• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
রাজধানীর যেসব স্থানে কৃষকের দামে মিলবে তরমুজ
রাজধানীর পাঁচ জায়গায় তরমুজ বিক্রি করবে বাংলাদেশ অ্যাগ্রি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফা)। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) থেকে ২৭ রমজান পর্যন্ত ‘কৃষকের পণ্য, কৃষকের দামে’ এই স্লোগান নিয়ে তরমুজ বিক্রি করবে সংগঠনটি। বুধবার (২৭ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাফা। এতে বলা হয়, বাফার ব্যবস্থাপনায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর খামারবাড়িতে বঙ্গবন্ধু চত্বর, উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের জমজম টাওয়ার, সচিবালয়ের সামনে আব্দুল গণি রোড, মোহাম্মদপুরের জাপান গার্ডেন এবং পুরান ঢাকার নয়াবাজারে তরমুজ বিক্রি করা হবে। পরবর্তীতে এই ৫টি স্থানের পরিসর আরও বাড়ানো হবে। বাফা জানায়, এসব স্থানে কৃষকের দামে ৫ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ১০০ টাকা, ৭ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ১৫০ টাকা, ৯ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ২০০ টাকা, ১১ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ২৫০ টাকায় পিস হিসেবে বিক্রি করা হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘কৃষক দাম পাচ্ছে না, আবার ভোক্তা বেশি দামে কিনে খাচ্ছেন’- এ রকম খবর এখন গণমাধ্যমে নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। বিগত কয়েক দিন ধরেও আমরা গণমাধ্যমে দেখছি যে, বেগুন, লাউ, মুলাসহ বিভিন্ন শাকসবজি কৃষক ও উৎপাদক পর্যায়ে খুবই কম দামে বিক্রি হচ্ছে; বিপরীতে ঢাকায় ভোক্তা পর্যায়ে দাম অনেক বেশি।  এমন পরিস্থিতিতে, মধ্য স্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য হ্রাস, কৃষক যেন তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করে ন্যায্যমূল্য পান এবং ভোক্তারাও যাতে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারেন—এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ অ্যাগ্রি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফা) কৃষকের ক্ষেতের তরমুজ সরাসরি ভোক্তার হাতে তুলে দেওয়ার এই উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী ২৭ রমজান পর্যন্ত  উদ্যোগটি চলবে। পরবর্তীতে বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৯:২২

তরমুজ খেয়ে একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে
রাজবাড়ী সদর উপজেলার বরাট ইউনিয়নের হাউলী জয়পুর গ্রামে তরমুজ খেয়ে একই পরিবারের ৪ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে তাদেরকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারা হলেন- আমজাদ হোসেন, তার ছেলে রুহুল আমিন, পুত্রবধূ রূপসী বেগম ও নাতনি রাজিয়া আক্তার। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রুহুল আমিন জানান, শনিবার (২৩ মার্চ) পরিবারটি একটি তরমুজ কিনে ইফতারে সবাই মিলে খান। এরপর পরিবারের পাঁচ সদস্যের মধ্যে চারজনই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সোমবার দুপুরে তারা সদর হাসপাতালে ভর্তি হন। অসুস্থদের হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে কী কারণে এমনটি হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি বলে জানান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শেখ মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান।
২৬ মার্চ ২০২৪, ০৮:৫৩

১৫০ টাকায় পাওয়া যাবে তরমুজ
বাংলাদেশ এসএমই ফোরামের উদ্যোগে ও জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পৃষ্ঠপোষকতায়  ন্যায্যমূল্যে তরমুজ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। এর আওতায় ৪ থেকে ৬ কেজি ওজনের একটি তরমুজ ১৫০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে বিক্রি করা হচ্ছে। সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবন চত্বরে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এ সময় বাংলাদেশ এসএমই ফোরামের সভাপতি চাষি মামুন বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের মাঠ থেকে সরাসরি ভোক্তা পর্যায়ে কৃষি পণ্য বিক্রয়ের জন্য দীর্ঘ দিনের দাবি ছিল। বাংলাদেশ এসএমই ফোরাম উদ্যোগ নিয়ে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগ করে আজকের প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে। ভোক্তা অধিদপ্তরের ডিজি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, কৃষকের ১০০ টাকার তরমুজ ভোক্তা পর্যায়ে ৮০০ টাকা বিক্রি হওয়া সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। মধ্যস্বত্বভোগীদের বাদ দিয়ে উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য পৌঁছানোসহ সরবরাহ চ্যানেলের সমস্যা দূরীকরণের লক্ষ্যে অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, অধিদপ্তর ভোক্তার স্বার্থে উদ্যোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রয়ের কার্যক্রমে সহযোগিতা করছে। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এ মহৎ উদ্যোগ সারাদেশে ছড়িয়ে যাবে।
২৫ মার্চ ২০২৪, ২২:২১

