• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের তালিকায় শান্ত, ইমরানুর ও রাকিব
কুল-বিএসপিএ-২০২৩ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, ফুটবলার রাকিব হোসেন ও স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান জায়গা করে নিয়েছেন। পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত তালিকায় নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরানুর রহমান, শেখ মোরসালিনের সঙ্গে নারী ক্রিকেটার ফারজানা হক পিংকিও আছেন। এই দুই ক্যাটাগরির সেরাদের নাম পুরস্কার প্রদান মঞ্চে ঘোষণা হবে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এই উপলক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিব।  এ সময় বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক সামন হোসেন, পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান স্কয়ার টয়লেট্রিজের হেড অব মার্কেটিং ড. জেসমিন জামান ও বাছাই উপ-কমিটির চেয়ারম্যান পরাগ আরমান উপস্থিত ছিলেন। ২০২৩ সালের জন্য ১৬ ক্যাটাগরিতে ১৮ ক্রীড়াবিদ, কোচ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। পুরস্কারের সঙ্গে থাকছে অর্থ পুরস্কারও। আগামী রোববার (২১ এপ্রিল) বেলা সাড়ে তিনটায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে অনুষ্ঠিতব্য   কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্কয়ার গ্রুপের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী। বর্ষসেরা ছাড়া ক্যাটাগরি ভিত্তিক অন্য পুরস্কার জয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার– নাজমুল হোসেন শান্ত, বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার– ফারজানা হক পিংকি, বর্ষসেরা ফুটবলার– রাকিব হোসেন, অ্যাথলেট– ইমরানুর রহমান, সেরা বক্সার– সেলিম হোসেন, সেরা শুটার– কামরুন নাহার কলি, সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড়– রামহিম লিয়ন বম, উদীয়মান ক্রীড়াবিদ– শেখ মোরসালিন (ফুটবল)।    বর্ষসেরা দল : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল, সক্রিয় সংস্থা : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, বর্ষসেরা কোচ : আলফাজ আহমেদ (ফুটবল), বিশেষ সম্মাননা : মনজুর হোসেন মালু, তৃণমূল সংগঠক : মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারোত্তোলন) ও সেরা সংগঠক: হাবিবুর রহমান (কাবাডি)।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৩৫

টাইমের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
বিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী টাইম-এর ২০২৪ সালের বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের মেরিনা তাবাশ্যুম। তিনি একজন স্থপতি। উদ্ভাবক ক্যাটাগরিতে তিনি এই তালিকায় জায়গা পেয়েছেন।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) ২০২৪ সালের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির এই তালিকা প্রকাশ করেছে টাইম। তালিকায় থাকা প্রভাবশালী অন্যদের মধ্যে রয়েছেন রাশিয়ার ইউলিয়া নাভালনায়া, শান্তিতে নোবেলজয়ী ইরানের মানবাধিকার কর্মী নার্গিস মোহাম্মদী, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্কসহ পরিচিত অনেক মুখ। ভারতের চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আলিয়া ভাট শিল্পীশ্রেণিতে এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন।   