• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মালয়েশিয়ায় ই-পাসপোর্টসংক্রান্ত হাইকমিশনের জরুরি নোটিশ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্টসংক্রান্ত বিষয়ে জরুরি নোটিশ জারি করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। এতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল থেকে মালয়েশিয়ায় ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে।  স্থানীয় সময় বুধবার (১৭ এপ্রিল) কুয়ালালামপুর বাংলাদেশ হাইকমিশনের পাসপোর্ট ও ভিসা উইংয়ের কাউন্সেলর মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশি, যাদের এমআরপি পাসপোর্ট রয়েছে ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে তাদের নিম্নোক্ত কাগজপত্র প্রস্তুত রাখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে- ১. ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করার ক্ষেত্রে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়োগকৃত আউটসোর্সিং কোম্পানি ‘এক্সপ্যাট সার্ভিসের কুয়ালালামপুর এসডিএনবিএইচডি’ (ইএসকেএল)-এর নির্ধারিত স্থান হতে পূরণ করতে হবে। ২. ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না। ৩. ই-পাসপোর্ট ফরমে কোনো ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।  ৪. জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি ইংরেজি ভার্সন) অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি)/ জন্মনিবন্ধন সনদের (বিআরসি) অনলাইন ভেরিফায়েড কপি দাখিল করতে হবে।  ৫. অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, সেক্ষেত্রে তার বাবা ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। বাবা ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ও অনলাইন ভেরিফায়েড কপি দাখিল করতে হবে।  ৬. জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি ইংরেজি ভার্সন) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে- (ক) ১৮ বছরের কম হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি ইংরেজি ভার্সন), (খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি ইংরেজি ভার্সন), (গ) ২০ বছরের বেশি হলে জাতীয় পরিচয়পত্র আবশ্যক। তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন থেকে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি ইংরেজি ভার্সন) গ্রহণযোগ্য হবে। এক্ষেত্রে পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র ও অনলাইন ভেরিফায়েড কপি দাখিল করতে হবে। ৭. ফরমে তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়। ৮. দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সঙ্গে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে। ৯. ১৮ বছরের কম এবং ৬৫ বছরের বেশি সব আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার। ১০. প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন- ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে। ১১. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও/এনওসি/প্রত্যয়নপত্র/অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (পিআরএল অর্ডার)/পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে, যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ ওয়েব সাইটে আপলোড থাকতে হবে। ১২. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ম্যারিজ সার্টিফিকেট/ডিভোর্স সার্টিফিকেট (ইংলিশ ভার্সন) আইন মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে সত্যায়িত হতে হবে।  ১৩. স্থায়ী ঠিকানার অনুকূলে নিজ এলাকার কমিশনার/চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নিজ এলাকার কমিশনার/চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। ১৪. কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে। ১৫. বৈদেশিক মিশন থেকে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে, স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। ১৬. আবেদনের সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি ইংরেজি ভার্সন) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ জিও/অনাপত্তি (এনওসি) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে। ১৭. বৈদেশিক মিশনে পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট ও ভিসা প্রদর্শন করতে হবে। ১৮. হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে পুলিশ রিপোর্ট করতে হবে এবং আবেদনের সাথে তার কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।  ১৯. ৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে থ্রি-আর অথবা ফোর-আর সাইজের (ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড) ছবি দাখিল করতে হবে। ২০. পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় পুলিশ রিপোর্ট করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরনো পাসপোর্টের ফটোকপি এবং পুলিশ রিপোর্ট কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।  ই-পাসপোর্ট আবেদন দাখিলের জন্য আবেদনকারীকে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়োগকৃত আউটসোর্সিং কোম্পানি ‘এক্সপ্যাট সার্ভিসের কুয়ালালামপুর এসডিএনবিএইচডি’ (ইএসকেএল)-এর মাধ্যমে এপয়েন্টমেন্ট নেয়া বাধ্যতামূলক। নিম্নোক্ত উভয় পদ্ধতিতেই এপয়েন্টমেন্ট নেয়া যাবে। ওয়েব লিংক: www.expatserviceskl.com  অথবা https://www.expatservicesmy.com/#/book appointment ঠিকানা: সাউথগেট কমার্শিয়াল সেন্টার, লেভেল-২, ব্লক ই, নং-২, জালান দুয়া অফ জালান চ্যান সো লিন-৫৫২০০, কুয়ালালামপুর।  ই-পাসপোটের সরকারি ফি: ভিসা ক্যাটাগরি (সাধারণ শ্রমিক) ৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদির জন্য ১৬৪ রিঙ্গিত (ইএসকেএল সার্ভিস চার্জ বাবদ ৩২ রিঙ্গিত। ভিসা ক্যাটাগরি (অন্যান্য) ৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদির জন্য ৫৪৫ রিঙ্গিত (ইএসকেএল সার্ভিস চার্জ বাবদ ৬০ রিঙ্গিত। এ ছাড়া কোনো প্রবাসী ই-পাসপোর্ট করতে চাইলে ব্যাংক ড্রাফ্ট থেকে শুরু করে ফর্ম পূরণ পর্যন্ত সব কাজেই সহযোগিতা করবেন এক্সপ্যাট সার্ভিসের কর্মীরা। প্রয়োজনে প্রবাসীদের +৬০৩৯২১২০২৬৭ নম্বরে যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৪০

সূর্যগ্রহণ দেখতে জড়ো হতে পারে লাখো মানুষ, জরুরি অবস্থা জারি
বছরের প্রথম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হতে চলেছে ৮ এপ্রিল।বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের সামনে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ জড়ো হতে পারেন। পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধের বেশ কিছু এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাবে এই সূর্যগ্রহণ। আর একে কেন্দ্র করে কানাডার অন্টারিয়ো প্রদেশের নায়াগ্রা জলপ্রপাত এলাকায় পর্যটকের ভিড় সামলাতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে প্রশাসন। কানাডার নায়াগ্রা জলপ্রপাতের সামনে থেকে সূর্যগ্রহণ অত্যন্ত স্পষ্ট দেখা যায়। ন্যাশানাল জিয়োগ্রাফির পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, নায়াগ্রা জলপ্রপাত যে কোনও সূর্যগ্রহণ দেখার অন্যতম সেরা স্থান। তার আগে থেকেই নায়াগ্রায় ভিড় জমাতে শুরু করেছেন পর্যটকরা। আগ্রহীরা সূর্যগ্রহণ দেখতে কয়েক দিন আগে থেকেই সেখানে পৌঁছেছেন। অনেকে আবার নায়াগ্রা যাওয়ার টিকিটও কেটে রেখেছেন। ৮ তারিখের সূর্যগ্রহণের বিশেষত্ব হল এর স্থায়িত্ব। এটি  দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত ৫০ বছরের মধ্যে এই গ্রহণ হবে দীর্ঘতম। পৃথিবী, চাঁদ এবং সূর্য যখন এক সারিতে চলে আসে এবং পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে চাঁদ অবস্থান করে, তখন গ্রহণ হয়। চাঁদের অবস্থান অনুযায়ী গ্রহণের ধরন নির্ভর করে। চাঁদের ছায়ায় সূর্য পুরোপুরি ঢেকে গেলে তাকে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ বলা হয়। আগামী ৮ এপ্রিল সেই পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হতে চলেছে। ওই দিন বেশ কিছুক্ষণ সূর্যের আলো সম্পূর্ণ ঢেকে থাকবে। গ্রহণ দেখা যাবে আমেরিকা, মেক্সিকো, কানাডা-সহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো থেকে। নায়াগ্রা ফল্‌স শহরের মেয়র জিম ডিয়োডাটি জানিয়েছেন, ৮ এপ্রিল শহরে নতুন নজির তৈরি হতে চলেছে। এর আগে এক দিনে এত পর্যটক ওই শহরে পা রাখেননি। ভিড়ের কারণে যানজট, মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং জরুরি পরিষেবার চাহিদা বৃদ্ধি পেতে পারে। সে সব দিক মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। সূত্র : আনন্দবাজার
৩১ মার্চ ২০২৪, ১৬:১২

রাজধানীকে সুন্দর করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি : আইইবি
