• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে শাশুড়ির সঙ্গে হোলি খেললেন ঐশ্বরিয়া
বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে নিয়ে অনেক দিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছি যে বচ্চন পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানতে যাচ্ছেন। তবে সব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে বচ্চন পরিবারে সঙ্গে রঙের উৎসব পালন করলেন ঐশ্বরিয়া। বচ্চন পরিবারের নাতনি নভ্যা নাভেলি নন্দার শেয়ার করা ছবিতে পরিবারের সঙ্গে দোল উদযাপন করতে দেখা গেছে ‘রাইসুন্দরী’কে।  শোনা গিয়েছিল বচ্চন পরিবারের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছে না। আর সে কারণেই নাকি বাড়ি ছেড়েছেন ঐশ্বরিয়া। তার জন্মদিনে বচ্চন পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো শুভেচ্ছা আসেনি। পারিবারিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদের একসঙ্গে দেখা গেলেও দূরত্ব যেন কমছিল না। তবে এরপর দুজনের একসঙ্গে ছবি শেয়ার করেছিলেন অভিষেক বচ্চন। তবে পরিবারের সঙ্গে দেখা যায়নি ঐশ্বরিয়াকে। গুঞ্জনের পর এই প্রথম পরিবারের সঙ্গে দেখা গেল ঐশ্বরিয়াকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় হোলির আগের রাতে হোলিকা দহন পালনের ছবি শেয়ার করেছিলেন নভ্যা। বাড়ির উঠানে আগুন জ্বেলে পালন হয় হোলিকা দহন উৎসব। একে অপরকে আবিরের টিপ পরিয়ে দেন সবাই। এরপর দোলের দিন সকালেও একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেন নভ্যা। আদরের নাতনি জড়িয়ে ধরে রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনকে। কখনো আবার সেই ছবিতেই ধরা পড়ল ছোটদের মতোই দোল খেলছেন জয়া। একেবারে অন্য মেজাজে দেখা গেল বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে। সেই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার ছবিরও শেয়ার করেছেন নভ্যা। বচ্চন পরিবারে এদিন বাড়তি আয়োজন ছিল খাওয়া-দাওয়ারও। আর নভ্যার শেয়ার করে সেই ছবিতে দেখা মিলল ঐশ্বরিয়ারও। সেখানেই দেখা যায়, মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে বচ্চন পরিবারের সঙ্গেই বিশেষ দিনটি কাটাচ্ছেন ঐশ্বরিয়া। তবে তিনি নিজে বা অভিষেকও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের কোনো ছবি শেয়ার করে দোলের শুভেচ্ছা জানাননি অনুরাগীদের।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫

সংসার ভাঙার গুঞ্জন নয়নতারার!
দক্ষিণী সিনেমার ‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকা হয় নয়নতারাকে। দুর্দান্ত অভিনয় গুণের মাধ্যমে অজস্র অনুরাগীর হৃদয়ে আসন করে নিয়েছেন তিনি। এবার তাদের মন খারাপের পালা। গুঞ্জন উঠেছে সংসার ভাঙতে চলেছে অভিনেত্রীর। এ ইঙ্গিত পাওয়া গেছে নয়নতারার সোশ্যাল হ্যান্ডেল থেকে। নিজের ইনস্টাগ্রামে অভিনেত্রী লিখেছেন, সে চলে গেল সারা জীবনের মতো। ও বলল আর আমি অশ্রুভেজা চোখে মেনে নিলাম। প্রিয় তারকার এমন পোস্ট দেখে নড়েচড়ে বসেছেন ভক্তরা। নানারকম প্রশ্ন করেছেন তারা। তবে বিষয়টি নিয়ে দ্বিতীয়বার কিছু বলেননি।  