• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
‘সীমান্তে শক্তি বাড়ানো হয়েছে, কেউ অস্ত্র নিয়ে ঢুকতে পারবে না’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, মিয়ানমার থেকে অস্ত্র নিয়ে কাউকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। যারা এসেছে তারা সবাই ধরা পড়েছে। বিজিবি সবাইকে আটক করেছে। আপনারা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন। আমাদের বিজিবি কঠোর অবস্থানে রয়েছে। সীমান্তে আমরা বিজিবির আরও শক্তি বাড়িয়েছি, ফোর্স বাড়িয়েছি। আমাদের কোস্টগার্ডকে আমরা সজাগ অবস্থায় রেখেছি। আমাদের নেভি ওখানে সজাগ রয়েছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে নগরীর ষোলশহরে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। ব্যক্তিগত সফরে আজ চট্টগ্রামে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ৭ জানুয়ারি একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন পুলিশ উপহার দিয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পুলিশ বাহিনীসহ পুরো নিরাপত্তা বাহিনী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে একটি অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও চেয়েছিলেন একটি সুন্দর এবং অবাধ নির্বাচন। দেশবাসীসহ সারাবিশ্বের মানুষ লক্ষ্য করেছেন একটি সুন্দর নির্বাচন হয়েছে। কেউ আজ পর্যন্ত প্রশ্ন তুলতে পারেনি। আগামী উপজেলা নির্বাচনের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এরই মধ্যে নেত্রী ঘোষণা দিয়েছেন, জাতীয় নির্বাচন ছাড়া কোনো নির্বাচনে আমরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবো না। যেহেতু নৌকা প্রতীক থাকবে না, সেহেতু যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, তারা কে কতখানি জনপ্রিয়, তারা সেটাই প্রমাণ করবে। আমরা মনে করি জনপ্রিয় লোকজনই নির্বাচনে আসবেন। আমরা সেটাই চাই। বিএনপির সরকার উৎখাত করা কথা বলছে, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন,  ‘তারা তো অনেক কথাই বলে, যেগুলো এ দেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। এখন তারা জানে, যদি কোনো ষড়যন্ত্র না করতে পারেন কিংবা তাদের বিদেশি প্রভুরা যদি হস্তক্ষেপ না করে, তাহলে নির্বাচন জিতবে না।  সে জন্য এবারও তারা নির্বাচনে আসেনি। এ দেশের জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।’ এ সময় পটিয়া আসনের সংসদ সদস্য মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি নুরে আলম মিনা, পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, জেলা প্রশাসক আবুল বশর মোহাম্মদ ফখরুজ্জমানান, জেলা পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:২১

তরুণদের তুলে নিয়ে সেনাবাহিনীতে ঢুকতে বাধ্য করছে মিয়ানমার জান্তা!
মিয়ানমারে তরুণদের ধরে নিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করছে জান্তা সরকার। নির্দেশ না মানলে পাঠানো হচ্ছে জেলে। বিশেষ করে রাতের বেলা কোনও তরুণকে একা পেলেই তাকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে সেনাসদস্যরা। এরপর তাদের সামনে রাখা হয় দুটি পথ; হয় সেনাবাহিনীতে যোগদান, নয় জেল! এমনই একজন কো ওয়াই ফিও। গেলো অক্টোবরের ২৭ তারিখে মন স্টেটের রাজধানী মাওলামিয়ানে রাতের বেলা তার মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে সেনাসদস্যরা। ফুটবল ম্যাচ শেষ করে একটি চায়ের দোকান থেকে বাসায় ফিরছিলেন ১৯ বছরের এ তরুণ। কোনও কথা বলার সুযোগ না দিয়েই সেনাসদস্যরা মোটরসাইকেলসহ তাকে তুলে নেন নিজেদের টহল ট্রাকে। ভাগ্যক্রমে ঘটনাটি দেখে ফেলেন ওয়াইয়ের প্রতিবেশি ইউ সোয়ে। দৌড়ে বাসায় গিয়ে তার বাবা-মাকে খবরটা দেন তিনি। এরপর ওই এলাকার গণ্যমান্য কয়েকজন পুলিশ স্টেশনে ওয়াইকে খুঁজতে যান। কিন্তু পুলিশ স্টেশন থেকে তাদের জানানো হয়, অনেক রাত হয়ে গেছে; তাদের সকালে আসতে হবে। ওয়াইয়ের বাবা-মা বলেন, ‘আমরা সকাল সাতটায় পুলিশ স্টেশনে গেলাম। কিন্তু ওয়াই ফিও সেখানে ছিল না। অফিসাররা জানাল, তারা তাকে আটক করেননি। তবে সে সামরিক কম্পাউন্ডে থাকতে পারে। এরপর  বিষয়টি নিয়ে তদন্তের আশ্বাস দিয়ে আমাদেরকে বাসায় ফিরে যেতে বলেন তারা।’ পরে বিকেলে পুলিশ ওয়াইয়ের বাবা-মাকে ফোন করে জানায়, শহরের বাইরে একটি মিলিটারি রিক্রুটমেন্ট অফিসে তাকে আটকে রাখা হয়েছে। যদিও বিষয়টি জটিল, তারপরও তারা আলোচনা করছে, কী করা যায়! পরে আবার পুলিশ জানাল যে, তাদেরকে কিছু টাকা দিতে হবে। না হলে ওয়াইকে বের করা যাবে না। ওয়াইয়ের মুক্তির জন্য তিন মিলিয়ন কায়েত (মিয়ানমারের মুদ্রা) দাবি করা হয় বলে দাবি তার বাবা-মায়ের। ওয়াইয়ের প্রতিবেশি ও ওয়ার্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেটর জানতেন কীভাবে বিষয়টি ডিল করতে হবে। তিনি ওয়াইয়ের বাবা-মাকে টাকা দিতে বললেন। অবশেষে টাকার বিনিময়ে ওয়াই মুক্তি পেলেন।   ওয়াই ফিয়ের ভাগ্য ভালো ছিল যে তাকে মুক্ত করা গেছে। কিন্তু তাকে যতদিন আটকে রাখা হয়েছিল, প্রতিদিনই তাকে মারধর করতেন জান্তা বাহিনীর অফিসাররা। তাকে বলা হয়েছিল- হয় তাকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে, না হলে জেলে যেতে হবে। কিন্তু সেখানে আরও অনেকে আছে ওয়াইয়ের মত। যারা দিনের পর দিন মার খাচ্ছেন। সূত্র :  দ্য ফ্রন্টিয়ার
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫২

বিজিবি প্রধান / ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে, একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেবো না’
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নবনিযুক্ত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কোনোভাবেই একজন রোহিঙ্গাকেও বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকতে দেবো না। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ডিজি এসব কথা বলেন। মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, গতকাল সোমবার দুপুরে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার ইস্যু নিয়েই কাজ করছি। আগামীকাল সীমান্ত পরিদর্শনে যাবো। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি বলেন, আমরা ধৈর্য ধারণ করে আন্তর্জাতিক সুসম্পর্ক বজায় রেখে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করেছি। প্রধানমন্ত্রীও ধৈর্য ধারণের নির্দেশনা দিয়েছেন, সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। নবনিযুক্ত বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, আজ দুপুর পর্যন্ত মিয়ানমারের বিজিপি, সেনাসহ অন্যান্য বাহিনীর ২৬৪ জন এসেছেন। ২৬৪ জনকেই আশ্রয় দেওয়া হয়েছে; তাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এরমধ্যে ১৫ জন আহত ছিল। ৮ জন ছিল গুরুতর আহত, তাদের মধ্যে ৪ জনকে কক্সবাজার ও ৪ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিজিবির পক্ষ থেকে আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। আমরা আশা করছি খুব শিগগিরই হবে, যোগ করেন তিনি। গতকাল সোমবার মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টারসেলের আঘাতে দুজনের মৃত্যুর বিষয়ে বিজিবি ডিজি বলেন, মৃত্যু কোনোভাবেই কাম্য নয়। আমরা প্রটেস্ট নোট দিয়েছি৷ আজ সকালে মিয়ানমারের ডিএ আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এই অবস্থার আশু সমাধান করার চেষ্টা করছি। রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের বিষয়ে মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, আজ সকালে ৬৫ জন রোহিঙ্গা নৌকায় করে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। সেখানে টেকনাফ বিজিবি তাদের প্রতিহত করে পুশব্যাক করার কার্যক্রম চলমান। কোনোভাবেই একজন রোহিঙ্গাকেও বাংলাদেশের ভেতরে আমরা ঢুকতে দেবো না।  
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫৬

মিয়ানমার থেকে আর কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেবো না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সীমান্ত ক্রস করে মিয়ানমার থেকে আর কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) ইতোমধ্যে সেই নির্দেশনা দিয়েছি। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে কতদিন যুদ্ধ চলবে তা আমরা জানি না। তবে আমরা কোনো যুদ্ধে জড়াতে চাই না, যুদ্ধ চাইও না। এটা প্রধানমন্ত্রী সবসময় আমাদের নির্দেশনা দিয়ে রেখেছেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমাদের গায়ে এসে পড়বে আর আমরা ছেড়ে দেব। সেটার জন্য আমরা সবসময় তৈরি আছি। তিনি বলেন, আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং কোস্টগার্ডকে নির্দেশনা দিয়েছি যাতে কোনোভাবেই আমাদের সীমানায় কেউ অনুপ্রবেশ করতে না পারে। সে ব্যাপারে আমরা খুব সতর্ক রয়েছি। বাংলাদেশের বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে। গোলাগুলির ভয়াবহতা দেখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের ১৪ জন সদস্য।  রোহিঙ্গাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এখানে কারও আসা উচিত হবে না। যেই আসবে, তাকে সঙ্গে সঙ্গে আবার মিয়ানমারে পাঠিয়ে দেব। এ ছাড়া মানবাধিকারের প্রশ্ন এখন আসবে না, কারণ সেখানে যুদ্ধ চলছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩৫

বাংলাদেশে ঢুকতে ফের সীমান্তে অবস্থান রোহিঙ্গাদের
বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য ফের সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সংঘাতের কারণে নিরাপত্তাহীনতার কারণে তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। তবে তাদের এ দেশে প্রবেশের বিরোধিতা করছেন উখিয়া-টেকনাফে অবস্থানরত রোহিঙ্গারা। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) ক্যাম্পে আয়োজিত কনভেনশনে রোহিঙ্গা নেতারা বলেছেন, আরাকান আর্মি তাদের অবস্থান স্পষ্ট করলে এখনই তারা ফিরে যাবেন মিয়ানমারে।  নিজ দেশ ছেড়ে এসে এবার ভুল করা যাবে না।  মিয়ানমারের অভ্যন্তরে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তুমুল সংঘর্ষ চলছে। ইতোমধ্যে রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু এলাকা দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি। চলমান সংঘর্ষের কারণে বুচিডংসহ রাখাইনের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে। উখিয়া ক্যাম্পের রোহিঙ্গারা জানান, দুপক্ষের হামলায় রোহিঙ্গারা প্রতিনিয়ত আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই তারা বাংলাদেশে চলে আসার জন্য নিয়মিত যোগাযোগ করছেন এখানকার রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। এবার নিপীড়নের শিকার হলেও কোনো অবস্থাতেই জন্মভূমি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন রোহিঙ্গা নেতারা। তারা বলছেন, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে এসে ভুল করেছেন। সেটা দ্বিতীয়বার যেন অন্যরা না করেন। মিয়ানমারে এখন জান্তারা দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এখনই স্বদেশে ফিরে যাওয়া জরুরি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক রোহিঙ্গা বলেন, আমরা আর কাউকে বাংলাদেশে আসতে দিতে চাই না। বরং এখনই সময় সেখানে আমাদের চলে যাওয়া। যেটা জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সময়ে যেতে পারলে খুবই ভালো হয়। একই কথা বলেন আরেক রোহিঙ্গা। তিনি বলেন, তারা কষ্ট পেলেও, জুলুমের শিকার হলেও মিয়ানমারেই থাকা দরকার। ওরা দেশে থাকতে পারলে পরে আমরাও যেতে পারব। এদিকে শরণার্থী কমিশন বলছে, নতুন করে যে কোনো অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকার। শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, আরও রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আমাদের বর্ডার গার্ড (বিজিবি) অত্যন্ত সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। যাতে আর কোনো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়