• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আওয়ার ওশান সম্মেলন / দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে আয়োজিত 'আওয়ার ওশান কনফারেন্সে' পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের উচ্চ পর্যায়ের প্যানেল বৈঠকে দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এসময় তিনি পরিবেশ সংরক্ষণ এবং সমুদ্রের উপকূলে বসবাসকারী মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সমুদ্রের টেকসই ব্যবস্থাপনার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন।  স্থানীয় সময় বুধবার (১৭ এপ্রিল) এথেন্সে 'আওয়ার ওশান কনফারেন্সে'র নবম আসরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের উচ্চ পর্যায়ের প্যানেলে আলোচনায় এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।  ১৫ থেকে ১৭ এপ্রিল এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ সময় ড. হাছান মাহমুদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনা এবং সামুদ্রিক সম্পদের ব্যবহার নিশ্চিতকরণে বাংলাদেশের গৃহীত উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন।  বিবিএনজে চুক্তি অনুমোদন এবং মহাসাগরের জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারের জন্য তহবিল বরাদ্দের জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।  বাস্তুতন্ত্রের সার্বিক উন্নয়ন এবং গ্রিন শিপিং (যা তুলনামূলক পরিবেশের ক্ষতি কম করে) ব্যবস্থার জন্য বিভিন্ন দেশ প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা) প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল।  এই প্যানেল আলোচনায়, গ্রীস, কোস্টারিকা, কেপ ভার্দে, সাও টোমে এবং প্রিন্সেপের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও বক্তব্য দেন ।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৫

খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে গবেষণায় জোর দেওয়ার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর
খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে গবেষণায় আরও জোর দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ। বুধবার (২৭ মার্চ) রাজধানীর খামারবাড়ীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র এবং বাংলাদেশ গবেষণা দক্ষতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক কর্মশালায় এ আহ্বান জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে খাদ্য উৎপাদনে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছি আমরা। দেশের জীবিকা নির্বাহী কৃষি এখন  দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে বাণিজ্যিকীকরণের দিকে।  এখন দেশে খাদ্যঘাটতি নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে খাদ্যের কোনো ঘাটতি নেই, তবে জনসংখ্যা বাড়ছে আর চাষের জমি কমছে। এসব কারণে ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করার জন্য গবেষণা আরও জোরদারের মাধ্যমে বিভিন্ন ফসলের স্বল্প জীবনকালীন ও উচ্চফলনশীল নতুন জাত উদ্ভাবন করতে হবে। গবেষণার মাধ্যমে খাদ্যের উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। দেশের বিজ্ঞানীদের আন্তরিক প্রচেষ্টার প্রশংসা করে ড. মো. আব্দুস শহীদ এরপর বলেন, আমাদের গবেষণা সংস্থা ও বিজ্ঞানীরা ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্রকে কাজে লাগিয়ে নতুন জাত উদ্ভাবনে সময় কমিয়ে আনতে হবে। স্বল্প সময়ের মধ্যে ফসলের নতুন উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে। অনুষ্ঠানে বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ারের সভাপতিত্বে এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার, ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকোলস, কানাডার ইউনিভার্সিটি অব সাস্কাচুয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট বালজিত সিং ও বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক এবিএম খালদুন।  
২৭ মার্চ ২০২৪, ২০:০৬

মানবপাচার রোধে টেকসই সমাধানে গুরুত্বারোপ পররাষ্ট্র সচিবের
পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সঙ্গে ‘বালি প্রসেস’এর কো-চেয়ার রাষ্ট্রদূত লিন বেল (অস্ট্রেলিয়া) এবং রাষ্ট্রদূত ত্রি থারিয়াতের (ইন্দোনেশিয়া) নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেছেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। উভয়পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিতি ছিলেন। সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্র সচিব মানবপাচারের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি এবং ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি তুলে ধরেন। তিনি মানবপাচারের জটিল ও অন্তর্নিহিত কারণসমূহ এবং সেগুলো মোকাবিলার অসুবিধা ও বাধার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পররাষ্ট্র সচিব মানবপাচার সমস্যার টেকসই সমাধান করা ও এ বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন পাচারের শিকার ব্যক্তিদের সমাজে পুনঃএকত্রীকরণের জন্য উন্নয়ন সহযোগী ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নেওয়া কর্মসূচি ও কার্যক্রম সম্পর্কে প্রতিনিধিদলকে অবহিত করেন। বালি প্রসেস কো-চেয়াররা মানবপাচার মোকাবিলাকে জটিল ও চ্যালেঞ্জিং কাজ হিসেবে উল্লেখ করে এই সমস্যা মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতা আরও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব দেন। জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের মধ্যে অসহায়ত্ব ও হতাশার কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাদের অনিয়মিত স্থানান্তর বৃদ্ধিতে কো-চেয়াররা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এসময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করার জন্য বালি প্রক্রিয়ার সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এই দীর্ঘায়িত সংকট বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাব্য অর্থনৈতিক, সামাজিক, পরিবেশগত এবং নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করছে। বিষয়টি সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহের দক্ষতা ও সক্ষমতার উন্নয়ন এবং ‘বালি প্রসেস’-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারণের মাধ্যমে মানবপাচার নিয়ে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি জোরদার করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৩

