• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অচেতন অবস্থায় ৪৫ জনকে ঢামেক পাঠানো হয়েছে : ফায়ার সার্ভিস
রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে লাগা আগুনের ঘটনায় অচেতন অবস্থায় ৪৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, বার্ন ইউনিটসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এ ঘটনায় ৭৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত সোয়া ১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানানো হয়। এদিকে আগুনের ঘটনায় ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে লাগা আগুন ১৩ ইউনিটের চেষ্টায় দীর্ঘ দুই ঘণ্টা পর রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এরমধ্যে অচেতন অবস্থায় ৪৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, বার্ন ইউনিটসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।  বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রেস্টুরেন্টটিতে আগুনের এ ঘটনা ঘটে। পরে ৯টা ৫৬ মিনিটের দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিস। ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণ ও আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করতে কাজ করে আনসার পুলিশ ও র‌্যাব। এছাড়াও উদ্ধার কার্যক্রমে যোগ দেয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরাও।
০১ মার্চ ২০২৪, ০২:৩০

দোকান থেকে বেতন নিয়ে ঘরে ফেরা হলো না ইউসুফের
রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে সড়ক দুর্ঘটনায় মোহাম্মদ ইউসুফ (১৬) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ইউসুফের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। জানা গেছে, ইউসুফ বরিশালের নলছিটি উপজেলার ক্ষিরকাঠি গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে। হাজারীবাগের গজমহল রোডে ভাড়া থাকত। সে এলিফ্যান্ট রোডের একটি জুতার দোকানে কাজ করত। ইউসুফের বাবা বলেন, আমার দুই ছেলে এক মেয়ের মধ্যে ইউসুফ ছিল সবার ছোট। আমার মধ্যবিত্তের পরিবার। দুইটা রিকশা আছে, ভাড়া দেই আর এই ছেলে যা বেতন পায় তা দিয়েই সংসার চলে। মেয়েটারে ধানমন্ডির একটি কলেজে লেখাপড়া করে। গতকাল রাতে দোকানে বেতন আনতে গিয়েছল ইউসুফ। সেখান থেকে এলিফ্যান্ট রোডে রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি নোহা মাইক্রোবাস তাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে আনা হলে চিকিৎসক জানায় আমার ছেলে আর বেঁচে নেই। আমি ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে দেখি আমার বাবায আর নেই। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:১৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়