• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অগ্নিকাণ্ডের দায় এড়ানোর চেষ্টা চলছে : টিআইবি
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) মতে অগ্নিকাণ্ড ও মর্মান্তিক প্রাণহানির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ দায় এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। গত কয়েক দিনে চলা এসব অভিযানকে লোক দেখানো এবং প্রকৃত দোষীদের আড়াল করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে সংস্থাটি। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডে আগুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব অভিযোগ করে তারা। বিজ্ঞপ্তিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, রাজউক, সিটি কর্পোরেশন, ফায়ার সার্ভিসসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থাকে লোক দেখানো অভিযান ও দায় এড়ানোর চেষ্টা থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের নিষ্ক্রিয়তা, সমন্বয়হীনতা, দুর্নীতি, জবাবদিহির অনুপস্থিতি ও বিচারহীনতা মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডের পুনরাবৃত্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে, দায়িত্বে অবহেলা ও অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে আদালত বেশ কিছু নির্দেশনা প্রদান করেছেন এবং নানা সময়ে গঠিত তদন্ত কমিটি ও টাস্কফোর্স বেশ কিছু সুপারিশও প্রস্তাব করেছে। এ সকল সুপারিশের বেশির ভাগ বাস্তবায়ন হয়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, রাজউক, সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিসসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থা দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর যে অভিযান চালাচ্ছে তা লোক দেখানো দাবি করে তিনি বলেন, বরাবরের মতো সমস্যার মূল কারণকে গুরুত্ব না দিয়ে, অভিযান পরিচালনা ও এমন ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করছে। যাদের নির্ধারিত দায়িত্বের সঙ্গে দুর্ঘটনার মূল কারণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বললেই চলে। ফলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিজেদের দায় এড়ানো ও প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের আড়াল করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ধারাবাহিক এই অগ্নিকাণ্ডের ও প্রাণহানির পেছনে মূল কারণ হিসেবে আমরা দেখতে পাই, ভবন নির্মাণে সংশ্লিষ্ট আইন অনুসরণ না করা এবং মালিক কর্তৃক ভবনে অনুমোদন বহির্ভূত কার্যক্রম পরিচালনা। যোগ করেন তিনি। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ইতোপূর্বে পুরাণ ঢাকায় একাধিকবার সংঘটিত ভয়াবহ অগ্নিদুর্ঘটনার প্রেক্ষিতে টিআইবি ২০২০ সালে ‘নিমতলী, চুড়িহাট্টা এবং অতঃপর: পুরোনো ঢাকার অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক গবেষণা পরিচালনা করেছিল। এই গবেষণায় দেখা গিয়েছিল, বারবার মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পরেও রাজনৈতিক সদিচ্ছার ঘাটতি এবং ব্যবসায়ী, ভবন মালিক, জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যোগসাজশ ও অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে আবাসিক এলাকায় অবৈধভাবে রাসায়নিক পদার্থের গুদাম ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হয়। অগ্নিকাণ্ডের জন্য প্রকৃত দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারায় নির্মম প্রাণহানির ঘটনা স্বাভাবিকতায় রূপ নিয়েছে দাবি করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, অগ্নিকাণ্ডের কার্যকর প্রতিরোধের লক্ষ্যে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিতের পাশাপাশি অবিলম্বে আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক ভবন এবং ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্যিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, আমরা দেখছি, অগ্নিকাণ্ডের জন্য প্রকৃত দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারায় নির্মম প্রাণহানির ঘটনা স্বাভাবিকতায় রূপ নিয়েছে। বিষয়টি সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে সাধারণ মানুষের জীবনের মূল্য না থাকার দুঃখজনক উদাহরণ। নিরপরাধ ব্যক্তিদের হয়রানি না করে দায়িত্বে অবহেলা ও অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার বিরুদ্ধে জবাবদিহি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে টিআইবি।
১৫ মার্চ ২০২৪, ০০:১৪

লাখ টাকার বেশি বেতনে চাকরি দিচ্ছে টিআইবি
মাসিক বেতন ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৩ টাকা বেতনে চাকরি দিচ্ছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। প্রতিষ্ঠানটির ইভেন্ট অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি কমিউনিকেশন বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ২ মার্চ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। পদের সংখ্যা: ১টি। আবেদনের যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এ ছাড়া ৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়ে আবেদন করতে পারবেন। বয়সসীমা নির্ধারিত নয়। কর্মস্থল: ঢাকা। আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে।  
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৩০

