• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কর্তন, স্ত্রী কারাগারে 
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ঘুমন্ত স্বামী ফিরোজের পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় স্ত্রী জাকিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে বুধবার রাতে ভুক্তভোগী ফিরোজের মা ফরিদা বেগম বাদী হয়ে জাকিয়ার বিরুদ্ধে ভূঞাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।  এদিকে ঘটনার পর স্বামী ফিরোজকে প্রথমে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং সর্বশেষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন ফিরোজ। তবে তার অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।  এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার ওসি মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামি জাকিয়াকে গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে। 
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৪

ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলল স্ত্রী!
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে গেছেন স্ত্রী জাকিয়া বেগম। স্বামীর নাম ফিরোজ মিয়া (২৯)। তিনি পেশায় একজন এক্সেভেটর চালক।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) ভোররাতে উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ফিরোজ রাউৎবাড়ী গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে এবং স্ত্রী জাকিয়া জিগাতলা গ্রামের মো. জামিলের মেয়ে। তাদের ৫ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। এ দিকে ঘটনার পর থেকেই স্ত্রী জাকিয়া পলাতক রয়েছেন। চিকিৎসকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কর্তন হওয়া পুরুষাঙ্গ উদ্ধার করে জোড়া লাগাতে না পারলে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।  স্থানীয়রা জানান, ১২ বছর আগে উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে ফিরোজের সঙ্গে জিগাতলা গ্রামের মো. জামিলের মেয়ে জাকিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো। এ নিয়ে দফায় দফায় গ্রাম্য সালিশ হয়। সম্প্রতি গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদারের উপস্থিতিতে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানার মাধ্যমে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। সেখানে সালিশে ২০ হাজার টাকা দিতে সম্মত হলেও পরবর্তীতে ৩ লাখ টাকা না দিতে পেরে ফিরোজ স্ত্রীকে আবার নিজ ঘরে ফিরিয়ে নেয়। তারপরও তাদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকে। মঙ্গলবার রাতে ফিরোজ বাড়ি ফিরে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বুধবার ভোরে ঘুমন্ত অবস্থায় স্ত্রী জাকিয়া বেগম তার স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে যায়। লজ্জার কারণে বিষয়টি গোপন রাখলেও সকালে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তা প্রকাশ পায়। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। পরে তাকে সেখানে ভর্তি করা হয়। এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ বলেন, ঘটনাটি স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। এখনও কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৩

ঘুমন্ত শ্বশুরকে জবাই করল জামাই
গোপালগঞ্জে ঘুমন্ত অবস্থায় মেয়ের জামাইয়ের হাতে খুন হয়েছেন বাদশা গাজী (৬৫) নামে এক ব্যক্তি। জবাই করে দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে তার।  শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেলে সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের চর ধলইতলা গ্রামে ঘটে এ ঘটনা। ঘাতক মুরাদ আলীকে (৪০) ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আনিচুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।  স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেশ কয়েক বছর আগে বাদশা গাজীর মেয়ে তানিয়া বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয় নড়াইলের মুরাদ আলীর। দীর্ঘদিন সৌদি আরব চাকরি শেষে বছর খানেক আগে দেশে ফিরে আসেন মুরাদ। তারপর থেকে স্ত্রী-সন্তানসহ শ্বশুর বাড়িতেই বসবাস করে আসছিলেন তিনি। সম্প্রতি  তাকে জাদুটোনা করা হয়েছে বলে শ্বশুর বাড়ির লোকজনকে দোষারোপ করে আসছিলেন মুরাদ। স্ত্রী তানিয়ার দাবি, তার আচরণও অস্বাভাবিক ছিল কয়েকদিন ধরে।  এরই মধ্যে গত বৃহষ্পতিবার (৪ এপ্রিল) মুরাদ তার দুই সন্তানকে নিয়ে নিজ গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যান। শুক্রবার দুপুরে সেখান থেকে ফিরে এসে শ্বশুরের সঙ্গে জুমার নামাজ আদায় করেন। পরে বিকেলে বাদশা গাজী নিজের ঘরে ঘুমিয়ে পড়লে বটি দিয়ে জবাই করে তার দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলেন মুরাদ। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন এলাকার অনেক মানুষ এবং মুরাদকে বেঁধে রেখে পুলিশে খবর দেন তারা। পরে পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় তাকে।  এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ওসি মো. আনিচুর রহমান বলেন, হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।   
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৬

হাতিয়ায় বসতঘরে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ঘুমন্ত বৃদ্ধার মৃত্যু
নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার পৌর এলাকার একটি বসতঘরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ওই ঘরে থাকা ঘুমন্ত ললিতা বালা দাস (৮০) নামের এক বৃদ্ধা নারীসহ পুড়ে ছাই হয়েছে বসতঘরটি। শনিবার (৯ মার্চ) ভোরে হাতিয়া পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের কালিমন্দির এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।  নিহত ললিতা বালা দাস ওই এলাকার মৃত গোপাল দাসের স্ত্রী। তার ২ ছেলে দেশের বাইরে থাকার কারণে তিনি ঘরে একা থাকতেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ললিতা বালার দুই ছেলে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ওমান থাকেন। প্রতিদিনের ন্যায় রাতে খেয়ে নিজের বসতঘরে একা ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। শনিবার ভোরে স্থানীয় লোকজন তার ঘরে আগুন জ্বলতে দেখে এগিয়ে যান। এ সময় তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে বসত ঘরসহ ঘুমে থাকা ললিতা বালা পুড়ে কয়লা হয়ে যায়। হাতিয়া ফায়ার সার্ভিসের ফায়ারম্যান মেহেদী হাসান বলেন, খবর পেয়ে তাদের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় একঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। আগুনে ঘরের ভেতরে থাকা ওই বৃদ্ধা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিসান আহমেদ বলেন, নিহতের মরদেহের পুড়ে যাওয়া অংশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৮:১৫

