• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বরগুনায় কোটি টাকা মূল্যের তক্ষক জব্দ
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা থেকে কোটি টাকা মূল্যের ৩টি তক্ষক জব্দ করেছে পুলিশ। কিন্তু এর সঙ্গে জড়িত কাউকে আটক করতে পারেনি তারা। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিকেলে উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের ঘুটাবাছা এলাকা থেকে ইউসুফ মৃধার বসতঘর থেকে স্থানীয়দের সহায়তায় ৩টি তক্ষক জব্দ করে পুলিশ। অভিযুক্ত ওই গ্রামের রশিদ হাওলাদারের ছেলে। তার স্ত্রী বান্দরবন জেলার লামা উপজেলার বাসিন্দা। ঘটনাসূত্রে জানা যায়, ইউসুফ মৃধা ও তার স্ত্রী রহিমা বেগম দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে তক্ষকের ব্যবসা করে আসছিলো। বিষয়টি স্থানীয়রা জানতে পেরে পুলিশকে জানালে তারা অভিযান চালিয়ে তিনটি কোটি টাকা মূল্যের তক্ষক জব্দ করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে রহিমা পালিয়ে যায়।  প্রতিবেশীরা জানায়, ইউসুফ মৃধার শশুর বাড়ি পার্বত্য বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা থেকে অবৈধভাবে তক্ষক পাথরঘাটায় এনে দীর্ঘদিন ধরে বিক্রি করে আসছিল। তবে এর সাথে বড় একটি চক্র জড়িত আছে।  এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানার এসআই পলাশ চন্দ্র বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে স্বামী-স্ত্রী সেখান থেকে পালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তিনটি তক্ষক জব্দ করতে সক্ষম হয়। 
০৭ মার্চ ২০২৪, ২১:৫০

কোটি টাকার ৩ তক্ষক উদ্ধার, আটক ৫
কুড়িগ্রামের কচাকাটায় তিনটি বিরল প্রাণী তক্ষক উদ্ধার করেছে কচাকাটা থানা পুলিশ। এ সময় এসব তক্ষক পাঁচারের সঙ্গে জড়িত পাঁচ চোরাকারবারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানান। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো কচাকাটা থানার পূর্ব বিষ্ণপুর এলাকার মোজাম্মেল হক মজনু, আবুল কাশেম, রিয়াজুল ইসলাম লেবু, নয়ানা গ্রামের মোর্শেদ আলম,বড় ছড়ার পাড় গ্রামের শাহ আলম। পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার দিবাগত ভোর রাতে তক্ষক বেচাকেনার গোপন সংবাদ পেয়ে কচাকাটা থানার দক্ষিণ বলদিয়া পালপাড়া গ্রামের পনির উদ্দিনের বাড়ি থেকে একটি বাক্সে তিনটি তক্ষক উদ্ধার করা হয়। এসব তক্ষক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।  সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম জানান, উদ্ধারকৃত তক্ষক বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরের কুড়িগ্রামের ইউনিটের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আসামিদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।  এ সময় পুলিশ সুপার জানান, একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে মহা বিপন্ন প্রাণী তক্ষক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত। এই চক্র এই প্রাণীর কোটি কোটি দাম দেখিয়ে বৃত্তবানদের প্রতারিত করে আসছে। আমরা এসব সিন্ডিকেটের সদস্যদের ওপর নজর রাখছি। যে কোনো ধরণের বন্যপ্রাণী পাচার এবং বেচাকেনা বন্ধ করা যায় এবং প্রতারণার মূলৎপাটন করা যায় সে বিষয়ে জেলা পুলিশ কাজ করছে।  
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়