• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
যে ভয়ে আছে সরকার, জানালেন গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় জানিয়েছেন, সরকার ভূতের ভয়ে আছে, ঘুমের ওষুধ খেয়েও এই ভূতের ভয়ে তাদের ঘুম আসে না। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা জানান। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ইদানীংকালে আমরা কোন অবস্থানে আছি মানুষ সেটা বোঝে। কিন্তু সরকার যে কোন অবস্থানে আছে ওটা মানুষ দেখে না। এটা তারা (সরকার) জানে, তারা বোঝে। ওরা যে সুখে আছে তা নয়। ওরাও ভূতের ভয়ে আছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি যারা ভোট দিতে গেছে তারা ভোট দিতে পারেনি। লাইনে শুধু দাঁড়িয়ে থেকেছে। টাকা আর বিরিয়ানির প্যাকেট দিয়ে লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখেছে। বিএনপির এই নেতা বলেন, স্বৈরাচারেরও লজ্জাবোধ আছে। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে যারা ক্ষমতায় আছে তাদের লজ্জাবোধ নেই। শুধু কাপড় দিয়ে শরীর আবৃত করলেই লজ্জা নিবারণ হয় না। এটা হচ্ছে নৈতিকতার লজ্জাবোধ। তাদের সেটা নেই। আর এরশাদ ছিল প্রাতিষ্ঠানিক স্বৈরাচার। গয়েশ্বর বলেন, ২০০৮ সাল থেকে জনগণ প্রতারিত হচ্ছে। ভোট কিন্তু একটা উৎসব। ঈদ-পূজার থেকেও বড় উৎসব। কিন্তু আজ সেটা ভাগ করে দিয়েছে শুধু গণতন্ত্রের জন্য। এখন বহু সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ আছেন যারা স্বার্থের জন্য গণতন্ত্রকে স্বৈরতন্ত্র করে ফেলেন। আবার স্বৈরতন্ত্রকে গণতন্ত্র বানিয়ে ফেলেন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই মন্তব্য করে গয়েশ্বর বলেন, সবাই তো গণতন্ত্রের কথা বলছে, গণমাধ্যমের কথা বলছে। কিন্তু গণমাধ্যম কী স্বাধীন? আমি তো তা মনে করি না। আজকাল টেলিভিশনের টকশোতে যেভাবে নির্লজ্জভাবে কথা বলে এটা সাংবাদিকতা নয়। আবার মালিকদেরও একটা ব্যাপার আছে। প্রতিটা হাউজই কোন সংবাদ যাবে, কোনটা যাবে না সেটাও বাছাই করা হয়। এখন সরকারের প্রশংসা আর চাটুকারিতা করতে করতে অনেকে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। সাংবাদিকের স্বাধীনতা থাকলে তারা লিখতে পারবেন। বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী পারভেজ হোসেন, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান প্রমুখ।
১৯ মার্চ ২০২৪, ২০:১০

