• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo

শ্রমিকলীগ নেতাকে হত্যা : ছাত্রদল সভাপতিসহ ৩ জন কারাগারে
লালমনিরহাটে শ্রমিকলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম হত্যা ও নাশকতা মামলায় জেলা ছাত্রদল সভাপতি ও বড়বাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা লিমনসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। অতিরিক্ত দায়রা জজ নজরুল ইসলামের আদালতে হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ছাত্রদল সভাপতিসহ বিএনপি নেতারা আদালতে মঙ্গলবার আত্মসমর্পণ করে জামিন আবদেন করলে জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত। এ সময় সদর উপজেলার পঞ্চগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মাস্টার ও হারাটি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবদুল হাকিম খান জামিন আবেদন করলে আদালত তাদেরকেও জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠান। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন লালমনিরহাট জেলার পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আকমাল হোসেন। তিনি বলেন, সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের শ্রমিকলীগ নেতা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিন আসামি জামিন নিতে গেলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠান। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা হরতাল ও আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশকে কেন্দ্র করে লালমনিরহাটের মহেন্দ্রনগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে শ্রমিকলীগ নেতা জাহাঙ্গীরসহ অনেকে আহত হয়। পরে গুরুতর আহত জাহাঙ্গীর রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনার ঘটনার তিনদিন পর বুধবার (১ নভেম্বর) বিকেলে লালমনিরহাট সদর থানায় ৮১ জনের নাম উল্লেখসহ ও অজ্ঞাত পরিচয়ের ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি মামলা করা হয়।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০২

ডান্ডাবেড়ি পায়ে বাবার জানাজায় : সেই ছাত্রদল নেতা জামিনে মুক্ত
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ডান্ডাবেড়ি পায়ে বাবার জানাজায় অংশ নেওয়া ছাত্রদল নেতা মো. নাজমুল মৃধা জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পটুয়াখালী জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান উপজেলা ছাত্রদলের এই যুগ্ম আহ্বায়ক।  নাজমুলের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব জাকারিয়া আহমেদ। এর আগে বুধবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম এরসাদুল ইসলাম তার জামিন মঞ্জুর করেন।  নাজমুলের আইনজীবী ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির বিরুদ্ধে সারাদেশে ব্যাপক ধড়পাকড়ের সময় গত ২০ ডিসেম্বর পুলিশ নাজমুলকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করে। তিনি কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ১২ জানুয়ারি তার বাবা বিএনপি নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্য মোতালেব হোসেন মৃধা মারা যান। বাবার জানাজায় অংশগ্রহণের জন্য পরদিন তাকে চার ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়। জানাজার সময় হাতকড়া খুলে দেওয়া হলেও পায়ের ডান্ডাবেড়ি খুলে দেয়নি পুলিশ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয়ে পড়ে।  গতকাল পটুয়াখালী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে তার জামিন আবেদন করা হলে বিচারক তা মঞ্জুর করেন। জামিনের কাগজ কারাগারে পৌঁছালে বিকেলেই তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৮

বাবার জানাজায় ডান্ডাবেড়ি পায়ে ছাত্রদল নেতা
পায়ে ডান্ডাবেড়ি অবস্থায় বাবার জানাজায় অংশ নিলেন এক ছাত্রদল নেতা। জানাজার সময় হাতকড়া খোলো হলেও পায়ে ডান্ডাবেড়ি ছিল।  শনিবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে উপজেলার পশ্চিম সুবিদখালী গ্রামে ছাত্রদল নেতা নাম মো. নাজমুল মৃধা তার বাবার জানাজায় অংশ নেন। নাজমুল মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।  জানা গেছে, শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৯টার দিকে ছাত্রদল নেতা নাজমুলের বাবা দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. মোতালেব হোসেন মৃধা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এরপর আদালত তাকে শর্তসাপেক্ষে পাঁচ ঘণ্টার জন্য প্যারোলে জামিন দেন।   গত ২০ ডিসেম্বর মির্জাগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম সুবিদখালী গ্রামের নিজ বাড়ির সামনে থেকে পুলিশ তাকে আটক করে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করে। বাবার জানাজায় অংশগ্রহণের জন্য শনিবার দুপুর ১টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সময় দিয়ে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেন আদালত। জানাজা নামাজের সময় হাতকড়া খুলে দিলেও পায়ের ডান্ডাবেড়ি খুলে দেয়নি পুলিশ।  মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘পাঁচ ঘণ্টার জন্য শর্তসাপেক্ষে ছাত্রদল নেতাকে জামিন দিয়েছেন আদালত। নিরাপত্তার স্বার্থে তার পায়ের ডান্ডাবেড়ি খুলে দেওয়া হয়নি।’
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৬

ঢাকা কলেজ ছাত্রদল সম্পাদকসহ ৪ জনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ
হরতালের সমর্থনে মিছিলের প্রস্তুতিকালে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মৃধা জুলহাসসহ চারজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে। শনিবার (৬ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় তাদের তুলে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমদ মাদবর। সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের নিয়ে যায় বলে জানান তিনি। ভুক্তভোগীরা হলেন- ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাহফুজ রহমান, ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সহসভাপতি রিপন মোল্লা ও রাশেদুল আমীন। এ বিষয়ে তানভীর আহমদ মাদবর বলেন, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও এখন পর্যন্ত তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়