সরকারি খাতে দুর্নীতির ব্যাপকতা বেড়েছে : টিআইবি
গত কয়েক বছরে সরকারি খাতে দুর্নীতির ব্যাপকতা বেড়েছে বলে দাবি করেছে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবিক অর্থে কার্যকরভাবে প্রয়োগ হয়নি।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) ২০২৩ সালের পরিস্থিতি বিবেচনায় তৈরি ‘দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই)’ তুলে ধরে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ইকোনমিক ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের গবেষণা অনুযায়ী ২৪টি পূর্ণ গণতান্ত্রিক, ৪৮টি ত্রুটিপূর্ণ গণতান্ত্রিক, ৩৬টি হাইব্রিড গণতান্ত্রিক ও ৫৯টি কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের গড় সিপিআই স্কোর যথাক্রমে ৭৩, ৪৮, ৩৬ ও ২৯। অথচ বাংলাদেশের স্কোর ২৪। ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গত কয়েক বছর সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এই সময়ে দুর্নীতির ব্যাপকতা ঘনীভূত ও বিস্তৃত হয়েছে। সরকারি ক্রয় ও বিতরণ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে দুর্নীতির অসংখ্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া অর্থ পাচারের আশঙ্কাজনক চিত্র উঠে এলেও দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে কার্যকরতা দেখাতে পারেনি। বরং দুদকসহ বিভিন্ন জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাব ব্যাপকতর হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল, টিআইবির উপদেষ্টা (নির্বাহী ব্যবস্থাপনা) অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, পরিচালক (আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন) শেখ মনজুর-ই-আলম, সমন্বয়ক (আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৬

টিআইবি বিএনপির দালাল : কাদের
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশকে (টিআইবি) বিএনপির দালাল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। ওবায়দুল কাদের বলেছেন, টিআইবি হচ্ছে বিএনপির দালাল। তাদের প্রত্যেকটা কথা একপেশে। বিএনপির ওকালতি করে তারা। তারা সরকার বিরোধী। যে ভাষায় বিএনপি কথা বলে সেই ভাষায় টিআইবিও কথা বলে। তিনি বলেন, ইতিহাস থেকে উপলব্ধি করেছি, টিআইবি সবসময় আওয়ামী লীগ বিরোধী ছিল। সবসময় বিএনপির পক্ষে কাজ করেছে তারা। গবেষণা নিয়ে কাজ করে তারা। কিন্তু তাদের গবেষণায় আমরা নিরপেক্ষতা খুঁজে পাচ্ছি না। তিনি আরও বলেন, টিআইবি বলেছিল, পদ্মা সেতু অসম্ভব, এটা কিন্তু টিআইবির বক্তব্য। সিপিডিও একই মন্তব্য করেছিল। কিন্তু বাস্তবতা দেশবাসী দেখেছে। কিছু কিছু বিষয় আছে যেটা আমরা জবাব দিই রাজনৈতিকভাবে, আমরা উত্তর দিই দেশের মানুষের পার্সেপশান যেন ভিন্নখাতে না যায়। রাজনৈতিকভাবে আমরা কথাবার্তা বলি। সবকিছু আইনগতভাবে হয় না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা একটা রাজনৈতিক দল, আমাদের পার্টির এই নির্বাচনকে সামনে রেখে একটা কৌশল ছিল। রাজনীতিতে রণকৌশল থাকবেই, আমরা একটা রণকৌশল অবলম্বন করেছি। ভেতরে দ্বন্দ্ব, অন্তর কলহ এগুলো আওয়ামী লীগে নতুন হচ্ছে এমন না। সব রাজনৈতিক দলেরই এইসব ব্যাপারে সুখকর নয়। এটার সমাধান আবার সেই দলই করে। তিনি বলেন, একাধারে ১৫ বছর আমরা ক্ষমতায়। এসবের মধ্যেই তো সবকিছু মোকাবিলা করি। এটাও আমাদের চলার পথে চ্যালেঞ্জ। এটা আমরা দলীয়ভাবে অবশ্যই মোকাবিলা করব। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমাদের পার্টিতে যত সমস্যাই থাকুক, আমরা সবাই কিন্তু ঐক্যবদ্ধ। আমাদের সুবিধাটা কিন্তু এখানেই। যেখানে আমাদের একজন নেতা আছেন যার প্রশ্নে কোনো বিরোধ নেই। এ সময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, কার্যনির্বাহী সদস্য সাঈদ খোকন, পারভীন জামান কল্পনা এবং মেরিনা জাহান কবিতা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৪

২৪১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি : টিআইবি 
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে ২৪১টি আসনেই প্রকৃত অর্থে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি বলে দাবি করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।  বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া ট্র্যাকিং’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি। টিআইবি বলছে, নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবং অংশগ্রহণমূলক দেখাতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নিজ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করলেও বেশির ভাগ আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি।  টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ভোটের দিন সারাদেশে অধিকাংশ কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ছাড়া অন্য দলের প্রার্থীদের পোলিং এজেন্ট ছিল না। প্রতিপক্ষের এজেন্টদের হুমকির মাধ্যমে কেন্দ্রে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখা হয়।  প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভোটের দিন স্বল্প ভোটার আগমন এবং ডামি লাইন তৈরি, বিভিন্ন আসনে অন্য দলের প্রার্থীর এজেন্ট বের করে দেওয়া, ভোটের আগে ব্যালটে সিল মারা, ভোট চলাকালে প্রকাশ্য সিল মারাসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করে আওয়ামী লীগের পরাজিত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।  উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি রোববার সারাদেশে একযোগে ২৯৯ আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ২৯৮ আসনের ফল বেসরকারিভাবে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলগুলোর মধ্যে ২৯৮ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২৫ আসনে জয়লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠা লাভ করেছে। জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেয়েছেন ৬১টি আসন, এ ছাড়া অন্যান্য দল থেকে পেয়েছে ১টি আসন।
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়