• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তিন লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে সংসদে গ্রাম আদালত বিল
গ্রাম আদালতের জরিমানা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা হচ্ছে।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এমন বিধান রেখে গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল জাতীয় সংসদে তোলা হয়েছে। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বিলটি সংসদে তোলার পর সেটি পরীক্ষা করে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। বিলে বলা হয়, একজন চেয়ারম্যান ও উভয়পক্ষ মনোনীত দুজন করে মোট পাঁচজন সদস্য নিয়ে গ্রাম আদালত গঠন করা হবে। প্রত্যেক পক্ষ কর্তৃক মনোনীত দুজন সদস্যের মধ্যে একজন সদস্যকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হতে হবে। ফৌজদারি এবং দেওয়ানি মামলার সঙ্গে কোনো নারীর স্বার্থ জড়িত থাকলে সংশ্লিষ্ট পক্ষ সদস্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে একজন নারীকে সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেবে। চারজন সদস্যের উপস্থিতিতে গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত দুই-দুই ভোটে অমীমাংসিত হলে চেয়ারম্যান নির্ণায়ক ভোট দিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। বিলের তফসিলে সাত ধরনের দেওয়ানি মামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলো হলো-  ১. কোনো চুক্তি রসিদ বা অন্য কোনো দলিল মূল্যে প্রাপ্য অর্থ আদায়;  ২. কোনো অস্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার বা তার মূল্য আদায়ের মামলা;  ৩. স্থাবর সম্পত্তি বেদখল হওয়ার এক বছরের মধ্যে তার দখল পুনরুদ্ধারের মামলা;  ৪. কোনো অস্থাবর সম্পত্তির জবর দখল বা ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা;  ৫. গবাদি পশু অনধিকার প্রবেশের কারণে ক্ষতিপূরণের মামলা;  ৬. কৃষি শ্রমিকদের পরিশোধ্য মজুরি ও ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা; ৭. কোনো স্ত্রী কর্তৃক তার বকেয়া ভরণপোষণ আদায়ের মামলা। এসব বিষয় গ্রাম আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তিযোগ্য হবে।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৬

জরিমানার ৪ পয়েন্ট ফেরত পেল এভারটন
প্রিমিয়ার লিগের আর্থিক আইন ভঙ্গের কারণে মোট অর্জিত পয়েন্ট থেকে শাস্তি হিসেবে এভারটনের ১০ পয়েন্ট কেটে নেওয়া হয়েছিল। যে কারণে রেলিগেশনে লড়াই করেছে দলটি। গত নভেম্বরে এত বড় শাস্তি পেয়ে বেশ চাপে পড়েছিল এভারটন। তবে প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে সবচেয়ে বড় শাস্তির বিপরীতে আপিল করে শেষ পর্যন্ত সফল সিন ডায়চের দল। কেটে নেওয়া ১০ পয়েন্টের মধ্যে ৪ পয়েন্ট ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্বাধীন কমিশনের রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, লিগের লাভ ও টেকসই আইনের অধীনে একটি ক্লাব একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে ক্ষতি করতে পারবে, তার থেকেও সাড়ে ১৯ মিলিয়ন পাউন্ড এভারটন ২০২১-২২ মৌসুমে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল। তিন বছরের সময়ে শাস্তির মুখ থেকে রক্ষা পেতে একটি ক্লাব সর্বোচ্চ ১০৫ মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতির মুখোমুখি হতে পারবে। আইন ভঙ্গ করায় ইংলিশ লিগের ইতিহাসে অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি লিগের সবচেয়ে বড় পয়েন্ট কর্তনের শাস্তিতে পড়ে। যে কারণে তাদেরকে টেবিলের ১৯তম স্থানে নেমে যেতে হয়।  কিন্তু স্বাধীন আপিল বোর্ড এভারটনের শাস্তি থেকে চার পয়েন্ট কমিয়ে দিয়েছে। এর ফলে সিন ডায়চের দল টেবিলের ১৫তম স্থানে উঠে এসেছে। এই মুহূর্তে তারা রেলিগেশন জোন থেকে ৫ পয়েন্ট উপরে রয়েছে। লিগ শেষ হতে হাতে রয়েছে আর মাত্র ১২ ম্যাচ।  এক বিবৃতিতে প্রিমিয়ার লিগ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এভারটনের বিপক্ষে যে অভিযোগ উঠেছিল, তা ক্লাবের পক্ষ থেকে স্বীকার করা হয়েছে। পয়েন্ট কর্তনের বিপক্ষে ক্লাবটির আপিলের প্রেক্ষিতে সার্বিক দিক বিবেচনা করে শাস্তির পরিমাণ কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। পয়েন্ট ফেরত পাওয়ার পর ২৬ ম্যাচে এভারটনের পয়েন্ট এখন ২৫। এর আগে, তাদের পয়েন্ট ছিল ২১। যা কিনা রেলিগেশন জোনে থাকা লুটন টাউনের চেয়ে মাত্র ১ পয়েন্ট বেশি ছিল।  ২০ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ১৮ নম্বরে আছে লুটন। এখন লুটনের চেয়ে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে গেল এভারটন। আর এভারটনের উত্থানে ক্ষতি হয়েছে নটিংহাম ফরেস্টের। যারা ২৪ পয়েন্ট নিয়ে ১৬ থেকে এখন ১৭ নম্বরে নেমে গেছে। তবে ১০ পয়েন্টের পুরোটাই ফেরত পেলে ১৩ নম্বরে উঠে আসতে পারত এভারটন। এভারটন জানিয়েছে, আপিলের ফলাফল তারা সন্তুষ্ট।  এদিকে জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো ২০২২-২৩ মৌসুমের জন্য একই অপরাধে গুডিসন পার্কের ক্লাবটির বিপক্ষে ফের অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। যে কারণ আবারও সম্ভাব্য পয়েন্ট কর্তনের হুমকিতে রয়েছে এভারটন।  ১৯৫৪ সালের পর নিয়মিতভাবেই প্রিমিয়ার লিগে খেলা এভারটন ৯ বার লিগ শিরোপা জয় করেছে। কখনই তারা প্রিমিয়ার লিগ থেকে রেলিগেটেড হয়ে নিচে নেমে যায়নি। গত মৌসুমে মাত্র দুই পয়েন্টের জন্য কোনোমতে অবনমন থেকে রক্ষা পেয়েছিল। ১৯৯৫ সালে তারা সর্বশেষ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জয় করেছিল।   প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত দুটি ক্লাবের কাছ থেকে পয়েন্ট কেটে নেবার ইতিহাস রয়েছে। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে ব্ল্যাকবার্নের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে অপরাগতা জানানোয় মিডলসব্রোর তিন পয়েন্ট ও ২০১০ সালে প্রশাসনের দ্বারস্থ হওয়ায় পোর্টসমাউথের ৯ পয়েন্ট কেটে নেওয়া হয়েছিল। এই দুটি ক্লাবই অবশ্য নিজ নিজ লিগে রেলিগেশন এড়াতে পারেনি।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৪

সাড়ে ৩৫ কোটি ডলার জরিমানার পাশাপাশি ব্যবসা বন্ধ ট্রাম্পের
পর্নো তারকার সঙ্গে কেলেঙ্কারির মামলা চলমান অবস্থায় এবার জালিয়াতির মামলায় ফাঁসলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজের সম্পদের মূল্য বাড়িয়ে দেখিয়ে ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে সাড়ে ৩৫ কোটি ডলার জরিমানা করেছে নিউইয়র্কের একটি আদালত। একইসঙ্গে নিউইয়র্কে ট্রাম্প ও তার সহযোগীদের ব্যবসাও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) নিউইয়র্কের ফেডারেল আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। অবশ্য, এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্পের আইনজীবী। খবর সিএনএনের।    রায়ে বলা হয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প নিউইয়র্কে নিজের এবং তার দুই ছেলের নামে থাকা সম্পদের মূল্য অনেকগুণ বেশি দেখিয়ে ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ নেন।   এদিকে, নির্বাচনের আগে ফেডারেল আদালতের এ রায় ট্রাম্পের অর্থবিত্তে বড় ধরনের ধাক্কা বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বিশাল অঙ্কের অর্থদণ্ডের পাশাপাশি ব্যবসার ওপর নিষেধাজ্ঞা। সবমিলিয়ে ধনকুবের ট্রাম্প সাম্রাজ্যে বলতে গেলে এখন টালমাটাল। তবে, বরাবরের মতো এবারও জালিয়াতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা। আইনি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হলে উচ্চ আদালত মামলাটি পর্যালোচনা না করা পর্যন্ত এই রায় স্থগিত থাকবে। আর আপিল চলাকালে ট্রাম্প জরিমানা বা ব্যক্তিগত সম্পদ জব্দ এড়াতে চাইলে তাকে ৩০ দিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধ করতে হবে।   ২০২২ সালে সম্পত্তির মূল্য বাড়িয়ে দেখিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ঋণ ও বীমা সুবিধা নেওয়ার অভিযোগে নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের একটি আদালতে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এই দেওয়ানি মামলা হয়। তদন্ত শেষে ট্রাম্পের কোম্পানির ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে সম্পত্তির অতিরিক্ত মূল্য দেখানো আবার সেই সম্পত্তিরই দাম কম দেখিয়ে আয়করে ছাড় পাওয়া, ব্যবসায়িক রেকর্ড, বীমা জালিয়াতি এবং ষড়যন্ত্রসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে ট্রাম্প ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন করে বিচার কাজ শুরু করেন আদালত।   বাদিপক্ষের আইনজীবীরা বিচারকের কাছে ট্রাম্পকে জরিমানা করার পাশাপাশি নিউইয়র্কে যেন তিনি ব্যবসা করতে না পারেন, সেই আবেদনও জানিয়েছিলেন।   বেশ কয়েকটি ফৌজদারি অপরাধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযুক্ত সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চলতি বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছেন রিপাবলিকান এই প্রার্থী।  