তরমুজ বিক্রিতে ভোক্তা অধিদপ্তরের নির্দেশনা
তরমুজ পিস হিসেবে কিনে তা কেজি দরে বিক্রি না করতে ব্যবসায়ীদের নির্দেশনা দিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবনের সামনে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন। এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, তরমুজ বিক্রেতারা যেভাবে কিনবেন সেভাবে বিক্রি করতে হবে। কেউ যদি পিস হিসেবে কিনতে চায়, তাহলে কেজি দরে বিক্রি করার কোনো সুযোগ নেই। তবে কোনো ব্যবসায়ী যদি তরমুজ কেজি হিসেবে কেনেন, তাহলে তিনি কেজি হিসেবে বিক্রি করবেন। কিন্তু এর সপক্ষে ওই ব্যবসায়ীকে অবশ্যই ভাউচার রাখতে হবে। যদি পাকা ভাউচার না থাকে, তাহলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে । তিনি বলেন, কোনো ব্যবসায়ী যদি তরমুজ কেজি হিসেবে বিক্রি করেন, তখন যেন ভোক্তারা তা প্রত্যাহার করেন এবং আমাদের ভোক্তা অধিদপ্তরকে বিষয়টি অবহিত করেন। তাহলে সঙ্গে সঙ্গে সেই বিক্রেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে ভোক্তা অধিদপ্তর। প্রসঙ্গত, ব্যবসায়ীরা পিস হিসেবে তরমুজ কিনে এনে বাজারে কেজি হিসেবে বিক্রি করার বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। পরে কারওয়ান বাজারে অভিযান চালায় ভোক্তা অধিদপ্তর। অভিযানে দেখা গেছে, ১১ কেজি ওজনের তরমুজ ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় কেনা। আর তা বিক্রি হচ্ছে ৭০ কেজি হিসেবে ৭০০ টাকায়।
২১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৭

ম্যাজিস্ট্রেট দেখে ৫০০ টাকার তরমুজ ২০০ টাকায় বিক্রি 
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ভোক্তা অধিকার ম্যাজিস্ট্রেট দেখে ৫০০ টাকার তরমুজ ২০০ টাকায় বিক্রি করে দিলেন দোকানিরা। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে কালিয়াকৈরে বাজার এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সরংক্ষণ গাজীপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. শরিফুল ইসলাম। এ সময় বাজারের নাইম নামে এক তরমুজ ব্যবসায়ীকে ১ হাজার, কাব্য টেলিকম প্রতাপকে অবৈধ মোবাইল সেট রাখার দায়ে ১ হাজার করে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। অপরদিকে উন্মুক্তভাবে পিয়াজু বিক্রি করার দায়ে পিয়াজু জব্দ করা হয়। পরে এতিমখানায় দেওয়া হয়েছে। এ সময় ম্যাজিস্ট্রেট আসার কথা শুনে আশপাশের দোকানগুলো দ্রুত বন্ধ করে পালিয়ে যায়।  অভিযানে উপস্থিত ছিলেন- গাজীপুর ভোক্তা অধিকার অফিস কম্পিউটার অপারেটর প্রদীপ্ত কুমার সরকারসহ থানা পুলিশ। অভিযান শেষে শরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের এই অভিযান সবসময় অব্যাহত থাকবে।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৯:১২

৮ কেজির তরমুজ ৩০০ টাকা, ৬ কেজির ২০০
ঢাকায় ২০ স্থানে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকসেল ও দোকানের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রির কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে সাত থেকে আট কেজি এক পিস তরমুজের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০০ টাকা। চার থেকে ছয় কেজি ওজনের দাম হবে ২০০ টাকা। এ উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) ও ফসল ডটকম লিমিটেড। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবন চত্বরে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। ভোক্তা ডিজি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, এবার রমজানে বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে পণ্যের দামে বিশেষ ছাড় দিয়েছে। তারা নিত্যপণ্যের দামে যেন মানুষের কষ্ট না হয় সেজন্য কাজ করছে। সরকারিভাবে তাদের সহায়তা দিতে পারলে শুধু রমজানের নয়, বছরব্যাপী তারা স্বস্তিদায়ক দামে পণ্য দিতে পারবে। বিপিএর সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, রমজান উপলক্ষে আমরা ন্যায্যমূল্যে ডিম-দুধ বিক্রি করে আসছি। এরমধ্যে দেখছি, তরমুজ অস্বাভাবিক দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। যে কারণে ক্রেতাদের স্বস্তি দিতে এ উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে ঢাকার ২০ স্থানে তরমুজ সরবরাহ করা হবে। প্রাথমিকভাবে আকারভেদে ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে তরমুজ বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে যেসব স্থানে পাওয়া যাবে- আফতাবনগর, নিকেতন, পশ্চিম শেওড়াপাড়া, আদাবর, জিগাতলা, বাসাবো, মালিবাগ, ধানমন্ডি ১৩, খিলগাঁও কুসুমবাগ, বসিলা টাওয়ার গলি, বনশ্রী (জি ব্লক), মহাখালী, নতুন বাজার ও বাড্ডা।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪০

