• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সেতু ভেঙে ভোগান্তি, ঝুঁকি নিয়ে চলাচল  
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার নওদা শালুয়া ও নলকা খালের ওপর নির্মিত সেতু ভেঙে যাওয়ায় জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলার সঙ্গে সেতুর পূর্ব পাশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে চলাচল করছেন ওই এলাকার মানুষ। তবে যানবাহন চলাচল না করায় ভোগান্তিতে রয়েছেন বাসিন্দারা। খোঁজ নিয়ে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়েক যুগ আগে নির্মিত সেতুটি পাঁচ বছর ধরে নড়বড়ে ছিল। এ অবস্থায় স্থানীয় ইটভাটার মাটি বহনকারী ট্রাক চলাচল করায় এবার রমজানের শুরুতেই একাংশ ভেঙে পড়ে। এরপর থেকে ওই রাস্তা দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে অটোরিকশা, ভ্যানসহ ছোটখাটো যানবাহন চলাচল এখনও করে। বর্তমানে ভাঙা অংশের পরিমাণ ধীরে ধীরে বাড়তে থাকায় ওই ইউনিয়নসহ প্রায় ৪০টি গ্রামের মানুষ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় ব্রিজের ভেঙে যাওয়া অংশে মাচাল বিছিয়ে ছোটখাটো যানবাহন চলাচল করছে। তবে খুঁটি এখনও নড়বড়ে অবস্থা। এতে আশপাশের কয়েকটি গ্রামের মানুষ ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হচ্ছেন। জরুরি ভিত্তিতে সেতু সংস্কার বা পুনরায় নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ।  স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল আজিজ বলেন, ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পরেও কাজ হচ্ছে না। মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে এলাকাবাসী মিলে সামান্য চলাচলের ব্যবস্থা করেছি। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরা। যেকোনো মুহূর্তে সেতু ভেঙে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। পাঙ্গাসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম নান্নু বলেন, সেতুটি অনেক পুরোনো। এজন্য ভেঙে গেছে। এ সেতু দিয়ে হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। জরুরি ভিত্তিতে এখানে স্থায়ী সমাধান করতে হবে এবং আধুনিক সেতু নির্মাণের জন্য বিষয়টি সংশিষ্টদের জানানো হয়েছে। রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান বলেন, সেতু পরিদর্শন শেষে এলজিইডিকে জানানো হয়েছে। জনগণের ভোগান্তি নিরসনে দ্রুত সমাধান করা হবে। এ বিষয়ে রায়গঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ বলেন, সেতুর যাবতীয় তথ্যাদি স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। আশা করা যায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন হবে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৬

গরমে ঘন ঘন হিট ক্র্যাম্প, যাদের ঝুঁকি বেশি 
গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। এই অবস্থায় হিট ক্র্যাম্প বা গরমের কারণে পেশিতে টান পড়তে পারে। এর বেশকিছু কারণ রয়েছে। কিছু বিশেষ লক্ষণ দেখলে হিট ক্র্যাম্প টের পাওয়া যায়।  হিট ক্র্যাম্প বা গরমের কারণে পেশিতে টান লাগার কারণ- ডিহাইড্রেশন- গরমকালে শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। আর পানির সঙ্গে সঙ্গে ইলেক্ট্রোলাইটও বেরিয়ে যেতে থাকে। পানি কমে গেলে পুষ্টি উপাদান পরিবহনে বাধা আসে। ফলে পেশিতে টান লাগে। হিট ক্র্যাম্প হয়। আর্দ্রতা বেশি থাকলে- গরমের সঙ্গে আর্দ্রতাও বেশি থাকলে এই সমস্যা হতে পারে। কারণ এই সময় ঘাম হলেও তা শুকায় না। ফলে শরীরের তাপমাত্রা কমতে পারে না। যা হিট ক্র্যাম্পের কারণ। বয়স- শিশু ও বয়স্কদের এই সময় হিট ক্র্যাম্পের ঝুঁকি বেশি। কারণ তাদের শরীর সহজে বাইরের উষ্ণতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে না। যার ফলে অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। এই তাপের কারণে ক্র্যাম্প হতে পারে। হিট ক্র্যাম্পের লক্ষণ- হঠাৎ করেই প্রচণ্ড পেশিতে টান লাগে। নিজের অনিচ্ছাতেই শরীরের কোনও অঙ্গ কেঁপে উঠতে পারে। প্রচণ্ড ঘাম হতে থাকে। ত্বক দিয়ে পানির মতো ঘাম বের হয় কিন্তু শুকায় না। গায়ের তাপমাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়। যেসব অঙ্গে বেশি হয়-  হাত, পা, কোমর, পেট হিট ক্র্যাম্প থেকে রেহাই পেতে গেলে কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। সেগুলো হলো- কিছুটা সময় ঠান্ডা জায়গায় টান টান হয়ে শুয়ে বা বসে বিশ্রাম নিন।  