• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রেসিডেন্ট নির্বাচন / জরিপে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে ট্রাম্প
চলতি বছরের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। দেশটির সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ৭টি অঙ্গরাজ্যের ৬টিতেই জনপ্রিয়তায় বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চেয়ে এগিয়ে আছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।  মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের ফলাফলে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া, মিশিগান, অ্যারিজোনা, জর্জিয়া, নেভাদা এবং নর্থ ক্যারোলিনায় ২ থেকে ৮ শতাংশ পয়েন্টে বাইডেনের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। তবে উইসকনসিনে বাইডেন এগিয়ে রয়েছেন।  প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কাজে ওই ছয়টি অঙ্গরাজ্যের নাগরিকরা অসন্তুষ্ট। এ ছাড়া অর্থনীতির গুরুতর অবস্থাও তার জনপ্রিয়তা কমার কারণ। জরিপের এসব অঙ্গরাজ্যে প্রার্থী হিসাবে তৃতীয় পক্ষ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের রাখা হয়। এ ছাড়া শুধু বাইডেন ও ট্রাম্পকে রেখে করা জরিপেও একইরকম ফল দেখা গেছে। রিয়েলক্লিয়ার পলিটিকসের তথ্যানুযায়ী, এ পর্যন্ত সব জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে ট্রাম্প এবং বাইডেনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। বাইডেনের তুলনায় গড়ে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৪

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন নিকি হ্যালি
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রাথমিক বাছাইয়ের দৌড় থেকে সরে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন নিকি হ্যালি। এর মধ্য দিয়ে আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রতিপক্ষ হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পেতে যাচ্ছেন। খবর বিবিসি।  বুধবার (৬ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। নিকি হ্যালি বলেন, দেশজুড়ে যে সমর্থন পেয়েছি তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। কিন্তু, এখন আমার প্রচারণা স্থগিত করার সময় এসেছে।  তিনি আরও বলেন, আমার বিশ্বাসের জন্য আওয়াজ তুলতে আমি ভুলব না। নিকি হ্যালি বলেন, আমাদের বিশ্ব এখন আগুনে পুড়ছে। এর মূলে রয়েছে আমেরিকার পশ্চাদপসরণ। ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানে আমাদের মিত্রদের পাশে দাঁড়ানো একটি নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু, এটা তার থেকেও বেশি। আমরা আরও পিছু হটলে আরও যুদ্ধ হবে। মনোনয়নের দৌড়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি নিকি হ্যালি। জনপ্রিয়তা থাকার পরও সাউথ ক্যারোলাইনাতে ট্রাম্প তাকে হারিয়েছেন। সেখানকার সাবেক গভর্নর ছিলেন তিনি। নিকি হ্যালির প্রস্থানে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন দৌড়ে একাই টিকে রইলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সুপার টুয়েসডেতে একের পর এক জয়ে আধিপত্য দেখান সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এদিকে নিকি হ্যালির সরে যাওয়ার ঘোষণার প্রশংসা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এক লিখিত বিবৃতিতে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট বাছাইয়ে লড়াইয়ের জন্য সাহসের প্রয়োজন। আজকের রিপাবলিকান পার্টিতে খুব কম লোকই ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্পর্কে সত্য কথা বলার সাহস করে।
০৬ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫৩

ফের ভোটের লড়াইয়ে উপস্থিত ট্রাম্প ও বাইডেন!
‘সুপার টিউসডে’ ১৬টি রাজ্য ও একটি অঞ্চলে ভোটাভুটির পর দুই দলের প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে জিতছেন ট্রাম্প ও বাইডেন। এতেই এ দুইজন ভোটের লড়াইয়ে যে আসছেন তা অনেকটাই নিশ্চিত। ফলে গত নির্বাচনের মতো এবারও বাইডেন বনাম ট্রাম্পের লড়াই দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ও বার্তাসংস্থাগুলি জানিয়েছে, প্রত্যাশামতো রিপাবলিকানের হয়ে ট্রাম্প ও ডেমোক্র্যাটের হয়ে বাইডেনই জিতছেন বা জিততে চলেছেন। তারাই নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই দলের প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন। সুপার টিউইসডে-র লড়াইয়ে ট্রাম্প নর্থ ক্যারোলিনা, ভার্জিনিয়া, কলোরাডো, টেনেসি, টেক্সাস, আরাকানসাস, আলাবামা, ওকলাহোমা ও মেইনে তার প্রতিদ্বন্দ্বী নিকি হ্যালির থেকে অনেকটাই এগিয়ে আছেন ও জিততে চলেছেন। ভেরমন্টে দুজনের সমানে সমানে লড়াই হচ্ছিল। বার্তাসংস্থা এপি জানিয়েছে, ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী নিকি হ্যালি ভেরমন্ট জিতে নিয়েছেন। ট্রাম্প এবং বাইডেন মিনেসোটাতে জিততে চলেছেন। ট্রাম্পের বক্তব্য রিপাবলিকান প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে ট্রাম্প সুবিধাজনক জায়গায় চলে গেছেন। ট্রাম্প বলেছেন, সুপার টিউসডে তার কাছে একটা অসাধারণ দিন হতে চলেছে। ২০২৪-এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনকে হারিয়ে তিনিই আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর সীমান্তের অবস্থা ভয়ংকর এবং সেখানে আইন বলে কিছু নেই। আমাদের সীমান্তে একটি তৃতীয় বিশ্বের দেশ রয়েছে। মার্কিন নির্বাচনী ব্যবস্থায় ভোটাররা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী নির্বাচন করার জন্য নিজেদের রাজ্যের উপর নির্ভর করে প্রাথমিক নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যায়৷ দ্বিতীয় দফায় সম্মেলনের সময় প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। ২০২৪ সালের নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে৷ বাইডেন এগিয়ে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার এই দৌড়ে বাইডেন ১৩টি রাজ্যে জিততে চলেছেন। এছাড়া আইওয়াতেও তিনি জিতবেন বলে সমীক্ষার ফল বলছে। ফলে বাইডেনই ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী হওয়ার লড়াইয়ে অনেকটা এগিয়ে আছেন। বাইডেন একটি বিবৃতিতে বলেছেন, ট্রাম্প আমেরিকাকে আবার পিছিয়ে নিয়ে যেতে চান। তার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ভোটদাতারা তাকেই বেছে নিয়েছেন। বাইডেন দাবি করেছেন, প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনি মানুষের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করেছেন, তাদের আয় বাড়িয়েছেন। মানুষের সামনে এখন বিকল্প একটাই, তারা তাদের কর্মসংস্থান ও আয়ের নিশ্চয়তা চান, নাকি তারা চান ট্রাম্প আবার আগের মতো দেশ চালান। বাইডেন বলেছেন, ট্রাম্প প্রতিশোধ নিতে চান, তিনি এলে মেয়েদের অধিকার খর্ব হবে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে নিজের সিদ্ধান্ত কার্যকর করবেন। যারা স্বাধীন ও নিরপেক্ষ আমেরিকায় বিশ্বাস করে, গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, তাদের সামনে তাই এটাই সুযোগ। তাদের সেই সুযোগ কাজে লাগাবার অনুরোধ করেছেন বাইডেন।
০৬ মার্চ ২০২৪, ১৮:১৪

সাবেক কর্মীর কাছে হারলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে রিপাবলিকান দলের মনোনয়নের প্রাইমারি নির্বাচনে সাবেক কর্মীর কাছে হেরেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রাইমারিতে এ প্রথম ট্রাম্পকে হারালেন নিকি হ্যালি। সোমবার (৪ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওয়াশিংটন ডিসির প্রাইমারিতে জাতিসংঘের সাবেক এ রাষ্ট্রদূত  ৬২.৯ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে, ট্রাম্প পেয়েছেন ৩৩.২ শতাংশ ভোট। জানা গেছে, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জয় পেলেও নিকি হ্যালি তার নিজ অঙ্গরাজ্য সাউথ ক্যারোলিনাতেও হেরে গেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নিকিই প্রথম নারী, যিনি রিপাবলিকান দলের কোনো প্রাইমারিতে জয়ী হলেন। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। তা সত্ত্বেও হাল ছাড়তে রাজি নন নিকি হ্যালি। তিনি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এদিকে এটা অনেকটাই নিশ্চিত আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আবার ডেমোক্রেটিক দলের জো বাইডেনের মুখোমুখি হতে চলেছেন ট্রাম্প। নিকি হ্যালির ক্যাম্পেইন বিষয়ক মুখপাত্র অলিভিয়া পেরেজ-কিউবাস বলেছেন, ‘এটা আশ্চর্যের কিছু নয় যে, ওয়াশিংটনে ট্রাম্পের সবচেয়ে কাছের রিপাবলিকানরা তাকে ও তার সমস্ত বিশৃঙ্খলাকে প্রত্যাখ্যান করছে।’  
০৪ মার্চ ২০২৪, ১০:১৯