ফখরুলসহ বিএনপির ২৫ হাজারের বেশি নেতাকর্মী জেলে : গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, শুধু ক্ষমতায় থাকতে বারবার দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন বানরের পিঠা ভাগের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২৫ হাজারেরও বেশি নেতাকর্মীকে কেন ফ্যাসিস্ট সরকার পরিকল্পিতভাবে গ্রেপ্তার করেছে? এই সময়ে বিএনপির রাজনীতি করার অপরাধে কেন ১১ জন কর্মীকে কারাগারে হত্যা করেছে?  বুধবার (৭ জানুয়ারি) গুলশান বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরেই নিহিত, দেশের বৃহত্তম ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির আত্মত্যাগ, তথা সার্থকতা। কারণ, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াতে এবং শান্তিপূর্ণ ও অহিংস কর্মসূচিতে, বিএনপি মোকাবিলা করে চলেছে সহিংস শেখ হাসিনা সরকারকে। অন্যদিকে ক্ষমতার মোহে অন্ধ আওয়ামী লীগ, একটি দানবীয় অপশক্তিতে পরিণত হয়ে, মানবাধিকার লঙ্ঘনকে ধারণ করেছে ঘৃণ্য রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে। গয়েশ্বর চন্দ্র আরও বলেন, গত ১৫ বছরে বিএনপির সঙ্গে জড়িত প্রতিটি ব্যক্তি ও পরিবারের ওপর নৃশংস অত্যাচার-অবিচার হয়ে আসছে। দেশি-বিদেশি মানবাধিকার সংস্থা ও গণমাধ্যমের অজস্র প্রতিবেদনে তা লিপিবদ্ধ। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে শামিল হওয়ার অপরাধে, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আপস না করার অজুহাতে বিএনপির ৫০ লাখ নেতাকর্মী তাদের নাগরিক জীবন থেকে বঞ্চিত। আমাদের প্রত্যেক নেতাকর্মী প্রতিদিন পুলিশি নিপীড়ন ও বিচার বিভাগের অবিচারের শিকার হচ্ছে। গায়েবি মামলায় কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়াই বিএনপি ও সব অঙ্গসংগঠনের সর্বস্তরের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বলেও অভিযোগ করেন তিনি বলেন, মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাধ্য করা হচ্ছে হাতকড়া-ডান্ডাবেড়ি পরে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে। বাবা-মা’র জানাজায় অংশ নিতে। বাড়িতে বাড়িতে চলছে ছাত্রলীগ-পুলিশের যৌথ অভিযান ও হামলা। লুটে নিচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য, স্থাপনা-সম্পদ। তিনি আরও বলেন, বিএনপির প্রতি জনগণের যে সমর্থন এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগের অনুধাবন, একটি অবাধ সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলে দেশের প্রায় সব আসনে ধানের শীষের কাছে নৌকার অবশ্যম্ভাবী পরাজয়ের পাশাপাশি, গোপালগঞ্জে খোদ শেখ হাসিনাও হেরে যেতে পারে। এই কারণে তাকে আরও বেশি জনবিদ্বেষী করে তুলেছে, বাড়িয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর নির্ভরশীলতা। রাজপথে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শিগগিরই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে। গণ-অভ্যুত্থানে শিগগিরই সরকারের বিদায় হবে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন করা হবে।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৯

এখন থেকে প্রতিবাদ নয়, প্রতিশোধ নেওয়া হবে : গয়েশ্বর
সরকারের রাজত্ব জনগণই ভেঙে ফেলবে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছে, ‍এখন থেকে আর প্রতিবাদ নয় প্রতিশোধ নেওয়া হবে। মঙ্গলবার (৬ ফ্রেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন। গয়েশ্বর বলেন, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখলে দেশ নিরাপদ থাকবে না। মিয়ানমার ও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে অস্থিরতা দেখা দিলেও সরকার প্রতিবাদ করতে পারে না।  তিনি বলেন, মিয়ানমারের মতো দেশ গুলি করে এটা কিসের আলামত। রাখাইন থেকে সৈন্যরা এ দেশে আসছে কীসের আলামত? গুলি খেয়ে মানুষ মরছে আর প্রতিবাদ করতে পারছে না। বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হচ্ছে, অচিরেই এর জবাব পাবে। সব অপকর্মের জবাব সরকারকে একবারেই দিতে হবে। সরকারের রাজত্বের প্রাসাদ ভেঙে পড়বে। এখন থেকে আর প্রতিবাদ নয়, প্রতিশোধ নেওয়া হবে। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, সীমান্তে রক্ত ঝরছে, অথচ প্রতিবাদ করতে পারি না। সমস্ত জনগণ রাস্তায় নেমে না আসলে দেশ রক্ষা করা যাবে না। দেশ রক্ষায় সবাই রাজপথে নেমে আসুন। মানববন্ধনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, বিএনপির সহ-তথ্য গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ, নিপুন রায় চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সদস্য আরিফা সুলতানা রুমা, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩১