ঢাকার সৌন্দর্য ফেরাতে গবেষণা জরুরি। মেগা প্রকল্পগুলো হাতে নেওয়ার আগে, সেগুলো কতটা জনবান্ধব হবে তা নিয়ে আরও বেশি কাজ করতে হবে। পাশাপাশি সব পক্ষের সহযোগিতা ও সমন্বয় দরকার। ঢাকাকে পুনরায় কাঠামোবদ্ধ করার লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য সমন্বয়টা জরুরি। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকার আশপাশের সিটি করপোরেশন এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সেবা দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় দরকার। একটি মন্ত্রণালয় প্রয়োজন এই কাজে সমন্বয় সাধন করার জন্য। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের পুরকৌশল বিভাগের উদ্যোগে ‘রাজধানী ঢাকার পুনঃউন্নয়ন: ভূমি ও সেবার সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।   পুরকৌশল বিভাগের সম্পাদক প্রকৌশলী সৈয়দ শিহাবুর রহমানের সঞ্চালনায় ও আইইবির সম্মানি সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জুর স্বাগত বক্তব্যে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ও আইইবির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা।  প্রধান অতিথি রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ও আইইবির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা বলেন, সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় দরকার। ঢাকাকে পুনরায় কাঠামোবদ্ধ করার লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য সমন্বয় জরুরি। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকার আশপাশের সিটি করপোরেশন এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সেবা দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় দরকার। একটি মন্ত্রণালয় প্রয়োজন এই কাজে সমন্বয় সাধন করার জন্য। আইইবির মুখপাত্র ও সম্মানি সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্জু বলেন, ঢাকা শহরের অবকাঠামো উন্নয়নে আইইবির অবদান অনস্বীকার্য। আমরা এ সিটিকে পুনরায় কাঠামোবদ্ধ করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা করছি। সকল দপ্তরের সমন্বয় ও সহযোগিতা একান্তভাবেই দরকার। রাজধানীর উন্নয়নে চ্যালেঞ্জ সমূহ মনে করিয়ে দিয়ে ড. প্রকৌশলী এ এফ এম সাইফুল আমিন বলেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা রয়েছে ঢাকাকে সত্যিকারের সুন্দর নগর করার জন্য।  অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ঢাকাকে পুনরায় সাজিয়ে নিতে ভিন্ন কৌশল হাতে নিতে হবে। সেই কৌশল গুলো বাস্তবায়ন করতে হবে দ্রুত সময়ের মধ্যে।  প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, আগুন লাগার ঘটনাগুলো স্মরণ করে দেয়, আমাদের রিডেভেলপ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সেজন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নীতিমালা প্রণয়ন করার ক্ষেত্রে আরও উদ্যোগী হবেন বলে আমার বিশ্বাস। আমরা একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করেছি। আমরা জনগণের সহযোগিতা কামনা করছি। উচ্ছেদ নিয়ে ভয় নয়, পুনঃস্থাপনের সুযোগ রয়েছে। অধ্যাপক ড. মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, রিডেভেলপমেন্ট এবং রিসেটেলমেন্ট এর জন্য সরকারি ও বেসরকারি খাতের সমন্বয় দরকার। এবং একটি অধিগ্রহণ আইন এর জন্য আমরা অপেক্ষা করছি।  তিনি আরও বলেন, কোন শহর ভেঙে পড়ে যদি পরিবহন খাত সঠিকভাবে পরিচালিত না হয়। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার জনগণের জন্য মেট্রোরেল সুবিধা দিতে হবে। মেজর (অবঃ) প্রকৌশলী সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী বলেন, জলমগ্নতার বিষয়টি উপেক্ষিত থাকছে শহরের অবকাঠামো উন্নয়নে। এটা একটা বড় সমস্যা। এছাড়া উচ্ছেদ কোন সমস্যার সমাধান করতে পারে না। প্লট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে তাদেরকে যাদের দরকার নেই।   মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, জনসংখ্যার চাপ বাড়ছে ঢাকায়। শহরমুখী চাপ কমাতে বিকেন্দ্রীকরণের বিকল্প নেই। বিষয়টি জটিল কিন্তু এটি আমাদের চাইতে হবে। প্লট বরাদ্দে অনিয়ম দূর করতে হবে। খন্দকার মাহবুব আলম বলেন, উত্তর সিটি বর্ধিত অংশ নিয়ে লোকাল এরিয়া প্ল্যান করছে। ঢাকার সুয়ারেজ সিস্টেম বলে কিছু নেই। ঢাকার খাল পুনরুদ্ধার না করলে এই সিটি টিকবে না। কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো এই কাজে কে নেতৃত্ব দেবে। মাসুদ করিম বলেন, গণমাধ্যমকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে। বিরাট অব্যবস্থাপনার মধ্যে রয়েছে ঢাকার মানুষ। এ থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় আছি আমরা। উন্নয়নের জন্য নাগরিক আন্দোলন প্রয়োজন। গোলটেবিলে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান, প্রকৌশলী কাজী খায়রুল বাশার, বোর্ড অব এক্রিডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের চেয়ারম্যান ড. প্রকৌশলী এ. এফ. এম. সাইফুল আমিন, পুরকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী সৌমিত্র কুমার মুৎসুদ্দি, অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান, রিহ্যাবের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. আব্দুল আউয়াল, মেজর (অবঃ) প্রকৌশলী সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, স্থাপত্য অধিদপ্তর; মো. আশরাফুল ইসলাম, ড. মো. মিজানুর রহমান, ড. প্রকৌশলী মো. আবদুল আল মামুন, প্রকৌশলী আব্দুল মালেক সিকদার, খন্দকার মাহবুব আলম, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, মাসুদ করিম, মো. শামসুল আলমসহ নগর উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।  
২৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৩

জিহ্বা পরিষ্কার করা যে কারণে জরুরি
অনেকে ভাবেন, দাঁত নিয়মিত পরিষ্কার করলেই মুখের ভেতরের বাকি যত্নও নেওয়া হয়ে যায়। আলাদা করে আর কিছু পরিষ্কার করার প্রয়োজন নেই। তবে নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার করা না হলে মুখে দুর্গন্ধ, মাড়ির সমস্যাসহ নানারকম অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই মুখের অভ্যন্তরীণ স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য আপনাকে নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে। জিহ্বা পরিষ্কার না করলে পেটের সমস্যাসহ নানা অসুখ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার যে কারণে জরুরী- অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে- প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আপনাকে অবশ্যই জিহ্বা পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে আপনার মুখে জমে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর হয়ে যাবে। যে কারণে শরীর সুস্থ রাখা সহজ হবে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি একটি কাজ। তাই নিয়ম মেনে এটি করতে হবে। হালকা গরম পানিতে কুলকুচি- প্রতিদিন অন্তত দুইবার হালকা গরম পানিতে কুলকুচি করার অভ্যাস করুন। এই অভ্যাসের ফলে জিহ্বা পরিষ্কার হবে। জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে ব্যাকটেরিয়া পেটে চলে যেতে পারে। যেখান থেকে দেখা দিতে পারে শরীরের নানা রকম ক্ষতি। তাই এদিকে খেয়াল রাখুন। দুর্গন্ধ ও আলসার- জিহ্বা যদি নিয়মিত পরিষ্কার না করা হয় তাহলে মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে পারে এবং সেইসঙ্গে দেখা দিতে পারে আলসারের সমস্যাও। এর ফলে দেখতে পারে দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক সমস্যাও। তাই মুখে দুর্গন্ধ ও আলসার দূর করার জন্য আপনাকে নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে সুস্থ থাকা সহজ হবে। তরল পরিষ্কারক ব্যবহার- বাজারে বিভিন্ন প্রসিদ্ধ ব্র্যান্ডের তরল পরিষ্কারক পাওয়া যায়। যেগুলো দিয়ে কুলকুচি করলে তা সহজেই জিহ্বা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনে আপনি সেসব তরলও ব্যবহার করতে পারেন। তবে তা কেনার আগে অবশ্যই সেই পণ্যের গুণগত মান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নেবেন।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:১৩

ইন্টেরিয়র ডিজাইন কী এবং কেন জরুরি
  ইন্টেরিয়র ডিজাইন এবং ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনের মধ্যে অনেক বড় একটা পার্থক্য রয়েছে, যা আমরা সাধারণ চোখে কখনোই ভেবে দেখি না। বেইলি রোড দুর্ঘটনার পর অনেকেই বলছেন, ইন্টেরিয়র ডিজাইনের জন্য আগুনের ভয়াবহতা অনেক অনেক গুণ বেড়েছে। কথা ঠিক যে, অপ্রয়োজনীয় অনেক জিনিস আছে, যেগুলো থাকার কারণে একটা জায়গায় আগুন লেগে গেলে  তীব্রতা অনেক বেড়ে যেতে পারে। যেখানে দাহ্য পদার্থ যত বেশি থাকবে, সেখানে আগুন দ্রুত ছড়াবে এটাই স্বাভাবিক। কোনো একটা দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর আমরা নানারকম আলোচনা-সমালোচনা করে থাকি, কিন্তু খুবই দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, আমরা একটু চিন্তা না করে কোনো বিষয়ে কিছু একটা বলে ফেলার কারণে সমাজে এর অনেক বড় ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। তেমনই একটা ক্ষতিকর প্রভাব হলো ইন্টেরিয়র ডিজাইনকে, ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা। ইন্টেরিয়র ডিজাইন কী?  খুব সহজে এবং সংক্ষেপে যদি বুঝতে চাই তাহলে, কোনো একটা আবদ্ধ স্থানকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ভাগ করে নেওয়া অর্থাৎ আপনার কাছে একটি নির্দিষ্ট আবদ্ধ স্থান রয়েছে এখন এই আবদ্ধ স্থানটির কোথায় আপনি কোন কাজের জন্য ব্যবহার করবেন, তা নির্ধারণ করা। স্থাপত্যের ভাষায় বললে, কোনো স্থাপনার অভ্যন্তরীণ স্থানকে প্রয়োজনীয় কাজের জন্য উপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করা ইন্টেরিয়র ডিজাইনের কাজ।  