মেরিনা তাবাশ্যুম সম্পর্কে টাইম লিখেছে, স্থাপত্যচর্চায় তিনি এমন একটি রীতি তৈরি করেছেন, যেখানে স্থানীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের পাশাপাশি আমাদের এই ধরিত্রী যে বিপদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সেখানে তা অগ্রাধিকার পায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। টাইম লিখেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বড় ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশে মেরিনা তাবাশ্যুম এমন এক ঘরানার বাড়ি তৈরি করেছেন, যার নির্মাণ ব্যয় যেমন কম, তেমনি এই বাড়ি সহজে স্থানান্তরও করা যায়। স্থপতি মেরিনা তাবাশ্যুমের এটিই প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নয়। ২০২১ সালে মানবিক ঘর তৈরির জন্য যুক্তরাজ্যের মর্যাদাপূর্ণ সন পদক পান তিনি। ২০২০ সালে ব্রিটিশ সাময়িকী প্রসপেক্ট–এর ৫০ চিন্তাবিদের মধ্যে শীর্ষ ১০ জনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। তিনি ১০ জনের মধ্যে তৃতীয় হন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১০

দেশসেরার তালিকায় ৪৩তম গণ বিশ্ববিদ্যালয়
আলপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স প্রকাশিত বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় দেশের মধ্যে ৪৩তম অবস্থানে রয়েছে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয় (গবি)। আর শুধুমাত্র ৯৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাবে ১৭তম অবস্থানে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি এডি ইনডেক্স তাদের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করে। এতে বিশ্বে ৫২৭৮তম এবং এশিয়ায় ২১৯৭তম অবস্থানে আছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়।  তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। এছাড়া শীর্ষ দশে আছে নর্থ সাউথ, রাবি, জাবি, ঢাবি, বাকৃবি, বশেমুরকৃবি, খুবি, মাভাবিপ্রবি ও শাবিপ্রবি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, আমাদের লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং ১০ এর ভেতরে আনা। কিছু ভালো প্রফেসর নিয়োগ দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিং ভালো করতে হলে শিক্ষার মান বাড়াতে হবে। সে লক্ষ্যে আমরা ভলো শিক্ষক নিয়োগে জন্য পিএইচডির দিকে জোড় দিচ্ছি। তিনি আরও বলেন, কনভোকেশনের জন্য সব কিছু রেডি করে পাঠানো হয়েছে। ডেট দিলে আমরা কনভোকেশন সম্পন্ন করবো। এই বিষয় গুলো আমাদের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এগিয়ে রাখবে। যা র‌্যাংকিংয়ে আগাতে সাহায্য করবে। প্রসঙ্গত, এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স একটি আন্তর্জাতিক গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং প্রকাশক সংস্থা। প্রতি বছর তারা বিভিন্ন মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে এসব তালিকা প্রকাশ করে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৩

ফোর্বসের তালিকায় বাংলাদেশি বিলিয়নেয়ার আজিজ খান
ফোর্বস ম্যাগাজিন ২০২৪ সালে বিশ্বের শতকোটিপতিদের যে তালিকা করেছে সেখানে স্থান পেয়েছেন সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান বাংলাদেশের মুহাম্মদ আজিজ খান। তবে এই তালিকায় একমাত্র ও প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে স্থান পেয়েছেন তিনি। ফোর্বসের প্রতিবেদন অনুযায়ী আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ১ দশমিক ১ বিলিয়ন বা ১১০ কোটি ডলার। ফোর্বসের শতকোটিপতিদের তালিকায় তার অবস্থান ২ হাজার ৫৮২। ২০২৪ সালের তালিকা অনুসারে, এখন বিশ্বে মোট শতকোটিপতির সংখ্যা মোট ২ হাজার ৭৮১ জন। এ ছাড়া ফোর্বস ম্যাগাজিন যে ২০২৩ সালে সিঙ্গাপুরের ৫০ জন ধনীতম ব্যক্তির তালিকা করেছিল, সেখানে আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪১তম। ফোর্বসের ২০২২ সালের সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪২ নম্বরে। ২০২১ সালে মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ছিল ৯৯ কোটি মার্কিন ডলার।  ২০২৩ সালে সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকা অনুসারে আজিজ খানের সম্পদমূল্য ছিল ১১২ কোটি ডলার। ২০২২ সালের তালিকা অনুসারে তার সম্পদমূল্য ছিল ১০০ কোটি ডলার। ফোর্বস জানিয়েছে, ২০১৯ সালে মুহাম্মদ আজিজ খান জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার ৩৩ কোটি মার্কিন ডলারে বিক্রি করে দেন। সেই বিক্রয়মূল্যের ওপর ভিত্তি করে তখন সামিট পাওয়ারের বাজারমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার। ফোর্বসের ২০২২ সালের সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪২ নম্বরে। ২০২৩ সালে সেই তালিকায় এক ধাপ অগ্রগতি হয় আজিজ খানের। ২০২১ সালে মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ছিল ৯৯ কোটি মার্কিন ডলার। ২০১৯ সাল থেকে তার সম্পদ ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ২০২২ সালে তা বিলিয়ন ডলার বা ১০০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়। ফলে তিনি ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার বা শতকোটিপতিদের তালিকায় স্থান পান। জানা যায়, সামিটের যাত্রা শুরু হয় ট্রেডিং কোম্পানি হিসেবে। পরে বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবসায় ভালো করে তারা। বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসায় তাদের দ্রুত অগ্রগতি হয়। ১৯৯৮ সালে সামিটের প্রথম বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যায়। সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বর্তমানে সিঙ্গাপুরে বসবাস করেন। ফোর্বস ম্যাগাজিন বলছে, তার সব ব্যবসা বাংলাদেশে। বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিক ও আবাসন খাতে ব্যবসা আছে আজিজ খানের। প্রতিবেদন অনুযায়ী আরেক ধনকুবের ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৯৫ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় হংকংসহ চীনের মোট বিলিয়নেয়ার রয়েছে ৪৭৩ জন। ভারতের বিলিয়নেয়ার ২০০ জন ও এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের রয়েছে মোট ১ হাজার জন।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৪

শতকোটিপতিদের তালিকায় টেইলর সুইফট
প্রথমবারের মতো শতকোটিপতিদের তালিকায় নাম লেখালেন জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা টেইলর সুইফ। গত ২ এপ্রিল ১৪ জন বিলিয়নিয়ার তারকার খবর প্রকাশ করেছে ফোর্বস ম্যাগাজিন। এর মধ্যে ১৪তম অবস্থানে রয়েছেন এই পপ গায়িকা।  ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রকাশিত তালিকার এই ১৪ ধনী তারকার সম্পদের পরিমাণ ৩১ বিলিয়ন ডলার। তালিকার শীর্ষে রয়েছেন স্টার ওয়ারস নির্মাতা জর্জ লুকাস। ১৯৯৭ সাল থেকে বিলিয়ন ডলার আয় করা এই তালিকায় জায়গা করে নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ডলার। নির্মাতার আয়ের বড় একটা অংশ আসে লুকাস ফিল্ম প্রোডাকশন হাউস বিক্রির অর্থ থেকে। তিনি ডিজনির কাছে চার বিলিয়ন ডলারে এটি বিক্রি করেন।  বিলিয়নিয়ার তারকাদের তালিকায় ২ নম্বরে রয়েছেন আরেক নির্মাতা স্টিভেন স্পিলবার্গ। তিন দশক আগেই বিলিয়ন ডলার আয় করে চমকে দেন তিনি। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। তালিকার তিনে রয়েছেন সাবেক বাস্কেটবল খেলোয়াড়, ব্যবসায়ী মাইকেল জর্ডান। তার পরেই ২ দশমিক ৮ বলিয়ন ডলার আয় নিয়ে তালিকার চতুর্থ স্থাবে জায়গা করে নিয়েছেন মার্কিন টিভি ব্যক্তিত্ব অপরাহ উইনফ্রে। ২০০৩ সালে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ তারকা হিসেবে এই তালিকায় জায়গা করে নেন অপরাহ। তার আয়ের বেশিরভাগ অর্থই আসে ব্যবসা থেকে। এ ছাড়া তার নিজের প্রযোজনা সংস্থাও রয়েছে।  ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার আয় নিয়ে তালিকার পাঁচে রয়েছেন র‍্যাপার জে-জেড। ২০১৯ সালে প্রথম র‍্যাপার হিসেবে বিলিয়ন ডলার আয় করা তারকাদের তালিকায় নাম আসে তার। বিভিন্ন ব্যবসা থেকে অর্থ আসে জে-জেডের।   শতকোটিপতি তারকাদের এ তালিকার ছয়ে জায়গা করে নিয়েছেন রিয়েলিটি শো তারকা কিম কার্ডাশিয়ান। মার্কিন এই তারকার সম্পদের পরিমাণ ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। বছরে ৫০ থেকে ৮০ মিলিয়ন ডলার আয় করেন তিনি। এই  তারকার আয়ের বড় অংশ আসে প্রসাধনীর ব্যবসা ও পোশাকের ব্র্যান্ড থেকে।  
