• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা পেলো বাইসাইকেল ও শিক্ষা বৃত্তি 
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের জীবনমান উন্নয়নে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নাচোল উপজেলা পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খান।  এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বক্তব্যে তিনি বাল্যবিয়ে মাদকরোধে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।  মতবিনিময় সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ছাদেকুল আরেফিন মাতিন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল আফ্রিকার ডিরেক্টর প্রোগ্রাম মিস আন্না মিনজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার ছাইদুল হাসান, সিভিল সার্জন ডা. এসএম মাহমুদুর রশিদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক দেবেন্দ্র নাথ উরাঁওসহ অন্যান্যরা। অনুষ্ঠানে নাচোল উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবারের ১৬৭ জন শিক্ষার্থীকে বাইসাইকেল ও ১৮৭ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। 
২০ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:১৭

অসুস্থ ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্যদের মাঝে আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্যদের আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়েছে।  বুধবার (৩ এপ্রিল) সকালে মোহনপুর উপজেলা হলরুমে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে এসব চেক বিতরণ করা হয়।  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সংসদ সদস্য মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদ। এ সময় সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলমত নির্বিশেষে সবার জন্য কাজ করে। ঈদ আসলে অতীতে এই কাজগুলো হয়নি।  এখন অসুস্থ রোগীদের সহায়তা করছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সব সময়ই মানুষের পাশে দাঁড়ান। এরই অংশ হিসেবে আজকের এই সহায়তা প্রদান।   তিনি বলেন, আজকে যে সহযোহিতা দেয়া হচ্ছে, এই টাকায় হয়তো আপনাদের চিকিৎসা হবে না। কিন্তু চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে সহযোগিতা সেটি হবে। আমি মনে করি এটি দেশরত্ন শেখ হাসিনার অনুদান। এটি টাকার জায়গাতে ছোট মনে হলেও আন্তরিকতার জায়গা থেকে অনেক বড়।   মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আয়শা সিদ্দিকার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডঃ আব্দুস সালাম, ভাইস চেয়ারম্যান মেহবুব হাসান রাসেল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সানজীদা রহমান রিক্তা, আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক প্রমুখ। পরে সমাজসেবা অধিদফতর কর্তৃক বাস্তবায়িত ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত ১১ জন রোগীর মাঝে এককালীন ৫০ হাজার টাকা করে চেক দেয়া হয়। একই সময় জাতীয় সমাজকল্যান পরিষদের অর্থায়নে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ১৮টি পরিবার ও ৫ শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তার চেক প্রদান করা হয়।  
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪৬

ক্ষুদ্র ঋণের অতিরিক্ত সুপারভিশন চার্জ ফেরত দেওয়ার নির্দেশ
ভোক্তা ঋণ ও অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্প খাতে ঋণের প্রশাসনিক ব্যয় শিল্প ও অন্যান্য ঋণের চেয়ে বেশি হওয়ায় এসব ঋণে অতিরিক্ত ১ শতাংশ সুপারভিশন চার্জ আরোপের বিধান রয়েছে। কিছু ব্যাংক ভোক্তাদের থেকে এর চেয়েও বেশি চার্জ আদায় করছে। তাই আদায় করা অতিরিক্ত সুপারভিশন চার্জ ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার (১৮ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে সার্কুলার জারি করে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়, সিএমএসএমই ও ভোক্তা খাতের ঋণ প্রদানে ব্যাংকে আগ্রহী করতে সিএমএসএমই এবং ভোক্তা ঋণের আওতাধীন ব্যক্তিগত ও গাড়ি ক্রয় ঋণে সর্বোচ্চ ১ শতাংশ সুপারভিশন চার্জ প্রদানের বিধান রয়েছে। এই সুপারভিশন চার্জ বছরে একবার আদায় বা আরোপ করা যাবে। পাশাপাশি বার্ষিক ভিত্তিতে আরোপিত এ সুপারভিশন চার্জের ওপর চক্রবৃদ্ধি হারে কোনো চার্জ বা সুদ আরোপ করা যাবে না। