• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক হাজতির মৃত্যু
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কক্সবাজারের জেলা কারাগারের এক হাজতি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মো. নুরুল ইসলাম (৫০) নামে এক হাজতি মারা গেছেন। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সোয়া ছয়টার দিকে ২০০ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার হাজতি নম্বর-৬১৮৩৯/২৩। জানা যায় তার বাড়ি বান্দরবান জেলার লামা থানার চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে। তিনি কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাছের ঘেরে চাকরি করতেন। তার দুই ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, কক্সবাজারের চকরিয়া থানার একটি অস্ত্র আইনের মামলায় সাত মাস আগে গ্রেপ্তার হন নূর ইসলাম। কক্সবাজার কারাগারে চার মাস আগে তার স্ট্রোক (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ) হয়। তাকে তখন চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতাল থেকে গত ২১ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য নূর ইসলামকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতালে পাঠানো হয়। ১২ জানুয়ারি অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতাল থেকে কারা হেফাজতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকাল সোয়া ছয়টার দিকে তার মৃত্যু হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পের পুলিশ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, নূর ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। 
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:২৯

আগুন পোহাতে গিয়ে দগ্ধ একজনের মৃত্যু, চিকিৎসাধীন ৩০
আগুন পোহাতে গিয়ে দগ্ধ হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আলেয়া বেগম (৬৫) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। সেখানকার বার্ন ইউনিটে অগ্নিদগ্ধ আরও ৩০ জন চিকিৎসাধীন। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে মারা যান ওই বৃদ্ধা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আ. ম. আখতারুজ্জামান। গত শুক্রবার দুপুরে অগ্নিদগ্ধ হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি হন আলেয়া বেগম। তিনি রংপুরের পীরগাছা উপজেলার গোয়ালু গ্রামের মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, আলেয়া বেগম শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে পুকুরে গোসল করেন এবং পরবর্তীতে প্রচণ্ড ঠান্ডা লাগায় খড়ে আগুন লাগান। এরপর আগুন পোহাতে গেলে তার কাপড় ও শরীর মারাত্মকভাবে পুড়ে যায়। এরপর তার চিৎকারে পরিবারের লোকজন এগিয়ে এসে আগুন নিভিয়ে ফেলে। পরে দুপুর ১টার মধ্যে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আ. ম. আখতারুজ্জামান জানান, অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে মোট ৩০ রোগী চিকিৎসাধীন। এর মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। শনিবার সকালে একজন বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়