প্রথমত, এই কাজে অনেকগুলো বিষয় নিশ্চিত করতে হয়, যেমন- যথাসম্ভব পর্যাপ্ত বাহিরের আলো–বাতাসের ব্যবস্থা রাখা, প্রতিটা মানুষ যেন আরামে বসে কাজ করতে পারে, কাজের স্থানে যেন চলাচলের সুব্যবস্থা থাকে, কাজের ধরন অনুযায়ী পর্যাপ্ত আসবাবপত্র রাখার ব্যবস্থা থাকা, এমনভাবে আসনগুলোকে স্থাপন করা যেন, প্রত্যেকে প্রত্যেকের কাছে তাদের কাজের গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারে। আবার প্রয়োজন অনুযায়ী কয়েকজন একসাথে বসে কাজ করতে পারে। কোনো একটা দুর্ঘটনা ঘটলে যেন সবাই খুব দ্রুত নিরাপদ স্থানে চলে যেতে পারে ইত্যাদি আরও অনেকগুলো বিষয়ের দিকে খেয়াল রেখে একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার বা ইন্টেরিয়র স্থপতি কাজ করে থাকেন।  দ্বিতীয়ত, ডিজাইনের জন্য ব্যবহৃত উপকরণ নির্ধারণ করা, এটা একটা চ্যালেঞ্জিং কাজ। ক্লায়েন্টের সামর্থ্য, পছন্দ, ব্যবহারকারীর ওপর প্রভাব ইত্যাদি নানান বিষয় মাথায় রেখে ডিজাইনের উপকরণ বাছাই করতে হয়। উপকরণের গঠন, রং, আলোর প্রতিফলন, ঠান্ডা-গরম এমনকি ব্যবহারকারীর মানসিক নানান দিক ও চিন্তা করতে হয়। অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে ইন্টেরিয়র ডিজাইন সম্পূর্ণরুপে একটি সৃষ্টিশীল বা সৃজনশীল কাজ।  ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন কী?  একটি আবদ্ধ স্থানকে যখন কাজের ধরন অনুযায়ী ভাগ করা হয়, তখন ওই ভাগ করা একেকটি অংশকে আমরা আমাদের পছন্দমতো উপকরণ দিয়ে অলংকৃত করি। মূলত এই অলংকরণ করাটাই হলো ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন। এই কাজে খুব একটা সৃষ্টিশীলতার তেমন কিছু নেই। ব্যবহারকারীর রুচির ওপর বেশির ভাগ নির্ভর করে।   কেন ইন্টেরিয়র ডিজাইন এবং ডেকোরেশনের মধ্যে পার্থক্য বোঝা জরুরি  ইন্টেরিয়র ডিজাইন একজন ব্যবহারকারীকে তার স্থানটিকে উপযুক্ত ব্যবহারের জন্য পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনা দিবে যা একজন ব্যবহারকারীর খুবই প্রয়োজন। একটি আবদ্ধ স্থানকে ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী সর্বোচ্চ ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তুলতে পারেন একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার বা ইন্টেরিয়র স্থপতি। আমাদের দেশে এই বিষয়টি খুব বেশি দিন আগে থেকে তেমন পরিচিত নয়। আবার নিয়ম-কানুন না মেনে অনেক কিছুই আমরা করে ফেলতে পারি বলে কোন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের গুরুত্বকে তোয়াক্কা না করেই এগিয়ে যাই যা বেশির ভাগ সময়ে বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ইন্টেরিয়র ডিজাইন এবং ডেকোরেশনের মধ্যে পার্থক্য না বোঝার কারণে আজকে একটা সুন্দর শিল্পকে আমরা ধ্বংশ করে ফেলতে যাচ্ছি। ইন্টেরিয়র ডিজাইনের নামে শুধুমাত্র কিছু গৎবাধা ডেকোরেশন করে চালিয়ে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে আমি মনে করি। আমদের দেশের বেশির ভাগ মানুষই সচেতন নয় আর এই অসচেতনতার সুযোগ নিচ্ছে একদল লোভী, সুবিধাভোগী মানুষ। তারা কিছু না জেনেই অতি মুনাফার আশায় মানুষের ক্ষতি করে আসছে। একটি ইন্টেরিয়র ডিজাইন করার জন্য একজন মানুষকে অনেক পড়াশোনা করতে হয়, তাকে অনেক বেশি সৃজনশীল হতে হয়, তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস থাকতে হয় এবং ভালো মন-মানসিকতার অধিকারী হতে হয়, তারপর একজন মানুষ একটি ভালো কাজ উপহার দিতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে বেইলি রোড ট্রাজেডির ফলে অনেকেই না বুঝে ইন্টেরিয়র ডিজাইনকে অনেকাংশে দায়ী করছেন।  আসলে দেখতে হবে যে, এই ট্রাজেডির জন্য কে দায়ী, ইন্টেরিয়র ডিজাইন নাকি ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন? আমাদের কিছু ভুল ধারণার কারণে একটা সুন্দর শিল্পকে যেন ধ্বংস করে না ফেলি! আমাদের মনে রাখতে হবে যে, একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার বা ইন্টেরিয়র স্থপতি পারেন একটি আবদ্ধ স্থানকে ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুসারে সর্বোচ্চ ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তুলতে। বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই খুব ভালো ভালো কাজ করছেন। আমরা অনেকেই জানিনা যে, আন্তর্জান্তিক পরিমণ্ডলে আমাদের দেশের স্থপতিদের করা ইন্টেরিয়র ডিজাইনের প্রজেক্ট পুরস্কার পাচ্ছে এবং সমাদৃত হচ্ছে।   অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এই ইন্টেরিয়র ডিজাইনের ওপর বিভিন্ন মেয়াদে কোর্স করাচ্ছেন এমনকি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে অনার্স (ব্যাচেলর ডিগ্রি) কোর্স ও করানো হচ্ছে। তাই আমরা জেনে-বুঝে ও শুনে একজন ডিজাইনারের পটভূমি যাচাই করে তবেই তাকে বা তার প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে ইন্টেরিয়র ডিজাইন করাব। এখন সময় এসেছে এই শিল্পকে নিয়ে গর্ব করার। স্থপতি মো. মোকসেদুর রাহমান রিপন সাবেক শিক্ষক, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৫

