• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রাজধানীর রাস্তা ফাঁকা, গণপরিবহন হাতেগোনা
পরিবারের সঙ্গে ঈদুল ফিতর পালন করতে নাড়ির টানে বাড়ির দিকে ছুটছে মানুষ। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ঈদে ঢাকা প্রায় ফাঁকা হয়েছে। সড়কে কোথাও নেই মানুষের ভিড়, নেই কোনো যানজট। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) মিরপুর, আগারগাঁও, গাবতলী, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, কাকরাইল, গুলিস্তানে ছিল না গাড়ি ও যাত্রীর চাপ। মিরপুর-১, আগারগাঁও, কল্যাণপুর ও মোহাম্মদপুরেও গণপরিবহন ও যাত্রীর সংখ্যা কম দেখা গেছে। গুলিস্তান, পল্টন কাকরাইলের দিকেও গাড়ির চাপ কম রয়েছে। এদিন সড়কে সিএনজি ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও ছিল কম। এদিন বিকেল ৩টায় মিরপুর সাড়ে ১১ তে বাস স্ট্যান্ডে কয়েকটি বিহঙ্গ পরিবহনের বাস দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এছাড়া মতিঝিলগামী বিকল্প পরিবহন ও সায়েদাবাদগামী শিকড় পরিবহনকেও যাত্রীর জন্য অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। মতিঝিল রামপুরা, গুলশান-বনানীতে একই চিত্র। এ সময় বাসগুলোকে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। বিহঙ্গ পরিবহনের কন্ডাক্টর রাসেল ভুইয়া বলেন, বাসে যাত্রীর সংখ্যা একদমই কম। এতো কম যাত্রী নিয়ে বাস চালালে লস খেতে হবে। কন্টাক ও তেলের টাকায় উঠবে না। এ জন্য স্টপেজে দাঁড়িয়ে যাত্রীর অপেক্ষা করছি। মেট্রোরেল চালুর পর যাত্রী কমে গেছে। এখন অফিস টাইমেই যাত্রী পাওয়া যায় না। ঈদের সময় তো যাত্রী আরও নাই বলে জানান অন্যান্য বাসের কর্মচারীরা। এদিকে যতগুলো বাস চলছে সেগুলোর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন যাত্রীরা। তারা বলেন, বকশিস নেওয়ার দাবি তুলে ১০-২০ টাকা নিচ্ছেন পরিবহন শ্রমিকরা।  
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৫

বিয়ে, বিনোদন ও মাহফিলের মাইক নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
পৃথিবীর অন্যতম বায়ু ও শব্দদূষণের শহরের নাম ঢাকা। দৈনিক গড়ে ১৪ ঘণ্টা সময় ধরে অসহনীয় মাত্রায় শব্দদূষণ হয় ঢাকায়। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, বিয়ে-বিনোদন, মাহফিলে মাইকের শব্দ গণপরিবহন, প্রাইভেট কার, বাইক, রিক্সার অযাচিত হর্ন শব্দ দূষণের অন্যতম কারণ। আর এসব কারণে কষ্ট পোহাতে হয় শিশু, বৃদ্ধসহ সব ধরণের মানুষকে। সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শব্দদূষণের বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। পোস্টে তিনি বলেছেন, সম্মানিত ওয়াজ মাহফিলের আলোচক ও আয়োজকবৃন্দ, এসএসসি, দাখিল ও বেফাক পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে মাহফিলের মাইক নিয়ন্ত্রণ করুন। সম্ভব হলে মাইক প্যান্ডেলের মধ্যে সীমিত রাখুন, অথবা বাহিরের মাইকের ভলিউম কমিয়ে রাখুন। কোন অবস্থাতেই  দূর-দুরান্ত পর্যন্ত মাইক লাগিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত মাহফিল করবেন না।  তিনি বলেন, আমাদের অসচেতনতা যেন ইসলামের ব্যাপারে মানুষকে বীতশ্রদ্ধ করে না তোলে। মুসলিম জীবনে ওয়াজ ও নসীহার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে সবকিছুই হওয়া উচিত ইসলামের নির্দেশনা মেনে। ওয়াজ-নসীহার মতো একটি ইবাদত যেন অন্যের কষ্টের কারণ না হয়, এ বিষয়টি আমাদের গুরুত্ব দিয়ে ভাবা উচিত।  তিনি আরও বলেন, এর পাশাপাশি বিয়ে-বিনোদন, রাজনৈতিক প্রচারণা, গাড়ির অযাচিত হর্নসহ যে কোন শব্দদূষণ সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যাঘাত ঘটে, তা থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিত। দেশের একজন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক ও সামাজিক সক্রিয় কর্মী শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি  আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:০২

