• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যে দুটি দেশে আজ পালিত হচ্ছে ঈদ
সোমবার (৮ এপ্রিল) মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে রমজান মাস ৩০ দিন পূর্ণ করে কাল বুধবার ঈদ উদযাপন করবে। তবে মধ্যপ্রাচ্যে চাঁদ দেখা না গেলেও আফ্রিকার দুই দেশ মালি ও নাইজারে গতকাল সোমবার পশ্চিম আকাশে শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেছে। আর এ কারণে এ দুটি দেশে আজ মঙ্গলবারই (৯ এপ্রিল) ঈদ পালিত হচ্ছে। দেশগুলোর বাসিন্দারা ২৯টি রোজা রেখেছেন। নাইজারের চাঁদ দেখা কমিটি রুয়েত-ই-হিলাল চাঁদ দেখার বিষয়টি নিশ্চিত করে। দেশটির পাঁচটি রাজ্যে চাঁদ দেখা যায় বলে জানিয়েছে বিবিসি হাউসা। অপরদিকে মালির ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় সোমবার চাঁদ দেখতে পাওয়ার তথ্য জানায়। আফ্রিকার এ দুটি দেশে মঙ্গলবার ঈদ হলেও ওই অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলো কাল বুধবারই ঈদ পালন করবে। বাংলাদেশে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা কমিটি বৈঠকে বসেছিল। দেশের কোথাও চাঁদ দেখা গেলে কমিটির কাছে জানানোর আহ্বান জানানো হয়েছিল। তবে চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বৃহস্পতিবার ঈদ উদযাপনের ঘোষণা দেওয়া হয়।   সূত্র : বিবিসি হাউসা
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৯

যে বোলারের বিপক্ষে মাত্র দুটি বাউন্ডারি মেরেছেন ধোনি
ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় মারকুটে ব্যাটার হিসেবে খেলে আসছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। দুর্দান্ত সব ইনিংস খেলে শেষ মুহূর্তে জয় উপহার দিয়েছেন দলকে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১২৬.১৩ ও আইপিএলে ১৩৬.২৮ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করেন তিনি।  তবে বিশ্বে এমন একজন বোলার আছেন, যার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ধোনি ৯১ বলে মাত্র দুবার বাউন্ডারি হাঁকাতে পেরেছেন এই ভারতীয় ক্রিকেটার। ধোনির দুঃস্বপ্নের সেই বোলারের নাম হলো সুনীল নারিন। ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর এই স্পিনারের মুখোমুখি হলেই যেন ধোনি গুটিয়ে যান। সোমবার (৮ এপ্রিল) চলতি আইপিএলের ২২তম ম্যাচে আরও একবার নারিনের মুখোমুখি হবেন ধোনি। চিদাম্বারাম স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে ধোনির চেন্নাই সুপার কিংস ও নারিনের কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় মাঠে গড়াবে ম্যাচটি। এতে সুযোগ আসলে নারিন আরও একবার চমক দেখাতেই চাইবেন। চেন্নাইয়ের ব্যাটিং অর্ডারের শেষদিকে নামা ধোনি কি পারবেন নারিন জুজু কাটাতে?   টি-টোয়েন্টিতে এখনও পর্যন্ত নারিনের ৯১টি বল চেজ করেছেন ধোনি। যার মধ্যে ৫০টিই ডট। ইএসপিএন ক্রিকইনফোর তথ্য বলছে, এই ৯১ বলে ধোনির স্ট্রাইকরেট মাত্র ৫২.৭৪। কোনো নির্দিষ্ট বোলারের অন্তত ৭৫টি বল মোকাবিলা করার পর এত কম স্ট্রাইকরেট নেই দুনিয়ার আর কোনো ক্রিকেটারের।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৫

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র / দুটি হাতুড়ির দাম ১ লাখ ৮২ হাজার টাকা
কক্সবাজারের মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আমদানি করা জার্মানির তৈরি দুটি হাতুড়ির দাম দেখানো হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার টাকা। পাশাপাশি দুটি পাইপ কাটারের দাম দেখানো হয়েছে ৯২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। এমন অস্বাভাবিক দাম দেখে বিভ্রান্ত হয়ে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ চালানটি আটকে দেয়। পরে সিপিজিসিবিএল ও পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের কাছে ব্যাখ্যা চায়। কাস্টমস সূত্র জানায়, শুধু এই দুটি পণ্য নয়, এই চালানের ১৯টি পণ্যই অযৌক্তিক