• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
১৯ হাজার টাকায় বিক্রি হলো একটি ডিম
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে একটি হাঁসের ডিম বিক্রি হয়েছে ১৯ হাজার টাকায়।  শনিবার (৬ এপ্রিল) পবিত্র শবে কদরের রাতে শ্রীমঙ্গল উপজেলার মির্জাপুর বাজার জামে মসজিদে ১৯ হাজার টাকায় ডিমটি বিক্রি হয়। মসজিদ কমিটির সদস্য ও মুসল্লিরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়রা জানান, পবিত্র শবে কদরের রাতে মির্জাপুর জামে মসজিদে একজন মুসল্লি একটি ডিম দান করেন। পরে উন্মুক্ত নিলামে তোলা হয় ডিমটি। এ সময় মুসল্লিরা ডাকে অংশ নেন। শুরুতেই ৫০০ টাকা দাম ওঠে ডিমটির। এরপর একে একে প্রতিযোগিতা করে বাড়তে থাকে দাম। সবশেষ ১৯ হাজার টাকা দাম বলেন সালেহ আহমেদ নামের একজন মুসল্লি। এ দামেই ডিমটি তার কাছে বিক্রি করে মসজিদ কমিটি। নিলামে ডিম কেনা সালেহ আহমদ বলেন, মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই ডিমটি এতো দামে কিনেছি। মসজিদের জিনিস বেশি দামে কিনলে আমার ওই টাকা আখিরাতে নাজাতের উছিলা হবে বলে আমি মনে করি।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫০

পচা ডিম দিয়ে ইফতার তৈরি, ৩ হোটেলকে জরিমানা
রংপুরের তারাগঞ্জ বাজারে পচা ডিম ও নিষিদ্ধ রাসায়নিক সাল্টু ব্যবহার করে হোটেলে তৈরি হচ্ছিল ইফতারসামগ্রী।  শনিবার (২৩ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাগঞ্জ বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন তারাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। এ সময় ইউএনওকে দেখে পালিয়ে যান কারিগররা। পরে ভেজাল খাদ্য তৈরি করায় কয়েকটি হোটেল মালিককে জরিমানা করা হয়। জানা গেছে, পচা ডিম, নিষিদ্ধ রাসায়নিক দ্রব্য সাল্টু দিয়ে তারাগঞ্জ বাজারে ইফতারসামগ্রী তৈরি করে বিক্রি করে আসছিলেন তারাগঞ্জের কয়েকটি হোটেল মালিক। এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবেল রানা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান, হাট ইজারাদার, পুলিশের টিম নিয়ে বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। এ সময় তারাগঞ্জ বাজারে লাকী হোটেলে পচা ডিম ও নিষিদ্ধ রাসানিক দ্রব্য সাল্টু দিয়ে ইফতার তৈরি করতে দেখেন। ইউএনওকে দেখে পালিয়ে যান কারিগর। ভেজাল খাদ্য তৈরি করায় লাকী হোটেলের মালিক শাহীন ইসলামকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এরপর একই অভিযোগে মৃত্যুঞ্জয় হোটেলের মালিক নান্নু রায়কে ৭ হাজার টাকা ও বুড়িরহাট বাজারের গির্জা হোটেলের মালিক গির্জা রায়কে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তারাগঞ্জে ইউএনও রুবেল রানা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মানুষ পবিত্র মাহে রমজানে যাতে নিরাপদ ও ভেজালমুক্ত খাবার খেতে পারে সে জন্য কুর্শা ইউনিয়নের তারাগঞ্জ বাজার ও সয়ার ইউনিয়নের বুড়িরহাট বাজারের বিভিন্ন হোটেলে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। ব্যবসায়ীরা যাতে ভবিষ্যতে এমন কাজ না করেন সেজন্য সতর্ক করা হয়েছে।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১১:১৭

