• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিক্রি হলো বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরু, দাম কত?
৪৩ লাখ ডলারে বিক্রি হলো বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরু। প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে যার পরিমাণ ৪৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সম্প্রতি ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের আরন্দুতে এক নিলামে ‘নেলোর’ প্রজাতির গরুটি বিক্রি হয়েছে।  আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ‌নেলোর জাতের গরুগুলো উষ্ণ আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। এটি খুবই শক্তিশালী। এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি, খেতেও সুস্বাদু। নেলোর জাতের গরুর উৎপত্তি ভারতে। অন্ধ্র প্রদেশের নেলোর জেলার নাম থেকেই এই প্রজাতির নামকরণ করা হয়েছে। ১৮৬৮ সালে প্রথম জোড়া নেলোর গরু ব্রাজিলে রুপ্তানি করেছিল ভারত।  গত শতাব্দীর ছয়ের দশকে এই গরুর সংখ্যার উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটেছে ব্রাজিলে। এখন ব্রাজিলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গবাদি পশুর জাত হয়ে উঠেছে নেলোর গরু। সূত্র : দ্য ইকোনমিক টাইমস  
৩১ মার্চ ২০২৪, ২২:৩৫

‘আমার কাছে দেশের সবচেয়ে দামি অস্ত্র আছে’
দেশব্যাপী আলোচিত রাজধানীর শাহজাহানপুরের মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়েছে। যেখানে তাকে বলতে শোনা যায়, তার কাছে দেশের সবচেয়ে দামি অস্ত্র রয়েছে। যা এমপি-মন্ত্রীদের কাছেও নেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রোববার (২৪ মার্চ) রাতে খলিলের সেই ফোনালাপ ব্যাপক ভাইরাল হয়। জানা গেছে, রাজধানীর আলমগীর নামে এক মাংস ব্যবসায়ীর সঙ্গে টেলিফোনে কথাগুলো বলেছিলেন খলিল। ভাইরাল অডিওতে খলিলকে বলতে শোনা যায়, ‘বাংলাদেশে একটা মাংস ব্যবসায়ী যেটা হলো খলিল। আমার যে আর্মস-গান, বাংলাদেশের তিনটা ব্যক্তির কাছে আছে। যেটা সবচেয়ে দামি আর্মস। একে-৪৭ মন্ত্রী-এমপির কাছেও নেই। আমার দোকানের একটা স্টাফ দুই কোটি টাকার মালিক। মাংস ব্যবসায়ীরা অনেক শক্তিশালী। তারা অনেক টাকার মালিক। আমার যদি কিছু না থাকত ওরা যে কত দিক দিয়ে আমার ক্ষতি করার চেষ্টা করতাছে। কত দোষ খোঁজার চেষ্টা করতাছে, পাইতাছে না। তারা জানে, আমার সামনে এলে একটাও বাইচ্চা থাকতে পারবে না।’  তিনি আরও বলেন, ‘আমার স্টাফ অনেক। আমি ১৫ দিন পর পর আমার ফার্নিচার দোকানের ছাদে কাচ্চি, তেহারি- যা মন চায় তাগোরে খাওয়াই। আমি তো তাদের দিয়েই কামাইছি। আমার গোস্ত দোকানে একটা লোক আছে ২৫ বছর ধইরা। ৮টা লোক আছে ২০ বছর ধইরা। আর বাকিগুলো ১২-১৩ বছর ধইরা আছে। একটাও আমারে ছাইড়া যায় না।’ এদিকে ফোনালাপের বিষয়ে জানতে চাইলে খলিলুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, এক মাংস ব্যবসায়ীকে ভয় দেখানোর জন্য আমি এসব বলেছি। ২০২১ সালে আমি অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছি। তবে আমার কাছে যে অস্ত্র আছে তা খুবই সাধারণ। একে-৪৭ আমার কাছে নেই। তিনি বলেন, যে মাংস ব্যবসায়ীদের জন্য এতকিছু করলাম, তারা কেউ আমার পাশে নেই। সরকারও আর আমার সঙ্গে নেই। এর ফলে আমি আর মাংস ব্যবসা করবো না। ২০ রমজানের পর আর খলিল মাংস বিতান থাকবে না।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৪:৪৩