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৩২

‘টিসিবির পণ্য তালিকায় আরও কয়েকটি পণ্য যুক্ত হবে’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় টিসিবির পণ্য তালিকায় আরও কয়েকটি পণ্য যুক্ত করা হবে। এ ছাড়াও টিসিবির স্থায়ী দোকান করে দেওয়া হবে যাতে করে কার্ডধারীদের পণ্য কিনতে সারাদিন ব্যয় না হয়। শুক্রবার (২২ মার্চ) টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা মিলনায়তনে নিন্ম আয়ের মানুষের মাঝে টিসিবির স্মার্ট কার্ড বিতরণ এবং ডিলার, বাজার সমিতি ও অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেজা মোহাম্মদ গোলাম মাসুম প্রধানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সরকারী কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, টিসিবির ডিলারবৃন্দ ও বিভিন্ন পর্যায়ের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৯

রোজায় খাবারের তালিকায় রাখুন স্বাস্থ্যকর খাবার
সিয়াম সাধনার মাস রমজানে ভোররাতে সাহরি খেয়ে দিনভর খাদ্য ও পানীয় বর্জন করে সংযম পালন করবেন বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলিমরা। এ সময়টা যেহেতু অনেক লম্বা, সে ক্ষেত্রে কী খেলে দিনটা ভালো কাটবে, তা জানা জরুরি। এবারের রোজা হচ্ছে প্রচণ্ড গরমের সময়ে। তাই শরীরকে হাইড্রেট রাখতে প্রচুর পানি, মৌসুমি ফল ও সবজির জুস বা স্মুদি এ ধরনের তরল, ঠাণ্ডা খাবার ও আঁশজাতীয় খাবার রাখতে হবে খাদ্য তালিকায়। অতিরিক্ত চিনিযুক্ত জুস বা খাবার না খেয়ে প্রাকৃতিক খাবার থেকে এনার্জি নেওয়াই ভালো। এই মাসে চা, কফি পানের মাত্রা কমাতে হবে। তা না হলে পানিশূন্যতা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ঘুমের সমস্যা হতে পারে। ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত তৈলাক্ত খাবার বেশি খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, তাই এসব যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। এ সময় অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো। তৈলাক্ত খাবার খেলে লিপিড প্রোফাইল খারাপ হয়ে যেতে পারে, মানে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যেতে পারে। যারা রোজায় চর্বিজাতীয় খাবার মেনে চলবেন, তারা এই ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এমনকি যাদের এ ধরনের সমস্যা আছে, এ নিয়ম মেনে চললে তারা ভালো হয়ে যেতে পারেন।  খাবার পরিমিত খেলে রোজায় সুস্থ থাকা যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত, তারা অবশ্যই খাবার গ্রহণে সচেতন থাকবেন। কারণ যাদের কিডনি রোগ বা গেটে বাত (ইউরিক অ্যাসিড) আছে, তাদের ডালজাতীয় খাবার পরিমাণে খুব কম খাওয়া বা একেবারেই না খাওয়া উচিত। রোজার সময় অনেকের পেটের সমস্যা দেখা দেয়। এটি সাধারণত অনিয়ন্ত্রিত খাবার গ্রহণের জন্য হয়। তাই তারা চাইলে রোজ ইফতারে দই-চিড়া খেতে পারেন। কারণ দই রয়েছে প্রোবাওটিক, যা পেটের গাট ব্যাক্টেরিয়াকে ধ্বংস করে। এই সময়ে খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে ধীরে ধীরে খাবেন, যা আপনার হজমে সহায়ক হবে। ইফতার ও সাহরিতে আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করুন। গ্লাস গুনে পানি খেতে অসুবিধা হলে সমপরিমাণ পানি বোতলে ভরে রাখুন এবং ইফতার থেকে সাহরির সময়ের মধ্যে তার পুরোটা পান করুন।  যা খাবেন সাহরিতে-  রমজানে সুস্থ থাকতে ও স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে সাহরিতে পরিমিত খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাহরিতে সহজপাচ্য ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে। সাহরি খেতে হবে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে। চিবিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে, যাতে বদহজম না হয়।   