যে অংশে টান লেগেছে, সেখানে পেশি মালিশ করতে হবে। ভারী জামাকাপড় পরে থাকলে খুলে ঢিলে করে দিন।  একটি ভেজা রুমাল দিয়ে মুখ, হাত যতটা হয় মুছে নিতে পারেন। খুব পরিশ্রমের কাজ করলে তার থেকে বিরত থাকুন। ঘন ঘন পানি পান করতে হবে। শরীরে যেন পানির অভাব না হয়। কিছুটা ঠান্ডা পানি খেলে উপকার পাবেন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৬

পেঁয়াজ আমদানিতে আমাদের ঝুঁকি নিতে হয়েছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, আমাদের এ পেঁয়াজ আনার মধ্যে অনেক ঝুঁকি ছিল। ফাইনালি আমরা যখন ভারতের অনুমতি পেলাম তখনও অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। কারণ, দেশে পেঁয়াজের দাম কমে যায় কি না। আবার রোজা শেষ হওয়ার আগে আসবে কি না। তারপরও আমারা এ ঝুঁকি নিয়েছি। আমি মনে করি ঝুঁকিটা সাধারণ মানুষের জন্য সুফল বয়ে আনবে। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবনের সামনে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ভারত সরকার আবুধাবিতে ১২০০ ডলারে এই পেঁয়াজ বিক্রি করছে। আমরা সেখানে ৮০০ ডলারে নিয়ে এসেছি। আমরা অনেক নেগোশিয়েট করেছি। কারণ, তারা যে দাম ধরিয়ে দিয়েছিল সেই দামে আমরা ভর্তুকি দিয়ে বাজারে পেঁয়াজ ছাড়তে পারব না। আমাদের সিনিয়র বাণিজ্য সচিব অনেক পরিশ্রম করেছেন। সঙ্গে ছিলেন টিসিবির টিম।  পেঁয়াজের মান নিয়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করে তিনি বলেন, এই পেঁয়াজ অন্তত ১৫ দিন সংরক্ষণ করে বাজারে বিক্রি করা যায়। আমরা এই পেঁয়াজের দাম ৪০ টাকা নির্ধারণ করেছি। এখন আমাদের একটা অভিজ্ঞতা হলো। বাকি পেঁয়াজগুলো আনতে আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। এর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি কত সময়ে আমরা পেঁয়াজগুলো ভারত থেকে আনতে পারব। তিনি আরও বলেন, এখন ১৬৫০ টন পেঁয়াজ এসেছে। বাকি পেঁয়াজগুলো ধীরে ধীরে চলে আসবে। আমরা চাই না আমাদের কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হোক। ভারতের বাইরে আমাদের পেঁয়াজের জায়গা হচ্ছে মিশর ও তুর্কি। সেখান থেকে জাহাজে পেঁয়াজে আনতে হয় এবং এটা আনতে অনেক সময় লাগে। ভারতে নির্বাচন চলছে। তাদের ওখানে কৃষক আন্দোলন চলছে। এরপরও কিন্তু তারা তাদের কমিটমেন্ট রেখেছে। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে তারা তাদের কথা রেখেছে। তাদের ট্রেন আমাদের সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত এসে পেঁয়াজ দিয়ে গেছে। এ সময় আরও বক্তব্য দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ভোক্তা অধিদপ্তর মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শামীম হাসান প্রমুখ।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৩৮

রেড ক্রিসেন্টের গোলটেবিল  / দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান
‘দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, পরিবর্তনশীল জলবায়ু অভিযোজন এবং সরকারের সহযোগী হিসেবে রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা’ শীর্ষক জাতীয় গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস)।  বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর লেক ক্যাসেল হোটেলে বিডিআরসিএস ও জার্মান রেডক্রসের সহযোগিতায় বিভিন্ন পর্যায়ের অংশীদারদের উপস্থিতিতে এ গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন বিষয়ে রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপগুলো অংশীদারদের অবহিত করা হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং বিডিআরসিএসের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয়ের উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়। সামগ্রিক দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে বেশকিছু সুপারিশ উঠে আসে বৈঠকে। একইসাথে জরুরী সাড়াদানে প্রতিবন্ধকতাসমূহ চিহ্নিত করে উত্তরণের উপায়ও খুঁজে বের করার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। এসব সুপারিশসমূহ ভবিষ্যতে রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকাকে আরো জোরদার করতে সক্ষম হবে। গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল এটিএম আবদুল ওয়াহ্‌হাব বলেন, ‘ভৌগলিক অবস্থানগত দিক থেকে বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ। দেশটির দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারী বেসরকারী ও উন্নয়ন সংস্থাসমূহের সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি কারণ সমন্বয় ছাড়া দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব নয়। আজকের এই সংলাপের মধ্য দিয়ে দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার হবে বলে আমি মনে করি।’ বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. নূর-উর-রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান। উপকূলীয় এলাকায় সিপিপি ও রেড ক্রিসেন্টের যুব স্বেচ্ছাসেবকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দুর্যোগে সাড়া প্রদান করে যা সর্বমহলে প্রসংশিত উল্লেখ করে তিনি বলেন স্বেচ্ছাসেবার কোন বিকল্প নেই। শুধু সরকার নয়, প্রতিটি বেসরকারী ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও সুপ্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকদল গঠন করা গেলে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা অনেকটাই সহজ হবে বলে জানান তিনি। বৈঠকে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির পরিচালক আহমাদুল হক, সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম, উপ-মহাসচিব সুলতান আহমেদ, আইএফআরসি’র হেড অব ডেলিগেশন আলবার্টো বোকানেগ্রা, জার্মান রেড ক্রসের হেড অব ডেলিগেশন গৌরব রয়, সোসাইটির বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ কৃষি আবহাওয়া তথ্য সেবা, পরিবেশ অধিদপ্তর, প্রানিসম্পদ অধিদপ্তর, জাতিসংঘ ও এর অঙ্গসংস্থাসমূহ, বিশ্বব্যাংক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:০১

ফুটওভার ব্রিজ রেখে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পারাপার
কুমিল্লা দাউদকান্দির গৌরীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উপজেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল, উপজেলার হতদরিদ্র শত শত রোগী আসে এই হাসপাতালে। উপজেলার মাঝখান দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। হাসপাতালে আসা যাওয়া করতে গেলে রোগীদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পারাপার করতে হয়। সরকার যদিও পথচারীদের পারাপারের জন্য ফুটওভার ব্রিজ স্থাপন করে দিয়েছে, কিন্তু বয়সের ভার নুয়ে পড়া এবং  অসুস্থ রোগীরা  অনেক ব্রিজ দিয়ে পারাপার হতে পারে না।  অনেক রোগীর ফুট ওভারব্রীজ ব্যবহারে অনীহা দেখা যায়।  আবার হাসপাতালের উল্টোদিকে ফার্মেসি থাকায় রোগীরা  হাসপাতালে ডাক্তার দেখিয়ে ঔষধ নিতে  রাস্তা পার হতে হয় । ফুটওভার ব্রিজটি গৌরীপুর বাসস্ট্যান্ডের একপাশে হওয়া  হাসপাতালে যেতে রোগীরা সেটা ব্যবহার করেন না।  ফলে প্রায় ঘটে যাচ্ছে দুর্ঘটনা ঝরে যাচ্ছে অনাকাঙ্খিত প্রাণ।  মানুষ যেন এভাবে পারাপার না হতে পারে সে জন্য সড়ক বিভাজনকে উচু করে দেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এই উচু সড়ক ডিভাইডার আটকাতে পারছে না পথচারিকে।  অল্প সময়ে যাতায়াতের জন্য উচু ডিভাইডার ভেঙে রাস্তা পারাপার হচ্ছে পথচারীরা। মহাড়কের এই ডিভাইডার পার হওয়া সহজ কথা না। জনগন বেশ কায়দা করসত করে মহাসড়ক পারাপার হয়।  