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ব্যাংক ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে সুপারভিশন চার্জ হিসাব করার কারণে ক্ষেত্রমতে গ্রাহক থেকে অধিক পরিমাণ সুপারভিশন চার্জ আদায় করছে বলে মনে করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তাই ঋণ গ্রহীতার কাছ থেকে অতিরিক্ত সুপারভিশন চার্জ আদায় করা হয়ে থাকলে তা ফেরত দেওয়া বা সমন্বয় করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলছে, মেয়াদি ঋণের সুপারভিশন চার্জ আরোপের ক্ষেত্রে মূল ঋণের গড় স্থিতিকে ভিত্তি হিসেবে গণ্য করে সুপারভিশন চার্জ হিসাব করতে হবে। চলমান ঋণের ক্ষেত্রে মূল ঋণের দৈনিক গড় স্থিতিকে ভিত্তি হিসেবে গণ্য করে সুপারভিশন চার্জ হিসাবায়ন করতে হবে। সুপারভিশন চার্জের ওপর কোনো ধরনের জরিমানা বা সুদ আরোপ করা যাবে না। ঋণ গ্রহীতাদের জন্য সুপারভিশন চার্জ পরিশোধের পদ্ধতি সহজ করার লক্ষ্যে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ঋণের পরিশোধ সূচির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাসিক, ত্রৈমাসিক বা ষান্মাসিক ভিত্তিতে  চার্জ আদায়যোগ্য হবে। চলমান ঋণের ক্ষেত্রে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সুদ আদায়ের সময় প্রাপ্য সুপারভিশন চার্জ আদায় করা যাবে। তলবি ঋণের ক্ষেত্রে মেয়াদান্তে পরিশোধের সময় এককালীন বা উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে মেয়াদের মধ্যে একাধিক কিস্তিতে আদায় করা যাবে। মাসিক, ত্রৈমাসিক বা ষান্মাসিক ভিত্তিতে সুপারভিশন চার্জ আদায় করা হলে, বছরান্তে প্রাপ্ত গড় স্থিতির হিসাবের ভিত্তিতে সুপারভিশন চার্জ সমন্বয় করতে হবে। শরীয়াহ ভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উল্লিখিত নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
১৯ মার্চ ২০২৪, ০০:৩৮

‘ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণে দারিদ্র্যের দুষ্ট চক্রে আটকে গেছে প্রান্তিক জীবন’
দেশে ক্ষুদ্র ঋণ ব্যবস্থায় প্রান্তিক মানুষের জীবনমানে কোনো উন্নয়ন আসেনি। দারিদ্র‌ থেকে মেলেনি মুক্তিও। চড়া সুদে ঋণ নিতে নারীদের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো ব্যক্তিরা নিজেদেরকে বিশ্ব দরবারে চেনাতে এ ক্ষুদ্র ঋণকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে পশ্চিমা বিশ্বকে সুযোগ করে দিচ্ছে। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীতে এডিটরস গিল্ডের ‘ক্ষুদ্র ঋণ বির্তক’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় এমনটাই দাবি করেছেন বিশিষ্টজনরা। গোলটেবিল আলোচনা সঞ্চালনা করেন এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু। এ সময় বক্তারা বলেন, দেশের টেকসই উন্নয়নে ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, গড়ে ১০ শতাংশ মানুষও তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারেনি বরং দারিদ্র্যের দুষ্ট চক্রে আটকে গেছে। গোষ্ঠীভিত্তিক ঋণ জামানত, চড়া সুদ, স্বল্প অর্থ এসব দিয়ে এদেশের মানুষকে মানসিকভাবে আরও বেশি ক্ষুদ্র করে তুলছে। বক্তাদের পরামর্শ, ক্ষুদ্র ঋণে আদায় মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত নয় বরং এ ব্যবস্থাকে আরও ঢেলে সাজানো উচিত। এটিকে টাকা ছড়ানোর কোনো মডেল না বানিয়ে বরং স্থিতিশীল প্রকল্প বানানো উচিত।  