গার্মেন্টস শিল্পের টেকসই উন্নয়নে কাজ করছে সার্ক ও বিমসটেক
বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পে চলমান গ্যাসসহ বিভিন্ন সংকট কাটিয়ে টেকসই উৎপাদন বাড়াতে কাজ করছে সার্ক ও বিমসটেক। সম্ভাবনাময় শিল্পের আধুনিকায়ন ও উন্নয়নে কাজ করবে এসব সংস্থা।  সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গাজীপুরের কাশিমপুরে নরবান কমটেক্স কারখানা পরিদর্শন করে এসব কথা বলেন ফেডারেল ফরেন অফিস-জার্মানি ও সার্ক এন্ড বিমসটেকের ইনচার্জ স্টিফেন হিলার লাহজালি। এ সময় কারখানার সার্বিক উৎপাদন প্রক্রিয়া নিবিড়ভাবে ঘুরে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।  পরিদর্শন কালে আরও উপস্থিত ছিলেন জার্মান এম্বাসির ইকোনোমিক অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেহরাব বিন তারেক,নরবান গ্রুপের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুল হক সিদ্দিকী,পরিচালক মোহাম্মদ শফিকুল আলম সুমন।  পরিদর্শন শেষে ওয়াহিদুল হক সিদ্দিকী সাংবাদিকদের তথ্য নিশ্চিত করে জানান,বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে গার্মেন্টস শিল্প  নিয়ে তারা কিভাবে সহযোগিতা করবে,কিভাবে উৎপাদন খরচ কমানো যায়-সেগুলো নিয়েও কাজ করছেন স্টিফেন হিলার লাহজালি। এছাড়া, বহির্বিশ্বের বাজারে দেশের গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য(পোশাক) ধরে রাখতে টেক্সটাইলে বহু বছরের অভিজ্ঞতায় এগিয়ে আছে,সুতরাং আগামীতে বাংলাদেশেই নেতৃত্ব দিবে।  
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩৪

গার্মেন্টস শিল্পের টেকসই উন্নয়নে কাজ করছে সার্ক ও বিমসটেক
বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পে চলমান গ্যাসসহ বিভিন্ন সংকট কাটিয়ে টেকসই উৎপাদন বাড়াতে কাজ করছে সার্ক ও বিমসটেক। সম্ভাবনাময় শিল্পের আধুনিকায়ন ও উন্নয়নে কাজ করবে এসব সংস্থা। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গাজীপুরের কাশিমপুরে নরবান কমটেক্স কারখানা পরিদর্শন করে এসব কথা বলেন ফেডারেল ফরেন অফিস-জার্মানি ও সার্ক অ্যান্ড বিমসটেকের ইনচার্জ স্টিফেন হিলার লাহজালি।  এ সময় কারখানার সার্বিক উৎপাদন প্রক্রিয়া নিবিড়ভাবে ঘুরে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন, জার্মান অ্যাম্বাসির ইকোনোমিক অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেহরাব বিন তারেক, নরবান গ্রুপের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুল হক সিদ্দিকী, পরিচালক মোহাম্মদ শফিকুল আলম সুমন।  পরিদর্শন শেষে ওয়াহিদুল হক সিদ্দিকী সাংবাদিকদের জানান, বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে গার্মেন্টস শিল্প নিয়ে তারা কীভাবে সহযোগিতা করবে, কীভাবে উৎপাদন খরচ কমানো যায়-সেগুলো নিয়েও কাজ করছেন স্টিফেন হিলার লাহজালি। এ ছাড়া বহির্বিশ্বের বাজারে দেশের গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য (পোশাক) ধরে রাখতে টেক্সটাইলে বহু বছরের অভিজ্ঞতায় এগিয়ে আছে, সুতরাং আগামীতে বাংলাদেশেই নেতৃত্ব দেবে।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়