• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
গৃহবধূ হত্যা মামলার ৩ পরিকল্পনাকারী ঢাকায় গ্রেপ্তার
নওগাঁর ধামইরহাটে গৃহবধূ মহসিনা খাতুন ওরফে আয়না (৩০) হত্যা মামলার আসামি ও মূল পরিকল্পনাকারী শাশুড়ি, স্বামী ও দেবরকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকাল ৬টার দিকে ঢাকার আদাবর থানার সুনিবির হাউজিং এলাকায় র‌্যাবের যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ধামইরহাট উপজেলার বিহারী নগর গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে ও নিহতের স্বামী নুরুল আমিন ওরফে এরশাদ (৩২) ও দেবর শাকিল হোসেন (২২) এবং শাশুড়ি আমেনা বেগম। তারা সকলেই ওই গৃহবধূ হত্যা মামলার এজাহার নামীয় পলাতক আসামি।  মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে র‌্যাব-৫ জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানানো হয়। এতে বলা হয়, চলতি বছরের গত ১২ মার্চ ভোর রাতে ধামইরহাট উপজেলার উমার ইউনিয়নের বিহারীনগর গ্রামের নরুল আমিন ওরফে এরশাদ এর স্ত্রী মহসিনা খাতুন ওরফে আয়নাকে বাড়ির পূর্ব পাশে একটি আম গাছে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি দেখতে পেয়ে পরিবারের লোকজন থানা পুলিশকে খবর দিলে সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহ উদ্ধারের পর গৃহবধূর বাবার বাড়ির লোকজন স্বাভাবিকভাবে নেয়নি। তাদের অভিযোগ মৃত আয়না আক্তারের সঙ্গে শাশুড়ি, স্বামী ও দেবরের প্রায়ই বাবার বাড়ি থেকে যৌতুকের টাকা, সোফা সেট, আলমারি ও খাট ইত্যাদি আনার জন্য বিরোধ লেগেই থাকতো। এই বিরোধের জের ধরে তাকে মারপিট করে শ্বাসরোধে মেরে ফেলে বসত বাড়ির আম গাছে গলায় রশি পেঁচিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে বলে দাবি করেন মৃতের স্বজনরা। পরবর্তীতে মৃতের চাচা আব্দুল হামিদ বাদী হয়ে ধামইরহাট থানায় ভাতিজি আয়নাকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে মূল পরিকল্পনাকারী শাশুড়ি আমেনা, স্বামী এরশাদ, দেবর শাকিল এবং আমেনার জামাতা বিদ্যুতের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা রুজু করেন। মামলার রুজু হওয়ার পর থেকেই আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্পের সদস্যরা গত মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) ধামইরহাট উপজেলার গোপিরামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় আসামি বিদ্যুৎকে গ্রেপ্তার করে।  এরপর অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায়। পরবর্তীতে র‌্যাব-২, সিপিসি-১ এর সহায়তায় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শাশুড়ি আমেনা, স্বামী এরশাদ ও দেবর শাকিলকে মঙ্গলবার সকালে ঢাকা জেলার আদাবর থানার সুনিবির হাউজিং এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৭

নওগাঁয় গৃহবধূ হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
নওগাঁর ধামইরহাট থেকে গৃহবধূ মহসিনা খাতুন ওরফে আয়না (৩০) হত্যা মামলার পলাতক আসামি বিদ্যুৎকে (৪৪) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৫-এর সদস্যরা।  শনিবার (২৩ মার্চ) ভোরে উপজেলার গোপিরামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।  গ্রেপ্তার বিদ্যুৎ গাংরা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে এবং ওই গৃহবধু হত্যা মামলার এজাহার নামীয় পলাতক আসামি। এদিন দুপুরে র‌্যাব-৫ জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানানো হয়।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১২ মার্চ ভোর রাতে ধামইরহাট উপজেলার উমার ইউনিয়নের বিহারীনগর গ্রামের নরুল আমিন ওরফে এরশাদ এর স্ত্রী মহসিনা খাতুন ওরফে আয়নাকে বাড়ির পূর্ব পার্শ্বে একটি আম গাছে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি দেখতে পেয়ে পরিবারের লোকজন থানা পুলিশকে খবর দিলে সকালে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। লাশ উদ্ধারের পর গৃহবধূর বাবার বাড়ির লোকজন স্বাভাবিকভাবে নেয়নি। তাদের অভিযোগ মৃত আয়না আক্তারের সাথে তার স্বামী ও স্বামীর পরিবারের লোকজনের ছোট খাটো বিষয় নিয়ে বিরোধ লেগেই থাকতো। এই বিরোধের জের ধরে তাকে মারপিট করে শ্বাসরোধে মেরে ফেলে বসত বাড়ির আম গাছে গলায় রশি পেঁচিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে বলে দাবি করেন মৃতের স্বজনরা। এ ঘটনায় নিহত আয়নার চাচা আব্দুল হামিদ বাদী হয়ে ধামুইরহাট থানায় শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে স্বামী নরুল আমিন, শ্বশুর, শাশুড়ীসহ চারজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।  বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মামলার রুজু হওয়ার পর থেকেই র‌্যাব এর গোয়েন্দা দল হত্যা মামলার এজাহার নামীয় পলাতক আসামি বিদ্যুৎকে গ্রেপ্তারের জন্য তৎপরতা অব্যাহত রাখে। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্পের একটি অভিযানিক দল শনিবার ভোর রাতে নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানার গোপিরামপুর এলাকা থেকে আসামি বিদ্যুৎকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।  হত্যা মামলার পলাতক আসামি বিদ্যুৎকে র‌্যাব গ্রেপ্তার করেছে জানিয়ে ধামইরহাট থানার ওসি (তদন্ত) হাবিবুর রহমান জানান, আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ২০:০০