চতুর্থবারের মতো নোবেলের মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া বলে পরিচিত ইসরায়েল ও আরব বিশ্বের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা চুক্তির মধ্যস্থতা করার উদ্যোগ নেওয়ার কারণে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব করেছেন ক্লডিয়া টেনি নামে দেশটির রিপাবলিকান এক জনপ্রতিনিধি। ফলে এ নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো শান্তিতে নোবেলের জন্য মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট।     গত মঙ্গলবার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের রিপাবলিকান এমপি ক্লডিয়া টেনির নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে দ্য ইকোনমিক টাইমস। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ৩০ বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প কার্যকর ভূমিকা নিয়েছিলেন। দশকের পর দশক ধরে আমলা, বিদেশি নীতি-সংক্রান্ত পেশাদাররা, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো বার বার দাবি করছিল ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইন সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি রক্ষা করা সম্ভব নয়। কিন্তু প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্প আব্রাহাম চুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েল, বাহরাইন, মরক্কো, সুদান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে শান্তি ও সহযোগিতা বৃদ্ধিতে উদ্যোগ নেন। তিনি দেখিয়েছিলেন কীভাবে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হয়।  মূলত আব্রাহাম চুক্তির জন্যই তার নাম নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হচ্ছে। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই চুক্তি হয়েছিল।  দ্য ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গেছে, রিপাবলিকান জনপ্রতিনিধি ক্লডিয়া টেনির দাবি, বর্তমানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অত্যন্ত দুর্বল নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এই দুর্বল নেতৃত্ব আমেরিকার সামনে আতঙ্কের ও নিরাপত্তাহীনতার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  টেনি বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করতে পেরে নিজে সম্মানিত বোধ করছি। সেইসঙ্গে মনে করছি এই পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য তিনি। তবে এবারই প্রথম নয়, আব্রাহাম চুক্তির জন্য ট্রাম্প এর আগেও মনোনীত হয়েছিলেন। এর আগে ২০২০ সালে নরওয়েজিয়ান পার্লামেন্টের সদস্য খ্রীসটান টাইব্রিং জেড্ডে এই পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম মনোনীত করেছিলেন। তার যুক্তি ছিলো ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমির-শাহীর মধ্যে শান্তি রক্ষার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৫

পথ হারিয়েছে আমেরিকা : ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র তার পথ হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এর জন্য বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নীতিকেই দায়ী করেছেন তিনি।  রোববার (২৮ জানুয়ারি) নেভাদায় এক সমাবেশে সমর্থকদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমরা এমন একটি জাতি, যারা খুব সহজে পথ হারিয়ে ফেলেছি। এই ভয়াবহ অবস্থা আমরা চলতে দিতে পারি না। এ সময় বাইডেনকে গণতন্ত্রের জন্যে হুমকি এবং অযোগ্য হিসেবে উল্লেখ করে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, বাইডেন প্রশাসন আমাদের দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে। উল্লেখ্য, চলতি বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ভোটের মাঠে ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মুখোমুখি হচ্ছেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ট্রাম্প। ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে আসন নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য সমর্থন হারিয়েছেন বাইডেন।  
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৭

ক্ষমতায় গিয়ে ‘স্বৈরশাসক’ হতে চান ট্রাম্প
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আবারও জয়ী হলে একদিনের জন্য স্বৈরশাসক হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।  বুধবার (১০ জানুয়ারি) ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ ঘোষণা দেন তিনি। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আমি ক্ষমতায় আসলে প্রথম দিন দুটি স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত নেব। এরপর আর স্বৈরাচার থাকব না। তিনি বলেন, ক্ষমতায় আসলে প্রথম দিনই মেক্সিকো থেকে অভিবাসী অনুপ্রবেশ চিরতরে বন্ধ করে দেব। এরপর বিদ্যুৎ উৎপাদনে জোর দেব। এই দুটি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের পর আর তিনি স্বৈরাচারী কোনো সিদ্ধান্ত নেব না। ট্রাম্প বলেন, আমাকে স্বৈরাচার আখ্যা দিয়ে প্রতিপক্ষ শিবির রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করছে। ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর অভিবাসনবিরোধী একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২৪ সালের নির্বাচনে জয়ী হলে অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধ ও বৈধ অভিবাসন নীতি কঠোর করার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:১৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়