অতিরিক্ত তেল, ঝাল, চর্বিজাতীয় খাবার মোটেও খাওয়া  যাবে না। অনেকের ধারণা মনে করেন, যেহেতু সারাদিন না খেয়ে থাকতে হবে, তাই সাহরির সময় প্রচুর খেতে হবে। এই ধারণা মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। কারণ, চার–পাঁচ ঘণ্টা পার হলেই খাদ্যগুলো পাকস্থলী থেকে অন্ত্রে গিয়ে হজম হয়ে যায়। তাই প্রয়োজনের তুলনায় বেশি না খাওয়াই ভালো বরং মাত্রাতিরিক্ত খেলে ক্ষতির আশঙ্কাই বেশি। সাহরিতে ভাতের সঙ্গে মিশ্র সবজি, মাছ অথবা মাংস খেতে পারেন। রাখতে পারেন দইও। অনেকে ভাত খাওয়ার পর হালকা চিড়ার সঙ্গে দই খান, এটি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। এতে পানির তৃষ্ণাও মেটে।  পিপাসা নিবারণ হয়, সেই পরিমাণ পানি নিজের অভ্যাস অনুযায়ী পান করতে হবে। দীর্ঘ সময় অভুক্ত থাকার কারণে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে এবং পানিশূন্যতার কারণে শরীরে নানা জটিলতা দেখা দেয়।  অনেকেই সাহেরির সময় একসঙ্গে বেশি পানি খেয়ে ফেলেন, এটা করা যাবে না। ইফতারের পর থেকে রাত পর্যন্ত অল্প অল্প করে পানি বা অন্যান্য তরল খেয়ে দেহকে আর্দ্র রাখতে হবে।ইফতার থেকে সাহরি পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে অন্তত দেড় থেকে দুই লিটার পানি পান করবেন।  অনেকে পানির পরিবর্তে লেমন অথবা রোজ ওয়াটার, শরবত, ভিটামিন ওয়াটারসহ নানা ধরনের প্রক্রিয়াজাত পানীয় পান করেন। এ ব্যাপারে পুষ্টিবিদদের অভিমত, রোজাদারদের শুধু বিশুদ্ধ পানি পান করাই ভালো। রোজাদারদের প্রচুর সবুজ শাকসবজি, ফলমূল খাওয়া প্রয়োজন। সাহরিতে সবচেয় ভালো হয় যদি লাল ভাতের সঙ্গে মিক্সড সবজি যেমন লাউশাক, মিষ্টিকুমড়া, শসা, পটোল, ঝিঙে, কচুশাক, কচু ইত্যাদি ১ কাপ, মাছ বা মুরগি ১ টুকরা, ডাল আধা কাপ, সঙ্গে দই বা লো ফ্যাট দুধ ১ কাপ খাওয়া যায়। সঙ্গে ১-২টি খেজুর খেলে সারাদিনের ক্যালরি পূরণ হবে। 
১০ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩০

এখনও বার্সেলোনার ‘কিংবদন্তি’ তালিকায় আলভেজ
ক্লাবের ১২৫ বছরের ইতিহাসে ১০২ জন ফুটবলারকে ‘কিংবদন্তি’র তালিকায় রেখেছে বার্সেলোনা। যেখানে সাবেক ব্রাজিলিয়ান তারকা দানি আলভেজও রয়েছেন। কিন্তু ধর্ষণ মামলায় শাস্তি পাওয়ায় কিংবদন্তির তালিকা থেকে আলভেজের নাম কেটে দিয়েছে বার্সেলোনা এমন একটি ভুয়া তথ্য সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বার্সেলোনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায় আলভেজ তালিকার চারে রয়েছেন। এদিকে গত বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড এবং দেড় লাখ ইউরো জরিমানা করেন স্পেনের একটি আদালত। এক বিবৃতিতে আদালত জানিয়েছেন, শারীরিক সম্পর্কের ঘটনায় ভুক্তভোগীর কোনো সম্মতি ছিল না বলে প্রমাণিত হওয়ায় এই রায় দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীর সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে প্রমাণিত হয়েছে যে তিনি ধর্ষিত হয়েছেন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল একটি নাইটক্লাবের ভিআইপি সেকশনের টয়লেটে যেতে ওই তরুণীকে প্রলুব্ধ করেন আলভেজ। তিনি ভুক্তভোগীকে বলেছিলেন, তুমি চাইলে চলে যেতে পারো। ওই নারী রাজি না হওয়ায় তাকে চড় মারে এবং ধর্ষণ করেন আলভেজ। ওই ঘটনার সত্যতার প্রমাণ পেয়েছে আদালত। এরপরই গুজব ছড়ায় আলভেজকে কিংবদন্তি তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। এদিকে সম্প্রতি বার্সেলোনার লিজেন্ড তালিকায় ঠাঁই মিলেছে জর্দি আলবা, জার্সিও বুস্কেটস এবং জেরার্ড পিকের। তাদের সঙ্গে ছিলেন দানি আলভেজও।  যিনি ফুটবল ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বেশি, ৪৩টি শিরোপা জয় করেছেন। যার মধ্যে বার্সার হয়ে জিতেছেন ২৩টি শিরোপা। কিছুদিন আগেই লিওনেল মেসি তাকে ছাড়িয়ে যান। ইন্টার মিয়ামির হয়ে তিনি জেতেন ৪৪তম শিরোপা। এ কারণেই মূলত বার্সেলোনার লিজেন্ড তালিকায় ঠাঁই মেলে তার। বার্সেলোনার হয়ে ৪৩টি শিরোপা জয়ের সঙ্গে ৪০৮টি ম্যাচও খেলেছেন আলভেজ। এর মধ্যে জিতেছেন ৩টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ৩টি ইউরোপিয়ান সুপার কাপ, ৩টি ক্লাব বিশ্বকাপ, ৬টি লা লিগা, ৪টি কোপা ডেল রে এবং ৪টি সুপার কোপা ডি এস্পানা শিরোপা।  