ভিগনেশ শিবানের সঙ্গে দীর্ঘদিন প্রেম করেছেন নয়নতারা। তারপর ২০২২ সালের জুন মাসে চারহাত এক হয়। অক্টোবরেই সারোগেসির মাধ্যমে যমজ পুত্রের অভিভাবক হন তারা। একই বছরে এতকিছুর জন্য স্বামীকে বারবার কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন অভিনেত্রী।  সদ্য গত হওয়া ভালোবাসার দিনও স্বামী ভিগনেশের প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখা যায় নয়নতারার। কিন্তু তার দিন কয়েকের মধ্যেই কী এমন ঘটল তা বুঝতে পারছেন না অনেকেই।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৮

অবসর ভেঙে দলের ফেরার গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন আগুয়েরো
২০২১ সালের ডিসেম্বরে সব ধরনের ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষনা দেন সার্জিও আগুয়েরো। সে সময়ে অসুস্থতার কারণে বার্সেলোনা থেকে ৩৩ বছর বয়সে ফুটবলকে বিদায় জানান তিনি। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সম্প্রতি গুঞ্জন ওঠে, আগুয়েরো বলেছেন ইন্ডিপেন্ডেন্টের কোচ কার্লোস তেভেজ যদি তাকে দলে ডাকে তবে তিনি কার্ডিওলোজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করবেন। তবে এবার আর্জেন্টাইন ক্লাব ইন্ডিপেন্ডেন্টের সঙ্গে অনুশীলনের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন আর্জেন্টিনার সাবেক এই ফরোয়ার্ড।   এ সম্পর্কে আগুয়েরোর ভাষ্য, এটা একেবারেই মিথ্যে কথা। আমি কখনই ইন্ডিপেন্ডেন্টের সঙ্গে অনুশীলন করিনি। কখনো কখনো কিছু বিষয় উদ্ভাবিত হয়। আবারও বলছি কার্ডিওলোজিস্ট করেছেন আমি ভালো আছি। আমার শরীর ভালো আছে, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রথম বিভাগের দলের সঙ্গে অনুশীলনে ফেরার আগে আমার বেশ কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন আছে। উল্লেখ্য, ফুটবল অঙ্গনে অন্যতম জনপ্রিয় স্ট্রাইকার আর্জেন্টিনার সার্জিও আগুয়েরো। ২০০৩ সালে আর্জেন্টিনার একটি ক্লাবে যোগদানের মাধ্যমে খেলোয়াড় হিসেবে যাত্রা শুরু করেন তিনি। আর্জেন্টিনার সিনিয়র দলের হয়ে ২০০৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রাজিলের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে আগুয়েরোর অভিষেক হয়। একজন টিনএজার হিসেবে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশিপগুলোতেও অংশগ্রহণ করেন। লিওনেল মেসি এবং ফেরন্যান্দো গ্যাগোর সঙ্গে ২০০৫ ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন তিনি। এ ছাড়া ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকেও বিজয়ী হন তারা।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:০৫

তানিয়া বৃষ্টি-আরশের বিয়ের গুঞ্জন
ছোট পর্দার বর্তমান সময়ের দুই আলোচিত তারকা আরশ খান ও তানিয়া বৃষ্টি। একসঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকেই একসঙ্গে কাজ করেছেন তারা। এই জুটির পর্দার প্রেম একসময় রূপ নেয় বাস্তবে। একের পর এক জুটি হয়ে কাজ করায় তারা বেশ কয়েকবার প্রেমের খবরে আলোচনায় আসেন। ২০২২ সাল থেকে চর্চায় এই জুটি। সে সময় জানা যায় তারা একসঙ্গেই থাকছেন রাজধানীর মহানগর প্রজেক্টে। একসঙ্গে রাতের আঁধারে বিভিন্ন জায়গায় তাদের দেখা গেছে। তবে বরাবরই প্রেমের সম্পর্ক এড়িয়ে গিয়েছেন তারা। মাঝে হঠাৎ করেই তাদের সম্পর্কে ফাটল ধরে। দূরত্ব বেড়েছিল দুজনার। জুটি বেঁধে কাজ করাও বন্ধ করে দেন। দীর্ঘ সময় ছিল দুজনের মুখ দেখাদেখি বন্ধ। এই জুটি দর্শকপ্রিয় পাওয়া সত্ত্বেও ভেঙে যায়। সবাই ভুলতে থাকেন বৃষ্টি-আরশের সম্পর্কের কথা। সেই গুঞ্জনে নতুন করে আগুনে ঘি ঢালল তানিয়া বৃষ্টির একটি ফেসবুক পোস্ট। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ছিল আরশ খানের জন্মদিন। বিশেষ দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফেসবুকে তানিয়া লেখেন, তুমি জানো তুমি আমার সব। পার্টনার, বেস্ট ফ্রেন্ড, ঝগড়া, মারামারি করার জায়গা, শেয়ারিং কেয়ারিং পার্টনার, ভাই-ব্রাদার সবকিছু। শুভ জন্মদিন আমার একমাত্র.. আই লাভ ইউ।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫২

জিতুর সঙ্গে সেলফি, মিথিলাকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন
শোবিজের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। বর্তমানে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে দ্যুতি ছড়াচ্ছেন ওপার বাংলায়ও। অন্যদিকে কলকাতার অভিনেতা জিতু কমল। অভিনয়ের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চায় থাকেন তিনি। এবার এই দুই তারকাকে নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন গুঞ্জন।   বর্তমানে ‘অরণ্যর প্রাচীন প্রবাদ’ নামে একটি প্রজেক্টে কাজ করছেন জিতু। আর এই নতুন প্রজেক্টের সূত্রেই সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রামে মিথিলার সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন তিনি। আর এতেই বাঁধে বিপত্তি। ছবিটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে গেছে মিথিলা-জিতুকে নিয়ে নানান গুঞ্জন।   ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন— ‘অরণ্যর প্রাচীন প্রবাদ’।  জানা গেছে, সিনেমার গল্পটি লেখার পাশাপাশি পরিচালনার দায়িত্বেও রয়েছেন দুলাল দে। সিনেমায় জিতুর দুলাভাইয়ের চরিত্রে দেখা যাবে শিলাজিৎ মজুমদারকে।  ‘অরণ্যর প্রাচীন প্রবাদ’র অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে সুহোত্র মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, আরজে সায়ন, লোকনাথ দে প্রমুখ।   সিনেমাটি নিয়ে জিতু জানান, গল্পটা ভীষণ ইন্টারেস্টিং। কেবল গোয়েন্দা গল্প বলে রাজি হননি তিনি। মূলত গল্পটা অভিনেতাকে টাচ করেছে বলেই তিনি কাজ করবেন। আর যে গল্পটা তাকে ছুঁয়ে যাবে সেটাই করবেন এই অভিনেতা।   
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:০০

ফের সানিয়া-শোয়েবের বিচ্ছেদের গুঞ্জন
বেশ কয়েক মাস ধরেই পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিক ও ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার বিচ্ছেদ নিয়ে সরগরম আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গন। কিছুদিন পরপরই গুঞ্জন ওঠে, এই দুই তারকার বিচ্ছেদের। কিন্তু সেটি জল্পনা-কল্পনা পর্যন্তই স্থায়ী হয়। দু-তিন দিনের আলোচনা-গুঞ্জন শেষে ফের তাদের আগের সম্পর্কে দেখা যায়। তবে এবার আরও তীব্র হলো সানিয়া ও শোয়েবের বিচ্ছেদের জল্পনা। কয়েকদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে স্বামী শোয়েবের সব ছবি মুছে দিয়েছিলেন সানিয়া।  