মধ্যরাত থেকে ইজতেমার আশপাশে গণপরিবহন বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে শনিবার মধ্যরাত থেকে টঙ্গী ও এর আশপাশের এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকবে।  শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ব ইজতেমার ময়দানের উত্তর-পশ্চিম পাশে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অস্থায়ী নিয়ন্ত্রক কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মাহবুব আলম এসব তথ্য জানান।  গাজীপুর মেট্রোপলিটন কমিশনার বলেন, প্রথম পর্বের মতো এই পর্বেও ৬ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। পাশাপাশি পুলিশ র‍্যাব, টুরিস্ট পুলিশ, শিল্পপুলিশ, নৌ-পুলিশসহ সব বাহিনী আগের মতোই মোতায়েন আছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটন কমিশনার আরও বলেন, আজ মধ্যরাত থেকে টঙ্গী-কামারপাড়া রোড, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে গাজীপুরের ভোগরা বাইপাস পর্যন্ত এবং আবদুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়ার বাইপাইল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া ময়মনসিংহ ও গাজীপুরগামী যানবাহনগুলোকে গাবতলী দিয়ে কোনাবাড়ি হয়ে এবং ময়মনসিংহ থেকে ঢাকাগামী যানবাহনগুলোকে ভোগরা বাইপাস দিয়ে তিনশ ফিট সড়ক ব্যবহার করে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ সময় এসব সড়ক হয়ে কোনো পণ্যবাহী গাড়ি যান চলতে দেওয়া হবে না। তবে ইজতেমা সংশ্লিষ্ট সব ধরনের যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। আগামীকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্য দিয়ে শেষ হতে যাচ্ছে ৫৭ তম বিশ্ব ইজতেমার এবারের আসর।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৯

গণপরিবহন ব্যবস্থা পাল্টে দিচ্ছে মেট্রোরেল  
বেসরকারি চাকরিজীবী মিনহাজ স্বাচ্ছন্দ্যে প্রতিদিন অফিস করছেন মতিঝিলে। আবার অফিস শেষ করে বাড়ি ফিরছেন বেশ তাড়াতাড়ি। গত ১৫ বছর ধরে কর্মরত মিনহাজ কোনোদিন ৮টার আগে বাসায় পৌঁছাননি। তবে এখন তিনি সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ মিরপুরের বাসায় ফিরে যান। তার মতে, এটি সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র মেট্রোরেলের কারনে। ঢাকার গণপরিবহন নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার অবসান করতে চলেছে মেট্রোরেল।   সকাল থেকে রাত অবধি পুরোদমে মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর থেকেই চাপ বেড়েছে যাত্রীর। উত্তরা দিয়াবাড়ী থেকে কিংবা মিরপুর থেকে মতিঝিল কিংবা উভয় পথেই যাত্রী চলাচল করছে উপচেপড়া ভিড়ের মধ্যেই। দীর্ঘ সময় লাইনে দাড়িয়েও স্বস্তিতে চলাচল করছেন সাধারণ মানুষ। আর তাতে সময় এবং অর্থ দুইই বেঁচে যাচ্ছে।  ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে গত বছরের ৪ নভেম্বর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের উদ্বোধন করেন তিনি। এরপর গত ৩১ ডিসেম্বর সর্বশেষ মেট্রোরেলের শাহবাগ ও কারওয়ানবাজার স্টেশন চালু করা হয়। আর গত ২০ জানুয়ারি থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল অংশে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলাচল করছে মেট্রোরেল।   বর্তমানে ১৬টি স্টেশনে চলাচল করছে মেট্রোরেল এগুলো হচ্ছে-উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর-১১, মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ সচিবালয় এবং মতিঝিল। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মেট্রোরেলে সহজে যাতায়াতের জন্য গত তিন দিনে প্রায় ২০ হাজার এমআরটি পাস কিনেছেন যাত্রীরা। আর যাত্রীদের ভিড় কমাতে মেট্রোরেলের চলাচলের মধ্যবর্তী সময় কমানোর পাশাপাশি নতুন বগি বাড়ানোরও চিন্তা করছে কর্তৃপক্ষ।  ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের কোম্পানি সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আবদুর রউফ জানিয়েছেন, , গত তিন দিনে আমাদের এমআরটি পাস কিনেছেন প্রায় ২০ হাজার লোক। ভিড় কমাতে আমাদের বগি বাড়ানোর চিন্তাও আছে। যে সিস্টেমে আছে সেখানে প্রত্যেক কোচে আরও দুটি বগি যুক্ত করতে পারবো। এছাড়া নতুন কোচ প্রয়োজন হলে ভাবা হবে। পাশাপাশি আমরা সার্ভে করে দেখবো মেট্রো ট্রেন চলাচলের মধ্যবর্তী সময়টা কতটা কমিয়ে আনা যায়। অন্যদিকে উত্তরা থেকে মতিঝিল সকাল থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত মেট্রোরেল চালু থাকায় যাত্রী সংকটে লোকসান গুনছেন বলে দাবি করেছেন বাস মালিকরা। মিরপুর থেকে মতিঝিল রুটে গত কয়েকদিনে যাত্রী অর্ধেক হয়ে গেছে বলে জানান তারা। তাই এখন এসব বাস অন্য রুটে চালানোর চিন্তা করছে বাস মালিকরা।  বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী আসাদ জানান, আমার থাকি পল্লবী এলাকায়, অফিস পল্টনে। আগে বাসা থেকে বের হয়ে অফিসে যেতে অন্তত দুই ঘণ্টা সময় হাতে নিয়ে বের হতাম। এখন মেট্রোরেলে ২০ মিনিটের মধ্যে অফিসে চলে যেতে পারি। আগের মতো বাসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে বসে থাকতে হয় না। তাই আগের মতো বাসে উঠা হয় না।  বিহঙ্গ পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির উদ্দিন খোকন জানান, ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে বাসের মান আগের থেকে বাড়াতে হবে। কারণ মেট্রোরেলে চলাচল করলেও কিছু যাত্রী থাকবে যারা বাস ব্যবহার করবে। তাদের কথা চিন্তা করে আমরা বাসের মান বাড়াব। তাহলে অনেক যাত্রী পাওয়া যাবে।  মতিঝিল-মিরপুর-১২ রুটে ৩৫টি বাস চলাচল করে বিকল্প পরিবহনের। বিকল্প গত নভেম্বর থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত রুট সম্প্রসারণ করে এই আশায় যে মেট্রোরেলের কারনে তাদের ব্যবসায় যাতে কোনো প্রভাব না পড়ে।  মঙ্গলবার কোম্পানিটির মাত্র ২৭টি বাস চলাচল করে, বাকিগুলো পল্লবী এলাকায় পার্কিং করে রাখা হয়। এছাড়া যাত্রী কমে যাওয়ায় সম্প্রতি মিরপুর সুপার লিংক বাস মালিকরা এই রুটে ৫০টির পরিবর্তে ৩০টি বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।  ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, প্রতিদিন প্রায় আড়াই লাখ যাত্রী এই পরিষেবা নিচ্ছেন। সকালে পিক আওয়ারে প্রতিটি ট্রেনে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১৮০০-২০০০ জন যাতায়াত করে।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৭

ভোটের দিন গণপরিবহন চালানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত বদল 
ভোটের দিন গণপরিবহন চালানোর বিষয়ে কথা বলেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান। শিগগিরই এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ৭ জানুয়ারি ভোটের দিনও গণপরিবহন, ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি, অটোরিকশা ও রিকশা চলাচল করবে। তবে মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও স্টিমার চলাচল বন্ধ থাকবে।  এর আগে ৩১ ডিসেম্বর দেওয়া সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের প্রজ্ঞাপনে এসব নিষিদ্ধ ছিল। প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে মোট পাঁচ ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। ভোটগ্রহণের দিন (৭ জানুয়ারি) চার ধরনের যানবাহন বন্ধ থাকবে। ভোটের দিন বন্ধ থাকবে ট্যাক্সিক্যাব, পিকআপ, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচল। আর তিন দিন বন্ধ থাকবে মোটরসাইকেল চলাচল। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগামী ৬ জানুয়ারি মধ্যরাত থেকে ৭ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত ট্যাক্সিক্যাব, পিকআপ, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচল বন্ধ থাকবে। আর মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ থাকবে ৫ জানুয়ারি মধ্যরাত থেকে ৮ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী, প্রশাসন ও অনুমতিপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষক, জরুরি সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন এবং ওষুধ-স্বাস্থ্য-চিকিৎসা ও অনুরূপ কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি ও সংবাদপত্র বহনকারী যানবাহনের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথিল থাকবে।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়