• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দুর্বল শেফিল্ডের কাছে পয়েন্ট হারালো চেলসি
সময়টা ভালো যাচ্ছে না চেলসি। আগামী মৌসুমেও চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলা হচ্ছে না ইংলিশ ক্লাবটির। এবার শেফিল্ড শিল্ডের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে পয়েন্ট হারালো দ্য ব্লাজরা। দুবার এগিয়ে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ২-২ গোলে ড্র করেই মাঠ ছাড়তে হলো চেলসিকে। রোববার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে প্রতিপক্ষের মাঠে ১১ মিনিটে প্রথম লিড নেয় চেলসি। বক্সের মাঝখান থেকে ডানপায়ের দারুণ শটে গোল করেন থিয়াগো সিলভা। এরপর সমতায় ফিরতে মরিয়া হয়ে ওঠে শেফিল্ড। ৩২তম মিনিটে চেলসিকে হতাশ করে স্বাগতিকরা। ১-১ গোলে সমতায় থেকে বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধে খেলতে নেমে আবারও এগিয়ে (২-১ গোলে) যায় চেলসি। এবার গোল করেন ননি মাদুকে। এই গোল ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের ৩ মিনিটে (৯০+৩) শোধ করে দেয় শেফিল্ড। গোলটি করেন ওলিভার ম্যাকবার্নি। আগের ম্যাচে শেষ মুহূর্তের জোড়া গোলে অবিশ্বাস্যভাবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে হারিয়েছিল চেলসি। এক ম্যাচের ব্যবধানে মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখলো চেলসি। এ নিয়ে টানা লিগের খেলায় ৭ ম্যাচে অপরাজিত থাকলে চেলসি। প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট টেবিলে ৩০ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৪৪। অপরদিকে ৩১ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তলানীতে শেফিল্ড।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৬

শেখ হাসিনা দুর্বল হলেই দেশবিরোধী শক্তির উত্থান হবে : শেখ পরশ
যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেছেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি, পঁচাত্তরের ঘাতক এবং তাদের দোসরদের সামনে একমাত্র বাধা শেখ হাসিনা, তাকে ছলে বলে কৌশলে দুর্বল করতে পারলেই পরাজিত শক্তির উত্থান হবে। শনিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মতিঝিল টি অ্যান্ড টি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যুবলীগের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন। যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের পরিকল্পিত নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে। এই নীলনকশার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে মিথ্যাচার এবং অপপ্রচার। সারাক্ষণ শেখ হাসিনার গণমানুষের সরকারকে ফ্যাসিবাদী, কর্তৃত্ববাদী এবং আধিপত্যবাদী দানব সরকার বলে লেবেল করে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল সাহেবরা। শেখ পরশ বলেন, একজন পিতা হাজারো অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে বিশ্বের বুকে আদর্শিক একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন, আবার তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। স্বাধীন দেশকে অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ সবদিক থেকে বিশ্বের বুকে সফল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত করেছেন তিনি। শেখ পরশ আরও বলেন, পিতা ও কন্যার সাফল্য, সুযোগ্য নেতৃত্ব বিশ্বের ইতিহাসে সত্যিই বিরল। দুই প্রজন্ম ধরে এমন কৃতিত্বের ফলে দেশের জনগণের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সংগঠন আওয়ামী লীগের গভীর বন্ধন সৃষ্টি হয়েছে। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরও বলেন, গত ১৫ বছরে এত অর্জন সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে সেটা এ দেশের উন্নয়ন ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, এ দেশের মেহনতি-কর্মজীবী মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আপনাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় অসম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সম্মানিত অতিথি  ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে যুবলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০১