সেখানে একটি মাত্র ছবি ছিল, যেখানে তাদের সঙ্গে ছেলে ইজহান আছে। যদিও ছবিটির ক্যাপশনে ছিল না শোয়েবের বিশেষ নাম। ইজহানের জন্মদিনে ছবিটি পোস্ট করেছিলেন ভারতীয় টেনিস তারকা। এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন একটি পোস্ট দিয়েছেন সানিয়া। সেই পোস্টে বিচ্ছেদের বিষয়টিকে আরও বেশি উসকে দিয়েছেন তিনি।  তার (সানিয়া) ভাষ্যমতে, বিয়ে কঠিন। বিচ্ছেদও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। স্থূলতা ভালো নয়। ফিট থাকাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। ঋণের মধ্যে থাকা কঠিন। অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। যোগাযোগ রাখা কঠিন। যোগাযোগ না রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। জীবন কখনো সহজ নয়। এটা সবসময় কঠিন। কিন্তু আপনি আপনার কঠিনটা বেছে নিতে পারেন। বেছে নিন। উল্লেখ্য, ২০১০ সালে বিয়ে করেন সানিয়া ও শোয়েব। বর্তমানে শোনা যাচ্ছে, দুজনে আলাদা থাকেন। ইজহান কো-প্যারেন্টিংয়ে থাকেন। কোনো পক্ষই কিছু বলেননি এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে। ফলে তাদের মধ্যে সম্পর্কে এই বিতর্ক নিয়ে তাদের ভক্তরা নজর রাখছেন সোশ্যাল মিডিয়ার দিকে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৪৯

শিক্ষাক্রম নিয়ে নানামুখী গুঞ্জন ও সত্যান্বেষণ
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে জন-জীবনে হাজির হয় নিত্য নতুন চাহিদা,যে চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে মানুষকে সংযুক্ত হতে হয় শিক্ষার নতুন নতুন দিকপালের সাথে।  চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ও এসডিজি কে মাথায় রেখে শিক্ষার সর্বশেষ যুগান্তকারী সংস্করণ নতুন শিক্ষাক্রম ফ্রেমওয়ার্ক,তবে বর্তমান সরকারের অন্যান্য ভালো পদক্ষেপের মত নতুন শিক্ষাক্রম নিয়েও চলছে নানামুখী গুজব ও গুঞ্জন।  বলা হচ্ছে গ্রামের স্কুলের উপকরণ কেনার সামর্থ্য নিয়ে বৈষম্য তৈরি হবার কথা অথচ বর্তমান সরকার ‘গ্রাম হবে শহর’ স্লোগানে এগিয়ে যাচ্ছে। যার কারণে বাণিজ্য, চিকিৎসাসহ গ্রামের শিক্ষাব্যবস্থা আধুনিকীকরণের প্রতিনিয়ত পদক্ষেপ নিচ্ছেন বর্তমান সরকার।  তাছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমে দেখা যাচ্ছে শিক্ষকদের অধিক কার্যকরী করা এবং কোচিং এর উপর নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা যা, গ্রামের শিক্ষার্থীদের সুবিধা প্রাপ্তিকেই স্মরণ করিয়ে দেয়। শিক্ষার্থীদেরকে বিদ্যালয়ে প্রেরণ করা হয় শুধু মুখস্থ নির্ভর বিদ্যা অর্জনের জন্য নয় বরং শিক্ষার সাথে দেশ ও সমাজের জন্য দলগত হয়ে কাজ করার মানসিকতাও তৈরি করা। বর্তমান শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদেরকে দেয় হচ্ছে দলগত কাজ, যা তাদেরকে যেমন ব্যক্তি সৃজনশীলতা জাগ্রত করতে সাহায্য করে সাথে সাথে সামাজিকীকরণের হাতিয়ার হিসেবেও কাজ করে। বর্তমানে শিক্ষার্থীদেরকে পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় অধিক লিখতে হচ্ছে যার কারণে পূর্বের মত ব্যাকরণের শুধু নিয়ম মুখস্থ করলেই কাজ শেষ হচ্ছে না বরং নিয়মের প্রায়োগিক দিক দেখা হচ্ছে সেই সাথে দক্ষতাও অর্জিত হচ্ছে। শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়া একটি চলমান পদ্ধতি, এখানে শিক্ষণপূর্ব, শিক্ষণকালীন ও শিক্ষণ পরবর্তীতে শিক্ষকদেরকেও নানামুখী জ্ঞানার্জনের প্রয়োজন হয় যেন শিক্ষণ প্রক্রিয়া সর্বাধিক কার্যকরী হয়।  