• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অষ্টগ্রামে ইমাম হাসান (রা.)-এর জন্মবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাবেলীতে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হাসানের (রা.) ১৪৪২তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নে এ উপলক্ষে মিলাদ, দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। সূত্রে জানা গেছে, নবি তনয়া ফাতেমা (রা.) ও খলিফা হজরত আলীর (রা.) পুত্র হজরত ইমাম হাসান (রা.) ৩ হিজরিতে ১৫ রমজানে (৬২৪ খ্রিস্টাব্দ) মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন। আনন্দময় এই দিনটি ১৬৬ বছর ধরে অষ্টগ্রাম হাবেলীতে পালিত হচ্ছে। হজরত শাহজালালের (রহ.) সফরসঙ্গী সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন (রহ.) ১৩তম বংশধর ও ভাটির পীর খ্যাত অষ্টগ্রাম হাবেলীর প্রখ্যাত সুফিসাধক সৈয়দ আবদুল করিম (আলাই মিয়া) এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে পালন শুরু করেন। বংশ পরম্পরায় সৈয়দ আব্দুল হেকীম আল-হোসাইনী চিশতী (রহ.), পরে সৈয়দ কুতুব উদ্দিন আহমদ আল-হুসাইন চিশতি (রহ.), বর্তমানে পীরজাদা সৈয়দ ফাইয়াজ হাসান ভ্রাতৃদ্বয়রা পালন করছেন। মিলাদ দোয়া ও ইফতার মাহফিলে অষ্টগ্রাম সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও পীরজাদা সৈয়দ ফাইয়াজ হাসান বাবুর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন,পীরজাদা সৈয়দ মেজবাহুল হুসাইন, আরবি প্রভাষক সৈয়দ আব্দুল গফুর, হাফেজ মাওলানা মাজহারুল ইসলাম, আল হুসাইনী দরবার শরীফের ভক্তরা ও এলাকার অনেকে। সৈয়দ ফাইয়াজ হাসান বাবু বলেন, বংশ পরম্পরায় আমরা ১৬৬ বছর ধরে হযরত হাসান (রা.) জন্মদিন পালন করে আসছি। আগামীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।
২৬ মার্চ ২০২৪, ২২:৫৯

উৎসব মুখর পরিবেশে মিলানে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উদযাপন
ইতালিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলানের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ধরে, আনব হাসি সবার ঘরে’ প্রতিপাদ্যে ও শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস। দিবসটি উদযাপনে দিনব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকালে কনস্যুলেট প্রাঙ্গণের মিলানে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এম জে এইচ জাবেদ কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।  অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এ সময় কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও বাংলাদেশ কমিউনিটি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসায়িকসহ সর্বস্তরের প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। জাতির পিতার জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকল শিশু-কিশোরদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অতঃপর কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করে শোনান।  মিলান লোম্বার্দিয়া আওয়ামী লীগ সহ উত্তর ইতালির বিভিন্ন সংগঠনের প্রবাসী নেতৃবৃন্দ ও অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জাতির জনকের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়। বক্তারা বলেন যে, বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধু দুইটি সমার্থক শব্দ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে ও বলিষ্ঠ সাংগঠনিক দক্ষতায় বাংলার নিপীড়িত মানুষ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতার লাল সূর্য। বঙ্গবন্ধুর মতো আত্মত্যাগী নেতৃত্ব বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। তিনি সবসময়ই নির্যাতিত মানুষের স্বার্থকে ব্যক্তি স্বার্থের ওপরে স্থান দিয়েছেন। বক্তারা উল্লেখ করেন যে, পৃথিবীর সকল নির্যাতিত শিশুদের অধিকার আদায়ের জন্য বর্তমান বিশ্বে বঙ্গবন্ধুর মতো আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন। কনসাল জেনারেল তার বক্তব্যে পারিবারিক ও সামাজিক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী সঠিকভাবে অনুশীলন করার জন্য আহ্বান জানান। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রত্যয়ে নিজেদের পরিবারের শিশুদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য তিনি সকল প্রবাসীকে অনুরোধ করেন। এছাড়াও, সন্তানদের মধ্যে দেশপ্রেম এর শিক্ষা দেয়া, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এবং বিজ্ঞান চর্চার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৫