মাঝ আকাশে অসুস্থ পাইলট, কলকাতা থেকে ঢাকায় জরুরি অবতরণ
কাতার যাওয়ার পথে মাঝ আকাশে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের পাইলট। অসুস্থ পাইলটকে নিয়ে কলকাতার আকাশ থেকে ঘুরে ফ্লাইটটি ঢাকায় জরুরি অবতরণ করে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে এ ঘটনা ঘটে। ফ্লাইটটি ঢাকা থেকে কাতারের (বিজি-৩২৫) উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল। অসুস্থ হওয়া বিমানের ওই পাইলটের নাম ক্যাপ্টেন মাকসুদ বলে জানা গেছে। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ফ্লাইটটি ঢাকা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টায় কাতারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। কলকাতার আকাশে হঠাৎ পাইলট অসুস্থ হলে ফ্লাইটটি ঢাকায় ফিরে আসতে শুরু করে। পরে রাত ৮টার দিকে ফ্লাইটটি ঢাকায় জরুরি অবতরণ করে। অবতরণের পর ক্যাপ্টেন মাকসুদকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে পাইলট পরিবর্তন করে ফ্লাইটটি রাত সাড়ে ১০টায় আবারও কাতারের দোহার উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ে। বিমানবন্দর সূত্র জানায়, বিমানের বিজি-৩২৫ ফ্লাইটটি বোয়িং-৭৭৭ মডেলের উড়োজাহাজ দিয়ে পরিচালিত হচ্ছিল। ৪১৯ জন যাত্রী ছিলেন এতে।   
১৬ মার্চ ২০২৪, ০৯:২৯

জরুরি বোর্ড সভায় বসছে বিসিবি
ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে আগামী ১১ মার্চ থেকে মাঠে গড়াবে প্রিমিয়ার লিগ। ইতোমধ্যেই ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশিত হয়েছে। আবার ১২ মার্চ থেকে শুরু হতে পারে পবিত্র রমজান মাস। এরই মাঝে বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) প্রস্তুতি নিচ্ছে বিসিবি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি মাসেই অনুষ্ঠিত হতে পারে বিসিবির এ জি এম। সর্বশেষ ২০২২ সালের জুনে বিসিবির এ জি এম অনুষ্ঠিত হয়। এবার প্রায় ২০ মাস পর আরেক এ জি এম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিসিবির সূত্র জানিয়েছে, আগামী ৩১ মার্চ এই বার্ষিক সভা হতে পারে। তবে শনিবার (৯ মার্চ) সকালে বোর্ড সভা শেষে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। জানা গেছে, এ জি এমই এই বোর্ড সভার প্রধান আলোচ্য বিষয়। সব মিলিয়ে তিনটি বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। এ জি এম ছাড়াও নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন বোর্ড পরিচালকরা। এসব কিছুর বাইরে আরও দুই বা তিনটি বিষয় নিয়ে সভায় আলোচনা হতে পারে।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১২:৩২

বিয়ের সঠিক বয়স কত? জানা জরুরি
প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে মেয়েদের মধ্যে ‘বিয়ে' শব্দটি অন্যরকম একটা আকর্ষণ সৃষ্টি করে। কেমন একটা মাদকতা কাজ করে, হৃদয়ে সহজেই শিহরণ জাগায় এই একটা শব্দ। বিয়ে জীবনকে করে সুশৃংখল। আবার এই বিয়েই জীবনটা করে দিতে পারে এলোমেলো। ভুল মানুষকে নির্বাচন করে আফসোস করতে হতে পারে সারা জীবন। নির্বাচন করতে হবে সঠিক মানুষকে।  পাশাপাশি বিয়ে হতে হবে সঠিক সময়। তাহলে কোন বয়সে বিয়ে করা উচিত? জীবনের কোন পর্যায়ে থাকলে বিয়ে করার সময়টাকে সবচেয়ে উপযুক্ত মনে হয়? বিয়ের সেরা সময় কোনটা? শুধু বয়স নয়, বিয়ের প্রসঙ্গ আসলে এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে আরও কিছু ব্যাপার। যিনি বিয়ে করবেন, সেই ছেলে বা মেয়েটি শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত কি না, নিজেকে উপযুক্ত ভাবছেন কি না, এমন ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক অনেক বিষয় কাজ করে। আবার বেশি বেশি ভাবতে গিয়ে অনেকের সঠিক সময়ে বিয়েটাই করা হয়না। যাই হোক নির্দিষ্ট বয়সে বিয়ে করা উচিত। যে বয়সে সংসার দায়িত্ব নেওয়া, স্থির চিত্তে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করা যায়। কিংবা জীবনটাকে গুছিয়ে নেওয়ার সবচেয়ে ভালো সময়।  