বর্তমান শিক্ষাক্রম মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নের পূর্বেই শিক্ষকদেরকে অনলাইন-অফলাইনে বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে,শিক্ষক সহায়িকা,লিখিত নির্দেশনা, মূল্যায়নের জন্য ভিডিও টিউটরিয়ালসহ নানামুখী সহায়ক কার্যক্রমের সমন্বয় করা হয়েছে। এমনকি প্রতিনিয়ত মনিটরিং এর মাধ্যমে উদ্ভূত চাহিদা পূরণ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। শ্রেণিকক্ষে অধিক শিক্ষার্থী শিক্ষায় একটি আলোচিত সমস্যা যা শুধু আমাদের দেশেই বিষয়টি এমন নয় বরং বিশ্বের একাধিক দেশেই এই সমস্যা আছে। তবে অধিক বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হবার সাথে সাথে আমাদের এই সমস্যা বর্তমানে অনেক কমে এসেছে।  বর্তমান শিক্ষাক্রমে সমস্যা সমাধান ভিত্তিক পদ্ধতি, দলগত কাজ প্রদান সংযুক্ত থাকায় শিক্ষার্থী কিছু সংখ্যক বেশি হলেও সকলকে কার্যকর করতে খুব বেশি বেগ পেতে হচ্ছে না।  শিক্ষা যেমন একটি চলমান প্রক্রিয়া তেমন শিক্ষা একটি সামগ্রিক প্রক্রিয়াও বটে।শিক্ষা শুধু শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মাঝেই সীমাবদ্ধ নয় বরং শিক্ষা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে; শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রতিষ্ঠান, পরিবার, সমাজ, সহপাঠী, অভিভাবকসহ অন্যান্য।  যা সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে, বর্তমান শিক্ষাক্রমের আলোকে শিক্ষার্থী মূল্যায়নে।এখানে শিক্ষার্থী মূল্যায়নে অংশ নিতে হচ্ছে শিক্ষক,শিক্ষার্থী এমনকি অভিভাবককে যা শিক্ষার সামগ্রিক দিকটি প্রতিস্থাপিত হচ্ছে সাথে শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীর সাথে সংযুক্ত সবাইকেই কার্যকর করে তুলছে। তাছাড়া বছরে দুইবার পরীক্ষার মাধ্যমে নয় বরং বছরব্যাপী শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করা হচ্ছে যা যেকোনো বিষয়ের জ্ঞানকে টেকসই করে তুলছে।  নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে নানামুখী গুঞ্জনের মাঝে একটি হচ্ছে বিদেশী শিক্ষাক্রমকে অনুসরণ করা যা একেবারেই ভিত্তিহীন কারণ শিক্ষাক্রমে যে বিষয়গুলোর উপর জোর নজর দেয়া হচ্ছে সেগুলো হলো দেশীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিষয়ভিত্তিক দক্ষ শিক্ষার্থী তৈরি করা,দেশপ্রেম ও দেশীয় সংস্কৃতির প্রতি সম্মানবোধ জাগ্রত করা,অঞ্চলভেদে সহজলভ্য উপকরণের ব্যবহারসহ সবকিছুই দেশীয় নিয়মতন্ত্রকে অনুসরণ করে। একটি কক্ষে বিভিন্ন বুদ্ধাংকের শিক্ষার্থী অবস্থান করে তাই শিক্ষককে সর্বজনীন শিক্ষা নিশ্চিত করতে হয়।এক্ষেত্রে বর্তমান শিক্ষাক্রম নিজ থেকেই এই বিষয়টি সহজ করে দিয়েছে। এখানে দলগত কাজের মাধ্যমে সহপাঠী শিখনের সুযোগ তৈরি হয় যা কক্ষের সকলেই গ্রহণ করতে পারে। সুতরাং শ্রেণিকক্ষের দুর্বল শিক্ষার্থীকেও পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই।   