রং মেশানো ভেজাল তরমুজ চিনবেন যেভাবে
গরমে তরমুজকে বলা যায় এক প্রকার আশীর্বাদ। কারণ এই ফলে পানি থাকে নব্বই ভাগের বেশি। তাই রমজানে শরীরে পানির যে ঘাটতি তৈরি হয় তার অনেকটাই পূরণ করা সম্ভব তরমুজ খাওয়ার মাধ্যমে। শুধু পানির ঘাটতি পূরণ নয়, তরমুজের বীজকে বলা হয় সুপার ফুড। আর তাই রমজানেও তরমুজের চাহিদা বাড়ে। প্রতিদিনের ইফতারে তরমুজের জুস খেতে পছন্দ করেন রোজাদার মুসলিমরা। তাই এই সময় তরমুজের দামও থাকে চড়া। কিন্তু চড়া দাম দিয়েও অনেকে ভেজাল তরমুজ কিনে নেন। অসাধু ব্যবসায়ীরা অধিক লাভের আশায় তরমুজে কৃত্রিম রং মিলিয়ে বিক্রি করেন। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এছাড়াও সারাদিন রোজা রেখে ভেজাল তরমুজ খেলে স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি হয়।  তাই তরমুজ কেনার আগে ভালোভাবে দেখে কেনার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা জানান, গরমে প্রচুর ঘাম হয়। শরীর থেকে পানির পরিমাণ কমে যায়। যা পূরণ করতে পারে তরমুজ। কিন্তু ভেজাল তরমুজ খেলে উপকার পাওয়া যাবে না। এই বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কী করে চিনবেন আসল তরমুজ আর নকল তরমুজ –জেনে নিন কৃত্রিম লাল রং মেশানো থাকে সাধারণ মানুষ লাল তরমুজ খেতে পছন্দ করেন। কারণ লাল তরমুজ খেতে মিষ্টি হয়। তাই তরমুজকে পাকা বা বেশি লাল দেখাতে অসাধু ব্যবসায়ীরা লাল এরিথ্রোসিন রং মিশিয়ে দেন। যা দেওয়ার পর তরমুজের ভেতরের অংশ লাল টকটকে হয়। এটি বুঝতে একটি তুলো নিয়ে পরীক্ষা করে নিন। আসল তরমুজের লাল অংশে তুলো ধীরে ধীরে ঘষুন। কোনও রং উঠবে না। কিন্তু নকল তরমুজে তুলো ঘষলে তা থেকে লাল রং উঠে আসবে। স্বাদ কম হবে ভেজাল তরমুজের রং যতই লাল হোক কোন স্বাদ হবে না। অন্যদিকে আসল তরমুজের স্বাদ থাকবে। এটি খাওয়ার পর মুখে তরমুজের আসল স্বাদ পাওয়া যাবে। তাই কেনার আগে একটু টুকরো খেয়ে দেখুন। দ্রুত পচে যাবে তরমুজ কিনে এনে সঙ্গে সঙ্গে না খেয়ে রেখে দিন। দুই একদিন পর খাবেন। এতে যদি তরমুজ পঁচে যায় তবে বুঝে নিবেন এটি ভেজাল ছিল। ভেজাল রং মেশানো ছিল বলে তা দ্রুত পচে গেছে। অন্যদিকে আসল তরমুজ দ্রুত পঁচবে না। বরং এর স্বাদও ঠিক থাকবে। পানিতে দিয়ে দেখুন বাজার থেকে তরমুজ কেনার পর বাড়িতে এনেই খাওয়া শুরু করবেন না। আগে পরখ করে দেখুন। তরমুজে রং মেশানো আছে কিনা তা বুঝতে একটি কড়াইয়ে কিছুটা পানি গরম করে নিন। এবার এতে এক টুকরো তরমুজ দিয়ে দিন।‌ দ্রুত পানি লাল হয়ে গেলে বুঝবেন তরমুজে রং মেশানো ছিল। ভালো তরমুজে কোনো রং উঠবে না।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১১:০৯

কেজিতে নয়, পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রির নির্দেশ
নাটোরে তরমুজ কেজি হিসেবে বিক্রি না করে পিস হিসেবে বিক্রি করার নির্দেশ দিয়েছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।  রোববার (১৭ মার্চ) থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে বাজার তদারকি অভিযান থেকে এ নির্দেশনা দেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান তানভীর। এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বলেন, রোববার থেকে কোনো ব্যবসায়ী কেজি হিসেবে তরমুজ বিক্রি করতে পারবেন না। কেজি হিসেবে তরমুজ বিক্রি করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। গত বছর জেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে সকল মৌসুমি ফল ব্যবসায়ীকে কেজি হিসেবে তরমুজ বিক্রি না করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু এবার আবারও ব্যবসায়ীরা জমি থেকে পিস হিসেবে তরমুজ কিনে এনে বাজারে তা কেজি হিসেবে বিক্রি করছেন এবং ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে মতো দাম নির্ধারণ করছেন।  তিনি আরও বলেন, বাজার তদারকি অভিযানে শহরের নিচাবাজারের দুটি ফলের দোকানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করায় ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন বিপণী বিতানে ঘুরে ঘুরে পণ্যের সঠিক মূল্য প্রদর্শন এবং ন্যায্য মূল্যে পণ্য বিক্রির পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়