শিশুদের বিরল রোগের ‌‌‘জিন থেরাপি’ বিশ্বের সবচেয়ে দামি ওষুধ
মেটাক্রোম্যাটিক লিউকোডিস্ট্রফি বা এমএলডি নামক অতি বিরল রোগের জন্য নতুন একটি জিন থেরাপির অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যার পাইকারি মূল্য ৪ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলার। এটিই এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওষুধ। মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গত সোমবার ওষুধটির অনুমোদন দেয়।  এমএলডি একটি বিরল এবং মারাত্মক রোগ যা সাত বছরের কম বয়সী শিশুদের আক্রান্ত করে। এই রোগে আক্রান্ত শিশুরা কখনও কখনও হাঁটতে এবং কথা বলার ক্ষমতা হারাতে শুরু করে। ওষুধটির প্রস্তুতকারক সংস্থা অরচার্ড থেরাপিউটিকসের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া প্রতি এক লাখ শিশুর মধ্যে একটি শিশু এমএলডি নামক বিরল রোগে আক্রান্ত হয়। বছরে এই সংখ্যা ৪০ শিশুর কম। অরচার্ড থেরাপিউটিকসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ডা. ববি গ্যাসপার বলেছেন, এটি একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী ওষুধ। এটিতে শিশুদের বিধ্বংসী রোগকে প্রতিরোধ করার সক্ষমতা রয়েছে।
২৪ মার্চ ২০২৪, ২১:০৫

১১০ ক্যারেট হিরা বসানো বিশ্বের সবচেয়ে দামি হাতঘড়ি, দাম কত?
ঘড়ি আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। দৈনন্দিন কাজে কমবেশি সবাই ঘড়ি ব্যবহার করেন এবং এর সঙ্গে পরিচিত। তবে ঘড়ি এখন আর শুরু সময়ের জানান দেয় না। আজ হাতঘড়ি মানে ফিটনেস কন্ট্রোলার। স্মার্ট ওয়াচের দুনিয়ায় এই ঘড়ি বিপি-সুগার-কোলেস্টরলের হিসেব রাখে। বিরাট কোহলি, সুনীল ছেত্রীদের মতো খেলোয়াড়রা বিশেষ ধরনের ঘড়ি ব্যবহার করেন। সেই সব ঘড়ির দাম আকাশছোঁয়া। আর এই ঘড়ির দাম স্বর্গছোঁয়া। হিরা-মণি-মুক্তা বসানো রাজকীয় ওই ঘড়ির দাম ৫৫ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় ৬০৪ কোটি টাকা। বিশ্বাস হয়? এটাই বিশ্বের সবচেয়ে দামি হাতঘড়ি! বহুমূল্য এই হাত ঘড়ির নাম গ্রাফ ডায়মন্ডস হ্যালুসিনেশন। ২০১৪ সালে লন্ডনের বিখ্যাত গ্রফ ডায়মন্ডস জুয়েলারি হিরা ও বহুমূল্য রত্ন বসানো এই ঘড়িটি তৈরি করে বিশ্বের সবচাইতে দামি ঘড়ি বলে দাবি গ্রাফ ডায়মন্ডস কোম্পানির। ১১০ ক্যারেটের নানা রঙের হিরা বসানো রয়েছে গ্রাফ ডায়মন্ডস কোম্পানির তৈরি এই ঘড়িটিতে। সবচেয়ে বড় হিরাটি বসানো হয়েছে ঘড়ির ডায়ালে, যার নাম পেল্লায় হিরে। নানা রঙের হিরে ও তাদের নানা রকম নিখুঁত নকশা ঘড়িটিকে আরও আকর্ষণীয় করেছে। মোট ৩০ জন অভিজ্ঞ ডিজাইনার, জেমোলজিস্ট, জহুরি মিলে তৈরি করেছেন এই ঘড়ি। এর আগে এই কোম্পানিই আরও একটি রাজকীয় ঘড়ি প্রকাশ্যে এসেছিল। যার দাম ছিল ৪৩৯ কোটি টাকার মতো। যদিও সেটিকে ছাপিয়ে গিয়েছে ‘ডায়মন্ডস হ্যালুসিনেশন’।  
০২ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়