শিক্ষাক্রমের আরও একটি যুগান্তকারী দিক হচ্ছে শিক্ষায় প্রযুক্তির ব্যবহার ও বিজ্ঞান শিক্ষার প্রায়োগিক দিক। তবে প্রযুক্তির ব্যবহার যেন বৈষম্যের তৈরি না করে সেদিক মাথায় রেখে করা হয়েছে হাই টেক,লো টেক ও নো টেক শ্রেণী যার মাধ্যমে যে প্রতিষ্ঠানে যে রকম প্রযুক্তি আছে তার উপর ভিত্তি করে শিখন যোগ্যতা অর্জন করবে। সুতরাং প্রযুক্তির ব্যবহার শহর বা গ্রামভিত্তিক কোন বৈষম্য তৈরি করবে না। বিজ্ঞানভিত্তিক জ্ঞানকে ল্যাব থেকে বের করে পরিবার ও সমাজে কিভাবে প্রয়োগ করা যায় সেদিকে নজর দেয়া হয়েছে বলা হচ্ছে একটি রান্নাঘরও একটি ল্যাবরেটরি হতে পারে। যা একাধারে বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি ভীতি দূর করা ও উৎসাহ তৈরি করাকে প্রমোট করে হাতেকলমে শেখার প্রতি শিক্ষার্থীকে উৎসাহী করে তুলবে।    লেখক : প্রভাষক, শিক্ষা প্রশাসন বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।   
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:১১

অবশেষে শাকিবের নায়িকাকে নিয়ে ওঠা গুঞ্জন সত্যি হলো
ওপার বাংলার নায়িকা ইধিকা পাল। বাংলাদেশে শাকিব খানের সাথে একটি সিনেমা করে বেশ আলোচনায় চলে আসেন। সদ্য বিদায়ী বছরের শেষ দিকে তাকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন শুরু হয়। শোনা যায়, ঢালিউড সুপারস্টারের পর টলিউড সুপারস্টার দেবের নায়িকা হতে চলেছেন তিনি। আরও পড়ুন: ছবি প্রকাশ করে তোপের মুখে ‘মা’ নাটকের সেই ঝিলিক সেসময় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, সবকিছু ঠিক থাকলে পরিচালক সুজিত দত্ত ওরফে রিনোর পরবর্তী ছবিতে জুটি বাঁধবেন দেব-ইধিকা। পুরোদস্তুর বাণিজ্যিক ছবি হবে এটি। নাম ‘খাদান’। তখন বিষয়টি নিয়ে তেমন কিছু বলেননি এই অভিনেত্রী। তবে, নতুন বছরের প্রথম দিন-ই অবসান টেনেছেন জল্পনার। সামাজিক মাধ্যমে নিজেই জানিয়েছেন, গুঞ্জনটি সত্য। ‘খাদান’ ছবিতে দেবের সঙ্গে পর্দা ভাগ করতে চলেছেন তিনি। আরও পড়ুন: নতুন ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন অপু বিশ্বাস বছরের পয়লা দিন-ই প্রকাশ্যে এসেছে ‘খাদান’-এর ফার্স্ট লুক। নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেল থেকে সেটি শেয়ার দিয়ে ইধিকা লিখেছেন, টলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ডেবিউ কাজের প্রথম লুক পোস্টার শেয়ার করছি। এখানে সুপারস্টার দেবের বিপরীতে অভিনয় করছি আমি। অ্যাড্রেনালাইন-পাম্পিং থ্রিলস ও হার্ট-স্টপিং অ্যাকশনের জন্য প্রস্তুত হোন। কারণ, আমরা সবচেয়ে বড় অ্যাকশন ও বিনোদনমূলক ছবি নিয়ে আসছি। এই বছরই আসছে ‘খাদান’। প্রসঙ্গত, জি বাংলার জনপ্রিয় সিরিয়াল রিমলির হাত ধরে ছোট পর্দায় প্রথম অভিনয়ে হাতেখড়ি হয়েছিল ইধিকার। পরবর্তীতে জি বাংলারই  আরো একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক পিলুতে দ্বিতীয় প্রধান নায়িকা রঞ্জা চরিত্রে অভিনয় করে নিজের সাবলীল অভিনয় গুণেই তিনি মন জয় করে নিয়েছিলেন বাংলা সিরিয়ালের দর্শকদের। কলকাতার বাংলা টেলিভিশনে মাত্র দুই সিরিয়াল করেই দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন ইধিকা।  
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:১৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়