উচ্চমূল্যে আমদানি করা হয়েছে। জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে গত ৯ জানুয়ারি ৩৪৪ দশমিক ৫ কেজি ওজনের একটি ছোট চালান আমদানি করে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আনা এ চালানটির আমদানি মূল্য দেখানো হয় ২ দশমিক ৭৫ কোটি টাকা বা ২ লাখ ৫০ হাজার ৮৬৩ মার্কিন ডলার। চালানটিতে থাকা অন্যান্য টুলসের মধ্যে রয়েছে  টুলবক্স, মাঙ্কি প্লায়ার, সেট মেকানিক্যাল প্লায়ার, চিসেল অ্যান্ড স্পান্সার, স্প্যানার এবং কার ফিটার সেট। জাপানের সুমিটোমো করপোরেশনের পক্ষ থেকে কেএস টুলস ওয়ার্কজেউজ এসব পণ্য সরবরাহ করে। এ চালানে যেসব পণ্য আমদানি করা পণ্য পাওয়ার প্ল্যান্টে সরাসরি ব্যবহার করার জন্য নয়। এসব হ্যান্ড টুলস অবাধে আমদানিযোগ্য ও সব ধরনের নির্মাণ ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ কাজে ব্যবহার হয়। একই ধরনের পণ্য আমদানি তথ্যের সঙ্গে তুলনা করলে সিপিজিসিবিএলের আমদানি ব্যয় অস্বাভাবিক। চট্টগ্রাম কাস্টমসের আমদানির ডেটাবেইজ অনুসারে, গড় শুল্কায়ন মূল্যের তুলনায় এসব পণ্যের আমদানি ব্যয় অন্তত ৫ গুণ থেকে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ বেশি। এনবিআরের নথিতে এসব পণ্যের আমদানি ব্যয় এনবিআরের সার্ভারের (আমদানি-রপ্তানি ডেটাবেস) রেকর্ড মূল্যের চেয়ে ৫ থেকে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ বেশি দেখানো হয়েছে। জার্মান কোম্পানি কেএস টুলসের ওয়েবসাইটে দেখা যায়, একই মানের একটি পাইপ কাটারের দাম ৬০ দশমিক ২৭ ইউরো বা প্রায় ৭ হাজার ২৩২ টাকা। সে হিসাবে মূল্য ৬৪২ গুণ বা ৬৪২০০ শতাংশ বেশি দেখানো হয়েছে। কোম্পানিটির ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী একটি হাতুড়ির দাম ১৩ দশমিক ৯ ইউরো বা ১ হাজার ৬৬৮ টাকা। আমদানি মূল্যে যার দাম ৫৫ গুণ বা ৫৫০০ শতাংশ বেশি দেখানো হয়েছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাইপ কাটার টুলের দাম ডেটাবেস মূল্যের চেয়ে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ, পাইপ রেঞ্চ ১ হাজার ৫৩ গুণ, মাঙ্কি প্লায়ারের দাম ৯১২ গুণ, স্ক্রু ড্রাইভারের দাম ৮৩৩ গুণ এবং হাতুড়ির দাম ১১২ গুণ বেশি দেখানো হয়েছে। এ বিষয় মাতারবাড়ী পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, কাস্টমস অস্বাভাবিক দাম বললেও স্বাভাবিক দামই ধরা হয়েছে। বিশেষভাবে অর্ডার দিয়ে বানানোর কারণে দাম বেশি মনে হতে পারে। একটি পাইপ কাটার যন্ত্রের দাম ৪৬ লাখ ৫ হাজার টাকা। এটা অস্বাভাবিক কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুটি পাইপ কাটার বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহারের জন্য ‘বিশেষ ধাতু’ ব্যবহার করে তৈরি। ফলে দাম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। সিপিজিসিবিএল তাদের এমন কোনো বিশেষ আদেশ দেখাতে পারেনি যা দেখে মনে হবে এগুলো বিশেষভাবে তৈরি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনবিআর ও কাস্টমস কর্মকর্তারা। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফয়জুর রহমান বলেন, আমদানিকৃত পণ্যের দাম বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন পিডিবি এবং সিপিজিসিবিএল কর্তৃপক্ষ। এনবিআরের নথি অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বরে মাতারবাড়ী প্রকল্পের জন্য একটি চালান খালাস করে রাষ্ট্রায়ত্ত এ প্রতিষ্ঠানটি। ইথারনেট সুইচ বা নেটওয়ার্ক সুইচ নামেও পরিচিত। যা জার্মান ব্র্যান্ড হিরশম্যানের। কোম্পানির ওয়েবসাইটে ইথারনেট সুইচের দাম ছিল ৪৮৮১ দশমিক ৮৩ ডলার। যদিও পণ্য চালানটি আমদানি করা হয়েছিল ২ লাখ ৫ হাজার ২১৮ ডলার বা ২ কোটি ৩ লাখ টাকায়। যা আমদানি মূল্যের তুলনায় ৪২ গুণ বা ৪২০০ শতাংশ বেশি। এদিকে কাস্টমস কেন চালানটি ক্লিয়ার সম্পর্কে কাস্টমসের অপর এক কর্মকর্তা বলেন, পিডিবি, সিপিজিসিবিএল এবং প্রকল্প পরিচালককে ব্যাখ্যার জন্য চিঠি দিয়েছি। উভয় কর্তৃপক্ষই লিখিতভাবে জানিয়েছে যে পণ্যগুলো বিশেষভাবে প্রকল্পের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, যদি প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ (সিপিজিসিবিএল এবং পিডিবি) অতিরিক্ত ব্যয়কে ঠিক বলে, তাহলে আমাদের কিছু করার নেই।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৩

