• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
নীলফামারীতে রেললাইনের ক্লিপ খোলার সময় আটক ২
নীলফামারীতে রেললাইনের ফিসপ্লেট ক্লিপ খোলার সময় দুজনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর রেলওয়ে পুলিশের ওসি এম নুরুল ইসলাম। এর আগে সোমবার রাতে সোনারায় ইউনিয়নের খয়রাত নগর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন সোনারায় ইউনিয়নের জয়চন্ডী পুটিহাট এলাকার শহিদুল ইসলামের ছেলে আল আমিন (২৬) ও উত্তর মুসশুর কুখাপাড়া এলাকার আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ওরফে বেলাল।  স্থানীয়রা বলছেন, ফিসপ্লেট ক্লিপ খোলার শব্দ পেয়ে দুজনকে হাতেনাতে ধরা হয়েছে। তবে রেললাইনের ফিসপ্লেট ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।  পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তারা দুজন রাতে রেললাইনের ফাঁকা জায়গায় ক্লিপ খুলছিলেন। এ সময় স্থানীয়রা বুঝতে পেয়ে তাদের আটকে রেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়।  এ বিষয়ে ওসি এম নুরুল ইসলাম বলেন, তাদের দুজনের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:১৩

রেললাইনের স্লিপার খোলার সময় হাতেনাতে যুবক আটক
জামালপুর সদর উপজেলার নান্দিনায় রেললাইনের স্লিপার প্লেট ও পিন খুলে নেওয়ার অভিযোগে শাকিল মিয়া (২৫) নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে।  শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে নান্দিনা রেলওয়ে স্টেশন এলাকা থেকে তাকে আটক করেন আনসার সদস্যরা। জামালপুর জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আটক শাকিল মিয়া সদর উপজেলার রানাগাছা ইউনিয়নে বাঁদেচান্দি এলাকার মুনতাজ আলীর ছেলে। জানা গেছে, ঢাকা-জামালপুর রেলপথে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নান্দিনা রেলওয়ে স্টেশনের অপারেশন সুরক্ষিত যাতায়াত এলাকা থেকে তাকে আটক করেন রেলের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্যরা। জামালপুর জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট মিজানুর রহমান বলেন, রেললাইনের পিন খুলে স্লিপার তুলে ফেলা অবস্থায় হাতেনাতে শাকিল নামে ওই যুবককে আটক করেছেন আনসার সদস্যরা। তার কাছ থেকে বেশ কয়েকটি রেললাইনের ক্লিপ উদ্ধার করা হয়েছে। রেললাইনের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করেন। আটক যুবককে জামালপুর রেলওয়ে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। জামালপুর রেলওয়ে থানার ওসি মো. মাহ্বুবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, এ ঘটনায় রেলওয়ে থানায় একটি চুরির মামলা হয়েছে। এ ছাড়াও আটক ব্যক্তি মাদকাসক্ত কিনা তা যাচাই করে দেখা হবে।
২০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:১২

রেললাইনের ফিস প্লেট খোলার সময় ২ সহোদর আটক
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের কিশোরগঞ্জের ভৈরবে রেললাইনের ফিস প্লেট ও নাট খোলার সময় দুই সহোদরকে আটক করেছে রেলওয়ে পুলিশ।  মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) রাতে তাদের আটক করা হয়। আরও পড়ুন : চাঁদপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত ৫   আটক দুই সহোদর হলেন পৌর শহরের জগন্নাথপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকার ইমন মিয়া রিমন ও সাগর মিয়া।  এ ঘটনায় আটক দুই সহোদরের বিরুদ্ধে রেলওয়ে পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে। তারা এলাকার চিহ্নিত চোর দাবি করে রেলওয়ে পুলিশ জানায়, এর আগেও তাদের বিরুদ্ধে এ থানায় ছয়টি মামলা রয়েছে। আরও পড়ুন : ডিএমপির কাছে যা জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষকদল   ভৈরব রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ভৈরবের জগন্নাথপুর এলাকার ৩৩ নং ব্রিজের কাছে রেললাইন থেকে রেলের সরঞ্জামাদি খোলা হচ্ছে মর্মে সংবাদ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। এ সময় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ইমন ও সাগর নামে দুই সহোদরকে আটক করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে তিনটি ফিস প্লেট ও পাঁচটি নাট উদ্ধার করে জব্দ করা হয়।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৪৩

রেললাইনের নাট-বল্টু খোলার অভিযোগে ২ শিশু আটক
গাজীপুরের শ্রীপুরে রেললাইনের নাট-বল্টু খোলার অভিযোগে দুই শিশুকে আটক করেছে পুলিশ। শিশুর স্বজনদের দাবি মজা (খাবার) খাওয়ার জন্য না বুঝেই ওরা রেললাইনের নাট-বল্টু খুলে থাকতে পারে। রেললাইনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যরা তাদের আটক করে পুলিশে দিয়েছেন।  শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  আটক দুই শিশুর মধ্যে একজনের (১১) বাড়ি ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার বিরুনিয়া গ্রামে ও অপর শিশু (১১) শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর গ্রামের খাসপাড়া এলাকায় বাস করে। ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর গ্রামের (খাসপাড়া) এলাকায় রেললাইনের নাট-বল্টু খোলার অভিযোগে তাদেরকে আটক করা হয়। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) এক শিশু এবং রোববার (৩১ ডিসেম্বর) অপর এক শিশুকে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়। আটক শিশুর মা বলেন, আমি ভিক্ষা করে জীবিকা নির্বাহ করি। সন্ধ্যায় বাড়িতে এসে জানতে পারি রেললাইনের নাট-বল্টু খোলায় আনসার সদস্যরা আমার ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। আটক অপর শিশুর মা বলেন, আমার ছেলে তার নানার বাড়িতে থাকে। আমি পোশাক কারখানায় চাকরি করি। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) আনসার সদস্যরা রেললাইনের নাট-বল্টু খোলায় এক শিশুকে আটক করে। পরে তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আমার ছেলেকেও থানায় নিয়ে যেতে বলে। পরে ইউপি সদস্যসহ আমার ছেলেকে থানায় নিয়ে গেলে পুলিশ ছেলেকে তাদের হেফাজতে নেয়। মজা (খাবার) খাওয়ার জন্য না বুঝেই ওরা রেললাইনের নাট-বল্টু খুলে থাকতে পারে। বরমী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সুমন মিয়া বলেন, রেল লাইনের নাট-বল্টু খুলে ফেলার অভিযোগে আনসার সদস্যরা প্রথমে এক শিশুকে আটক করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অপর শিশুর মা আমাকে সঙ্গে নিয়ে তার ছেলেকে থানায় নিয়ে গেলে পুলিশ তাকেও হেফাজতে নেয়। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ্জামান বলেন, আটককৃত দুই শিশুর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়