• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জিহ্বা পরিষ্কার করা যে কারণে জরুরি
অনেকে ভাবেন, দাঁত নিয়মিত পরিষ্কার করলেই মুখের ভেতরের বাকি যত্নও নেওয়া হয়ে যায়। আলাদা করে আর কিছু পরিষ্কার করার প্রয়োজন নেই। তবে নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার করা না হলে মুখে দুর্গন্ধ, মাড়ির সমস্যাসহ নানারকম অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই মুখের অভ্যন্তরীণ স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য আপনাকে নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে। জিহ্বা পরিষ্কার না করলে পেটের সমস্যাসহ নানা অসুখ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার যে কারণে জরুরী- অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে- প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আপনাকে অবশ্যই জিহ্বা পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে আপনার মুখে জমে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর হয়ে যাবে। যে কারণে শরীর সুস্থ রাখা সহজ হবে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি একটি কাজ। তাই নিয়ম মেনে এটি করতে হবে। হালকা গরম পানিতে কুলকুচি- প্রতিদিন অন্তত দুইবার হালকা গরম পানিতে কুলকুচি করার অভ্যাস করুন। এই অভ্যাসের ফলে জিহ্বা পরিষ্কার হবে। জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে ব্যাকটেরিয়া পেটে চলে যেতে পারে। যেখান থেকে দেখা দিতে পারে শরীরের নানা রকম ক্ষতি। তাই এদিকে খেয়াল রাখুন। দুর্গন্ধ ও আলসার- জিহ্বা যদি নিয়মিত পরিষ্কার না করা হয় তাহলে মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে পারে এবং সেইসঙ্গে দেখা দিতে পারে আলসারের সমস্যাও। এর ফলে দেখতে পারে দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক সমস্যাও। তাই মুখে দুর্গন্ধ ও আলসার দূর করার জন্য আপনাকে নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে সুস্থ থাকা সহজ হবে। তরল পরিষ্কারক ব্যবহার- বাজারে বিভিন্ন প্রসিদ্ধ ব্র্যান্ডের তরল পরিষ্কারক পাওয়া যায়। যেগুলো দিয়ে কুলকুচি করলে তা সহজেই জিহ্বা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনে আপনি সেসব তরলও ব্যবহার করতে পারেন। তবে তা কেনার আগে অবশ্যই সেই পণ্যের গুণগত মান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নেবেন।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:১৩

মধ্যস্বত্বভোগীদের জিহ্বা টেনে ধরতে হবে : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেছেন, গ্রামের মাঠে যে কপি ৫ টাকায় বিক্রি হয়, সেটা চূড়ান্ত বা খুচরা বাজারে এসে ৬০ টাকা হওয়াটা অযেীক্তিক মনে হচ্ছে। এখানে যেসব যেসব মধ্যস্বত্বভোগী রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে। তাদের জিহ্বা টেনে ধরতে হবে। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়রি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প এবং পরিপ্রেক্ষিতের যৌথ আয়োজনে ‘বাংলাদেশে প্রাণিসম্পদ খাত : সমস্যা সম্ভাবনা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ভোক্তার স্বার্থেই সরকার ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিয়ে থাকে। আমরা (সরকার) চাই যারা উৎপাদন করে তারা যেন ন্যায্যমূল্য পায় এবং আমরা যারা ভোক্তা তারাও যাতে ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে কিনতে পারি। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীরা এখানে সুবিধা নিচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে। তাদের জিহ্বা টেনে ধরতে হবে।  এ সময় তিনি জানান, গত কয়েক বছরের মতো এ বছরও স্বল্প আয়ের মানুষ এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উপকারের লক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ দপ্তর ভ্রাম্যমাণ পদ্ধতিতে তাদের পণ্য বিক্রি করবে। পণ্যের আমদানি শুল্কের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, শুল্ক বাড়লে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ে। কমলে সরকারের আয় কমে। এর পরেও সরকার অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিয়ে থাকে। এর কারণ ব্যবসায়ীরা যে সুবিধা পাবে সেটির কারণে উৎপাদন বাড়বে, সরবরাহ ঠিক থাকবে। সবশেষ মানুষ ন্যায্যমূল্যে পণ্য পাবে। এটি সবার সমন্বয়ে সম্মিলিত চেষ্টায় সম্ভব হবে। আমরা সবাই মিলে কাজ করলে দেশ মাছ, মাংস, ডিম ও দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো। তিনি বলেন, এখনো বাজারে পর্যাপ্ত মাছ, মুরগি, ডিম ও দুধের সরবরাহ আছে। তবে দাম অনেকেরই ক্রয়ক্ষমতার থেকে বেশি। কারণ সবকিছুর উৎপাদন বেড়েছে, তেমনি এরসঙ্গে নৈতিক অধঃপতনও বেড়েছে। মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা মুনাফা লুটে নিচ্ছে। অবৈধ উপাজনকারীদের উদ্দেশে আব্দুর রহমান বলেন, যারা অবৈধ উপায় সম্পদ গড়ে। শেষ বেলায় তারা সেসব সম্পদ ভোগ করে যেতে পারে না। রাজনীতির জীবনে দেখেছি। অনেকেই এক মুরগির ডিম অন্য খোপে গোপন রাখে। কিন্তু ডিম সেখানে পিঁপড়া খায়।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়