অর্থনীতিবিদ কাজী খলিকুজ্জমান বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনের মডেল কতোটা কাজ করে? সুদের হার, ঋণ দিয়ে পরের সপ্তাহে কিস্তির চাপ। সুদের হার চক্রাকারে বাড়তে থাকে। ৯০ দশকে এটি রীতিমতো ব্যবসা হয়ে গেল। তিনি বলেন, গ্রামীন ব্যাংকের সুদ হার ২০-২২ শতাংশের কম নয়, অনেক জায়গায় ৩৫ থেকে ৫০ শতাংশ। এসব কখনো সামনে আনা হয় না, মানুষ জানে না। মানুষের জীবনমান উন্নয়ন হয় না, শুধু প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নতি হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সমাজবিজ্ঞানী সাদেকা হালিম বলেন, ক্ষুদ্র ঋণে নারীদের কেন টার্গেট করা হয়? পুরুষরা ঋণের অর্থ নিলে সেটি নিয়ে চলে যায়, কিন্তু নারীরা নিলে তা কাজে লাগায়। নারী পালাতে পারবে না, নারীদের টার্গেট করা সহজ। নারীরা ঋণ নিলে ক্ষমতায়ন হয়েছে এটি একেবারে সত্য নয়। এই পিতৃতান্ত্রিক সমাজে নারীরা ঋণ নেওয়ার ঢাল হয়েছে।  নারীদের ব্যবহার করা হচ্ছে। একেকজন চারটা বিয়ে করে, একজনকে ব্র্যাক, একজনকে আশা আরেকজনকে অন্যখানে পাঠায়। তবে এখন সে অবস্থা কিছুটা পরিবর্তন হলেও মোটাদাগে যায়নি। তিনি বলেন, সরকারের অনেক প্রকল্প আছে, সেগুলো কেন জনপ্রিয় হতে পারল না সেটি নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত। কেন রুট লেভেলে গ্রামীন ব্যাংকের মতো এনজিওগুলো সফলতা পেলো। ক্ষুদ্র ঋণ সামাজিক সম্পর্ক ও পরিবেশ নষ্ট করছে। গোলটেবিল আলোচনার সঞ্চালক মোজাম্মেল বাবু বলেন, ক্ষুদ্র ঋণ বিতর্ক বিষয়টি এমন যে, এটি অনেক আগে থেকে প্রচলন আছে। রবীন্দ্রনাথের সময় থেকে যেটি শুরু। ড. ইউনূস এটি বাংলাদেশে প্রচলন করেছে। এটি নিয়ে বির্তক আছে, আসলে এটি দারিদ্রতা ঠিক কতোটা কমাতে পেরেছে? ক্ষুদ্র ঋণকে কি পশ্চিমারা ব্যবহার করছে নাকি নারী ক্ষমতায়নের নামে পণ্য হিসাবে ব্যবহার করছেন সেটি নিয়েই আলোচনা।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৪

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন: নারী প্রার্থী ৯০, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ৭৯
আগামী ৭ জানুয়ারি সারা দেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট এক হাজার ৯৭০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে সারা দেশের দলীয় ও স্বতন্ত্র থেকে মোট ৯০ নারী প্রার্থী ভোটে অংশগ্রহণ করছেন। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসন থেকে ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থী ভোটে লড়াই করবেন। বুধবার (৩ জানুয়ারি) এ তথ্য জানায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, সারাদেশের দলীয় ও স্বতন্ত্র থেকে মোট ৯০ জন নারী প্রার্থী ভোটে অংশগ্রহণ করছেন। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসন থেকে ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থী ভোটে লড়াই করবেন। নারী ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মিলে মোট ১৬৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ইসি জানায়, মোট প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের। হাইকোর্ট থেকে তিনজন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর দলটির প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২৬৬ জন। এরপরই রয়েছে জাতীয় পাটির ২৬৫ জন, তৃণমূল বিএনপির ১৩৫ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ৯৬ জন, বাংলাদেশ জাতীয়বাদী আন্দোলনের ৫৬ জনসহ ২৮টি রাজনৈতিক দল ভোটে অংশ নিচ্ছে। এর বাইরে স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে ৪৩৬ জন। মোট প্রার্থীর মধ্যে ৭৫ জন হাইকোর্ট থেকে আপিলের মাধ্যমে তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। যেসব দল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণ ফোরাম, গণফ্রন্ট, জাকের পার্টি, জাতীয় পাটি, জাতীয় পার্টি-জেপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, তৃণমূল বিএনপি, ন্যাশনাল পিপলস পাটি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পাটি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এম.এল), গণতন্ত্রী পার্টি।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:০০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়