বাহরাইনে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
বাহরাইনে যথাযোগ্য মর্যাদা ও আনন্দমুখর পরিবেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন হয়েছে।  স্থানীয় সময় রোববার (১৭ মার্চ) সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স এ. কে. এম. মহিউদ্দিন কায়েস জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা করেন। এরপর উপস্থিত সবাইকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন তিনি।  বঙ্গবন্ধুর ওপর আলোচনা পর্বটি পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত দিয়ে শুরু হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত একটি বিশেষ তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।  এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে বিশেষভাবে শিশুদের জন্য কোরআন প্রতিযোগিতা ও বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। যেখানে বাংলাদেশ স্কুল বাহরাইনের শিক্ষার্থীরা স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স মহিউদ্দিন কায়েস তার বক্তৃতার শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু একজন মহান নেতৃত্ব নয়, তিনি এদেশের জন্য ছিনিয়ে আনা লাল-সবুজের পতাকার একটি ইতিহাস। শৈশব থেকেই বঙ্গবন্ধু ছিলেন অত্যন্ত মানবদরদি এবং অধিকার আদায়ে আপসহীন। তার অপরিসীম সাহস, সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং সঠিক দিকনির্দেশনার ফসল হিসেবে আমরা পেয়েছি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।  তিনি আরও বলেন, শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর মমতা ছিল অপরিসীম এবং তিনি বিশ্বাস করতেন শিশুরাই তার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স বলেন, বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ অনুসরণ করে শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।  এ সময় বঙ্গবন্ধুর চিন্তা-চেতনা, দর্শন ও আর্দশকে বুকে ধারণ করে তার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ তথা প্রধানমন্ত্রীর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার জন্য সকল প্রবাসীকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান মহিউদ্দিন কায়েস।  এছাড়া তিনি আজকের কোরআন প্রতিযোগিতা ও বক্তব্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ও অন্যান্য অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ স্কুলের শিক্ষার্থীদের পুরস্কার প্রদান করেন এবং শিশুদের মাঝে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনা ছড়িয়ে দিতে অভিভাবকদের প্রতি অনুরোধ জানান। অনুষ্ঠানের শেষে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহিদ সদস্যদের পাশাপাশি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনে সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বাংলাদেশ স্কুলের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, সাংবাদিক, বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ও প্রবাসী বাংলাদেশীরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
১৭ মার্চ ২০২৪, ২২:৫৫

রিয়াদে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত
সৌদি আরবের রিয়াদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ মর্যাদায় ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১৭ মার্চ) সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গনে এ উপলক্ষ্যে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। এরপর রাষ্ট্রদূত দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া রিয়াদস্থ বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন সাহসী, নির্ভীক, মানবদরদী ও অধিকার আদায়ে আপোষহীন। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত দেশের প্রতিটি স্বাধিকার আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার অবিস্মরণীয় নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। তিনি বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু তার সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশকে একটি জনবান্ধব ও ভারসাম্যপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবনের স্বপ্ন ছিল ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নের জন্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উচ্চ আয়ের স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, প্রবাসে বেড়ে উঠা নতুন প্রজন্মের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে যেন শিশুরা বঙ্গবন্ধুর জীবন থেকে শিক্ষা লাভ করে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে পারে। তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানান। দূতাবাসের কাউন্সেলর মো. বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে রিয়াদস্থ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান করেন। দিবসটি উপলক্ষে দেওয়া রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন দূতাবাসের কর্মকর্তারা। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। পাশাপাশি রিয়াদে অবস্থিত বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ওপর আয়োজিত রচনা ও কুইজ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়। এছাড়া দেশ ও জাতির অগ্রগতির জন্যও দোয়া করা হয়।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৫:০২

নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালন করেছে রেড ক্রিসেন্ট
যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সাথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালন করেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। দিনব্যাপী আয়োজনের মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা ও রেড ক্রিসেন্ট পতাকা উত্তোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, ভবনে আলোকসজ্জা, শিশুদের অংশগ্রহণে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল এবং স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি। দিবসটি উপলক্ষে রোববার সকাল ৯টায় সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তরে জাতীয় পতাকা এবং রেড ক্রিসেন্ট পতাকা উত্তোলন করা হয়। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম জাতীয় পতাকা ও ডিজাস্টার রেসপন্স বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমান রেড ক্রিসেন্ট পতাকা উত্তোলন করেন। এসময় সোসাইটির বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিচালকবৃন্দসহ সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং যুব-স্বেচ্ছাসেবকরা উপস্থিত ছিলেন। পতাকা উত্তোলনের পরপরই জাতীয় সদর দপ্তর চত্বরে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেতাম না। তারই সুযোগ্য কন্যার নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশ আজ উন্নত বিশ্বের কাতারে এগিয়ে যাওয়ার যে স্বপ্ন দেখছে, তা বাস্তবায়নে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে। পরে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান সোসাইটির বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। এদিকে সকাল সাড়ে ৯টায় যুব ও স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের আয়োজনে জাতীয় সদর দপ্তরের শিশুদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সোসাইটির মহাসচিব প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আজকের শিশুদের প্রস্তুত করতে হবে। প্রতিযোগিতা শেষে দুটি বিভাগে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।  পরে ঢাকা রক্ত কেন্দ্রের উদ্যোগে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টসহ সারাদেশে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করে। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সকল সদস্যের আত্মার শান্তি কামনায় আয়োজন করা হয় বিশেষ দোয়া মাহফিলের। এছাড়াও দেশের ৬৪ জেলার ৬৮টি রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট পৃথক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালন করে।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৩

