• ঢাকা বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আজকের শিশুরাই ২০৪১ সালের স্মার্ট জনগোষ্ঠী : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকের শিশুরাই হবে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনগোষ্ঠী। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে আজকের শিশুরাই। দলমত নির্বিশেষে সকলে মিলে একযোগে কাজ করে শিশুদের মনে দেশপ্রেম জাগ্রত করে তাদের ব্যক্তিত্ব গঠন, সৃজনশীলতার বিকাশ, আত্মবিশ্বাসী এবং মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী’ এবং ‘জাতীয় শিশু দিবস’ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে এ আহবান জানান। এসময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং দেশের সকল শিশুসহ দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, জাতীয় শিশু দিবসে এবছরের প্রতিপাদ্য- ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ধরে, আনব হাসি সবার ঘরে’ সময়োপযোগী হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে ঐতিহ্যবাহী শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকাল থেকেই তিনি ছিলেন নির্ভীক, দয়ালু এবং পরোপকারী। স্কুলে পড়ার সময়েই তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশ লাভ করতে থাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রখর স্মৃতিশক্তির অধিকারী ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এই বিশ্ববরেণ্য নেতার সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের মূল লক্ষ্য ছিল বাঙালি জাতিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করা। ধীরে ধীরে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলার নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের শেষ আশ্রয়স্থল। শেখ হাসিনা বলেন, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালি বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে নেতৃত্ব দেন। ১৯৪৮ সালে তার প্রস্তাবে ছাত্রলীগ, তমদ্দুন মজলিশ ও অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত হয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে সাধারণ ধর্মঘট পালনকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গ্রেপ্তার করা হয়। কখনও জেলে থেকে কখনও বা জেলের বাইরে থেকে তিনি ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনে কারান্তরীণ অবস্থায় থেকে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায়, ’৫৪-র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৫৮-র আইয়ুব খানের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ’৬২-র শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-র ছয় দফা, ’৬৮-এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭০-এর নির্বাচন এবং ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের শিশুদের প্রতি অপরিসীম মমতা ছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ; শিশুরাই তার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। শিশুদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে হবে সবার আগে- এই ভাবনা থেকেই জাতিসংঘ শিশুসনদের ১৫ বছর আগে ১৯৭৪ সালে তিনি শিশু আইন প্রণয়ন করেন। শিশু শিক্ষার বিকাশ নিশ্চিত করতে প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনকে শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে ১৭ মার্চ ‘জাতীয় শিশু দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে এবং শিশুদের কল্যাণে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আমরা ‘জাতীয় শিশুনীতি’, ‘শিশু আইন’, ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন’ প্রণয়ন করেছি। এছাড়া সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের পুনর্বাসন এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের বিকাশে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’ শিক্ষার্থীদের বছরের শুরুতে বিনামূল্যে নতুন বই প্রদান করা হচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রায় শতভাগ শিশু আজ স্কুলে যাচ্ছে। আমরা শিশুদের জন্য জাতির পিতার জীবন ও কর্মভিত্তিক বই প্রকাশ এবং পাঠ্য বইয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরেছি। এছাড়াও শিশুদের আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য তথ্য-প্রযুক্তি জ্ঞানে সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলার উপযোগী সবরকম উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী’ এবং ‘জাতীয় শিশু দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১০:১২