নোয়াখালী থেকে দুটি গ্রেনেড উদ্ধার
নোয়াখালীর সদর উপজেলা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় দুটি টিয়ার গ্যাস হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ।   শনিবার (১৬ মার্চ) বিকেলের দিকে জেলা শহর মাইজদীর নোয়াখালী পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের দেয়াল সংলগ্ন পরিত্যক্ত জায়গা থেকে গ্রেনেড দুটি উদ্ধার করা হয়। সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।  তিনি বলেন, নোয়াখালী পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের দেয়ালের পাশে পরিত্যক্ত জায়গায় দুটি টিয়ার গ্যাস হ্যান্ড গ্রেনেড পড়ে থাকার খবর পায় পুলিশ। খবর পেয়ে পুলিশ ১টি গ্রেনেড বিকেল ৩টা অন্যটি বিকেল ৫টার দিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।     ওসি মীর জাহেদুল হক রনি আরও বলেন, গ্রেনেডের গায়ে লেখা রয়েছে টিয়ার গ্যাস হ্যান্ড গ্রেনেড বিপি কানো। এ ধরনের গ্যাস গ্রেনেড পুলিশের ট্রেনিং কাজে ব্যবহৃত হয়। এ নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলা হবে। যেহেতু নোয়াখালী পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের পরিত্যক্ত জায়গা থেকে গ্যাস গ্রেনেড দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। তাই তাদের সঙ্গে কথা বলে দেখা হবে তাদের স্টক ঠিক আছে কিনা। এটি তাদের অব্যবহৃত কিনা।       
১৬ মার্চ ২০২৪, ২২:১১

বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ড : তদন্তে দুটি কমিটি গঠন
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আওতাধীন ঢাকার নিউ বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের লক্ষ্যে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। রাজউকের সদস্যকে (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) আহ্বায়ক করে এই কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। শুক্রবার (১ মার্চ) রাজউকের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিন উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানা গেছে।   কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন রাজউকের প্রধান প্রকৌশলী (বাস্তবায়ন), প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ, প্রধান নগর স্থপতি, পরিচালক (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-১), পরিচালক (জোন-৬) এবং অথরাইজড অফিসার (জোন-৬/১)। এই কমিটি ভবনটির নকশা ও এর অনুমোদন প্রক্রিয়া পরীক্ষা করে কোনো ত্রুটি বিচ্যুতি থাকলে তা শনাক্ত করবে এবং দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করবে। অনুমোদিত নকশা এবং চিহ্নিত ভবনের মধ্যে কোনো বিচ্যুতি আছে কি না তা সরেজমিনে পরীক্ষা করে দেখবে। কমিটি প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের মতামত গ্রহণ করবে অথবা কোনো কর্মকর্তা/ পেশাজীবীকে সদস্য হিসেবে কো-অপ্ট করতে পারবে। এর আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ৫ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটির সভাপতি করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরীকে। সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন। কমিটিতে সংশ্লিষ্ট জোনের ডিএডি, সিনিয়র স্টেশন অফিসার ও ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টরকে রাখা হয়েছে। 
০১ মার্চ ২০২৪, ২৩:১১

দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে সরকারি বেতন নেন ইউপি সদস্য!
