্তায় কিনতে পারেন। 
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়