শ্রীমঙ্গলে সুপেয় পানি পেলো চা জনগোষ্ঠী
শ্রীমঙ্গল কাকিয়াছড়া চা বাগানের শ্রমিকদের জন্য গভীর নলকূপ স্থাপন ও পানি সংরক্ষণে আড়াই হাজার লিটারের একটি ট্যাংকের ব্যবস্থা করে দিয়েছে আব্দুর রহিম মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। সেখান থেকে আশপাশের প্রায় ৩০টি পরিবারের পানির সমস্যা মিটবে। এছাড়া এখান থেকে সুপেয় পানি পান করতে পারবেন চা বাগানে বেড়াতে আসা পর্যটকরা। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শ্রীমঙ্গল কাকিয়াছড়া চা বাগানে গভীর নলকূপটি উদ্বোধন করেন শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ভানু লাল রায়।  এ সময় এস এস জি জলধারা প্রধান সমন্বয়ক মাসুদ আল আমিন রাজিব, এস এস জি জলধারা সিলেট বিভাগীয় সমন্বয়ক মুহাম্মাদ হাছানুজ্জামান চৌধুরী এবং কাকিয়াছড়া চা বাগানের জেনারেল ম্যানাজার সৈয়দ সালাউদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। নলকূপ পেয়ে চা শ্রমিক কবিতা হাজড়া বলেন, এখানে সুপেয় পানির কোনো ব্যবস্থা নেই। বাধ্য হয়ে কুয়া ও ছড়ার (খাল) পানি ওপরই বেশি নির্ভর থাকতে হত। এখন নলকূপ পেয়ে আমরা খুবই খুশি। এস এস জি জলধারা প্রধান সমন্বয়ক মাসুদ আল আমিন রাজিব জানান, চা বাগানে শ্রমিক হিসেবে যারা কাজ করেন তাদের জীবন মান খুব কঠিন। তাদের জীবনমান উন্নয়নে তাদের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও এই ট্রাস্ট এর পক্ষ থেকে দেশের ৬৪টি জেলায় সুপেয় পানির জন্য গভীর নলকূপ স্থাপন করে দেওয়া হচ্ছে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১০

সৈয়দ আশিক রহমানের ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাসের মোড়ক উন্মোচন
‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৪’-এ প্রকাশিত বেঙ্গল মিডিয়া করপোরেশন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমানের উপন্যাস ‘প্রেম পুরাণ’র মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। দেশের অনগ্রসর বেদে জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাস সৈয়দ আশিক রহমানের তৃতীয় গ্রন্থ। বইটি পাওয়া যাবে মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের ‘বেহুলা বাংলা’র ২২৪ ও ২২৫ নম্বর স্টলে। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ‘বই উন্মোচন মঞ্চ’-এ বিকেল ৪টায় ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাসের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. শাহজাহান মাহমুদ, খ্যাতিমান গীতিকার কবির বকুল, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নিশাদ দস্তগীর, বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা ফয়সাল আমিন; আরটিভির অনুষ্ঠানপ্রধান দেওয়ান শামসুর রকিব, বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের প্রধান সুদেব চন্দ্র ঘোষ, উপবার্তাপ্রধান মামুনুর রহমান খান, মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক আবু সাদেক মোহাম্মদ আলিম, সম্প্রচার ও প্রকৌশল বিভাগের প্রধান স্বপন ধর, ডিজিটাল অ্যান্ড সোশ্যাল মিডিয়া প্রধান কবির আহমেদ, অনলাইন ইনচার্জ বিপুল হাসান ও বার্তা বিভাগের নির্বাহী প্রযোজক বেলায়েত হোসেনসহ অন্যরা।    অনুষ্ঠানে শামসুল হক টুকু বলেন, একটি অনগ্রসর জাতিকে ডিজিটাল বাংলাদেশের মানবসম্পদ হিসেবে কাজে লাগানোর জন্য যে অদম্য বাসনা বা ভাবনা, সেটি কয়জনের থাকে? এ ক্ষেত্রে সেটি সৈয়দ আশিক রহমান সেটি দেখিয়ে দিয়েছেন। পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে সৈয়দ আশিক রহমানের ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাস অনবদ্য ও অসামান্য।   বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. শাহজাহান মাহমুদ বলেন, সৈয়দ আশিক রহমান তৃণমূল পর্যায়ের একটি বেদেগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকাকে উপন্যাসে তুলে ধরেছেন, এটি সত্যিই ব্যতিক্রমী একটি কাজ। আমি আশা করব আপানার এই উপন্যাস পড়ে যারা বেদেদের জীবনী সম্পর্কে জানেন না, তারা জানতে পারবেন। সৈয়দ আশিক রহমান শুধু ওপরের তলার লোকদের নিয়েই নাটক-নোবেল না করে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদের উপন্যাসে তুলে এনেছেন, এটি প্রশংসনীয়।  লেখকের আরও দুটি বই ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে’ ও ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে ২’-এর প্রসঙ্গ টেনে গীতিকার কবির বকুল বলেন, সৈয়দ আশিক রহমান ভ্রমণপিপাসু মানুষ। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি এর আগে দুটো ভ্রমণবিষয়ক বই লিখেছেন। এবারের বইটি একটু ভিন্ন। আমাদের অনগ্রসর বেদে সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রা কেমন, আমরা কম-বেশি সেটি জানি। আমি মনে করি, ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাসটি পড়লে বেদে সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার বিভিন্ন খুটিনাটি বিষয় আমরা ভালোভাবে জানতে পারব।    সৈয়দ আশিক রহমান বইটির প্রারম্ভে লেখেন, জ্ঞান-বিজ্ঞানের উত্তরাধুনিক সময় একবিংশ শতাব্দী। এই সময়েও সভ্যতার মুখোশে মোড়ানো মানুষের মননকে জাত-ভেদ, ক্ষমতা-ক্ষীণতার ঘুণপোকা কুড়েকুড়ে খাচ্ছে। তাইতো দানবতা সংসার, সমাজ, রাষ্ট্র তথা বিশ্বজুড়ে। প্রান্তিক যে মানুষটি অগ্রসর হতে চায়, নিজেকে প্রমাণ করার মধ্যদিয়ে, তাকে চেপে ধরতে চায় চারপাশ। সব প্রতিকূলতার মধ্যেও একজন বেদে সম্প্রদায়ের মেয়েকে উপজীব্য করে লেখা হয়েছে ‘প্রেম পুরাণ’ উপন্যাস। উপন্যাসটিতে আছে বেঁচে থাকার লড়াই। আছে অমর প্রেমের করুণ বাস্তবতা। আমি বিশ্বাস করি, আমার পাঠক এই উপন্যাস থেকে সেই উপলব্ধিগুলোকে খুঁজে পাবেন; যার মাঝে তিনি বেড়ে উঠেছেন এবং প্রতিনিয়ত কম-বেশি সেই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছেন।  উল্লেখ্য, সৈয়দ আশিক রহমানের জন্ম ১৯৭৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায়। তিনি বেঙ্গল মিডিয়া করপোরেশন লিমিটেড আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন। কর্মসূত্রে ভ্রমণ করেছেন দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে। ভ্রমণবিষয়ক একাধিক গ্রন্থ প্রকাশ হলেও ‘প্রেম পুরাণ’ তার প্রথম উপন্যাস। তার প্রকাশিত গ্রন্থ ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে’ (২০১৮), ‘ভুবন ভ্রমিয়া শেষে-২’ (২০২২)। এ ছাড়া চিত্রকলার প্রতি ভালোবাসার টানে লেখক আঁকাআঁকিতেও সময় দেন।  
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৭

উন্নত আবাসন পাবে দরিদ্র জনগোষ্ঠী : গণপূর্তমন্ত্রী
নগরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য উন্নত আবাসন ব্যবস্থা করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।  সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ আশ্বাস দেন তিনি। একইসঙ্গে জানিয়েছেন, পরিকল্পিত নগর উন্নয়নের জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে চলেছে সরকার। মন্ত্রী বলেন, নগরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। পাশাপাশি অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা এই নগরের পরিবর্তন করে যথাযথ সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে পরিকল্পিতভাবেই নগরায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এই লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টদের সব কার্যক্রম তদারকি করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) লোকবল কম। বিভিন্ন অনিয়ম তদারকির পাশাপাশি উন্নয়নমূলক কাজও করেন তারা। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে যাতে কার্যক্রম পরিচালিত হয় সেটি দেখা হবে।  
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়