৭ জানুয়ারি সমকামী নির্বাচন হয়েছে: গয়েশ্বর 
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন কারও কারও কাছে সমকামী নির্বাচন হয়েছে।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে এ মন্তব্য করেন তিনি। গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে মঞ্চস্থ নাটকে দেশের ৯৪ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে না করে দিয়েছিল। এটা ডামি নির্বাচন ছিল। কারও কারও কাছে সমকামী নির্বাচন। তারা নিজেরাই নিজেদের ফাঁদে পড়ে ভোটের শতকরা হিসাব বেশি দেখিয়েছে। তিনি বলেন, তারা আজ ৩টায় সংসদে বসছে, কিন্তু জনগণ তিরস্কার দিচ্ছে। যাদের লাজ-লজ্জা নেই, তাদের দ্বারাই এমন সংসদ গঠন করা সম্ভব।    তিনি আরও বলেন, বিএনপির লড়াই চলমান। কৌশল পরিবর্তন হয় আন্দোলনের ধরণ দেখে। অনেকে আজ হরতাল চাইলেও তা দেওয়া হয়নি। শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে। চলমান আন্দোলন আরও গতিশীল করতে হবে।   বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, পুলিশ দিয়ে সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। অস্ত্র হাতে লড়তে জানি, বাধা আসলে বাধা অতিক্রমও করতে জানে বিএনপি। বর্তমান সরকার চীন-রাশিয়া-ভারতের সরকার।    তিনি বলেন, বিএনপির মহাসচিব ফখরুলকে আসনের লোভ দেখিয়ে কাজ না হওয়ায় তার জামিন হচ্ছে না। তবে বিএনপিতে নেতৃত্বের সংকট নেই। তারেক রহমানই বিএনপির নেতৃত্বে আছেন।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:০৯

সরকার বেশি দিন থাকতে পারবে না : গয়েশ্বর
সরকার বেশি দিন থাকতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচিতে তিনি এ কথা বলেন। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, শুধু দেশের জনগণ নয়, গণতান্ত্রিক বিশ্বেও ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করেছে। দমন-পীড়ন করে বিএনপির আন্দোলন দমানো যাবে না। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মালিক ভারত, চীন, আর রাশিয়া নয়। তারা কি বলল তাকে বাংলাদেশের জনগণের কিছু আসে যায় না। বিএনপির এই নেতার অভিযোগ দেশে দিন দিন গরীবের সংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে কিছু লোক জনগণের টাকা বিদেশে পাচার করছে। এ সময় ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে জনগণ সরকারকে বয়কট করেছে বলেও মন্তব্য করেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:১১

ছয় মামলায় গয়েশ্বরের আগাম জামিন
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ পৃথক ৬ মামলায় উচ্চ আদালতে আগাম জামিন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। সোমবার (২২ জানুয়ারি) বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।  জানা গেছে, এদিন রাজধানীর পল্টন ও রমনা থানায় দায়ের করা এসব মামলায় আদালতে গয়েশ্বরের আগাম জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী। আবেদনের প্রেক্ষিতে আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত জামিন দেন আদালত। এরপর সংশ্লিষ্ট সেশন কোর্টে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে নয়াপল্টনে মহাসমাবেশের ডাক দেয় বিএনপি। এটিকে কেন্দ্র করে নাশকতা এবং জ্বালাও-পোড়াওয়ের ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এদিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার দায়ের করা নাশকতা মামলায় বিএনপির ঢাকা জেলার সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরীকে আগাম জামিন দিয়েছেন আদালত। আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত তার জামিনও বহাল থাকবে।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৮

আ.লীগের সচেতন নেতাকর্মীরাও ভোট বর্জন করেছে : গয়েশ্বর
গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের সচেতন নেতাকর্মীরাও ভোট বর্জন করেছেন বলে দাবি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের। জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) বিকেলে নয়াপল্টনে অনুষ্ঠিত মিলাদ মাহফিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ দাবি করেন। গয়েশ্বর বলেন, ভোট প্রতিহত নয়, তারেক রহমান বিএনপির পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিলেন। সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশের ৯০ শতাংশ ভোটার সেদিন ভোট দিতে যাননি। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের সচেতন ভোটাররাও ভোটকেন্দ্রে যাননি। অর্থাৎ দেশের ৯০ ভাগ জনগণের নেতা এখন তারেক রহমান। পক্ষান্তরে ১০ ভাগ মানুষের নেতা শেখ হাসিনা। বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ একাদশ জাতীয় সংসদ বহাল রেখে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের এমপিরা শপথ নিয়েছেন। এখন দেশে শপথবদ্ধ ৬৪৮ জন এমপি রয়েছেন। এটি সংবিধানের লঙ্ঘন।  আলোচনাসভায় ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন মাস্টার, কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবুসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:২৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়