• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা, জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
হামাস নির্মূলের নামে টানা ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় আগ্রাসন চালিয়ে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। হামাসের সঙ্গে সম্পর্কের জেরে পশ্চিমা মদদপুষ্ট দেশটির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে সিরিয়া ও লেবাননের ইরানপন্থী গোষ্ঠীগুলোও। ফলস্বরূপ গাজায় প্রতিনিয়ত হামলা ও অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি বিগত কয়েক মাসে সিরিয়া এবং লেবাননেও বিচ্ছিন্ন বেশ কয়েকটি হামলা চালায় দখলদার সেনারা। সবশেষ সিরিয়ার দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলা চালায় তারা। এতে প্রাণ হারান ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের (আইআরজিসি) দুজন শীর্ষস্থানীয় কমান্ডারসহ ৭ জন ইরানি কর্মকর্তা। এ ঘটনার জেরে এবার ফুঁসে ওঠে ইরান। গত শনিবার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সরাসরি ইসরায়েলের ভুখণ্ডে হামলা চালায় দেশটি।  অবশ্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জর্ডানের সহযোগিতায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেয়ে গেছে ইসরায়েল। এক্ষেত্রে দেশটির উন্নত প্রযুক্তির কয়েক স্তরের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও বড় ভূমিকা রেখেছে। ইরানের নিক্ষেপ করা ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের বেশিরভাগই ধ্বংস হয়ে গেছে আকাশে। নয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ও কয়েকটি ড্রোন ইসরায়েলে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।  হামলায় ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি ততটা না হলেও মধ্যপ্রাচ্যে এর বড় প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে তাতে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হতে পারে দুই দেশের মধ্যে। ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। এ পরিস্থিতিতে সব পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।  ইসরায়েলে ইরানের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত রোববার জরুরি সভা হয় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে। সেখানে গুতেরেস বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ একটি পূর্ণমাত্রার ধ্বংসাত্মক সংঘাতের মুখোমুখি। তারা যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে এই অঞ্চল বা বিশ্ব কেউই সামলাতে পারবে না। বিশেষ করে নিশ্চিতভাবে চরম বিপর্যয় নেমে আসবে ইতোমধ্যে ক্ষুধা-তৃষ্ণায় পর্যুদস্ত গাজাবাসীর ওপর। তাই এখনই সময় তাদের খাদের কিনারা থেকে ফিরিয়ে আনার। আর এ দায়িত্ব যৌথভাবে সবার।   এদিকে বিশ্ব ব্যবস্থায় বড় ধরনের অস্থিরতার শঙ্কায় ইরানে পাল্টা হামলা না চালানোর জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশটির পশ্চিমা মিত্ররাও। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কোনো যুদ্ধ চায় না। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি গতকাল সোমবারও ইসরায়েলের নেতাদের প্রতি সংযত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা এখন পর্যন্ত ইরানের হামলার কঠিন জবাব দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল আছে। ইসরায়েল যদি এখন ইরানের ভূখণ্ডে পাল্টা হামলা চালায়, তাহলে পরিস্থিতি দ্রুত জটিল হতে পারে বলে মনে করেন ব্রাসেলসভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ইরানবিষয়ক প্রকল্পের পরিচালক আলী ভায়েজও। তিনি বলেছেন, এতে আগে থেকে অস্থিতিশীল থাকা একটি অঞ্চল আরও সংকটে পড়বে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক এই অধ্যাপক দাউদ কাত্তাব বলেন, ইসরায়েল ও ইরান যে সামরিক শক্তি প্রদর্শন করছে, তা আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশকে ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলেছে। ভয়টা হলো, ইতোমধ্যেই বিধ্বস্ত এই অঞ্চলে আরেকটি যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার। আর এমনটা সত্যিই যদি ঘটে, তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী পড়বে। সূত্র : বিবিসি
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৫৭

চকবাজারে আগুন ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারের ইসলামবাগ এলাকায় একটি কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, ইসলামবাগ এলাকাটি কেমিক্যাল, পলিথিন ও প্লাটিক তৈরির কারখানায় পূর্ণ। ঘিঞ্জি এলাকাটিতে ছড়িয়ে আছে নানা দাহ্য পদার্থ। ফলে আগুন ছড়িয়ে পড়লে ব্যপক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, এ আগুন দ্রুততম সময়ে নিয়ন্ত্রণে না এলে চারপাশের ভবন এবং টিনশেড বাড়িঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে। আর ভবনটিতে জুতার কারখানা হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হবে বলে জানান তারা। এদিকে এলাকাটি ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় ফায়ারের কর্মীরা কাছে গিয়ে পানি দিতে পারছেন না। সেই সঙ্গে রাস্তা সরু হওয়ায় গাড়িও ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারছে না। বর্তমানে মইয়ের মাধ্যমে খুব কাছে পৌঁছে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে ফায়ারের কর্মীরা। এদিকে ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ জানিয়েছেন, রাত ৩টা ৩৫ মিনিটে চকবাজারের ইসলামবাগে একটি কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন লাগার খবর আসে। খবর পেয়ে ৫ মিনিটের মধ্যে প্রথম ইউনিট পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিস। আগুনের মাত্রা বেশি হওয়ায় এরপর একে একে ৮টি ইউনিট পাঠানো হয়। তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের কোনো খবর জানা যায়নি।  
২৩ মার্চ ২০২৪, ০৬:৫৫

আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে ইউএনওকে হুমকি, আনসার সদস্য কারাগারে
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিমেষ বিশ্বাসের দেহরক্ষী আনসার সদস্য আকাশ বিশ্বাসকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ইউএনওর আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগে করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লোহাগড়া থানার ওসি কাঞ্চন কুমার রায়। গ্রেপ্তার আকাশ বিশ্বাস খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর গ্রামের মৃত নিহার বিশ্বাসের ছেলে।  গত ২ বছর ধরে তিনি ইউএনওর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। মামলার এজাহার জানা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি অজ্ঞাত এক ব্যক্তি লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনিমেষ বিশ্বাসের মোবাইল ফোনে কল করে বলেন, ‘আপনার একটি অশ্লীল ভিডিও আছে, ১০ লাখ টাকা দিলে ভিডিওটি ডিলিট করে দেওয়া হবে।’  টাকা না দিলে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া এবং ইউএনও’কে খুন-জখম করা হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। ইউএনওর স্ত্রীর মোবাইল ফোনেও এসব কথা বলে হুমকি দেওয়া হয়।  ইউএনওর স্ত্রী স্বামীর সম্মান ও জীবনের নিরাপত্তায় পর্যায়ক্রমে হুমকিদাতার ব্যাংক হিসাবে পর্যায়ক্রমে ১০ লাখ টাকা দেন। টাকা পাঠানোকালে নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্য আকাশের কথাবার্তায় সন্দেহ হয় ইউএনওর স্ত্রীর। এরপর আকাশকে আসামি করে ১২ মার্চ লোহাগড়া থানায় মামলা দায়ের করেন তিনি।  ওই মামলার সূত্র ধরে ইউএনওর নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লোহাগড়া থানার ওসি কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে হুমকি দিয়ে চাঁদাবাজির মামলায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে মামলা হওয়ার পর আকাশকে বুধবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। চাঁদাবাজ চক্রের অন্য সদস্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানান ওসি।
১৫ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৩

রপ্তানি বাজার ছড়িয়ে দিতে রাষ্ট্রপতির আহ্বান
বিশ্বের সম্ভাব্য সকল স্থানে আমাদের রপ্তানি পণ্যের বাজারকে ছড়িয়ে দিতে হবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।  জাতীয় বস্ত্র দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।  রাষ্ট্রপতি বলেন, উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। বিশ্বের সম্ভাব্য সকল স্থানে আমাদের রপ্তানি পণ্যের বাজারকে ছড়িয়ে দিতে হবে। এ সময় বস্ত্রখাতে বিনিয়োগ, উৎপাদনশীলতা, কর্মসংস্থান ও রপ্তানি বৃদ্ধির পাশাপাশি নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব শিল্প-কারখানা গড়ে তুলতে শিল্পপতি, শিল্প উদ্যোক্তাগণসহ দেশপ্রেমিক নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানান মো. সাহাবুদ্দিন।  কয়েকটি পণ্যের ওপর নির্ভর না করে রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা বাড়ানোর জোর তাগিদ দিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের কূটনৈতিক মিশনগুলোকে কাজে লাগাতে হবে এবং অর্থনৈতিক কূটনীতিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, কোন দুষ্টচক্র বা স্বার্থান্বেষী মহল যাতে উৎপাদনমুখী কারখানার পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে সে ব্যাপারে ব্যবসায়ী নেতাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। সরকার সবসময় আপনাদের পাশে আছে ও থাকবে। সাহাবুদ্দিন বলেন, আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন কারিগরি শিক্ষা সম্প্রাসারণ ও দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি ব্যবসায়ী শিল্পপতি ও বিনিয়োগকারীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় বৈদেশিক বাণিজ্য এখন অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং, প্রতিযোগিতামূলক এবং জ্ঞান ও নীতিমালাভিত্তিক। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দদের এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। ব্যবসায়ী নেতাদের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি বলেন, শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার ও পারিশ্রমিক নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকরাই উৎপাদনমুখী শিল্পের চালিকাশক্তি। কারখানা ও শ্রমিক একে-অপরের পরিপূরক। শ্রমিক ভালো থাকলে কারখানা ভালো থাকবে। মনে রাখতে হবে আপনারা শুধু মুনাফার জন্য ব্যবসা পরিচালনা করছেন না। আপনাদের সামাজিক দায়িত্বের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে।  তিনি বলেন, তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষম, শক্তিশালী, নিরাপদ ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদানুযায়ী ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন নতুন প্রযুক্তিসমূহকে সাদরে গ্রহণ করতে হবে। দেশের সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানে  বস্ত্র ও পাট খাতের ভূমিকা অপরিসীম উল্লেখ করে রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা বিবেচনায় বস্ত্র খাতের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে নানামুখী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে বস্ত্র শিল্পের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দেশের সর্ববৃহৎ শ্রমঘন এই সেক্টরে আধুনিক যন্ত্রপাতি ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির মাধ্যমে ‘স্মার্ট টেক্সটাইল’ সেক্টর গড়ে তোলা সম্ভব। সাহাবুদ্দিন বলেন, বর্তমানে বস্ত্রখাত আমাদের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে শুধু জাতীয় অর্থনীতিকেই সমৃদ্ধ করেনি, একই সঙ্গে নিশ্চিত করেছে অগনিত মানুষের কর্মসংস্থান যার ৮০ শতাংশ মহিলা এবং পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি মানুষের জীবিকার প্রধান উৎস। তিনি জানান, দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৫ শতাংশ বস্ত্র শিল্প থেকে অর্জিত হচ্ছে। গ্রামীণ দারিদ্র্য বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে বস্ত্রখাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের বস্ত্রশিল্পের ইতিহাস সুপ্রাচীন এবং গৌরবময়। বর্তমান সরকারের নেওয়া সকল কার্যক্রম বাংলাদেশের বিকাশমান বস্ত্রখাতকে আরও সমৃদ্ধ করবে এবং বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিকট আকর্ষণীয় করে তুলবে। সূত্র : বাসস
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়