সিরাজগঞ্জের সরকারি দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন-ভাতা নেন ইউপি সদস্য সেরাজুল ইসলাম। একদিকে দাখিল মাদরাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার। অন্যদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।  জনপ্রতিনিধি হয়ে সরকারী নিয়ম-বহির্ভূতভাবে সরকারি বেতন-ভাতা নিচ্ছেন সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সেরাজুল ইসলাম। সেরাজুল ইসলাম গত ২০১২ সালে শালুয়া ভিটা সিনিয়র দাখিল মাদরাসায় যোগদান করেন ও ২০২১ সালে ইউপি সদস্য পদে নির্বাচিত হন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষা ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নিয়ম না মেনে ক্ষমতার অপব্যবহার করে শালুয়া ভিটা সিনিয়র দাখিল মাদরাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার হিসেবে ১২ হাজার টাকা বেতন উত্তোলন করেন। একইসঙ্গে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে ৩ হাজার ৬০০ টাকা এবং ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সম্মানি পান ৪ হাজার ৪০০ টাকা। সর্ব মোট প্রত্যেক মাসে সরকারি দুই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন ভাতা নেন। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এলিজা সুলতানা বলেন, এমপিওভুক্ত (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) কোনো মাদরাসা বা স্কুল, কলেজের শিক্ষক যদি জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন তাহলে তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা ইউনিয়ন পরিষদের এক জায়গা থেকে সরকারি বেতন-ভাতা নিতে পারবেন। সেরাজুল ইসলাম দুই প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন-ভাতা নিয়ে থাকেন, তাহলে এ পর্যন্ত যা নিয়েছে তা যেকোনো এক প্রতিষ্ঠানের সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হবে। ইউপি সদস্য সেরাজুল ইসলাম দুই জায়গা থেকে সরকারি বেতনভাতা নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, দুই জায়গা থেকে বেতন-ভাতা নেওয়া যাবে না এটা আমার জানা নেই। খোকশাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম রশিদ মোল্লা বলেন, ইউপি সদস্য সেরাজুল ইসলামের দুই প্রতিষ্ঠানের বেতনভাতার বিষয়ে কিছু বলতে পারবো না। সিরাজগঞ্জ জেলা শিক্ষা অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আফছার আলী বলেন, দুই প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন উত্তোলন করতে পারবে না। তবে সম্মানি ভাতা নিতে পারবে বলে তিনি জানান। সিরাজগঞ্জ স্থানীয় ও সরকারের উপপরিচালক মোহাম্মদ তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, এ বিষয়ে আমার জানা নেই।  তিনি আরও বলেন, সরকারি দুই প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন ভাতা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমি এখনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেওয়ার জন্য বলছি এবং স্থানীয় ও সরকার মন্ত্রণালয় থেকে যে ভাতা পান সেটা বন্ধ করার জন্য নির্দেশ দিচ্ছি।  
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৩

