• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রেড ক্রিসেন্টের গোলটেবিল  / দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান
‘দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, পরিবর্তনশীল জলবায়ু অভিযোজন এবং সরকারের সহযোগী হিসেবে রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা’ শীর্ষক জাতীয় গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস)।  বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর লেক ক্যাসেল হোটেলে বিডিআরসিএস ও জার্মান রেডক্রসের সহযোগিতায় বিভিন্ন পর্যায়ের অংশীদারদের উপস্থিতিতে এ গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন বিষয়ে রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপগুলো অংশীদারদের অবহিত করা হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং বিডিআরসিএসের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয়ের উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়। সামগ্রিক দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে বেশকিছু সুপারিশ উঠে আসে বৈঠকে। একইসাথে জরুরী সাড়াদানে প্রতিবন্ধকতাসমূহ চিহ্নিত করে উত্তরণের উপায়ও খুঁজে বের করার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। এসব সুপারিশসমূহ ভবিষ্যতে রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকাকে আরো জোরদার করতে সক্ষম হবে। গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল এটিএম আবদুল ওয়াহ্‌হাব বলেন, ‘ভৌগলিক অবস্থানগত দিক থেকে বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ। দেশটির দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারী বেসরকারী ও উন্নয়ন সংস্থাসমূহের সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি কারণ সমন্বয় ছাড়া দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব নয়। আজকের এই সংলাপের মধ্য দিয়ে দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার হবে বলে আমি মনে করি।’ বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. নূর-উর-রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান। উপকূলীয় এলাকায় সিপিপি ও রেড ক্রিসেন্টের যুব স্বেচ্ছাসেবকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দুর্যোগে সাড়া প্রদান করে যা সর্বমহলে প্রসংশিত উল্লেখ করে তিনি বলেন স্বেচ্ছাসেবার কোন বিকল্প নেই। শুধু সরকার নয়, প্রতিটি বেসরকারী ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও সুপ্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকদল গঠন করা গেলে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা অনেকটাই সহজ হবে বলে জানান তিনি। বৈঠকে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির পরিচালক আহমাদুল হক, সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম, উপ-মহাসচিব সুলতান আহমেদ, আইএফআরসি’র হেড অব ডেলিগেশন আলবার্টো বোকানেগ্রা, জার্মান রেড ক্রসের হেড অব ডেলিগেশন গৌরব রয়, সোসাইটির বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ কৃষি আবহাওয়া তথ্য সেবা, পরিবেশ অধিদপ্তর, প্রানিসম্পদ অধিদপ্তর, জাতিসংঘ ও এর অঙ্গসংস্থাসমূহ, বিশ্বব্যাংক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:০১

রোহিঙ্গা খাতে দেশের বার্ষিক খরচ ১২০ কোটি টাকা : দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে বাস করা রোহিঙ্গাদের পেছনে প্রতি বছর সরকারের ১২০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। শুধু তাই নয়, শরণার্থীদের জনসংখ্যা বৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি এবং বিদেশি সাহায্য কমে আসার কারণে এই খরচ আরও বাড়ছে বলেও জানান তিনি।  সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার গুলশানে এজ গ্যালারি বে’স এজওয়াটারে ইন্টারন্যাশনাল রেস্কিউ কমিটি আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী 'থ্রু দ্য লেন্স অফ হোপ: রোহিঙ্গা ক্রাইসিস আনফোল্ডেড' শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব তথ্য দেন প্রতিমন্ত্রী।  মহিববুর রহমান বলেছেন, মিয়ানমার থেকে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা নাগরিক গত সাত বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের কক্সবাজার উপকূলে আশ্রয় নিয়ে আছে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ সরকার তাদের আশ্রয় দিয়েছে। আর এই উদারতা আমাদের অর্থনীতির জন্য বড় আকারের বোঝা হিসেবে পরিণত হতে বেশি সময় নেয়নি। এরপর তিনি বলেন, প্রতি বছর এই রোহিঙ্গা খাতে আমাদের খরচ হয়েছে প্রায় ১২০ কোটি টাকা। এছাড়াও শরণার্থীদের জনসংখ্যা বৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি এবং বিদেশি সাহায্য কমে আসার কারণে খরচের পরিমাণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে।  শরণার্থীদের আগমনের কারণে স্থানীয় চাকরির বাজারেও প্রভাব পড়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় শ্রমের মূল্য কমেছে। ফলে স্থানীয় শ্রমিকদের কাজের সুযোগ কমে গেছে।  তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের উপস্থিতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য মারাত্মক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনও ধরনের সমাধান না আসায় এই সমস্যা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। শরণার্থীদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত এখনও অনিশ্চিত থাকায় বিভিন্ন ধরণের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। যার মধ্যে মাদক ও মানবপাচারের মতো বিভিন্ন সীমান্ত অপরাধ রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান হলো নিরাপদে, স্বেচ্ছায় এবং স্থায়ীভাবে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা। আইআরসির এমন একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে আমরা এক ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তনের আশা করছি, যার মাধ্যমে জাতিসংঘের প্রতিনিধি, দাতা সংস্থা, ইউএসএইড এবং বিশ্বনেতারা সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণে সচেষ্ট হতে পারবেন।  অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, ইউএসএইড-এর মিশন ডিরেক্টর রিড জে একিলম্যান, ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধি এমএস সুম্বুল রিজভি, ইন্টারন্যাশনাল রেস্কিউ কমিটির কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিনা রহমানসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থা, দূতাবাস, জাতিসংঘ, আইএনজিও এবং এনজিও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:১৫

বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমাতে দরকার জনসচেতনতা : দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিবুর রহমান বলেছেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমানোর প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমানোর নিমিত্ত জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও পৌরসভা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়গুলো প্রচারের জন্য পোস্টার-ব্যানার প্রস্তুত করে জেলা, উপজেলা সদর, স্কুল, কলেজ, হাট বাজার ও জনসমাগম হয় এমন স্থানে লাগানো এবং মসজিদ, মন্দির ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ইমাম-পুরোহিতদের মাধ্যমে প্রচার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) এবং গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় গত ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের অধিক বজ্রপাত প্রবণ ১৫টি জেলায় ৩৩৫টি বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের অধিক বজ্রপাতপ্রবণ ১৫ জেলায় প্রাণহানি রোধে ৬ হাজার ৭৯৩টি বজ্রনিরোধক দণ্ড স্থাপনের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদিত হলে বজ্রপাত থেকে সুরক্ষার জন্য ৬ হাজার ৭৯৩টি বজ্রনিরোধক দণ্ড স্থাপন করা হবে।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪২

দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রীর রেড ক্রিসেন্ট পরিদর্শন, পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদারের পরামর্শ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেড ক্রিসেন্টের অবদান অনস্বীকার্য উল্লেখ করে আগামীতেও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গদুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী মো. মহিব্বুর রহমান।  বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তরে এক মতবিনিময় সভায় যোগ দিয়ে এ আহ্বান জানান তিনি।  মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ তাই সার্বক্ষণিক ঝুঁকির বিষয় মাথায় রেখেই আমাদের পরিকল্পনা করতে হবে।  সাম্প্রতিক সময়ে বেশ ঘন ঘন ভূমিকম্প হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। দেশের যেকোন জরুরী পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুত সাড়াদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেড ক্রিসেন্টের জন্য সরকারের সব ধরণের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল এটিএম আবদুল ওয়াহ্‌হাব (অব.)। তিনি বলেন, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে পূর্বাভাসভিত্তিক অর্থায়ন প্রকল্প (এফবিএফ) কর্মসূচী গ্রহণ করেছে রেড ক্রিসেন্ট। এর আওতায় গেলো বছর ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা প্রবণ ২৮টি জেলায় ৬৫জন সিপিপি কর্মকর্তাসহ ৫শ’ জনকে আর্লি অ্যাকশান প্রটোকল ও ইমপ্যাক্ট বেসড ফোরকাস্টিং এর উপর ওরিয়েন্টেশন প্রদান করা হয়। এছাড়া তাপপ্রবাহ প্রবণ ১১টি জেলায় প্রায় দেড় লাখ মানুষকে তাপপ্রবাহ সম্পর্কে সচেতন করা হয়। এসকল কার্যক্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে এভার্টেড ডিজাস্টার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (‍সিপিপি) পরিচালক আহমাদুল হকের (উপ-সচিব) সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভার সভাপতিত্ব করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান।  অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাসান সারওয়ার ও কে এম আলী রেজা এবং যুগ্মসচিব মোহাম্মদ নাজমুল আবেদীন।  এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ব্যাবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম, উপ-মহাসচিব সুলতান আহমেদ, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেড ক্রস এন্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ (আইএফআরসি) এর হেড অব ডেলিগেশন আলবার্টো বোকানেগ্রা সহ সোসাইটির বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ। সভায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচীর কাজের অগ্রগতি ও প্রতিবন্ধকতাসমূহ এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও বাংলাদেশে এর বিরূপ প্রভাবের ফলাফল নিয়ে আলোচনা করা হয়। পারস্পরিক সহযোগিতায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি একটি সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের সহায়ক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ জানান বক্তারা।  
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৪৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়