এত কষ্ট করে আসার কী দরকার ছিল? ফুটওভার ব্রিজ কেন ব্যবহার করলেন না?- জানতে চাইলে মধ্যবয়সী এক নারী বললেন, ‘আমার গোড়ালিতে ব্যাথা’।  এভাবে চলতে গেলে তো ঝুঁকি থাকে- এমন মন্তব্যের জবাবে ওই নারী বলেন, ‘শুনেছি অনেক জায়গায় জেব্রা ক্রসিং আছে, আন্ডার পাস আছে। এখানেও সেটা হলে আমাদের জন্য খুবই ভালো হয়।’ পথচারী দেলোয়ার হোসেন বলেন,  ‘দিনে অনেকবারই রাস্তার এপার থেকে ওপারে যাওয়া লাগে। সময় বাঁচাতে আমরা ফুটওভারব্রিজ ব্যবহার করি না। শর্টকাট পারাপারের জায়গা পেয়েছি তাই সহজেই পার হয়ে যাই। ঝুঁকি রয়েছে কিন্তু জরুরি মুহূর্তে সেটা মনে থাকে না।’ পথচারীদের বেশিরভাগই সময় হাসপাতালে যেতে কিংবা ওষধের ফার্মাসিতে যেতে সময় বাঁচাতেই এভাবে চলাচল করতে দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ আবার বলছেন, সিড়ি ভাঙতে কষ্ট হয়। এ জন্য আন্ডারপাস কিংবা জেব্রা ক্রসিং থাকলে আমাদের চলাচলে সুবিধা হয়। পথচারীদের এই সামান্য ‘কষ্ট বাঁচানোর চেষ্টা’র কারণে সড়কে যান চলাচল বিঘ্নিত হয়। পাশাপাশি প্রাণঘাতি দুর্ঘটনাও ঘটে নানা সময়। কিন্তু যেন ভ্রুক্ষেপ নেই কারও। এর আগে, পথচারীদের এই প্রবণতা ঠেকাতে নানা সময় জরিমানার আরোপ করেও সুফল মেলেনি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন পদক্ষেপে কিছুদিন শৃঙ্খলা থাকলেও পরে আবার বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে ফিরে যায় পথচারীরা। পুলিশ প্রায়ই  ঘটা করে পথচারীদেরকে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার উদ্বুদ্ধ করে। স্থানীয় লোকজন বলেন, গৌরীপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সামনের এই  জায়গাটিতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।  এখানে উচু ডিভাইডার রাখা হয়েছিল, জনস্বার্থে পকেট করা হয়েছিল, দুর্ঘটনা এড়াতে আবারও তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী তাদের ব্যক্তিগত স্বার্থে উঁচু ডিভাইডারটি ভেঙে পথচারী পারাপারের জন্য সুযোগ করে দেয়। ফলে আবারো ঝুঁকির মুখে পড়েছে সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে এলাকাবাসীর দাবি ফুটওভার ব্রিজটি ব্যবহারের জন্য বাধ্য করতে হবে। ফুটওভার ব্রিজের আশেপাশের আধা কিলোমিটার জায়গা কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে দেওয়া হলে মানুষ ব্রিজে ওঠতে হবে।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৭

সীমান্তে ঝুঁকি থাকলেও আমরা প্রস্তুত : কাদের
মিয়ানমারে চলমান অস্থিরতায় সীমান্তে নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকলেও বাংলাদেশ প্রস্তুত বলে জানিয়ছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সোমবার (১৯  ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দলীয় সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যে অস্থিরতা চলছে, তাতে সীমান্তে নিরাপত্তা ঝুঁকি আছে। আমাদের বিজিবি সদস্যরা সীমান্ত রক্ষায় সদা জাগ্রত। মিয়ানমারের অস্থিরতার ফলে নিরাপত্তার ঝুঁকি হতে পারে, সে বিষয় আমরাও প্রস্তুত। এসম বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে মিথ্যাচার অপরিহার্য। মিথ্যাচার তাদের চিরাচরিত ধারাবাহিকতা। এখন তাদের সঙ্গে জনগণও নেই। কিন্তু রাজনীতি করতে গেলে কিছু কথা বলতে হয়, সেজন্য মাঝে মাঝে তারা কথামালার চাতুরী করে থাকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সিকিউরিটি ইস্যুতে জার্মানিতে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আমন্ত্রণ করা বাংলাদেশের জন্য সম্মানের। শেখ হাসিনা সেখানে গিয়ে গণহত্যার বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন, যা তার সাহসিকতারই পরিচয়। অনেক সরকার প্রধানই এ বিষয়ে কথা বলতে পারেন না। এসময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য মারুফা আক্তার পপি, আনিসুল ইসলাম, সাবেক যুবলীগ নেতা হারুনুর রশিদ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইসহাক আলী খান পান্নাসহ অন্যান্যরা।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৯