মহাকাশে প্রথম মানব ইউরি গ্যাগারিনের ৯০তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকার রাশিয়ান হাউস বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সহযোগিতায় প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিনের ৯০তম জন্মবার্ষিকীর আয়োজন করেছে। ঢাকার রাশিয়ান হাউসের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের জন্য শিশু-কিশোরদের জন্য রকেট এবং বিমানের মডেল তৈরির কর্মশালা, ম্যাজিক শোসহ ‘রাশিয়ার হিস্ট্রি ইন স্পেস’ চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ঢাকায় রাশিয়ান হাউসের পরিচালক ইউরি গ্যাগারিনের জীবন ও তার ঐতিহাসিক মহাকাশ অভিযান নিয়ে কথা বলেন। তিনি বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এবং অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান। বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জিকরুল হাসান এবং চেয়ারম্যান মসহুরুল আমিন এই অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ঢাকায় রাশিয়ান হাউসের পরিচালককে ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের অনুষ্ঠানে তাদের সম্পৃক্ততার কথা জানান। অনুষ্ঠানের শেষে ঢাকায় রাশিয়ান হাউসের পরিচালক পাভেল দ্ভইচেনকভ অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্টিফিকেট তুলে দেন।
১২ মার্চ ২০২৪, ২৩:৩৪

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী আজ
দেশ বরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী প্রয়াত ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী আজ। এ উপলক্ষ্যে এম.এ ওয়াজেদ ফাউন্ডেশন, পীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ, পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন, স্মৃতিচারণ, ফাতেহাপাঠ, মিলাদ মাহফিল, গরিব ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে প্রয়াত বিজ্ঞানীর বাসভবন লালদীঘির ফতেহপুরের জয়সদন, উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন ও উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে এসব কর্মসূচি পালিত হবে। সকালে বিজ্ঞানীর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের মধ্যদিয়ে দিনের কর্মসূচির সূচনা হবে। সকালে জয় সদন প্রাঙ্গণে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও তবারক বিতরণ, বিকেলে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্মৃতিচারণ ও উপজেলা জামে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত, বিকেলে দলীয় কার্যালয়ে স্মৃতিচারণ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে গোপিনাথপুর হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় কোরআন খতম ও শিক্ষার্থীদের উন্নত মানের খাবার পরিবেশন করা হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল হাসান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও প্রয়াত বিজ্ঞানীর ভাতিজা পৌর মেয়র তাজিমুল ইসলাম শামীম এসব কর্মসূচী নিশ্চিত করেন। উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন পীরগঞ্জ আসনের এমপি ও জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।    
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:৩২

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ
সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজগঞ্জে শীতার্ত মানুষ ও মাদ্রাসাছাত্রদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।  শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) বিকেলে শহরের ধানবান্ধিতে অসহায়, দুস্থ ও প্রতিবন্ধী ও মাদ্রাসা ছাত্রদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য, সিরাজগঞ্জ-২ সদর আসনের প্রাক্তন সংসদ সদস্য মরহুম মির্জা মোরাদুজ্জামানের জ্যৈষ্ঠ পুত্র জেলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামানের নিজ উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ হয়। শীতবস্ত্র বিতরণের আগে জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফেরাত ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা। পরে স্থানীয় মাদ্রাসা ছাত্রদের বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করা ও তাদের মাঝে শীতবস্ত্র এবং মিষ্টি বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আকাশ খন্দকার, সদস্য সোহেল রানা হামিদ, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাইবুল হাসান এবং সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনারুল হক আন্নু প্রমুখ।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:০০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়