এশিয়া কাপ আর্চারিতে দুটি স্বর্ণ হাতছাড়া করলো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ আর্চারির চারটি ইভেন্টে পদক জয়ের জন্য লড়াই করেছিল বাংলাদেশ। এরমধ্যে দু’টি ইভেন্টে স্বর্ণ আর দু’টিতে ব্রোঞ্জ পদক। তবে দুই স্বর্ণের লড়াইয়ে হেরে গেছে বাংলাদেশ। ভারতের কাছে হেরে রুপা নিশ্চিত করেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। আর ব্রোঞ্জের দুই লড়াইয়ে একটিতে জিতেছে আরেকটি ইভেন্টের খেলা পরে অনুষ্ঠিত হবে। রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারিÑ ইরাকের রাজধানী বাগদাদে রিকার্ভ পুরুষ দলগত ইভেন্টে বাংলাদেশ স্বর্ণের লড়াইয়ে ভারতের কাছে ৬-২ সেট পয়েন্টে হেরেছে। যদিও ফাইনালে বাংলাদেশ শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে জয় দিয়েই শুরু করেছিল।  বাংলাদেশের তিন আর্চার আলিফ আব্দুর রহমান, সাগর ইসলাম ও হাকিম আহমেদ রুবেল প্রথম সেটে ৫৫ স্কোর করেছেন। বিপরীতে ভারতীয় আর্চাররা ৫৪ স্কোর করলে বাংলাদেশ প্রথম সেট জিতে এগিয়ে গিয়েছিল। এরপর প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলেও জিততে পারেনি মার্টিন ফ্রেডরিকের দল। সবশেষ চতুর্থ সেটে ভারত ৫৬ আর বাংলাদেশ ৫৩ স্কোর করলে ৬-২ সেট পয়েন্টে স্বর্ণ হাতছাড়া হয় বাংলাদেশের। রিকার্ভ পুরুষ দলগত ইভেন্টে স্বর্ণ হারানোর কয়েক মিনিটের মধ্যেই রিকার্ভ মিশ্র দলগত ইভেন্টে খেলেন সাগর ইসলাম ও দিয়া সিদ্দিকী। জিততে পারেননি তারা। মিশ্র ইভেন্টে ভারত টানা তিন সেট জিতে ৬-০ সেট পয়েন্টে স্বর্ণ নিশ্চিত করেছে। এর আগে দিনের শুরুতেই ব্রোঞ্জ জিতেছিল বাংলাদেশ। রিকার্ভ নারী দলগত ইভেন্টে স্বাগতিক ইরাকের বিপক্ষে বাংলাদেশ সরাসরি ৬-০ সেটে জয়লাভ করে। বাংলাদেশ রিকার্ভ নারী দলে খেলছেন দিয়া সিদ্দিকী, শিমা আক্তার ও নিশা ফাহমিদা সুলতানা।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:২৮

বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করল ভারতীয় দুটি বন্যহাতি
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্তে দুটি বন্যহাতি অনুপ্রবেশ করেছে।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলাবান্ধা এলাকায় ভারত সীমান্তসংলগ্ন দক্ষিণ কাশিমগঞ্জ গ্রামের লোকজন হাতি দুটিকে দেখতে পায়।  এলাকাবাসীর ধারণা, খাদ্যের জন্য গভীর রাতে মহানন্দা নদী পার হয়ে ওই এলাকায় চলে আসে হাতি দুটি। তবে হাতি দুটি এখনো কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা কোনো তাণ্ডব চালায়নি। সীমান্তের ভুট্টাখেতের পাশে অবস্থান করছে।  এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় স্থানীয় জনসাধারণকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে তেঁতুলিয়া মডেল থানা পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বন বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস ও উপজেলা প্রানীসম্পদ অফিসের সহযোগিতায় হাতি দুটিকে উদ্ধার কার্যক্রম চলমান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফজলে রাব্বি জানান, খবর পেয়ে এলাকায় পুলিশ, বন বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস ও ট্যুরিস্ট পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪০

সামুদ্রিক কালো পোয়া দুটি বিক্রি হলো ১ লাখ ২৪ হাজারে 
