• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ : সনদের সঙ্গে ডোপ টেস্ট রিপোর্ট জমার নির্দেশ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আগামী ১৪ মার্চের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রের (সব সনদের মূল কপি ও পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম) সঙ্গে ডোপ টেস্টের রিপোর্টও জমা দিতে হবে বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের শর্তসাপেক্ষে সর্বমোট দুই হাজার ৪৯৭ জনকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ অনুসরণ করে উপজেলাভিত্তিক মেধাক্রম অনুযায়ী নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রার্থী নির্বাচন করে তালিকা প্রণয়ন করেছে অধিদপ্তর। নির্বাচিত কোনও প্রার্থী কোনও ধরনের ভুল তথ্য প্রদান করলে কিংবা কোনও তথ্য গোপন করেছেন বলে প্রমাণিত হলে কর্তৃপক্ষ ওই প্রার্থীর ফলাফল বা নির্বাচন বাতিল করতে পারবে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীকে আগামী ১৪ মার্চের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলার সিভিল সার্জনের দেওয়া স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদ বা প্রত্যয়নপত্র ও ডোপ টেস্ট রিপোর্ট সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিল করতে হবে। স্বাস্থ্যগত সনদে প্রার্থী কোনো দৈহিক বৈকল্যে ভুগছেন কিংবা উল্লিখিত পদে নিয়োগযোগ্য নন বলে  উল্লেখ থাকলে তিনি নিয়োগের জন্য বিবেচিত হবেন না। আরও বলা হয়েছে, নির্বাচিত প্রার্থীদের আগামী ১৪ মার্চের মধ্যেই পরিচিতি প্রতিপাদন ও সব ডকুমেন্টস যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সব সনদের মূল কপি, জাতীয় পরিচয়পত্র সশরীর উপস্থিত হয়ে জমা দিতে হবে। একইসঙ্গে তিন সেট পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরমও যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে। কোনও প্রার্থীর পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্টে পূর্ব কার্যকলাপ সন্তোষজনক না হলে কিংবা নাশকতা বা সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গি কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রবিরোধী কোনও কার্যকলাপে লিপ্ত ছিলেন বলে প্রতীয়মান হলে তিনি নিয়োগের অনুপযুক্ত বলে গণ্য হবেন। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদ, সব মূল সনদসহ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে উপস্থিত হতে না পারলে এবং পূরণকৃত পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম জমা না দিলে পরবর্তী সময়ে তিনি নিয়োগপত্র পাবেন না বলে জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৫৩

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন আজ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় হচ্ছে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি)। আজ সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন প্রার্থীরা। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি বাছাই হবে। প্রত্যাহার করা যাবে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আর ভোটের তারিখ ১৪ মার্চ। এরপর ঘোষণা হবে নির্বাচিতদের নাম।  ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলে ভোটের প্রয়োজন হবে না। তবে এরইমধ্যে দলগুলো তাদের প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেছে। এতে ভোট হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই। ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সম্প্রতি জানিয়েছেন, ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৪৮টি আসন পাবে। আর জাতীয় পার্টি পাবে দুটি আসন।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩২

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন জমার শেষ দিন রোববার
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় আগামীকাল রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন প্রার্থীরা। ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৪৮টি আসন পাবে। আর জাতীয় পার্টি পাবে দুটি আসন। এ ছাড়া ইসির ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র দাখিলের বিরুদ্ধে আপিল ২২ ফেব্রুয়ারি, আপিল নিষ্পত্তি ২৪ ফেব্রুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি, প্রতীক বরাদ্দ ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং ১৪ মার্চ সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।  আইন অনুযায়ী, সংসদের সাধারণ আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা সংরক্ষিত আসনের নির্বাচনের ভোটার হন। আর সংসদ নির্বাচনে জয়ী দলগুলোর আসনসংখ্যার অনুপাতে মহিলা আসন বণ্টন করা হয়। এ ক্ষেত্রে ছয়টি সাধারণ আসনের জন্য একটি সংরক্ষিত মহিলা আসন পাওয়া যায়। আর যেহেতু দলগুলো থেকে এসব আসনে প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়, তাই সংরক্ষিত মহিলা আসনে সাধারণত ভোটের প্রয়োজন হয় না। ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলে ভোটের প্রয়োজন হবে না। তবে এরই মধ্যে দলগুলো তাদের প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেছে। এতে ভোট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এ দিকে প্রার্থীদের ঋণখেলাপের তথ্য দিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে চিঠি দিয়েছে ইসি। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন ইসির উপসচিব এম মাজহারুল ইসলাম।  চিঠিতে বলা হয়, আগামী ১৪ মার্চ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ইতিমধ্যেই নির্বাচনী সময়সূচি জারি করা হয়েছে এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মনিরুজ্জামান তালুকদারকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। এতে ঋণখেলাপি-সংক্রান্ত তথ্য ১৯ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময়সীমার পূর্বে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়। উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি দেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ২৯৯টি আসনের ফলাফলে ২২৩টিতে জয় পায় আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে জয় পেয়েছে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসন পেয়েছে। আর ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এরপর ৯ জানুয়ারি নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরদিন ১০ জানুয়ারি শপথ নেন নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা। একদিন পর ১১ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। এর মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। আর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা পঞ্চম মেয়াদে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নেন।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়