হ্যা, বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে বলছেন বিয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ সময় ২৮ থেকে ৩০ বছর। এই বয়সটাতেই কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সারা জীবন কাটানোর পক্ষে সঠিক যুক্তি খুঁজে পায় মানুষ। এই বয়সেই পরিণতবোধ আসে। তারুণ্যের অস্থিরতা কাটতে থাকে। সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। জীবনের এ পর্যায়ে এসে বুঝতে পারে, আসলেই এ মানুষটা তার যোগ্য কি না। কর্মজীবনেও এই বয়সে এসে স্থিতি আসে মানুষের জীবনে। তাই ২৮ থেকে ৩২ বছর বয়সের মধ্যেই বিয়েটা করা ভালো। সন্তান নেওয়া ও তাকে একটা পর্যায় পর্যন্ত অভিভাবকের ছায়া দেওয়ার জন্যও ভালো সময় পাওয়া যায়। তবে জীবনে অতীতে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। অনেকে প্রতারণার ঘটনায় বিয়েতে বিতৃষ্ণায় ভুগতে পারেন। যদি এ ধরনের ঘটনা জীবনে থাকে, তবে বাস্তববাদী ও স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করতে হবে। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আঘাত আসতে পারে। অতীতের কষ্ট ভুলে নতুন সম্ভাবনাকে ইতিবাচকভাবে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ০২:২০

কেয়ার ভিসা : বাংলাদেশিদের জন্য যেসব বিষয় জানা জরুরি
যুক্তরাজ্যে কেয়ার হোম খাতে কর্মী সংকটের ফলে আইনি শিথিলতার সুযোগে বাংলাদেশসহ বি‌ভিন্ন দেশ থে‌কে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী দেশটিতে যাচ্ছেন। তবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া, শিক্ষা-কাজের অভিজ্ঞতা, বিমানবন্দ‌রে নানান প্রশ্নের উত্তর বা বিভিন্ন তথ্য উপাত্তে অসঙ্গতি থাকার কারণে অনেককেই দে‌শে ফেরত আসতে হয়। অনেকে আবার গন্তব্যে পৌঁছেও কাজের সন্ধানে গিয়ে নানা বাধার সম্মুখিন হন। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে কিভাবে কেয়ার ভিসায় যুক্তরাজ্যে গিয়ে সুযোগ কাজে লাগানো যাবে, এ নিয়ে বিস্তারিত বলেছেন লন্ডন থেকে ব্যারিস্টার সলিসিটর মুহাম্মদ সাঈদ বাকি। কেয়ার ওয়ার্কারদের জন্য কী ধরনের অভিজ্ঞতার প্রয়োজন জানতে চাইলে ব্যারিস্টার সাঈদ বাকি জানান, কেয়ার ভিসায় আসতে হলে একজন মানুষের প্রথমত সংশ্লিষ্ট পেশায় কাজের অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। কেয়ার ভিসা হলো ইউরোপের দেশটিতে যেসব বয়স্ক মানুষ রয়েছে তাদের সেবা করা। সেটা হতে পারে কেয়ার হোমে বা বাসায় গিয়ে। কাজগুলো হলো- তাদের যত্ন করা, ঔষধ খাওয়ানো, তাদের দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করা। যাদের এ সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা রয়েছে তারাই কেয়ার ভিসায় অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন। এ ভিসার জন্য কেমন যোগ্যতা আর কী কী ডকুমেন্ট প্রয়োজন? জবাবে তিনি বলেন, বর্তমান আইন অনুয়ায়ী যুক্তরাজ্যে কেউ যদি কেয়ার ভিসায় আসতে চান তাহলে তাকে সর্বপ্রথম যে জিনিসটা প্রমাণ করতে হয় সেটা হলো ভাষাগত দক্ষতা। অর্থাৎ তাকে আইএলটিএসে কম পক্ষে ৪.৫ পেতে হবে। আইএলটিএসের পাশাপাশি তার যে শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশ্লিষ্ট পেশায় এবং কাজের যে অভিজ্ঞতা রয়েছে সেটারও প্রমাণ রাখতে হবে। উনি যদি কোনো নার্সিং হোমে কাজ করে থাকেন, কেয়ার হোমে অথবা কোনো হাসপাতালে কাজ করে থাকেন সেই সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র দিলে অনেক সময় এটা হোম অফিস অথবা তার যে স্পন্সর বা নিয়োগ কর্তা সেটা ইতিবাচকভাবে দেখে।  কেয়ার ভিসায় ইমিগ্রেশনে কী কী প্রশ্নের সম্মুখীন হতে পারে নতুনরা এমন প্রশ্নে ব্যারিস্টার সাঈদ বাকি বলেন, কেয়ার ভিসায় যুক্তরাজ্যে গেলে সেখানকার ইমিগ্রেশন নানান ধরনের প্রশ্ন করতে পারে। এ প্রশ্নগুলো করা হয়ে থাকে যিনি আসছেন তিনি কি সত্যিকারের এমপ্লয়ি কিনা, উনি সঠিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কিনা। এটা যাচাইয়ের জন্য বিভিন্ন প্রশ্ন করতে পারে। সাধারণ তারা প্রশ্ন করে থাকে তিনি যে কাজে আসছেন তার কাজ সম্পর্কে ধারণা আছে কিনা, তার কাজ কবে থেকে শুরু হবে এবং তিনি যে জবটা পেয়েছেন সেটা কিভাবে পেলেন, তার সাক্ষাৎকার করা হয়েছে কিনা, সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা আছে কিনা। নানাভাবে তারা প্রশ্ন করতে পারেন। এবং এ প্রশ্নের মাধ্যমে তারা যাচাই বাচাই করে যিনি আসছেন তিনি কেয়ার ভিসায় কাজ করার জন্য যোগ্য কি না।  