একুশে ফেব্রুয়ারিতে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : ডিএমপি কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই। তবে নির্বিঘ্ন পরিবেশ বজায় রাখতে চার স্তরের নিরাপত্তা বলয় থাকবে। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি)  মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঢাকায় পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া নিরাপত্তা পরিকল্পনা পদক্ষেপ নিয়ে গণমাধ্যমে ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি। ডিএমপি কমিশনার বলেন, কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকির তথ্য না থাকলেও জোরদার করা হয়েছে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ২০ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত ১২টা থেকে ২১ ফেব্রুয়ারির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দুই ভাগে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। ১২টার পর প্রথম ভাগে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য ও বিদেশি কূটনীতিকরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরে জনসাধারণের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। বইমেলার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা বইমেলায় রয়েছে। সেখানে একটা কন্ট্রোল রুম স্থাপন করে ক্যামেরার মাধ্যমে সব ধরনের সিকিউরিটি ইকুইপমেন্ট এবং সিকিউরিটি ইউনিট সেখানে কাজ করছে। আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গের মতো কোনো পরিস্থিতি তৈরি হলে পুলিশ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে। একুশে ফেব্রুয়ারি যেহেতু গভীর রাত এবং ঢাকা শহরের মানুষ এদিকে আসবেন সেজন্য যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত থাকবে। কোনো কোনো জায়গা দিয়ে গাড়ি এদিকে ঢুকতে পারবে সাধারণত পলাশীর মোড় দিয়ে শহীদ মিনারে আসার রাস্তাটা রাখা হয়েছে এবং বাহির হওয়ার রাস্তাটাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সমগ্র এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা আচ্ছাদিত থাকবে। আমাদের বোম্ব ডিস্পোজাল টিম, সোয়াট টিম, ফায়ার সার্ভিস, মেডিকেল টিমমহ অন্যান্য টিম নিরাপদ দূরত্বে স্ট্যান্ডবাই থাকবে। শহীদ মিনার এলাকায় সার্বক্ষণিক তল্লাশি ব্যবস্থা এবং পেট্রলিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। ড্রোন পেট্রলিং, মোবাইল পেট্রলিং এবং সাইবার পেট্রলিং এর মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসবেন তাদের প্রতি আমাদের অনুরোধ সবাই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এখানে আসবেন এবং শৃঙ্খলা মেনে চলবেন। সব নাগরিকের কাছ থেকে পুলিশ সহনশীল আচরণ প্রত্যাশা করে।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৪

দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে ঝুঁকি বেশি
এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে রোগীর অবস্থা প্রথমবারের চেয়ে বেশি গুরুতর হতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা দ্রুত খারাপের দিকে চলে যায়। সম্প্রতি ভ্যাকসিনসওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ বা ধরন রয়েছে। শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা এসব ধরনের সঙ্গে লড়াই করে। প্রথম আক্রমণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ায় দ্বিতীয় আক্রমণটি শক্তিশালী হয় এবং সেরোটাইপগুলো আগের ভাইরাস কণার সঙ্গে যুক্ত হয়। এভাবে শরীরে ডেঙ্গু আবারও বাসা বাঁধতে পারে। প্রথমটির বিরুদ্ধে দেহে আজীবন অ্যান্টিবডি তৈরি হলেও পরবর্তী তিনটি সেরোটাইপের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডির সক্ষমতা দুই মাসের কম হতে পারে। এ জন্য দ্বিতীয়বার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থেকে যায়। এ ক্ষেত্রে ‘সাইকোটিন’ নামক