পটুয়াখালীর মহিপুরে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৩ কেজি ৬৫০ গ্রাম ওজনের দুটি কালো পোয়া মাছ। স্থানীয় জেলেদের নিকট মাছটি ‘দাতিনা মাছ’ হিসেবে বেশি পরিচিত। মাছ দুটি মহিপুর বন্দরে ১ লাখ ২৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মহিপুর মৎস্য বন্দরে প্রদীপ মাঝি নামের এক জেলে মাছ দুটি নিয়ে আসেন।  প্রদীপ মাঝি বলেন, সাগরের মোহনা সংলগ্ন ১৪ বাম এলাকায় জাল টানতেছিলাম, তখন অন্যান্য মাছের সঙ্গে এ ‘দাতিনা মাছ’ দুটি জালে উঠে আসে। মাছটি সুস্বাদু এবং অনেক দামি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সচরাচর এ মাছ তেমন একটা পাওয়া যায় না। এটা ভাগ্যের ব্যাপার। তবে কয়েক বছর আগে এ রকম আরও একটা বড় মাছ পেয়েছিলাম। কুতুবদিয়া ফিসের স্বত্বাধিকারী মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের জেলে প্রদীপ মাঝি মোহনা সংলগ্ন সাগরের মুখে এ মাছ দুটি পেয়েছেন। আমাদের আড়তে নিয়ে আসলে ডাকের মাধ্যমে সাড়ে ৫ হাজার টাকা কেজি দরে ১ লাখ ২৪ হাজার টাকায় মাছ দুটি কিনে নেন ভাই ভাই ফিসের মালিক সেলিম। মাছ দুটি কিনে নেওয়া ভাই ভাই ফিসের স্বত্বাধিকারী সেলিম বলেন, আমাদের কাছে সব সময় বড় মাছের অর্ডার থাকে, আমরা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় মাছগুলো পাঠাই। তাই মাছ দুটি লাভের আশায় প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকা কেজি দরে কিনেছি। মাছটি ঢাকায় পাঠাবো। আশা করি ভালো দামে বিক্রি করতে পারবো। সমুদ্রের নীল অর্থনীতি, উপকূলের পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ-২ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, এ মাছ দুটি কালো পোয়া নামে পরিচিত। এদেরকে সামুদ্রিক স্বর্ণ বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে Protonibea diacanthus। ইংরেজি নাম ব্ল্যাকস্পটেড ক্রোকার (blackspotted croaker)। যা মূলত এর বায়ুথলি বা পটকার (Swim bladder/air bladder) জন্য। এটি মূলত ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় পাওয়া যায়। এ ছাড়াও মাছটি বাংলাদেশ উপকূলের সেন্টমার্টিন চ্যানেলে বেশি পাওয়া যায়। এ মাছটির বায়ুথলি সাধারণত ইউরোপের দেশসমূহসহ হংকং, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে রপ্তানি হয়। এর বায়ুথলি থেকে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা ও আইসিনগ্লাস তৈরি করা হয়। এ মাছ সর্বোচ্চ ১.৫ মিটার লম্বা ও ওজনে ৪৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৫

অমর্ত্য সেন ও ড. ইউনূসের মামলা : দুটি ভিন্ন শিষ্টতার পরিচয়
এশিয়ার পাশাপাশি দেশ ভারত ও বাংলাদেশ। দুই দেশের দুই অর্থনীতিবিদ। অমর্ত্য সেন ও ড. মোহাম্মদ ইউনূস। দুজনই বাঙালি এবং নোবেল বিজয়ী। তাদের মধ্যে আরও একটি সাদৃশ্য হলো সাম্প্রতিক সময়ে তারা মামলার মুখোমুখি হয়েছেন। অমর্ত্য সেন, যার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ করেছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। আরেকদিকে শ্রমিকদের অধিকার বঞ্চিত করার অভিযোগে তাদের করা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে তাদের মধ্যকার আচরণগত ও অভিযোগ মোকাবিলার পন্থার বিস্তর ফারাক দেখা গেছে। কিন্তু মামলা মোকাবেলা করার ক্ষেত্রে দুজনের মধ্যে বেশ বৈসাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়েছে। অমর্ত্য সেন যে শিষ্টতার পরিচয় দিয়েছেন ড. মোহাম্মদ ইউনূস সেখানে ব্যর্থ হয়েছেন। ১৯৪৩ সালে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এক একরের কিছু বেশি জমি ইজারা নিয়েছিলেন অমর্ত্য সেনের বাবা আশুতোষ সেন। পরে সেই জমিতে নিজের বাসভবন ‘প্রতীচী’ নির্মাণ করেন অমর্ত্য সেন।  বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, তাদের তৎকালীন কর্তৃপক্ষ আশুতোষ সেনকে ১ দশমিক ২৫ একর জমি ইজারা দিয়েছিল। কিন্তু অমর্ত্য সেন প্রতীচী নির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও কিছু জমি নিয়েছেন বাড়ি নির্মাণের জন্য। বর্তমানে তার বাসভবন সংলগ্ন জমির পরিমাণ ১ দশমিক ৩৮ একর। অর্থাৎ তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের দশমিক ১৩ একর জমি বাড়তি দখল করেছেন, এই অভিযোগ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমি খালি না করলে তাকে উচ্ছেদ করা হবে জানিয়ে তাকে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে বীরভূমের মহকুমা আদালত গত বছরের ৬ মের মধ্যে অমর্ত্য সেনকে ওই জমি দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেন।  অমর্ত্য সেন  এই নির্দেশের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেন।  নোবেল বিজয়ী একজন অর্থনীতিবিদ হিসাবে তিনি ব্যক্তিগত ক্ষমতাবলে দেশের ভিতর বা বাহির থেকে বিশ্ববিদ্যালয়কে চাপ প্রয়োগ করতে পারতেন। কিন্তু তিনি সেটি না করে আদালতের প্রতি দ্বারস্থ হয়েছেন এবং আদালত কিছুদিন পূর্বে বিশ্বভারতীর দাবি খারিজ করেছেন। এই ঘটনার মাধ্যমে তিনি তার ব্যক্তিগত শিষ্টাচার ও দেশের আইনের প্রতি আস্থা বিশ্ববাসীর কাছে  প্রদর্শন করেছেন।  অপরদিকে, ছুটি নগদায়ন এবং শ্রমিক কল্যাণ তহবিলের বিভিন্ন বকেয়া পাওনার দাবিতে ২০১৬ সালে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রথম মামলা করেন তার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ১৪ কর্মী। পরে বকেয়া পাওনা চেয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ৯৩টি মামলা করেন একই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান কর্মীরা।  ঢাকার শ্রম আদালতে সব মিলিয়ে ১০৭টি মামলা করা হয় তার বিরুদ্ধে। তিনি আদালতের উপর আস্থা না রেখে ব্যক্তিগত প্রভাব প্রতিপত্তি দেখিয়েছেন। তার এই প্রচেষ্টার অন্যতম অংশ হলো হয়রানির অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ জন সিনেটর চিঠি।  এটি করার অধিকার তার রয়েছে। কিন্তু এর মাধ্যমে তিনি দেশের আইনি কাঠামোকে বিশ্ব দরবারে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। নিজের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। অমর্ত্য সেন এখানে ব্যতিক্রম। আর ইউনূস তার কাজ সমাধায় অনেক কিছুই করছেন। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেনের বিরুদ্ধে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি দখল করে রাখার অভিযোগ উঠেছিলো। এই অভিযোগে অর্মত্য সেনকে নোটিশও দিয়েছিলো বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। এবার আদালতের নির্দেশে বাতিল হয়ে গেল সেই নোটিশ। আর ইউনূস কী করেছেন? তথ্য বলছে, বর্তমানে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতি কলাম ইঞ্চি বিজ্ঞাপনের রেট ৮০৭ ডলার। সে হিসাবে ইউনূসের এই বিজ্ঞাপনে খরচ পড়েছে ৭৩ হাজার ৩৩ ডলার। টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় ৭৮ লাখ ১৪ হাজার ৫৮৪ টাকা। এভাবে নিজের পক্ষে বিশ্বব্যাপী জনমত সৃষ্টির জন্য দেশের টাকা বাইরে পাচার করছেন ইউনূস। এতেই প্রমাণিত হয়, কার শিষ্টাচার কেমন? কে কতবড় অর্থনীতিবিদ। একজন দেশের সম্মান অক্ষুণ্ন রেখেছেন আরেকজন দেশের অর্থ পাচার করে বিশ্বের বড় বড় ব্যক্তিদের নিজের পক্ষে আনার জন্য টাকা খরচ করে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছেন। লেখক : প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৪২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়