এ ভিসায় যুক্তরাজ্যে গিয়ে অনেকে চাকরি হারিয়েছেন বা পাচ্ছেন না, তাদের করণীয় সম্পর্কে ব্যারিস্টার সাঈদ বাকি জানান, এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, এ দেশে আসার আগে একটু সতর্কতা অবলম্বন করা। চাকরি পাওয়ার আগে উনি কী কী প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গিয়েছেন। যে কোম্পানীতে চাকরি করবেন সেটা চেক করেছেন কিনা। কোম্পানি যে কেয়ার ওয়ার্কার নিচ্ছে সেটা তিনি কিভাবে জানলেন? কোম্পানী তার কোনো ইন্টারভিউ নিয়েছে কিনা। উনি কী প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আসছেন এটা অনেকটা নির্ভর করে। যুক্তরাজ্যে আসার পর দেখা যায় অনেক কোম্পানির লাইসেন্স চলে গিয়েছে অথবা তারা কাজ দিচ্ছে না তাদের জন্য করণীয় হচ্ছে- তাদের অন্য কোনো কোম্পানীতে অ্যাপ্লিকেশন করা। অর্থাৎ যুক্তরাজ্যে বর্তমানে প্রচলিত যে আইন রয়েছে, সে আইন অনুযায়ী একজন মানুষের যদি ভিসা বাতিল করা হয় বা কোনো কেয়ার কোম্পানীর লাইসেন্স যদি বাতিল করে দেয় সরকার, এতে করে তার যে কর্মচারী রয়েছে তারও কিন্তু ভিসা বাতিল হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে হোম অফিসের নিয়ম অনুযায়ী তাকে ৬০ দিনের সময় দেওয়া হয় অন্য কোনো কোম্পানীতে অ্যাপ্লিকেশন করার জন্য অথবা অন্য কোনো ভিসাতে আবেদন করার জন্য। এ সময়ের মধ্যে তারা যদি সেটা না করতে পারে তাহলে তাদের বলে দেওয়া হয় নিজ দেশে ফেরত যাওয়ার জন্য।  ভিসা আবেদনের আগে প্রত্যেক আবেদনকারীকে কিছু বিষয় জানা জরুরি বলে জানান ব্যারিস্টার সাঈদ বাকি। তিনি বলেন, কোনো এমপ্লয়ার কোনো এমপ্লয়ির কাছ থেকে অর্থাৎ যিনি আসবেন তার কাছ থেকে কোনো অর্থ দাবি করতে পারবেন না। যদি কেউ কাজ দেওয়ার নাম করে অর্থ দাবি করে তাহলে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, কেয়ার ভিসার কাজ দেওয়ার নাম করে ওয়ার্ক পার্মিট বেচা কিনা করা যুক্তরাজ্যের আইন অনুযায়ী ফৌজদারি অপরাধ। সরকার এই দেশে কেয়ার হোম গুলোকে লাইসেন্স দিয়েছে বিদেশ থেকে দক্ষ কেয়ার ওয়ার্কার আনার জন্য। অর্থাৎ যারাই যোগ্য বা এসব কেয়ার হোমে কাজ করার জন্য অভিজ্ঞতা রয়েছে শুধুমাত্র সরকার তাদের আনার জন্য অনুমতি দিয়েছে।  কেয়ার ভিসায় বাংলাদেশ থেকে ছেলে-মেয়ে উভয়ে যুক্তরাজ্যে যেতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার সাঈদ বাকি। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু বেসিক রুল রয়েছে। সেগুলা নিয়ে তিনি বলেন, যে বেসিক রুল রয়েছে তা হলো আইএলটিএসে ৪.৫ পাওয়া। এবং সংশ্লিষ্ট পেশার অর্থাৎ কেয়ার ইন্ড্রাস্ট্রিতে কাজের যোগ্যতা থাকা। সেক্ষেত্রে অনেকে অনলাইন কোর্স করেন, হাসপাতালে কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট জমা দেন, নার্সিং হোমের কাজের অভিজ্ঞতা জমা দেন। এ ক্ষেত্রে তার জব পাওয়ার জন্য সহায়ক হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে ১৮ বছরের উপর ছেলে-মেয়ে কারই এদেশে আসতে বাঁধা নেই।  কেয়ার ভিসায় ডিপেন্ডেন্ট নেওয়ার বিষয়ে ব্যারিস্টার সাঈদ বাকি বলেন, সম্প্রতি কেয়ার ভিসায় যে নিয়ম রয়েছে যুক্তরাজ্য সরকার সেটাতে বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসছে। বর্তমানে যিনি কেয়ার ভিসায় আসতে যাচ্ছেন তারা কিন্তু তাদের ডিপেন্ডেন্ট নিয়ে আসতে পারবেন। কিন্তু আগামী ১১ মার্চ থেকে যে নিয়ম আসছে সেখানে নতুন করে যারা কেয়ার ভিসায় আসবেন তারা আর ডিপেন্ডেন্ট নিয়ে আসতে পারবেন না। কিন্তু যারা বর্তমানে যুক্তরাজ্যে এ ভিসায় অবস্থান করছেন তারা তাদের ডিপেন্ডেন্ট নিয়ে আসতে পারবেন। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাজ্য সরকার কেয়ার ভিসাকে শর্টেজ অকেপেশন লিস্টের আওতাভুক্ত করে। এ ক্ষেত্রে তারা ঘোষণা করে যে, কেয়ার ভিসায় আসতে হলে তাদেরকে আইএইচএস ফি অর্থাৎ হেলথ চার্চ ফি প্রতি বছর দিতে হয়, সেটা দিতে হবে না। এতে করে উল্লেখ্যযোগ্য মানুষ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অ্যাপ্লিকেশন করেছে এবং দেশটিতে যাচ্ছে। তবে সেই সুযোগে হাজার হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী বৈধভাবে পুরো পরিবার নিয়ে দেশটিতে আসা শুরু করে। পুরো বিষয়টি নজরে আসার পর চূড়ান্ত হার্ডলাইনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ১১ মার্চ থেকে কেয়ার ভিসায় পরিবারের সদস্যদের নেওয়া যাবে না ব্রিটেনে।
০৬ মার্চ ২০২৪, ২২:০৪

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জন্য মাউশির জরুরি নির্দেশনা
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত মাদকবিরোধী বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। সোমবার (৪ মার্চ) মাউশির সহকারী পরিচালক তপন কুমার দাসের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, স্কুল-কলেজসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী প্রচারণা জোরদারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান বা দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি জাতীয় সংগীত শেষে নিয়মিত মাদকবিরোধী সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার উদ্যোগ নেবেন। এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হলো। এর আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়