এক প্রকার প্রতিরোধক শরীরের জীবাণু প্রতিরোধী কোষকে সংকেত পাঠায়। এতে দেহে ‘সাইকোটিন স্টর্ম’ তৈরি হয়। দুর্বল শরীরে এই প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী কাজ করায় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারতে প্রতিবছর ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালে দেশ দুটিতে আগের তুলনায় বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করে। পরিস্থিতি গুরুতর হওয়ায় ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালের কোভিড-১৯ ওয়ার্ডকে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রূপান্তর করার প্রয়োজন পড়ে। এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারিতে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ৫৫ জন। এরমধ্যে ১৪ জন মারা গেছেন। এর আগে, ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল ভর্তি হন রেকর্ড তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরের দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন। এদের মধ্যে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন। তার আগে ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ৬২ হাজার ৩৮২ জন আক্রান্ত এবং ২৮১ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর ডেঙ্গুতে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৭

ইজতেমা ঘিরে নিরাপত্তার ঝুঁকি নেই : র‌্যাব
বিশ্ব ইজতেমা ঘিরে কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন র‍্যাবের মহাপরিচালক এম. খুরশীদ হোসেন। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় বিশ্ব ইজতেমা ময়দান পরিদর্শন শেষে র‌্যাবের কন্ট্রোল রুমের সামনে ব্রিফিংয়ের তিনি এ কথা বলেন। খুরশীদ হোসেন বলেন, ইজতেমাকে ঘিরে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই। কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যেন ইজতেমাকে কেন্দ্র করে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে না পারে, সেদিকে র‌্যাব সতর্ক দৃষ্টি রাখছে। এ ছাড়াও কোনো ধরনের জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই। এ জন্য অনলাইনেও নজরদারি রাখা হয়েছে। আর ইজতেমার দুই পক্ষ (সা’দপন্থী ও জোবায়েরপন্থী) নিয়ে কোনো রকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, এটা নিয়ে মুরুব্বিদের (প্রবীণ) সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিদেশি মেহমানদের নিয়ে গত বছর যে হেনস্থার ঘটনা ঘটেছিল, এবার এ বিষয়ে নজর রাখা হচ্ছে। প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষকে ইজতেমা ময়দান বুঝিয়ে দেওয়ার সময় যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো কিছু নষ্ট করে (অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করেন), তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র‌্যাব ডিজি বলেন, বিশ্ব ইজতেমা মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তর জমায়েত। বিশ্ব ইজতেমার নিরাপত্তায় র‌্যাবের পক্ষ থেকে বহুমাত্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।  সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চুরি-ছিনতাই, মাদক ও অজ্ঞান পার্টির কর্মকাণ্ড তীক্ষ্ণভাবে নজরে আছে। যানবাহন নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে এম. খুরশীদ হোসেন বলেন, কামার পাড়া, উত্তরার নর্থ টাওয়ার মীরের বাজারসহ সংশ্লিষ্ট সব পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। তুরাগ নদীতে র‌্যাবের টহল, আকাশ পথে হেলিকপ্টার টহলসহ র‌্যাব স্থলে-জলে ও আকাশপথ নিরাপদ রাখতে র‌্যাব কাজ করছে। টঙ্গীর তুরাগ তীরে ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব আগামী ২ জানুয়ারি শুরু হয়ে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে এবং দ্বিতীয় পর্ব আগামী ৯ জানুয়ারি শুরু হয়ে ১১ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়