চাকরি থাকবে না একীভূত দুর্বল ব্যাংকের এমডি-ডিএমডির
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শৃঙ্খল এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নীতিমালা জারি  করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী চাকরি হারাতে যাচ্ছেন একীভূত হওয়া দুর্বল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি)। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) জারিকৃত ব্যাংক একীভূতকরণ সংক্রান্ত এ নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে যে আগামী পাঁচ বছর পর্যন্ত অন্য কোনো ব্যাংকের পরিচালক হতে পারবেন না দুর্বল ব্যাংকের পরিচালক।   নীতিমালায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, দুর্বল ব্যাংকগুলো নিজ থেকে একীভূত না হলে বাধ্যতামূলকভাবে একীভূত করা হবে। তার আগে দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর করতে হবে। এরপর আমানতকারী, সব পাওনাদার ও বিনিয়োগকারীর অর্থ ফেরতের পরিকল্পনা জমা দিতে হবে। এরপর বহিঃনিরীক্ষক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাংকের সার্বিক আর্থিক চিত্র বের করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সবশেষ আদালতের কাছে একীভূতকরণের আবেদন করতে হবে ব্যাংককে। এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনে দ্রুত সংশোধনমূলক ব্যবস্থা বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দেওয়া ক্ষমতার আলোকে পিসিএ ফ্রেমওয়ার্ক শীর্ষক সার্কুলার জারি করা হয়। এতে কোনো ব্যাংক মূলধন ও তারল্য ঘাটতি, খেলাপি ঋণ, সুশাসনের ঘাটতি এবং আমানতকারীদের জন্য ক্ষতিকর কার্যকলাপের কারণে পিসিএ ফ্রেমওয়ার্কের আওতাভুক্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক পুনরুদ্ধারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধিনিষেধ মানতে হবে। পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে আমানতকারীর স্বার্থে ব্যাংক বাধ্যতামূলক একীভূতকরণ হবে।  
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৩৬

আগামী এক দশকে দুর্বল হয়ে পড়বে শিল্পোন্নত দেশগুলো!
বিগত এক দশকে নতুন পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পেরে উঠছে না পশ্চিমা বিশ্ব। চীন ও প্রাচ্যের দেশগুলো তাদের শক্তি ও প্রভাব যেভাবে বাড়িয়ে চলেছে, তাতে আগামী এক দশকের মধ্যে দুর্বল হয়ে পড়বে পশ্চিমা বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলো।  সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) এমন তথ্যই বেরিয়ে এসেছে ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সূচক’ শীর্ষক এক জরিপের ফলাফলে। শিল্পোন্নত সাত দেশ (জি-সেভেন) ছাড়াও ব্রাজিল, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার প্রায় ১২ হাজার মানুষের কাছে সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা হুমকি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয় জরিপে। গত অক্টোবর ও নভেম্বরে জরিপটি পরিচালিত হয়েছে। আগামী শুক্রবার থেকে জার্মানিতে শুরু হতে যাচ্ছে তিন দিনব্যাপী ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন’। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তা, নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও রাজনীতিবিদেরা অংশ নেবেন এতে। প্রতিবছর এই সম্মেলনের আগে ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সূচক’ শীর্ষক জরিপটি প্রকাশ করা হয়।  চীন ও তাইওয়ানের মধ্যে যুদ্ধ হতে পারে বলে শঙ্কার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে জরিপের প্রতিবেদনে। মিউনিখ সম্মেলনের চেয়ারম্যান ক্রিস্টোফ হয়েসগেন তার রিপোর্টে লিখেছেন, ‘শিল্পোন্নত সাত দেশের একটি বড় অংশের নাগরিকেরা মনে করছেন, আগামী ১০ বছরে সম্পদের সংকটে পড়বে তাদের দেশ; একই সঙ্গে সৃষ্টি হবে নিরাপত্তার ঝুঁকিও।’ এদিকে আগামী বিশ্ব ব্যবস্থার জন্য জলবায়ু পরিবর্তন ও যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অভিবাসনকে সবচেয়ে বড় হুমকি মনে করছেন জরিপে অংশগ্রহণকারীরা। এ ছাড়া সাইবার হামলা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেন উত্তরদাতারা।  উল্লেখ্য, শিল্পোন্নত সাত দেশের গ্রুপ জি-সেভেনের সদস্য রাষ্ট্রগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি ও জাপান। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নও এই গ্রুপের প্রতিনিধিত্ব করে। বর্তমান বিশ্বের মোট সম্পদের ৬৪ শতাংশই পশ্চিমা এই গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণে।  
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়