রাজধানীর যেসব স্থানে কম দামে মিলবে মাংস, দুধ ও ডিম
রমজান মাস উপলক্ষে রাজধানীর ৩০টি স্থানে কম দামে মিলবে মাংস, দুধ ও ডিম। রোববার (১০ মার্চ) সকালে বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন কালে এ কথা জানান মৎস্য ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান। জানা গেছে, প্রথম রমজান থেকে শুরু হয়ে ২৮ রমজান পর্যন্ত এ ভ্রাম্যমাণ বিপণন ব্যবস্থা রাজধানী ঢাকার ২৫টি স্থানে পরিচালিত হবে। এ ছাড়া স্থায়ী বাজারের আরও ৫টি স্থানে মোট ৩০টি পয়েন্টে এই বিক্রয় ব্যবস্থা চালু থাকবে। এই ৩০টি স্থানে, ৬০০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস, ৯০০ টাকা কেজিতে খাসির মাংস, ব্রয়লার মুরগি (ড্রেসড) ২৫০ টাকা কেজি, দুধ ৮০ টাকা লিটার এবং প্রতিটি ডিম সাড়ে ১০ টাকা করে কেনা যাবে। এসব স্থানে প্রতিদিন কম দামে রাজধানীতে ৫ হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করা হবে। যেসব স্থানে কম দামে মিলবে গরুর মাংস, ডিম ও দুধ স্থায়ী বাজার–(১) মিরপুর শাহ আলি বাজার, (২) মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট (৩) নতুন বাজার (১০০ ফুট), (৪) কমলাপুর, (৫) কাজি আলাউদ্দিন রোড (আনন্দবাজার)। ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রগুলো হলো–(১) নতুনবাজার (বাড্ডা), (২) কড়াইল বস্তি (বনানী), (৩) খামারবাড়ী (ফার্মগেট), (৪) আজিমপুর মাতৃসদন (আজিমপুর), (৫) গাবতলী, (৬) দিয়াবাড়ী (উত্তরা), (৭) জাপান গার্ডেন সিটি (মোহাম্মদপুর), (৮) ষাটফুট রোড (মিরপুর), (৯) খিলগাঁও (রেল ক্রসিংয়ের দক্ষিণে), (১০) সচিবালয়ের পাশে (আব্দুল গনি রোড), (১১) সেগুন বাগিচা (কাঁচা বাজার), (১২) আরামবাগ (মতিঝিল), (১৩) রামপুরা, (১৪) কালসী (মিরপুর), (১৫) যাত্রাবাড়ী (মানিকনগর গলির মুখে), (১৬) বসিলা (মোহাম্মদপুর), (১৭) হাজারীবাগ (শিকশন), (১৮) লুকাস (নাখালপাড়া), (১৯) আরামবাগ (মতিঝিল), (২০) কামরাঙ্গীর চর, (২১) মিরপুর ১০, (২২) কল্যাণপুর (ঝিলপাড়া), (২৩) তেজগাঁও, (২৪) পুরান ঢাকা (বঙ্গবাজার) (২৫) কাকরাইল।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৬

রমজানে সুলভ মূল্যে পাওয়া যাবে মাংস, দুধ ও ডিম
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আবদুর রহমান জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে রমজানে প্রাণিজ পণ্যের নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ করে নিম্ন আয়ের মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা শহরের ২০টি স্থানে ড্রেসড ব্রয়লার, গরু ও খাসির মাংস, দুধ ও ডিম সাশ্রয়ী মূল্যে বিপণন করা হতো। আসন্ন রমজানে ঢাকা শহরে আরও নতুন ৫টি স্পটসহ এ বছর মোট ২৫টি স্থানে এসব পণ্য সুলভ মূল্যে বিপণন করা হবে।  বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের করণীয় হিসেবে বিভিন্ন এজেন্ডার ওপর আলোচনা সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান। মো. আবদুর রহমান আশা করেন, এর ফলে এসব পণ্যের বাজারদর সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব হবে।  মন্ত্রী বলেন, ব্যবসায়ীদের ভোগান্তিতে ফেলা সরকারের উদ্দেশ্য নয় বরং ব্যবসায়ীরা যাতে স্বাচ্ছন্দে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে সে বিষয়টিও সরকার সবসময় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। জনগণ যাতে রমজানে সুলভ মূল্যে প্রাণিজ পণ্য কিনতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি তিনি এ সময় অনুরোধ করেন। এ সময় সঠিক মূল্যে পশু খাদ্য উপকরণ আমদানির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার জন্য তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, ট্যারিফ কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেন।  এ ছাড়া রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। সভায় উপস্থিত ছিলেন- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মোস্তফা কামাল, কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শাহীন আখতার, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো: এমদাদুল হক তালুকদার, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন।  
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়