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৬

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ তালিকায় শীর্ষে
বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় সম্প্রতি প্রায় প্রতিদিনই শীর্ষ তিনের মধ্যে থাকছে ঢাকার নাম। আজও বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে অবস্থানে রাজধানী। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে বায়ুমানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ২৭৪ স্কোর। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ ছাড়া স্কোর ১৯৪ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চীনের শেনইয়াং। ১৭৬ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে কিরগিজস্তানের বিশকেক, ১৬৯ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে চীনের আরেক শহর উহান এবং ১৬৮ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন। তথ্যমতে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে থাকলে ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। ঢাকায় বায়ুদূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা। ভয়াবহ এই দূষণের ফলে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর। নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকার বায়ু দূষণ ধারাবাহিকভাবেই উদ্বেগজনক। বায়ুদূষণের অনেক উৎসের মধ্যে ইদানিং নির্মাণযজ্ঞও উঠে এসেছে। ভবন বা অবকাঠামো নির্মাণে আদর্শ মান মানা হয় না। সরকারি ও বেসরকারি সব উন্নয়নকাজ উন্মুক্তভাবেই করা হচ্ছে।  
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৩

পিএসএলে ফিক্সিংয়ের আভাস, সন্দেহের তালিকায় বাংলাদেশি
চলমান বিপিএলে এক ওভারে তিন ছক্কা হজম করায় শোয়েব মালিকের ওপর ফিক্সিংয়ে অভিযোগের আঙুল তোলেন অনেকেই। এবার পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি লিগেও (পিএসএল) ফিক্সিংয়ে আভাস পাওয়া গেছে। যেখানে চারজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড, যেখানে রয়েছে এক বাংলাদেশিও। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে এই খবর প্রকাশ করেন ক্রিকেট পাকিস্তান। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক পাকিস্তানি, দুজন ভারতীয় এবং একজন বাংলাদেশির কাছ থেকে ক্রিকেটারদের দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে পিসিবি ও এন্টি-করাপশন ইউনিট বা আকসু।  জানা গেছে, সন্দেহের তালিকায় থাকা চারজনের একজন পাকিস্তানের আঞ্চলিক পর্যায়ের ক্রিকেট কোচ। তারা টাকার বিনিময়ে পিএসএলের কোনো ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারেন; অর্থাৎ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দিতে পারেন, এমন ধারণা আকসুর। এ ছাড়াও পিএসএলের প্রত্যেক ক্রিকেটারকে ওই সন্দেহভাজন ৪ ব্যক্তির ছবি দেখিয়েছে পিসিবি। একই সঙ্গে নির্দেশ দিয়েছে তারা যেন এদের থেকে দূরে থাকেন এবং কোনো অনৈতিক প্রস্তাব পেলে অবহিত করেন বোর্ডকে।  ২৫ হাজার রুপি মূল্যমানের বেশি কোনো উপহারের প্রস্তাব দেওয়া হলে খেলোয়াড়দের সেই ব্যাপারে রিপোর্ট করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে খেলোয়াড়দের হোটেলের বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করারও অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। পিএসএলের ক্রিকেটাররা যে হোটেলে অবস্থান করছে, সেখানে সাধারণ মানুষের যাওয়া-আসাও রয়েছে। পিসিবি পুরো হোটেল বুক করতে না পারায় যে কেউ-ই প্রবেশ করতে পারছেন। এরই মধ্যে আকসুর সন্দেহের তীর চারজনের প্রতি।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়