তল্লাশির নামে আদিবাসী নারীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মাদক উদ্ধারে তল্লাশির নামে এক আদিবাসী গৃহবধূকে (৩২) শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে তাড়াশ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সন্তোষ কুমারের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে নিজ ঘরে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ করেছেন ওই গৃহবধূ। তার এ অভিযোগের একটি ভিডিও শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওতে আদিবাসী গৃহবধূকে বলতে শোনা যায়, ‘সন্তোষ দারোগাকে আমি চিনি না। তিনি তাড়াশ থানার দারোগা এ পরিচয় দিয়ে ঘরে ঢুকে আমার পুরো শরীর চেক করেন। আমি নাকি মদ বিক্রি করি এ কথা বলে চেক করেন। আমি এগুলো করি না বললেও শরীরে হাত দিয়ে চেক করেন। পরে আমার ঘরে থাকা যুবতি মেয়ে লজ্জায় দৌড়ে গিয়ে আমার মাকে ডেকে আনেন। এরপর আমার মা দৌড়ে এসে এমন অবস্থা দেখার পর সন্তোষ দারোগার পায়ে ধরেন। তারপরও তিনি আমাকে থানায় নেওয়ার হুমকি দেন। অথচ আমার শরীর চেক করে তিনি কিছুই পাননি। আমি এর সঠিক বিচার চাই।’ ওই গৃহবধূর স্বামী বলেন, ‘এ ঘটনার দিন আমি কৃষিকাজে নাটোরের সিংড়ায় ছিলাম। পরের দিন বাড়িতে এসে আমার স্ত্রী ও মেয়ের কাছে ঘটনা শুনে বিস্মিত হয়েছি। ওই পুলিশ আমার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মদ বিক্রির মিথ্যা অভিযোগ এনে শরীরে হাত দিয়েছেন।’ এ বিষয়ে অভিযুক্ত তাড়াশ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সন্তোষ কুমার বলেন, ঘটনাটি মিথ্যা। ওই নারী মাদক ব্যবসায়ী। তাকে আটক করতে অভিযান চালানো হয়েছিল। অভিযানে মাদক পাওয়া যায়নি। এজন্য তাকে আটক করা হয়নি। আমাকে ফাঁসানোর জন্য এমন ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেন এ পুলিশ কর্মকর্তা। তাড়াশ থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই গৃহবধূ মাদক বিক্রি করেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে এএসআই সন্তোষ কুমার ওই বাড়িতে গিয়েছিলেন। এ নিয়ে ওই নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ করায় পুলিশ সুপারকে বিষয়টি জানিয়েছি।’ এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) আরিফুর রহমান মন্ডল বলেন, ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত রয়েছি। বিষয়টি তাড়াশ থানার সার্কেল এসপিকে তদন্ত করতে বলা হয়েছে। ঘটনার সত্যতা পেলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৬

ভাসুরের বঁটির কোপে কবজি হারালেন গৃহবধূ
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বঁটির কোপে সাবিনা (৩৫) নামের এক গৃহবধূর হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভাসুর মানিক মিয়ার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জের মধ্য সানারপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত সাবিনা ওই এলাকার ওমর মিয়ার স্ত্রী। বাকি দুজন হলেন ওমর মিয়ার বোন চাদঁনী ও ইতি। সাবিনা বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন। বাকিরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ঘটনায় দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। তারা হলেন মানিক মিয়া (৪০) ও তার ছোট ভাই সুমন মিয়ার স্ত্রী ফাতেমা (৩২)। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মধ্য সানারপাড় এলাকার মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে মানিক মিয়া ও সুমন মিয়ার সঙ্গে ওমর মিয়ার জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে আজ এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হুমায়ুন কবির বলেন, তাদের মধ্যে আগে থেকেই জমি সংক্রান্তের বিরোধ চলে আসছিল। ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক বলেন, আটক দুজনের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৪৩