হাতিয়ায় আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত বৃদ্ধার মৃত্যু
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় বসতঘরে আগুন লেগে ঘুমন্ত অবস্থায় ল‌লিতা বালা দাস (৮০) নামে এক বৃদ্ধা নারীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৯ মার্চ) ভোরের দিকে উপজেলার হাতিয়া পৌরসভার ৩নম্বর ওয়ার্ডের কালীমন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।   ল‌লিতা বালা দাস হাতিয়া পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কালীমন্দির এলাকার মৃত গোপাল দাসের স্ত্রী।   পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত ল‌লিতা বালা দাস বসতঘরে একা থাকতেন। তার দুই ছেলে পরিবার নিয়ে ওমান থাকেন। ভোরর দিকে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে তার বসতঘরে আগুনের সূত্রপাত হয়। ওই সময় বসতঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় ললিতা দাস আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়ে মারা যায়।   হাতিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেন, ভোর ৫টা ২৫ মিনিটের দিকে খবর পেয়ে হাতিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে একঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযানে বসতঘর থেকে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যাওয়া এক বৃদ্ধা নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে প্রাথমিক আগুন লাগার কোনো কারণ জানা যায়নি।  হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিসান আহমেদ বলেন, পুলিশে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত নারীর সুরতহাল রিপোর্ট সম্পন্ন করে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হয়েছে। নিহতের স্বজনদের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহ ময়না তদন্ত ছাড়া পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।       
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৫

ঘুমন্ত ছোট ভাইকে হত্যা করলো বড় ভাই
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘুমন্ত ছোট ভাইকে জবাই করে হত্যা করেছে বড় ভাই মেহেদী হাসান। মেহেদী হাসান মানসিক রোগী ছিলেন। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে কিশোরগঞ্জ উপজেলার কুঠিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত ছোট ভাই আওকত হোসেন ওই এলাকার মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য খগেন্দ্রনাথ রায়। স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, বছরখানেক ধরে মানসিক রোগে ভুগছিলেন মেহেদী হাসান। তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। মানসিক সমস্যার কারণে স্বামী-স্ত্রী আলাদা থাকতেন। মায়ের অনুরোধে ছোট ভাই আওকত হোসেন জুয়েল বড় ভাইয়ের সঙ্গে ঘুমাতেন। মঙ্গলবার ভোরে ঘুমন্ত অবস্থায় ছোট ভাইকে জবাই করে এবং মাথায় কুপিয়ে হত্যা করে নিহতের বুকের ওপর বসে থাকেন বড় ভাই। পরে বিষ পান করে নিজে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন মেহেদী হাসান। সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় ছোট ভাইয়ের নিথর দেহ দেখতে পান পরিবারের অন্য সদস্যরা। তাদের চিৎকারে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা।  এ সময় স্থানীয় ইউপি সদস্য বিষয়টি কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশকে অবগত করেন। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে নিয়ে যান।  এ সময় অভিযুক্ত বড় ভাইকে আটক করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৩

ঘুমন্ত মা-মেয়ের ওপর অ্যাসিড নিক্ষেপ, আটক ১
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে অ্যাসিড নিক্ষেপ করে মা ও মেয়ের শরীর ঝলছে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।  রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে উপজেলার সুজাতপুরে ঘুমন্ত অবস্থায় তাদের শরীরে অ্যাসিড নিক্ষেপ করা হয়।  জানা যায়, তাদের মধ্যে মেয়ে মিলি আক্তারের অবস্থা গুরুতর। এ ঘটনায় এক যুবককে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করেছে পুলিশ।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মতলব উত্তর থানার ওসি মোহাম্মদ শহীদ হোসেন।  জনা যায়, মিলি আক্তার (২০) ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। তার স্বামী মো. সায়েম প্রবাসে থাকেন। অ্যাসিডদগ্ধ হওয়া তার মায়ের নাম রাশেদা আক্তার (৫৫)।  এ বিষয়ে ওসি মোহাম্মদ শহীদ হোসেন বলেন, অ্যাসিড ছুড়ে মারার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। একই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তদের পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে রাত ১টায় সফিকুল ইসলাম মানিক নামে এক যুবককে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।  ওসি আরও বলেন, এ যুবক মিলি আক্তারের বিয়ের আগে তাকে উত্ত্যক্ত করতেন। তাই সন্দেহভাজন হিসেবে তাকে আটক করা হয়েছে। মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেন, অ্যাসিডে মেয়ে মিলি আক্তারের মুখ, বুক, পিঠ, ডান হাত ও মা রাশেদা আক্তারের বাম হাত এবং ঊরু ঝলসে গেছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাদের দ্রুত ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। 
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়