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫২

গ্রাম আদালতের জরিমানার ক্ষমতা বাড়ছে
গ্রাম আদালতের জরিমানা করার ক্ষমতা ৭৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ টাকা নির্ধারণ করছে সরকার। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘গ্রাম আদালত (সংশোধন) আইন, ২০২৩’ এর খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, এখন থেকে দুই পক্ষের চার জনের উপস্থিতিতে গ্রাম আদালতের সভাপতি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। আগে এটা পরিষ্কার ছিল না। তিনি আরও বলেন, গত বছর এই আইনের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু এটি সংসদে উপস্থাপন না হয়নি। এর মধ্যে নতুন সরকার ও মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে। ফলে নতুন মন্ত্রিসভা থেকে অনুমোদন নেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। এখন নতুন মন্ত্রিসভা এটিকে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এর আগে, সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে ‌গ্রাম আদালত আইন সংশোধন করে জরিমানা করার ক্ষমতা ২৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা করেছিল সরকার।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৫৮

হংকংয়ে মেসিকে না খেলানোয় জরিমানার মুখে আয়োজকরা
বর্তমানে প্রাক-মৌসুম সফরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ক্লাব ইন্টার মায়ামি। দলের সঙ্গে রয়েছেন লিওনেল মেসিও। ইতোমধ্যে কয়েকটি ম্যাচেও মাঠে নেমেছেন আর্জেন্টাইন তারকা। তাই টিকিটের আকাশছোঁয়া দাম উপেক্ষা করে মেসিকে এক নজর দেখতে হংকং স্টেডিয়ামের গ্যালারি সেদিন কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়েছিল। তবে মাঠে নামেননি এই তারকা ফুটবলার। গত রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) হংকং স্টেডিয়ামে এই প্রীতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে মেসি-সুয়ারেজকে ছাড়াই ৪-১ গোলে জয় পায় ইন্টার মায়ামি। কিন্তু যার খেলা দেখতে হংকং বাসীর এমন উন্মাদনা, সেই লিওনেল মেসিকে যে মাঠে এক মিনিটের জন্য নামানো হয়নি। যে কারণে সাধারণ মানুষ ছাড়াও হতাশ হয়েছে হংকং সরকার পর্যন্ত! যে কারণে এই ম্যাচের আয়োজকদের উপর ক্ষুব্ধ হয়েছে দেশটির সরকার। ইঙ্গিত দিয়েছে জরিমানার। জনপ্রিয় ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম ইএসপিএন জানিয়েছে, হংকং একাদশের বিপক্ষে মেসিকে দেখার আশায় ছিল হংকং সরকার। এই জন্য আয়োজকদের অনুদান দিয়েছিল। কিন্তু বিশ্বকাপজয়ী তারকাকে এক মিনিটও না খেলানোয় হতাশ হয়েছে দেশটির সরকার। যে কারণে অনুদান থেকে অর্থ কেটে রাখার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, এক হাজার হংকং ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৪ হাজার টাকা) খরচ করে টিকিট কিনেছিলেন দর্শকেরা। ৩৮ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম ছিল ভরা। কিন্তু যার খেলা দেখার জন্য এতো উৎসাহ, সেই মেসিকে নামানোই হয়নি। খেলানো হয়নি লুইস সুয়ারেজকেও। ফলে ম্যাচের শেষের দিকে দর্শকেরা ‘রিফান্ড’ চেয়ে আওয়াজ তোলেন। এদিকে মেসি না খেলায় আয়োজক টেটলার এশিয়াকে এক বিবৃতি পাঠিয়েছে হংকং সরকার। সেখানে বলা হয়, মেসি না খেলায় সরকার ও ফুটবল ভক্তরা আয়োজকদের কার্যক্রমে খুবই হতাশ। আয়োজকদের কাছে সব ফুটবল ভক্ত ব্যাখ্যা পাওয়ার দাবি রাখে। এ ছাড়াও ম্যাচের জন্য হংকংয়ের মেজর স্পোর্টস ইভেন্টস কমিটি (এমএসইসি) ভেন্যু বাবদ ১০ লাখসহ মোট দেড় কোটি হংকং ডলার অনুদান দিয়েছিল। বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে, এমএসইসি আয়োজকদের সঙ্গে হওয়া শর্তাবলির পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যার মধ্যে মেসি না খেললে তহবিলের পরিমাণ হ্রাস অন্তর্ভুক্ত।  
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:২০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়