জাবিতে গৃহবধূ ধর্ষণ : মূল হোতা মামুনের দোষ স্বীকার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্বামীকে ডেকে এনে হলকক্ষে আটকে রেখে স্ত্রীকে পাশের জঙ্গলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার মূল হোতা মো. মামুনুর রশিদ ওরফে মামুন (৪৪) ও তার অন্যতম সহায়তাকারী মো. মুরাদ হোসেন আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তারা ধর্ষণের ঘটনায় স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মুজাহিদুল ইসলাম তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ারুল কবীর বাবুল। গত শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে স্বামীকে ডেকে এনে হলকক্ষে আটকে রেখে পরে স্ত্রীকে ডেকে নিয়ে পাশের জঙ্গলে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এক বহিরাগতের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর মামলা হলে র‍্যাব বিষয়টি নিয়ে ছায়া তদন্তে নামে। ছায়া তদন্তের সময় আত্মগোপনে থাকা সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী মামুনুর রশিদ ওরফে মামুন ও অন্যতম সহায়তাকারী মুরাদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:০৯

সেনবাগে ট্রাকচাপায় গৃহবধূ নিহত
নোয়াখালীর সেনবাগে ট্রাকের চাপায় রিনা আক্তার নামে এক গৃহবধূ নিহত হয়েছে।  মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সেনবাগ-সোনাইমুড়ি সড়কের নবাগ সরকারি হসপিটালের উত্তর পাশে রাজামিয়া বিল্ডিং এর সামনে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত গৃহবধূ উপজেলার ডুমুরুয়া ইউনিয়নের জিরুযা দক্ষিণ পাড়া ইউনুছ ডিলার বাড়ির প্রবাসী নাসির উদ্দিনের স্ত্রী। এক মেয়ে দুই ছেলেসহ ৩ সন্তানের জননী তিনি। এদিকে এ খবরে এলাকায় শোকের ছাড়া নেমে এসেছে।  খবর পেয়ে সেনবাগ থানার ওসি (তদন্ত) হেলাল উদ্দিন ও এস আই তানভীর আহমেদের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে। 
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৫২

সন্দ্বীপে গৃহবধূ হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে গৃহবধূ ফাতেমা হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সন্দ্বীপ অধিকার আন্দোলন নামের একটি সামাজিক সংগঠন। মানববন্ধন থেকে গৃহবধূ ফাতেমা হত্যার মামলা নিয়ে তদন্তপূর্বক বিচারের দাবি জানায় সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেল ৪টায় উপজেলা কমপ্লেক্স গেটে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।  মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি হাসানুজ্জামান সন্দ্বীপির সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সেলিম সওদাগর, সাকিল খান, নজরুল ইসলাম, রোমান, করিম, তামিম, সজিব, ইসমাইল, আরাফাত, ঝু্ম্মন,শরীফ, মৃদুল ও সুমনসহ অনেকেই। প্রসঙ্গত, সন্দ্বীপে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন হওয়ার অভিযোগ ওঠে ২১ জানুয়ারি দিবাগত রাতে উপজেলার হারামিয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডে। মহিলার নাম বিবি ফাতেমা (৪৫)। তিনি চার সন্তানের জননী।  এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজন সূত্রে জানা যায়, খুনের শিকার মহিলার স্বামী আনোয়ার হোসেন (৫৮) একজন প্রবাসী। গোপনে বিয়ে করে গত কয়েক দিন আগে দ্বিতীয় স্ত্রীকে ঘরে তোলার চেষ্টা করে। প্রথম স্ত্রী ফাতেমা দ্বিতীয় বিয়ের প্রতিবাদ করলে তার বিবাহিত বড় মেয়েকেসহ আটক করে মারধর করে অভিযুক্ত আনোয়ার।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৩

সুনামগঞ্জে গৃহবধূ হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূ মিসমা হত্যার বিচারের দাবিতে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে পরিবার এবং এলাকাবাসী। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) বিকেল ৪ টার দিকে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের মদনপুর এলাকায় ঘন্টাব্যাপী সড়কের দুইপাশের যান চলাচল অবরোধ করে  মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে স্থানীয়রা।   এ সময় বিক্ষোভকারীরা গৃহবধূ মিসমা হত্যাকে একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হিসেবে দাবি করে এই ঘটনার সঙ্গে নিহত মিসমার স্বামী রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের লোকের জড়িত রয়েছে বলে জানান তারা। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মিসমা হত্যার বিচারের দাবি করেন এলাকাবাসী।   এ সময় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সড়কে টায়রা জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকলে দুপাশে তীব্র যানজট সৃষ্ট হয়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ তুলে নেন বিক্ষোভকারীরা।   বিক্ষোভে বক্তব্য রাখেন, শিক্ষক নেতা হারুন অর রশীদ, আব্দুল মতিন, নিহতের ভাই ফরহাদ মিয়া, বাবা মো. সমছু মিয়া প্রমুখ।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়